ক্রীড়া ডেস্ক
নিজেকে আলোচনায় রাখতেই যেন বেশি পছন্দ করেন বীরেন্দর শেবাগ। কোনো ব্যাপারে বিভিন্ন ক্রিকেট বিশ্লেষক একমত হলেও বেশির ভাগ সময় শেবাগ কথা বলেন ভিন্ন সুরে। বিভিন্ন সময়ে কোনো দল বা খেলোয়াড়কে খোঁচা মেরে কথা বলতেই যেন ভালো লাগে তাঁর (শেবাগ)। ২০২৩ বিশ্বকাপেও তিনি এমন অনেক মন্তব্য করেন। আর যখন ফাইনালের প্রসঙ্গ আসে, তখন আলোচনায় আসতে শেবাগের পক্ষে তেমন কিছু না বলা প্রায় অসম্ভব।
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বেলা আড়াইটায় ২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া। ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জোড়া হারে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল অস্ট্রেলিয়া। এরপর টানা ৮ ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে অজিরা। এই নিয়ে অজিরা অষ্টমবার ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে। আগের সাতবারের মধ্যে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন তারা। ২০১৫ বিশ্বকাপে সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
ভারত এই নিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে চারবার। আগের তিনবারের মধ্যে দুবার চ্যাম্পিয়ন। এশিয়ার এই দল সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ২০১১ সালে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে। ১২ বছর পর আবার ঘরের মাঠে বিশ্বকাপে ভারত আগের চেয়ে আরও দুর্দান্ত। ১০ ম্যাচের ১০টিতে জিতেছে। ৩ সেঞ্চুরিতে ৭১১ রান করে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক বিরাট কোহলি। ২৩ উইকেট নিয়ে এবারের বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মোহাম্মদ শামি। আর ভারত সর্বশেষ ৬ ম্যাচ জিতেছে, তার ৫টিতেই ১০০ বা তার বেশি রানে জিতেছে। প্রথম পর্বে নেদারল্যান্ডস ও সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ভারতীয় দল করেছে ৪১০ রান ও ৩৯৭ রান। শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রথম পর্বে ৫৫ ও ৮৩ রানে অলআউট করেছিল রোহিত শর্মার দল। অস্ট্রেলিয়াকে নিয়ে তাই একটু মজা করেছেন শেবাগ। ফাইনালে দারুণ লড়াইয়ের আশা করে ক্রিকবাজকে ভারতীয় ব্যাটার বলেন, ‘ভারত নিশ্চিতভাবেই এগিয়ে থাকবে। ফাইনালে ভারতের মোকাবিলা করতে অস্ট্রেলিয়া একটু ভয়ে থাকবে। বিশ্বকাপ জয়ের জন্য একমাত্র ভারতের বিপক্ষেই তারা খেলতে চায়নি। একই সঙ্গে আমি মনে করি না যে পিচ তেমন কোনো পার্থক্য গড়ে দেবে। দারুণ লড়াই হবে। একতরফা ম্যাচ হবে না।’
একই প্রতিপক্ষের ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে মুখোমুখি হওয়ার ঘটনা এই নিয়ে দ্বিতীয়বার হচ্ছে। ১৯৯৬ ও ২০০৭—দুই বিশ্বকাপের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া, যার মধ্যে ১৯৯৬ সালে অর্জুনা রানাতুঙ্গার নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল লঙ্কানরা। এরপর ২০০৭ বিশ্বকাপে রিকি পন্টিংয়ের নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়া জিতেছে শিরোপা। আর ২০০৩ বিশ্বকাপে ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত-অস্ট্রেলিয়া। পন্টিংয়ের অস্ট্রেলিয়া সেবার ভারতকে ১২৫ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ভারত ২০ বছরের আগের হারের ক্ষতে প্রলেপ লাগাতে পারবে কি না, সেটা জানতে অপেক্ষা আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার।
নিজেকে আলোচনায় রাখতেই যেন বেশি পছন্দ করেন বীরেন্দর শেবাগ। কোনো ব্যাপারে বিভিন্ন ক্রিকেট বিশ্লেষক একমত হলেও বেশির ভাগ সময় শেবাগ কথা বলেন ভিন্ন সুরে। বিভিন্ন সময়ে কোনো দল বা খেলোয়াড়কে খোঁচা মেরে কথা বলতেই যেন ভালো লাগে তাঁর (শেবাগ)। ২০২৩ বিশ্বকাপেও তিনি এমন অনেক মন্তব্য করেন। আর যখন ফাইনালের প্রসঙ্গ আসে, তখন আলোচনায় আসতে শেবাগের পক্ষে তেমন কিছু না বলা প্রায় অসম্ভব।
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বেলা আড়াইটায় ২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া। ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জোড়া হারে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল অস্ট্রেলিয়া। এরপর টানা ৮ ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে অজিরা। এই নিয়ে অজিরা অষ্টমবার ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে। আগের সাতবারের মধ্যে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন তারা। ২০১৫ বিশ্বকাপে সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
ভারত এই নিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে চারবার। আগের তিনবারের মধ্যে দুবার চ্যাম্পিয়ন। এশিয়ার এই দল সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ২০১১ সালে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে। ১২ বছর পর আবার ঘরের মাঠে বিশ্বকাপে ভারত আগের চেয়ে আরও দুর্দান্ত। ১০ ম্যাচের ১০টিতে জিতেছে। ৩ সেঞ্চুরিতে ৭১১ রান করে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক বিরাট কোহলি। ২৩ উইকেট নিয়ে এবারের বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মোহাম্মদ শামি। আর ভারত সর্বশেষ ৬ ম্যাচ জিতেছে, তার ৫টিতেই ১০০ বা তার বেশি রানে জিতেছে। প্রথম পর্বে নেদারল্যান্ডস ও সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ভারতীয় দল করেছে ৪১০ রান ও ৩৯৭ রান। শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রথম পর্বে ৫৫ ও ৮৩ রানে অলআউট করেছিল রোহিত শর্মার দল। অস্ট্রেলিয়াকে নিয়ে তাই একটু মজা করেছেন শেবাগ। ফাইনালে দারুণ লড়াইয়ের আশা করে ক্রিকবাজকে ভারতীয় ব্যাটার বলেন, ‘ভারত নিশ্চিতভাবেই এগিয়ে থাকবে। ফাইনালে ভারতের মোকাবিলা করতে অস্ট্রেলিয়া একটু ভয়ে থাকবে। বিশ্বকাপ জয়ের জন্য একমাত্র ভারতের বিপক্ষেই তারা খেলতে চায়নি। একই সঙ্গে আমি মনে করি না যে পিচ তেমন কোনো পার্থক্য গড়ে দেবে। দারুণ লড়াই হবে। একতরফা ম্যাচ হবে না।’
একই প্রতিপক্ষের ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে মুখোমুখি হওয়ার ঘটনা এই নিয়ে দ্বিতীয়বার হচ্ছে। ১৯৯৬ ও ২০০৭—দুই বিশ্বকাপের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া, যার মধ্যে ১৯৯৬ সালে অর্জুনা রানাতুঙ্গার নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল লঙ্কানরা। এরপর ২০০৭ বিশ্বকাপে রিকি পন্টিংয়ের নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়া জিতেছে শিরোপা। আর ২০০৩ বিশ্বকাপে ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত-অস্ট্রেলিয়া। পন্টিংয়ের অস্ট্রেলিয়া সেবার ভারতকে ১২৫ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ভারত ২০ বছরের আগের হারের ক্ষতে প্রলেপ লাগাতে পারবে কি না, সেটা জানতে অপেক্ষা আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার।
২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছে আয়োজক পাকিস্তান। তবে শেষ মুহূর্তে সাইম আইয়ুবকে ছাড়াই ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আইসিসির নির্দেশনা অনুযায়ী টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত স্কোয়াড ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেগলে আজ তৃতীয় দিনে খেলেছে শুধু বৃষ্টি। এতটাই বৃষ্টির দাপট ছিল যে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে খেলা হয়েছে কেবল ২৭ ওভার। তবে অস্ট্রেলিয়া এক ইনিংসে যে রানের পাহাড় গড়ছে, তাতেই লঙ্কানদের হিমশিম খাওয়ার মতো অবস্থা।
১৬ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা ভারত এক অভ্যাসে পরিণত করেছে। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম দুইবারই ফাইনালে উঠল ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। নিকি প্রসাদের নেতৃত্বাধীন দলটির ফাইনালে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
১৭ ঘণ্টা আগেনিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
১৮ ঘণ্টা আগে