ক্রীড়া ডেস্ক
জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) টি-টোয়েন্টিতে এনামুল হক বিজয়ের সেঞ্চুরির ম্যাচে ঢাকা বিভাগকে ২১ রানে হারিয়েছে খুলনা বিভাগ। আজ সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় খুলনা। বিজয়ের সেঞ্চুরির কল্যাণে ৩ উইকেটে ১৮০ রান তুলেছে তারা। খুলনার দেওয়া ১৮১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৪ উইকেটে ১৫৯ রানে থেমেছে ঢাকার ইনিংস।
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ওপেনিং জুটিতে ৪১ রান তোলে খুলনা। বিজয় সাবলীল ব্যাটিং করে গেলেও আরেক ওপেনার ইমরুল কায়েস ফেরেন ১৪ রানে। দ্বিতীয় উইকেটে আজিজুল হাকিম তামিম ও বিজয় ৪৯ রানের আরেকটি জুটি গড়েন। ১৮ রানে আউট হন তামিম। তবে শেষ পর্যন্ত ৬৭ বলে ১০১ রানে অপরাজিত থাকেন বিজয়। ইনিংসে ছিল ১০টি চার ও ৫টি ছক্কা।
শেষ দিকে ২১ বলে ৩৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন খুলনার অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। যার সৌজন্যে ৩ উইকেটে ১৮০ রানের স্কোর পায় তারা। ৪ ওভারে ৩৪ রান দিয়ে ২টি উইকেট নিয়েছেন ঢাকার স্পিনার নাজমুল ইসলাম অপু।
১৮১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৩২ রানে তিন টপ অর্ডার—জাওয়াদ আবরার (১১), রনি তালুকদার (৭) ও সাইফ হাসানের (১০) উইকেট হারায়। পঞ্চম উইকেটে ৮৭ রানের একটি জুটি গড়েন তাইবুর রহমান ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। ৫ ছক্কা ও ৩ চারে ৪১ বলে ৬৩ রানে অপরাজিত থাকেন তাইবুর। অঙ্কন অপরাজিত থাকেন ২৩ বলে ৪ ছক্কা ও ২ চারে ৪৩ রানে।
পঞ্চম রাউন্ড শেষে তিন হার ও দুই জয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ৫ নম্বরে উঠেছে। এই ম্যাচের আগ পর্যন্ত টেবিলের সবার নিচে ছিল তারা। এই হারে ঢাকার অবস্থান এখন টেবিলে সবার নিচে। ৫ ম্যাচে চার হার ও একটি জয় তাদের।
জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) টি-টোয়েন্টিতে এনামুল হক বিজয়ের সেঞ্চুরির ম্যাচে ঢাকা বিভাগকে ২১ রানে হারিয়েছে খুলনা বিভাগ। আজ সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় খুলনা। বিজয়ের সেঞ্চুরির কল্যাণে ৩ উইকেটে ১৮০ রান তুলেছে তারা। খুলনার দেওয়া ১৮১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৪ উইকেটে ১৫৯ রানে থেমেছে ঢাকার ইনিংস।
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ওপেনিং জুটিতে ৪১ রান তোলে খুলনা। বিজয় সাবলীল ব্যাটিং করে গেলেও আরেক ওপেনার ইমরুল কায়েস ফেরেন ১৪ রানে। দ্বিতীয় উইকেটে আজিজুল হাকিম তামিম ও বিজয় ৪৯ রানের আরেকটি জুটি গড়েন। ১৮ রানে আউট হন তামিম। তবে শেষ পর্যন্ত ৬৭ বলে ১০১ রানে অপরাজিত থাকেন বিজয়। ইনিংসে ছিল ১০টি চার ও ৫টি ছক্কা।
শেষ দিকে ২১ বলে ৩৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন খুলনার অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। যার সৌজন্যে ৩ উইকেটে ১৮০ রানের স্কোর পায় তারা। ৪ ওভারে ৩৪ রান দিয়ে ২টি উইকেট নিয়েছেন ঢাকার স্পিনার নাজমুল ইসলাম অপু।
১৮১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৩২ রানে তিন টপ অর্ডার—জাওয়াদ আবরার (১১), রনি তালুকদার (৭) ও সাইফ হাসানের (১০) উইকেট হারায়। পঞ্চম উইকেটে ৮৭ রানের একটি জুটি গড়েন তাইবুর রহমান ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। ৫ ছক্কা ও ৩ চারে ৪১ বলে ৬৩ রানে অপরাজিত থাকেন তাইবুর। অঙ্কন অপরাজিত থাকেন ২৩ বলে ৪ ছক্কা ও ২ চারে ৪৩ রানে।
পঞ্চম রাউন্ড শেষে তিন হার ও দুই জয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ৫ নম্বরে উঠেছে। এই ম্যাচের আগ পর্যন্ত টেবিলের সবার নিচে ছিল তারা। এই হারে ঢাকার অবস্থান এখন টেবিলে সবার নিচে। ৫ ম্যাচে চার হার ও একটি জয় তাদের।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৬ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৯ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
১০ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে