গাজী টায়ার্স ক্রিকেট একাডেমির ১০ উইকেটের ৭টি নিয়েছেন আবু হায়দার রনি। বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে আজ এমনই আগুনে বোলিং করেছেন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের বাঁহাতি পেসার।
আবু হায়দারের বিধ্বংসী বোলিংয়ে ম্যাচে দাঁড়াতেই পারেনি গাজী টায়ার্স। মাত্র ৪০ রানে অলআউট হয় তারা। সেটিও মাত্র ১২ ওভারেই। ওয়ানডে সংস্করণে যা কম ওভারে অলআউট হওয়ার রেকর্ড। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১৬ রান করেছেন ইফতেখার সাজ্জাদ।
মোহামেডানের হয়ে বাকি ৩ উইকেট স্পিনার নাসুম আহমেদের। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৬.২ ওভারে ৯ উইকেটে ম্যাচ জিতে যায় মোহামেডান। সব মিলিয়ে ১০০ ওভারের ম্যাচ ১৮.২ ওভারেই শেষ।
বাংলাদেশের ঘরোয়া লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে গাজী টায়ার্সের দলীয় স্কোরটি তৃতীয় সর্বনিম্ন। সর্বনিম্ন স্কোরটি চট্টগ্রাম বিভাগের। ২০০২ সালে সিলেট বিভাগের বিপক্ষে মাত্র ৩০ রানে অলআউট হয়েছিল চট্টগ্রাম। আর এই দুই ম্যাচের মাঝে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোরটি ক্রিকেট কোচিং স্কুলের। ২০১৩ সালে তাদের ৩৫ রানে অলআউট করেছিল আবাহনী।
গাজী টায়ার্সকে বিব্রতকর রেকর্ডে ঠাঁই দেওয়ার দিনে নিজেও রেকর্ড গড়েছেন আবু হায়দার। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করেছেন তিনি। ২০ রানে ৭ উইকেট নিয়ে আগের সেরা ৩৫ রানে ৬ উইকেটকে পেছনে ফেলেছেন ২০২৮ সালের পর থেকেই জাতীয় দলের বাইরে থাকা বাঁহাতি পেসার। ম্যাচ-সেরাও অনুমিতভাবে তিনিই হয়েছেন।
আবু হায়দারের ক্যারিয়ার-সেরা বোলিং টুর্নামেন্টের ইতিহাসে তৃতীয় সেরা। তাঁর ওপরে ১৭ রানে ৭ উইকেট নিয়ে দুইয়ে আছেন বাঁহাতি স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক। ২০০৪ সালে জিম্বাবুয়ে ‘এ’ দলের বিপক্ষে এমন বিধ্বংসী বোলিং করেছিলেন বর্তমান জাতীয় দলের নির্বাচক। বাংলাদেশের হয়ে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের সেরা বোলিং অবশ্য ইয়াসিন আরাফাতের। ২০১৭-১৮ মৌসুমে আবাহনী লিমিটেডের বিপক্ষে ৪০ রানে ৮ উইকেট নিয়েছিলেন গাজী গ্রুপের তরুণ পেসার।
গাজী টায়ার্স ক্রিকেট একাডেমির ১০ উইকেটের ৭টি নিয়েছেন আবু হায়দার রনি। বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে আজ এমনই আগুনে বোলিং করেছেন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের বাঁহাতি পেসার।
আবু হায়দারের বিধ্বংসী বোলিংয়ে ম্যাচে দাঁড়াতেই পারেনি গাজী টায়ার্স। মাত্র ৪০ রানে অলআউট হয় তারা। সেটিও মাত্র ১২ ওভারেই। ওয়ানডে সংস্করণে যা কম ওভারে অলআউট হওয়ার রেকর্ড। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১৬ রান করেছেন ইফতেখার সাজ্জাদ।
মোহামেডানের হয়ে বাকি ৩ উইকেট স্পিনার নাসুম আহমেদের। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৬.২ ওভারে ৯ উইকেটে ম্যাচ জিতে যায় মোহামেডান। সব মিলিয়ে ১০০ ওভারের ম্যাচ ১৮.২ ওভারেই শেষ।
বাংলাদেশের ঘরোয়া লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে গাজী টায়ার্সের দলীয় স্কোরটি তৃতীয় সর্বনিম্ন। সর্বনিম্ন স্কোরটি চট্টগ্রাম বিভাগের। ২০০২ সালে সিলেট বিভাগের বিপক্ষে মাত্র ৩০ রানে অলআউট হয়েছিল চট্টগ্রাম। আর এই দুই ম্যাচের মাঝে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোরটি ক্রিকেট কোচিং স্কুলের। ২০১৩ সালে তাদের ৩৫ রানে অলআউট করেছিল আবাহনী।
গাজী টায়ার্সকে বিব্রতকর রেকর্ডে ঠাঁই দেওয়ার দিনে নিজেও রেকর্ড গড়েছেন আবু হায়দার। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করেছেন তিনি। ২০ রানে ৭ উইকেট নিয়ে আগের সেরা ৩৫ রানে ৬ উইকেটকে পেছনে ফেলেছেন ২০২৮ সালের পর থেকেই জাতীয় দলের বাইরে থাকা বাঁহাতি পেসার। ম্যাচ-সেরাও অনুমিতভাবে তিনিই হয়েছেন।
আবু হায়দারের ক্যারিয়ার-সেরা বোলিং টুর্নামেন্টের ইতিহাসে তৃতীয় সেরা। তাঁর ওপরে ১৭ রানে ৭ উইকেট নিয়ে দুইয়ে আছেন বাঁহাতি স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক। ২০০৪ সালে জিম্বাবুয়ে ‘এ’ দলের বিপক্ষে এমন বিধ্বংসী বোলিং করেছিলেন বর্তমান জাতীয় দলের নির্বাচক। বাংলাদেশের হয়ে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের সেরা বোলিং অবশ্য ইয়াসিন আরাফাতের। ২০১৭-১৮ মৌসুমে আবাহনী লিমিটেডের বিপক্ষে ৪০ রানে ৮ উইকেট নিয়েছিলেন গাজী গ্রুপের তরুণ পেসার।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৭ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে