সমাজে ‘আত্মপ্রেম’ বা ‘নার্সিসিজমে’ নিমগ্ন মানুষের সংখ্যা কম নয়। এ ধরনের মানুষেরা নিজের চিন্তা, রুচি এবং কাজকে সবার চেয়ে সেরা বলে মনে করেন। নিজের চেহারা কিংবা শক্তিমত্তা নিয়েও অনেকের গর্বের সীমা নেই। কিন্তু নতুন একটি গবেষণা বলছে, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এমন ব্যক্তিত্বের মানুষদের আত্মপ্রেম কমতে থাকে। ধীরে ধীরে তাঁরা অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল এবং উদার হতে শুরু করেন।
শুক্রবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৭ হাজারেরও বেশি মানুষের ওপর গবেষণা করে আত্মপ্রেমের বিষয়ে মতামত দিয়েছেন গবেষকেরা। তাঁরা এটাও বলেছেন, বয়সের সঙ্গে আত্মপ্রেম দুর্বল হতে থাকলেও তা একেবারে নিঃশেষ কখনোই হয় না। এমনকি শিশুরাও আত্মপ্রেমী হয় এবং তাদের ক্ষেত্রেও বড়দের প্রবণতা দেখা যায়।
গবেষণা থেকে পাওয়া ৫১টি তথ্য বিশ্লেষণ করে অন্তত তিন ধরনের আত্মপ্রেমের বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত করেছেন গবেষকেরা। সম্প্রতি তাঁদের সমীক্ষাটি ‘সাইকোলজিক্যাল বুলেটিন’ জার্নালে প্রকাশিত হয়। ৮ বছরের শিশু থেকে শুরু করে ৭৭ বছরের বৃদ্ধরাও তাঁদের সমীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।
গবেষকদের চিহ্নিত করা তিন ধরনের আত্মপ্রেমের একটি হলো—এজেন্টিক নার্সিসিস্ট। এ ধরনের মানুষেরা সাধারণত অন্যের কাছ থেকে নিজের প্রশংসা শুনতে চায়। দ্বিতীয় ধরনটি হলো—অ্যান্টাগোনিস্টিক নার্সিসিস্ট বা শত্রুভাবাপন্ন আত্মপ্রেমী। এ ধরনের মানুষেরা অন্যদের প্রতি কিছুটা শত্রুভাবাপন্ন হন এবং তাঁরা অন্যকে শোষণ করতে চান। তাঁদের মধ্যে সহানুভূতি খুব কম থাকে।
আত্মপ্রেমের তৃতীয় ধরনটি হলো—নিউরোটিক নার্সিসিস্ট। এ ধরনের মানুষেরা সাধারণত সমালোচনার প্রতি সংবেদনশীল হন। কেউ তাঁর সমালোচনা করলে বিষয়টিকে তিনি কখনো কখনো নেতিবাচকভাবে গ্রহণ করেন।
এ বিষয়ে বার্ন ইউনিভার্সিটির প্রধান গবেষক ড. উলরিচ মত দিয়েছেন, তিন ধরনের ব্যক্তিত্বের ক্ষেত্রেই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন অনুভূত হতে পারে। তবে বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পূর্ণভাবে বদলে যাবে এমনটি কখনোই সম্ভব নয়।
উলরিচ মনে করেন, আত্মপ্রেমের বৈশিষ্ট্যগুলোর জন্য কখনো কখনো সুবিধা পাওয়া গেলেও এটি আসলে স্বল্প সময়ের জন্য হয়। আত্মপ্রেম সমাজে উচ্চ অবস্থান কিংবা কর্মজীবনে সুবিধা আদায়ে কিছু ক্ষেত্রে কার্যকর হলেও এটি প্রায় সময়ই নেতিবাচক পরিণতির দিকে নিয়ে যায়।
সমাজে ‘আত্মপ্রেম’ বা ‘নার্সিসিজমে’ নিমগ্ন মানুষের সংখ্যা কম নয়। এ ধরনের মানুষেরা নিজের চিন্তা, রুচি এবং কাজকে সবার চেয়ে সেরা বলে মনে করেন। নিজের চেহারা কিংবা শক্তিমত্তা নিয়েও অনেকের গর্বের সীমা নেই। কিন্তু নতুন একটি গবেষণা বলছে, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এমন ব্যক্তিত্বের মানুষদের আত্মপ্রেম কমতে থাকে। ধীরে ধীরে তাঁরা অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল এবং উদার হতে শুরু করেন।
শুক্রবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৭ হাজারেরও বেশি মানুষের ওপর গবেষণা করে আত্মপ্রেমের বিষয়ে মতামত দিয়েছেন গবেষকেরা। তাঁরা এটাও বলেছেন, বয়সের সঙ্গে আত্মপ্রেম দুর্বল হতে থাকলেও তা একেবারে নিঃশেষ কখনোই হয় না। এমনকি শিশুরাও আত্মপ্রেমী হয় এবং তাদের ক্ষেত্রেও বড়দের প্রবণতা দেখা যায়।
গবেষণা থেকে পাওয়া ৫১টি তথ্য বিশ্লেষণ করে অন্তত তিন ধরনের আত্মপ্রেমের বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত করেছেন গবেষকেরা। সম্প্রতি তাঁদের সমীক্ষাটি ‘সাইকোলজিক্যাল বুলেটিন’ জার্নালে প্রকাশিত হয়। ৮ বছরের শিশু থেকে শুরু করে ৭৭ বছরের বৃদ্ধরাও তাঁদের সমীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।
গবেষকদের চিহ্নিত করা তিন ধরনের আত্মপ্রেমের একটি হলো—এজেন্টিক নার্সিসিস্ট। এ ধরনের মানুষেরা সাধারণত অন্যের কাছ থেকে নিজের প্রশংসা শুনতে চায়। দ্বিতীয় ধরনটি হলো—অ্যান্টাগোনিস্টিক নার্সিসিস্ট বা শত্রুভাবাপন্ন আত্মপ্রেমী। এ ধরনের মানুষেরা অন্যদের প্রতি কিছুটা শত্রুভাবাপন্ন হন এবং তাঁরা অন্যকে শোষণ করতে চান। তাঁদের মধ্যে সহানুভূতি খুব কম থাকে।
আত্মপ্রেমের তৃতীয় ধরনটি হলো—নিউরোটিক নার্সিসিস্ট। এ ধরনের মানুষেরা সাধারণত সমালোচনার প্রতি সংবেদনশীল হন। কেউ তাঁর সমালোচনা করলে বিষয়টিকে তিনি কখনো কখনো নেতিবাচকভাবে গ্রহণ করেন।
এ বিষয়ে বার্ন ইউনিভার্সিটির প্রধান গবেষক ড. উলরিচ মত দিয়েছেন, তিন ধরনের ব্যক্তিত্বের ক্ষেত্রেই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন অনুভূত হতে পারে। তবে বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পূর্ণভাবে বদলে যাবে এমনটি কখনোই সম্ভব নয়।
উলরিচ মনে করেন, আত্মপ্রেমের বৈশিষ্ট্যগুলোর জন্য কখনো কখনো সুবিধা পাওয়া গেলেও এটি আসলে স্বল্প সময়ের জন্য হয়। আত্মপ্রেম সমাজে উচ্চ অবস্থান কিংবা কর্মজীবনে সুবিধা আদায়ে কিছু ক্ষেত্রে কার্যকর হলেও এটি প্রায় সময়ই নেতিবাচক পরিণতির দিকে নিয়ে যায়।
শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে সস্তা ধাতু থেকে সোনা তৈরির চেষ্টা করেছেন বহু মানুষ। মধ্যযুগীয় ইউরোপে ধন-সম্পদ ও মর্যাদার আশায় বহু মানুষ সোনা উৎপাদনের স্বপ্নে বিভোর ছিলেন। ‘ক্রাইসোপোইয়া’ নামে পরিচিত এই প্রক্রিয়াকে আজকাল অনেকেই নিছক অলৌকিক কল্পনা মনে করেন। তবে আধুনিক বিজ্ঞান বলে ভিন্ন কথা।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো কোনো নক্ষত্রকে ঘিরে নতুন সৌরজগতের জন্ম হতে দেখেছেন বিশ্বের খ্যাতনামা জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি গ্রহ সৃষ্টি প্রক্রিয়ার এতটাই প্রাথমিক স্তর যে, আগে কখনো এমন দৃশ্যমান হয়নি বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
১ দিন আগেযুক্তরাজ্যের চিকিৎসকেরা এক যুগান্তকারী পদ্ধতি ব্যবহার করে আট সুস্থ শিশুর জন্ম দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এই পদ্ধতিতে তিন ব্যক্তির ডিএনএ সমন্বয় করে আইভিএফ (ইনভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) ভ্রূণ তৈরি করা হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল, যাতে শিশুরা দুরারোগ্য জিনগত ব্যাধি উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া থেকে রক্ষা পায়।
৬ দিন আগেপ্রাণীরা একে অপরের ডাকে সাড়া দেয়, এই তথ্য আমাদের অনেকের জানা। তবে সম্প্রতি এক নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে আরও বিস্ময়কর এক তথ্য। গাছও শব্দ করে, আর সেই শব্দ শুনেই সিদ্ধান্ত নেয় পোকামাকড়। এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উদ্ভিদ ও প্রাণীর মধ্যে এক নতুন ধরনের যোগসূত্রের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
৮ দিন আগে