সূর্যের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহে এবার মহাকাশযান পাঠাচ্ছে ভারত। আদিত্য এল ১ নামে একটি যান ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের একটি দ্বীপ থেকে উৎক্ষেপণ করা হবে। সূর্যে তথ্য সংগ্রহে এটি ভারতের প্রথম মিশন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের লিকুইড প্রোপালশন সিস্টেম সেন্টারের (এলপিএসসি) তৈরি করা লিকুইড অ্যাপোজি মোটর (এলএএম) আদিত্য স্পেসক্রাফটটিকে পৃথিবী থেকে ১৫ লাখ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ল্যাঙ্গারিয়ান পয়েন্ট ১ বা এল ১ কক্ষপথে স্থাপন করতে সহায়তা করবে। এই মিশনটি মূলত দূর থেকে সূর্যের উপরিভাগের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ এবং সৌর বায়ুর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য পাঠানো হচ্ছে।
অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা দ্বীপের উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে একটি পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকলে (পিএসএলভি) করে আদিত্য এল ১ স্পেসক্রাফটিকে সৌর মিশনে পাঠানো হবে। এই মিশন এল ১ কক্ষপথে পৌঁছাতে সময় নেবে হবে ১২৫ দিন।
যানটিতে থাকা ভিজিবল এমিশন লাইন করোনোগ্রাফ (ভিইএলসি) নামের একটি যন্ত্র প্রতিদিন ভারতের বিজ্ঞানীদের কাছে সূর্যের করোনার বা উপরিভাগের ১ হাজার ৪৪০টি স্থিরচিত্র পাঠাবে বিশ্লেষণ করার জন্য। ভিইএলসিতে মোট ৭টি অংশ রয়েছে। যার মধ্যে চারটি অংশ সূর্যের আলো, বাকি তিনটি সৌর বায়ু, প্লাজমা এবং সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্রে পর্যবেক্ষণ করবে।
ভারতের ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোফিজিকস (আইআইএ) জানিয়েছে, ১৯০ কেজি ওজনের ভিইএলসি আগামী পাঁচ বছর ধরে সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করবে এবং স্থিরচিত্র পাঠাবে। এই স্পেসক্রাফটির আয়ুও ৫ বছর। তবে জ্বালানি কম ব্যবহার করলে আয়ু আরও কিছু সময় বাড়তে পারে।
আইআইএ-এর বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে গিয়ে প্রথম স্থিরচিত্র পাঠানো শুরু করবে আদিত্য এল১। আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি স্পেসক্রাফটিকে এল ১ কক্ষপথে স্থাপন করা সম্ভব হবে। এরপর যাবতীয় যন্ত্রাংশের প্রাথমিক যাচাইবাছাই সেরে কাজে নামতে ফেব্রুয়ারি মাস শেষ হয়ে যাবে।
সূর্যের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহে এবার মহাকাশযান পাঠাচ্ছে ভারত। আদিত্য এল ১ নামে একটি যান ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের একটি দ্বীপ থেকে উৎক্ষেপণ করা হবে। সূর্যে তথ্য সংগ্রহে এটি ভারতের প্রথম মিশন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের লিকুইড প্রোপালশন সিস্টেম সেন্টারের (এলপিএসসি) তৈরি করা লিকুইড অ্যাপোজি মোটর (এলএএম) আদিত্য স্পেসক্রাফটটিকে পৃথিবী থেকে ১৫ লাখ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ল্যাঙ্গারিয়ান পয়েন্ট ১ বা এল ১ কক্ষপথে স্থাপন করতে সহায়তা করবে। এই মিশনটি মূলত দূর থেকে সূর্যের উপরিভাগের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ এবং সৌর বায়ুর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য পাঠানো হচ্ছে।
অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা দ্বীপের উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে একটি পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকলে (পিএসএলভি) করে আদিত্য এল ১ স্পেসক্রাফটিকে সৌর মিশনে পাঠানো হবে। এই মিশন এল ১ কক্ষপথে পৌঁছাতে সময় নেবে হবে ১২৫ দিন।
যানটিতে থাকা ভিজিবল এমিশন লাইন করোনোগ্রাফ (ভিইএলসি) নামের একটি যন্ত্র প্রতিদিন ভারতের বিজ্ঞানীদের কাছে সূর্যের করোনার বা উপরিভাগের ১ হাজার ৪৪০টি স্থিরচিত্র পাঠাবে বিশ্লেষণ করার জন্য। ভিইএলসিতে মোট ৭টি অংশ রয়েছে। যার মধ্যে চারটি অংশ সূর্যের আলো, বাকি তিনটি সৌর বায়ু, প্লাজমা এবং সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্রে পর্যবেক্ষণ করবে।
ভারতের ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোফিজিকস (আইআইএ) জানিয়েছে, ১৯০ কেজি ওজনের ভিইএলসি আগামী পাঁচ বছর ধরে সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করবে এবং স্থিরচিত্র পাঠাবে। এই স্পেসক্রাফটির আয়ুও ৫ বছর। তবে জ্বালানি কম ব্যবহার করলে আয়ু আরও কিছু সময় বাড়তে পারে।
আইআইএ-এর বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে গিয়ে প্রথম স্থিরচিত্র পাঠানো শুরু করবে আদিত্য এল১। আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি স্পেসক্রাফটিকে এল ১ কক্ষপথে স্থাপন করা সম্ভব হবে। এরপর যাবতীয় যন্ত্রাংশের প্রাথমিক যাচাইবাছাই সেরে কাজে নামতে ফেব্রুয়ারি মাস শেষ হয়ে যাবে।
মহাকাশে ২২০ দিন কাটিয়ে আজ রোববার ভোরে পৃথিবীতে ফিরেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবীণতম কর্মরত মহাকাশচারী ডন পেটিট। বিশেষ এই প্রত্যাবর্তন ঘটেছে তাঁর ৭০তম জন্মদিনে। রুশ মহাকাশযান সয়ুজ এমএস-২৬ চড়ে কাজাখস্তানের স্টেপ অঞ্চলে অবতরণ করেন তিনি ও তাঁর দুই রুশ সহযাত্রী আলেক্সি ওভচিনিন ও ইভান ভাগনার।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রাচীন মানবের টিকে থাকার লড়াইয়ের গুরুত্বপূর্ণ ও চমকপ্রদ উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা। ৪০ হাজার বছর আগে পৃথিবীর চুম্বকক্ষেত্রের বড় রকমের পরিবর্তনের সময় সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির মারাত্মক প্রভাবে হুমকির মুখে পড়েছিল পৃথিবীর জীবজগৎ।
১৪ ঘণ্টা আগেরাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর প্রতিভা ও বিতর্কিত কর্মজীবনের জন্য পরিচিত ছিলেন। বিশ্ব ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এক আবিষ্কার করেছিলেন এই প্রত্নতত্ত্ববিদ। কিন্তু ইতিহাসের পাতায় আজও উপেক্ষিত।
১ দিন আগেরঙের জগতে নতুন চমক নিয়ে এসেছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একদল বিজ্ঞানী দাবি করেছেন, তারা এমন একটি রং আবিষ্কার করেছেন, যা সাধারণ চোখে আগে কখনো দেখা যায়নি। এই রঙের নাম রাখা হয়েছে ‘ওলো’, যা দেখতে একধরনের গাড় সবুজাভ নীল।
২ দিন আগে