সূর্য যে ছায়াপথের অংশ, সেই মিল্কিওয়েতেই সূর্যের চেয়ে ৩৩ গুণ বেশি ভারী একটি স্টেলার ব্ল্যাকহোল বা নাক্ষত্রিক কৃষ্ণগহ্বর আবিষ্কার করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এই কৃষ্ণগহ্বর আমাদের পৃথিবী থেকে প্রায় ২ হাজার আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই কৃষ্ণগহ্বরের নাম রেখেছেন বিএইচ৩। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই বিএইচ-৩ মিল্কিওয়েতে আবিষ্কৃত এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ভরের স্টেলার ব্ল্যাকহোল কৃষ্ণগহ্বর। সাধারণত, যখন কোনো নক্ষত্রের জ্বালানি ফুরিয়ে যাওয়ার পর সেটির কেন্দ্রে বিপুল পরিমাণ পদার্থ জমা হয় এবং পুরো নক্ষত্র কেন্দ্রের অভিকর্ষের টানে ভেঙে পড়ে কৃষ্ণ গহ্বরে পরিণত হয়, তখন তাকে স্টেলার ব্ল্যাকহোল বলে।
মিল্কিওয়ের অ্যাকুইলা বা ইগল তারকাপুঞ্জে অবস্থিত এই ব্ল্যাকহোলের আবিষ্কারের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে ফ্রান্সের গাইয়া কোলাবোরাসিওন এত দে অবসারভেতৈরে দে প্যারিসের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ড. পাসকুয়ালে পানুজ্জো বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য একটি পরিপূর্ণ চমক।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাদের ছায়াপথে এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে ভারী ও দ্বিতীয় নিকটবর্তী কৃষ্ণগহ্বর।’
মিল্কিওয়ে ছায়াপথে এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে বড় কৃষ্ণগহ্বরটি হলো স্যাজিটারিয়াস এ। এই কৃষ্ণগহ্বর কয়েক মিলিয়ন সূর্যের ভরের সমান। স্যাজিটারিয়াস এ কৃষ্ণগহ্বর আমাদের ছায়াপথের কেন্দ্রে অবস্থান করছে এবং একটি কোনো তারকার আয়ু ফুরিয়ে গিয়ে তৈরি হয়নি বরং বিপুল পরিমাণ ধুলো আর গ্যাসের মেঘের সংকোচনের ফলে এটি তৈরি হয়েছে।
মিল্কিওয়েতে থাকা অন্যান্য কৃষ্ণগহ্বরের তুলনায় বিএইচ-৩ অনেক বেশি ভারী। ধারণা করা হয়, ছায়াপথে অন্তত ১০ কোটি স্টেলার ব্ল্যাক হোল আছে। সেগুলোর বিপুল ভর ও ব্যাপক অভিকর্ষজ ক্ষেত্র থাকার পরও শনাক্ত করা যাচ্ছে না। কারণ, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এসব কৃষ্ণগহ্বরকে ঘিরে কোনো তারকা আবর্তিত হয় না।
সূর্য যে ছায়াপথের অংশ, সেই মিল্কিওয়েতেই সূর্যের চেয়ে ৩৩ গুণ বেশি ভারী একটি স্টেলার ব্ল্যাকহোল বা নাক্ষত্রিক কৃষ্ণগহ্বর আবিষ্কার করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এই কৃষ্ণগহ্বর আমাদের পৃথিবী থেকে প্রায় ২ হাজার আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই কৃষ্ণগহ্বরের নাম রেখেছেন বিএইচ৩। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই বিএইচ-৩ মিল্কিওয়েতে আবিষ্কৃত এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ভরের স্টেলার ব্ল্যাকহোল কৃষ্ণগহ্বর। সাধারণত, যখন কোনো নক্ষত্রের জ্বালানি ফুরিয়ে যাওয়ার পর সেটির কেন্দ্রে বিপুল পরিমাণ পদার্থ জমা হয় এবং পুরো নক্ষত্র কেন্দ্রের অভিকর্ষের টানে ভেঙে পড়ে কৃষ্ণ গহ্বরে পরিণত হয়, তখন তাকে স্টেলার ব্ল্যাকহোল বলে।
মিল্কিওয়ের অ্যাকুইলা বা ইগল তারকাপুঞ্জে অবস্থিত এই ব্ল্যাকহোলের আবিষ্কারের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে ফ্রান্সের গাইয়া কোলাবোরাসিওন এত দে অবসারভেতৈরে দে প্যারিসের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ড. পাসকুয়ালে পানুজ্জো বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য একটি পরিপূর্ণ চমক।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাদের ছায়াপথে এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে ভারী ও দ্বিতীয় নিকটবর্তী কৃষ্ণগহ্বর।’
মিল্কিওয়ে ছায়াপথে এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে বড় কৃষ্ণগহ্বরটি হলো স্যাজিটারিয়াস এ। এই কৃষ্ণগহ্বর কয়েক মিলিয়ন সূর্যের ভরের সমান। স্যাজিটারিয়াস এ কৃষ্ণগহ্বর আমাদের ছায়াপথের কেন্দ্রে অবস্থান করছে এবং একটি কোনো তারকার আয়ু ফুরিয়ে গিয়ে তৈরি হয়নি বরং বিপুল পরিমাণ ধুলো আর গ্যাসের মেঘের সংকোচনের ফলে এটি তৈরি হয়েছে।
মিল্কিওয়েতে থাকা অন্যান্য কৃষ্ণগহ্বরের তুলনায় বিএইচ-৩ অনেক বেশি ভারী। ধারণা করা হয়, ছায়াপথে অন্তত ১০ কোটি স্টেলার ব্ল্যাক হোল আছে। সেগুলোর বিপুল ভর ও ব্যাপক অভিকর্ষজ ক্ষেত্র থাকার পরও শনাক্ত করা যাচ্ছে না। কারণ, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এসব কৃষ্ণগহ্বরকে ঘিরে কোনো তারকা আবর্তিত হয় না।
নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের (জেডব্লিউএসটি) মাধ্যমে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় মানচিত্র তৈরি করলেন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মানচিত্রটি মহাবিশ্বের একটি ছোট অংশজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে প্রায় আট লাখ গ্যালাক্সি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে এমন গ্যালাক্সিও আছে, যা এত দূরে অবস্থিত যে সেগুলো মহাবিশ্বের শৈশবের সময়কার,
২ ঘণ্টা আগেআধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
১ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
২ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৩ দিন আগে