যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্রবাহিনীর স্পেস প্লেন বা মহাকাশ বিমান উড্ডয়ন করেছে। এই বিশেষ মহাকাশযানটি আগামী কয়েক বছর মহাশূন্যে থাকবে। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার তত্ত্বাবধানে এই মহাকাশ বিমানটি উড্ডয়ন করে।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্রবাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন এই মহাকাশ বিমানটির নাম এক্স-৩৭ বি। বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কে মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের রকেট ফ্যালকনে চড়ে উড্ডয়ন করে মহাকাশ বিমানটি। উড্ডয়নের সময় এতে কোনো নভোচারী ছিলেন না। বলা হচ্ছে, মহাকাশে অবস্থানকালে এই মহাকাশ বিমানটি অন্তত গোপনীয় ও তাৎপর্যপূর্ণ গবেষণা চালাবে।
আরও দুই সপ্তাহ আগেই এই মহাকাশ বিমানটিকে মহাশূন্যে পাঠানোর কথা থাকলেও কারিগরি ত্রুটির কারণে তখন তা সম্ভব হয়নি। তবে এটিই এক্স-৩৭ বির প্রথম ফ্লাইট নয়। এর আগেও এই মহাকাশ বিমান আরও ৬ বার মহাশূন্যে গিয়েছে। ২০১০ সালে চালুর পর থেকে এই মহাকাশ বিমানটি ১০ বছরেরও বেশি সময় কাটিয়েছে মহাশূন্যে।
এর আগে, ২০২২ সালে মহাশূন্যে প্রায় আড়াই বছরের মিশন শেষে এক্স-৩৭ বি পৃথিবীতে ফিরে আসে। তবে এবারে ঠিক কত সময় মহাকাশ বিমানটি মহাশূন্যে থাকবে সে বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য দেননি মার্কিন স্পেস ফোর্সের কর্মকর্তারা। তবে এই ফ্লাইট আনুমানিক কয়েক বছর মহাশূন্যে থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
মার্কিন বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িংয়ের তৈরি এক্স-৩৭ বি নাসার স্পেস শাটলগুলোর সঙ্গে বেশ সাদৃশ্যপূর্ণ। তবে ২৯ ফুট লম্বা এই মহাকাশ বিমানগুলো স্পেস শাটলের আকারের তুলনায় মাত্র এক-চতুর্থাংশ। কোনো মহাকাশচারী ছাড়াই এক্স-৩৭বি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলতে পারে এবং একাই যে কোনো স্পেস স্টেশনে অবতরণ করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্রবাহিনীর স্পেস প্লেন বা মহাকাশ বিমান উড্ডয়ন করেছে। এই বিশেষ মহাকাশযানটি আগামী কয়েক বছর মহাশূন্যে থাকবে। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার তত্ত্বাবধানে এই মহাকাশ বিমানটি উড্ডয়ন করে।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্রবাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন এই মহাকাশ বিমানটির নাম এক্স-৩৭ বি। বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কে মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের রকেট ফ্যালকনে চড়ে উড্ডয়ন করে মহাকাশ বিমানটি। উড্ডয়নের সময় এতে কোনো নভোচারী ছিলেন না। বলা হচ্ছে, মহাকাশে অবস্থানকালে এই মহাকাশ বিমানটি অন্তত গোপনীয় ও তাৎপর্যপূর্ণ গবেষণা চালাবে।
আরও দুই সপ্তাহ আগেই এই মহাকাশ বিমানটিকে মহাশূন্যে পাঠানোর কথা থাকলেও কারিগরি ত্রুটির কারণে তখন তা সম্ভব হয়নি। তবে এটিই এক্স-৩৭ বির প্রথম ফ্লাইট নয়। এর আগেও এই মহাকাশ বিমান আরও ৬ বার মহাশূন্যে গিয়েছে। ২০১০ সালে চালুর পর থেকে এই মহাকাশ বিমানটি ১০ বছরেরও বেশি সময় কাটিয়েছে মহাশূন্যে।
এর আগে, ২০২২ সালে মহাশূন্যে প্রায় আড়াই বছরের মিশন শেষে এক্স-৩৭ বি পৃথিবীতে ফিরে আসে। তবে এবারে ঠিক কত সময় মহাকাশ বিমানটি মহাশূন্যে থাকবে সে বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য দেননি মার্কিন স্পেস ফোর্সের কর্মকর্তারা। তবে এই ফ্লাইট আনুমানিক কয়েক বছর মহাশূন্যে থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
মার্কিন বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িংয়ের তৈরি এক্স-৩৭ বি নাসার স্পেস শাটলগুলোর সঙ্গে বেশ সাদৃশ্যপূর্ণ। তবে ২৯ ফুট লম্বা এই মহাকাশ বিমানগুলো স্পেস শাটলের আকারের তুলনায় মাত্র এক-চতুর্থাংশ। কোনো মহাকাশচারী ছাড়াই এক্স-৩৭বি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলতে পারে এবং একাই যে কোনো স্পেস স্টেশনে অবতরণ করতে পারে।
আধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
১ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
২ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৩ দিন আগেবসন্ত এলেই গর্ত থেকে বেরিয়ে আসে লাখ লাখ পিঁপড়া। দলবদ্ধভাবে তারা ছড়িয়ে পড়ে উঠোন, বারান্দা ও রান্নাঘরের মেঝেতে—উদ্দেশ্য একটাই, কলোনির জন্য খাবার খুঁজে বের করা। তবে এদের সব সময় সারিবদ্ধভাবেই হাঁটতে দেখা যায়। তবে তাদের এই শৃঙ্খলাবদ্ধ হাঁটার পেছনে লুকিয়ে আছে চমকপ্রদ এক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।
৪ দিন আগে