মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা ‘আর্টেমিস’ প্রকল্পের মাধ্যমে চলতি দশকের মধ্যেই চাঁদে মানব বসতি গড়ার পরিকল্পনা করেছে। ফলে এখনই চাঁদে বসবাস এবং অন্যান্য কাজের জন্য প্রয়োজনীয় নতুন প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে এই সংস্থা।
নাসা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের অস্টিন শহরে অবস্থিত আধুনিক নির্মাণ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ‘আইকন’। চাঁদের পৃষ্ঠে অবতরণ প্যাড, বাসস্থান এবং রাস্তার মতো অবকাঠামো নির্মাণ প্রযুক্তি উন্নয়নের জন্য প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি করেছে নাসা।
নাসার স্পেস টেকনোলজি মিশন ডিরেক্টরেটরের (এসটিএমডি) প্রযুক্তি বিভাগের পরিচালক নিকি ওয়ার্খেইজার বলেছেন, ‘মহাবিশ্বের অন্যান্য গ্রহ খুঁজতে হলে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে আমাদের সেই গ্রহগুলোর পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া প্রয়োজন। আমাদের বাণিজ্যিক অংশীদারেরা এই উন্নয়ন পরিকল্পনার অংশ হলে আমাদের উন্নয়ন প্রকল্প ত্বরান্বিত হবে। ভবিষ্যতের মিশনগুলোর জন্য আমাদের প্রয়োজনীয় সক্ষমতাও তৈরি হবে।’
এর আগে মার্কিন বিমানবাহিনীর সঙ্গে একটি ছোট ব্যবসা উদ্ভাবন গবেষণায় (এসবিআইআর) কাজ করেছে আইকন। গবেষণা প্রকল্পটিতে আংশিকভাবে অর্থায়ন করেছে নাসা। সেই সূত্র ধরেই এবার আইকনের সঙ্গে চাঁদে নির্মাণ প্রযুক্তি উন্নীতকরণের চুক্তি করেছে নাসা।
নাসার নতুন এসবিআইআর চুক্তির অধীনে আইকন গড়ে তুলবে ‘অলিম্পাস নির্মাণ ব্যবস্থা’। এই ব্যবস্থার অধীনে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহের নিজস্ব সম্পদকে নির্মাণ সামগ্রী হিসেবে ব্যবহার করে নির্মাণকাজ পরিচালনা করা হবে। চুক্তিটির মেয়াদ ২০২৮ সাল পর্যন্ত এবং এতে খরচ হবে ৫ কোটি ৭২ লাখ মার্কিন ডলার।
এর আগে ত্রিমাত্রিক প্রিন্টারের মাধ্যমে আইকন একটি ১ হাজার ৭০০ বর্গফুট আয়তনের কৃত্রিম মঙ্গল বাসস্থান তৈরি করেছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘মার্স ডুন আলফা’। আগামী বছরে শুরু হওয়ার অপেক্ষায় থাকা নাসার ‘ক্রু হেলথ অ্যান্ড পারফরম্যান্স অ্যানালগ’ (সিএইচএপিএ) মিশনের সময় ‘মার্স ডুন আলফা’ ব্যবহার করা হবে।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা ‘আর্টেমিস’ প্রকল্পের মাধ্যমে চলতি দশকের মধ্যেই চাঁদে মানব বসতি গড়ার পরিকল্পনা করেছে। ফলে এখনই চাঁদে বসবাস এবং অন্যান্য কাজের জন্য প্রয়োজনীয় নতুন প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে এই সংস্থা।
নাসা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের অস্টিন শহরে অবস্থিত আধুনিক নির্মাণ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ‘আইকন’। চাঁদের পৃষ্ঠে অবতরণ প্যাড, বাসস্থান এবং রাস্তার মতো অবকাঠামো নির্মাণ প্রযুক্তি উন্নয়নের জন্য প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি করেছে নাসা।
নাসার স্পেস টেকনোলজি মিশন ডিরেক্টরেটরের (এসটিএমডি) প্রযুক্তি বিভাগের পরিচালক নিকি ওয়ার্খেইজার বলেছেন, ‘মহাবিশ্বের অন্যান্য গ্রহ খুঁজতে হলে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে আমাদের সেই গ্রহগুলোর পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া প্রয়োজন। আমাদের বাণিজ্যিক অংশীদারেরা এই উন্নয়ন পরিকল্পনার অংশ হলে আমাদের উন্নয়ন প্রকল্প ত্বরান্বিত হবে। ভবিষ্যতের মিশনগুলোর জন্য আমাদের প্রয়োজনীয় সক্ষমতাও তৈরি হবে।’
এর আগে মার্কিন বিমানবাহিনীর সঙ্গে একটি ছোট ব্যবসা উদ্ভাবন গবেষণায় (এসবিআইআর) কাজ করেছে আইকন। গবেষণা প্রকল্পটিতে আংশিকভাবে অর্থায়ন করেছে নাসা। সেই সূত্র ধরেই এবার আইকনের সঙ্গে চাঁদে নির্মাণ প্রযুক্তি উন্নীতকরণের চুক্তি করেছে নাসা।
নাসার নতুন এসবিআইআর চুক্তির অধীনে আইকন গড়ে তুলবে ‘অলিম্পাস নির্মাণ ব্যবস্থা’। এই ব্যবস্থার অধীনে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহের নিজস্ব সম্পদকে নির্মাণ সামগ্রী হিসেবে ব্যবহার করে নির্মাণকাজ পরিচালনা করা হবে। চুক্তিটির মেয়াদ ২০২৮ সাল পর্যন্ত এবং এতে খরচ হবে ৫ কোটি ৭২ লাখ মার্কিন ডলার।
এর আগে ত্রিমাত্রিক প্রিন্টারের মাধ্যমে আইকন একটি ১ হাজার ৭০০ বর্গফুট আয়তনের কৃত্রিম মঙ্গল বাসস্থান তৈরি করেছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘মার্স ডুন আলফা’। আগামী বছরে শুরু হওয়ার অপেক্ষায় থাকা নাসার ‘ক্রু হেলথ অ্যান্ড পারফরম্যান্স অ্যানালগ’ (সিএইচএপিএ) মিশনের সময় ‘মার্স ডুন আলফা’ ব্যবহার করা হবে।
প্রথমবারের মতো কোনো নক্ষত্রকে ঘিরে নতুন সৌরজগতের জন্ম হতে দেখেছেন বিশ্বের খ্যাতনামা জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি গ্রহ সৃষ্টি প্রক্রিয়ার এতটাই প্রাথমিক স্তর যে, আগে কখনো এমন দৃশ্যমান হয়নি বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের চিকিৎসকেরা এক যুগান্তকারী পদ্ধতি ব্যবহার করে আট সুস্থ শিশুর জন্ম দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এই পদ্ধতিতে তিন ব্যক্তির ডিএনএ সমন্বয় করে আইভিএফ (ইনভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) ভ্রূণ তৈরি করা হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল, যাতে শিশুরা দুরারোগ্য জিনগত ব্যাধি উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া থেকে রক্ষা পায়।
৫ দিন আগেপ্রাণীরা একে অপরের ডাকে সাড়া দেয়, এই তথ্য আমাদের অনেকের জানা। তবে সম্প্রতি এক নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে আরও বিস্ময়কর এক তথ্য। গাছও শব্দ করে, আর সেই শব্দ শুনেই সিদ্ধান্ত নেয় পোকামাকড়। এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উদ্ভিদ ও প্রাণীর মধ্যে এক নতুন ধরনের যোগসূত্রের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
৭ দিন আগেসবচেয়ে কাছ থেকে তোলা সূর্যের ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। এসব ছবি পাঠিয়েছে নাসার মহাকাশযান পার্কার সোলার প্রোব। এই মহাকাশযান সূর্যের পৃষ্ঠের মাত্র ৩ দশমিক ৮ মিলিয়ন মাইল (৬ দশমিক ১ মিলিয়ন কিলোমিটার) দূর থেকে ছবি তোলে।
৮ দিন আগে