মঙ্গল গ্রহের গ্যাল ক্রেটার (গহ্বর) নামক স্থানে সেখানকার শিলাগুলোর নমুনা সংগ্রহের সময় এক বিস্ময়কর ঘটনা ঘটেছে। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার পাঠানো মহাকাশ যান কিউরিওসিটি সেখানে নমুনা সংগ্রহকালে ফুলের মতো একটি পাথুরে ‘শিল্পকর্মে’র দেখা পেয়েছে। পাথুরে ফুলটি আকারে অনেকটা ছোট প্রবালের টুকরোর সমান, দেখতে ফুলের মতো।
কিউরিওসিটির রোবোটিক আর্মের শেষ প্রান্তে যুক্ত ‘মার্স হ্যান্ড লেন্স ইমেজার’ ব্যবহার করে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ওই এলাকার ফুলের মতো দেখতে ছোট্ট শিলা বিন্যাসের ছবিটি তুলেছে।
নাসা জানিয়েছে, ওই ‘ফুল’ এবং তার আশপাশের ছোট ছোট গোলাকার পাথুরে টুকরোগুলো সম্ভবত অনেক বছর আগে জলপ্রবাহের ফলে বয়ে আসা খনিজ পদার্থগুলো ছোট পাথরের গায়ে জমে গিয়ে তৈরি হয়েছিল।
নাসা আরও জানিয়েছে, অতীতে মঙ্গলে থাকা তরল পদার্থগুলো খনিজসহ এসব নালার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময়ই এই ‘শিল্পকর্ম’গুলো গঠিত হয়ে থাকতে পারে। এর আগে নাসার আরেক মহাকাশযান অপরচুনিটিও মঙ্গল গ্রহে ‘ব্লুবেরি’র মতো দেখতে খনিজ শিল্পকর্মের ছবি তুলেছিল। যেখানে মাটি পাওয়ার সম্ভাবনার কথা ইঙ্গিত ছিল।
কিউরিওসিটি সংগৃহীত এসব ছবির বৈশিষ্ট্য থেকে বিজ্ঞানীরা মঙ্গলের গহ্বরগুলোতে কত সময় আগে পানির উপস্থিতি ছিল তা নির্ধারণ করতে সমর্থ হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মঙ্গলে কিউরিওসিটির এক দশক
চলতি বছরের আগস্টে মহাকাশযান কিউরিওসিটি একটি বড় মাইলফলক উদ্যাপন করবে। এ বছরের ৫ আগস্ট মঙ্গল গ্রহে কিউরিওসিটির ১০ বছর পূর্ণ হবে। এর আগে ২০১২ সালের এই দিনে কিউরিওসিটি লাল গ্রহটিতে অবতরণ করে। এটি গত এক দশক ধরে যানটি মঙ্গলের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য অনুসন্ধান করছে।
উল্লেখ্য, মঙ্গল গ্রহ প্রাণ ধারণের উপযোগী কি না, তা জানতেই এই মিশন পাঠানো হয়েছিল।
মঙ্গল গ্রহের গ্যাল ক্রেটার (গহ্বর) নামক স্থানে সেখানকার শিলাগুলোর নমুনা সংগ্রহের সময় এক বিস্ময়কর ঘটনা ঘটেছে। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার পাঠানো মহাকাশ যান কিউরিওসিটি সেখানে নমুনা সংগ্রহকালে ফুলের মতো একটি পাথুরে ‘শিল্পকর্মে’র দেখা পেয়েছে। পাথুরে ফুলটি আকারে অনেকটা ছোট প্রবালের টুকরোর সমান, দেখতে ফুলের মতো।
কিউরিওসিটির রোবোটিক আর্মের শেষ প্রান্তে যুক্ত ‘মার্স হ্যান্ড লেন্স ইমেজার’ ব্যবহার করে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ওই এলাকার ফুলের মতো দেখতে ছোট্ট শিলা বিন্যাসের ছবিটি তুলেছে।
নাসা জানিয়েছে, ওই ‘ফুল’ এবং তার আশপাশের ছোট ছোট গোলাকার পাথুরে টুকরোগুলো সম্ভবত অনেক বছর আগে জলপ্রবাহের ফলে বয়ে আসা খনিজ পদার্থগুলো ছোট পাথরের গায়ে জমে গিয়ে তৈরি হয়েছিল।
নাসা আরও জানিয়েছে, অতীতে মঙ্গলে থাকা তরল পদার্থগুলো খনিজসহ এসব নালার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময়ই এই ‘শিল্পকর্ম’গুলো গঠিত হয়ে থাকতে পারে। এর আগে নাসার আরেক মহাকাশযান অপরচুনিটিও মঙ্গল গ্রহে ‘ব্লুবেরি’র মতো দেখতে খনিজ শিল্পকর্মের ছবি তুলেছিল। যেখানে মাটি পাওয়ার সম্ভাবনার কথা ইঙ্গিত ছিল।
কিউরিওসিটি সংগৃহীত এসব ছবির বৈশিষ্ট্য থেকে বিজ্ঞানীরা মঙ্গলের গহ্বরগুলোতে কত সময় আগে পানির উপস্থিতি ছিল তা নির্ধারণ করতে সমর্থ হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মঙ্গলে কিউরিওসিটির এক দশক
চলতি বছরের আগস্টে মহাকাশযান কিউরিওসিটি একটি বড় মাইলফলক উদ্যাপন করবে। এ বছরের ৫ আগস্ট মঙ্গল গ্রহে কিউরিওসিটির ১০ বছর পূর্ণ হবে। এর আগে ২০১২ সালের এই দিনে কিউরিওসিটি লাল গ্রহটিতে অবতরণ করে। এটি গত এক দশক ধরে যানটি মঙ্গলের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য অনুসন্ধান করছে।
উল্লেখ্য, মঙ্গল গ্রহ প্রাণ ধারণের উপযোগী কি না, তা জানতেই এই মিশন পাঠানো হয়েছিল।
নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের (জেডব্লিউএসটি) মাধ্যমে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় মানচিত্র তৈরি করলেন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মানচিত্রটি মহাবিশ্বের একটি ছোট অংশজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে প্রায় আট লাখ গ্যালাক্সি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে এমন গ্যালাক্সিও আছে, যা এত দূরে অবস্থিত যে সেগুলো মহাবিশ্বের শৈশবের সময়কার,
১২ ঘণ্টা আগেআধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
২ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
৩ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৩ দিন আগে