মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ধারণা অনুযায়ী, এই ব্ল্যাকহোলে ৩ হাজার কোটি সূর্যের জায়গা হবে। পৃথিবী থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে এই ব্ল্যাকহোল অবস্থিত। আকারে বিশাল বড় হওয়ার এটিকে ডাকা হচ্ছে ‘আলট্রা ম্যাসিভ ব্ল্যাক হোল’ নামে।
স্পেস ডট কমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ বিষয়ে ‘দ্য রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি’ গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, গ্রাভিট্যাশনাল লেন্সিং নামে নতুন একটি পদ্ধতি ব্যবহার করে এই কৃষ্ণগহ্বর আবিষ্কৃত হয়েছে। টেলিস্কোপ দিয়ে যতটুক পর্যন্ত দেখা যায়, তার চেয়েও বেশি দূরত্বের জিনিসের অবস্থান এই পদ্ধতিতে শনাক্ত করা সম্ভব।
গবেষণা দলটির প্রধান ড. জেমস নাইটিঙ্গেল বলেন, ‘ব্ল্যাকহোলটি এতই বড় যে এর আকার সঠিকভাবে বলা কঠিন। তবে রাতের আকাশে যত নক্ষত্র ও গ্রহ দেখা যায়, সবগুলোকে একসঙ্গে রাখলেও ব্ল্যাকহোলটির এক শতাংশও হবে না। এটি মহাবিশ্বের বেশির ভাগ গ্যালাক্সির চেয়েও আকারে বড়।’
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ব্ল্যাকহোলটি অনেক বড় হলেও সক্রিয় নয়। অর্থাৎ, এটি এখন কিছু গিলছে না। এ ছাড়া, অন্যান্য ব্ল্যাকহোলে শক্তিশালী এক্স-রে রেডিয়েশন থাকলেও নতুন আবিষ্কার হওয়া এই ব্ল্যাকহোলে সেই রেডিয়েশন শনাক্ত করা যায়নি।
কৃষ্ণগহ্বরের সৃষ্টি হয় বিশাল আকার ও ভরের নক্ষত্রের মৃত্যুর মাধ্যমে। জ্বালানি ফুরিয়ে গেলে সেই নক্ষত্র মহাকর্ষীয় বলের প্রভাবের নিজের মধ্যে সংকুচিত হয়ে ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বরে পরিণত হয়। ফলে কৃষ্ণগহ্বরের আয়তন অনেক কম কিন্তু ভর অত্যন্ত বেশি। এর ভর এত বেশি থাকে যে এর মহাকর্ষীয় শক্তি কোনো কিছুকেই এর ভেতর থেকে বের হতে দেয় না। এমনকি আলোও কৃষ্ণগহ্বরের মহাকর্ষীয় বল উপেক্ষা করে বেরিয়ে আসতে পারে না। ফলে টেলিস্কোপ দিয়ে সরাসরি কৃষ্ণগহ্বর দেখা যায় না। আশপাশের বস্তুর ওপর এর প্রভাব নির্ণয় করে বিজ্ঞানীরা কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্ব বোঝেন।
মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ধারণা অনুযায়ী, এই ব্ল্যাকহোলে ৩ হাজার কোটি সূর্যের জায়গা হবে। পৃথিবী থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে এই ব্ল্যাকহোল অবস্থিত। আকারে বিশাল বড় হওয়ার এটিকে ডাকা হচ্ছে ‘আলট্রা ম্যাসিভ ব্ল্যাক হোল’ নামে।
স্পেস ডট কমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ বিষয়ে ‘দ্য রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি’ গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, গ্রাভিট্যাশনাল লেন্সিং নামে নতুন একটি পদ্ধতি ব্যবহার করে এই কৃষ্ণগহ্বর আবিষ্কৃত হয়েছে। টেলিস্কোপ দিয়ে যতটুক পর্যন্ত দেখা যায়, তার চেয়েও বেশি দূরত্বের জিনিসের অবস্থান এই পদ্ধতিতে শনাক্ত করা সম্ভব।
গবেষণা দলটির প্রধান ড. জেমস নাইটিঙ্গেল বলেন, ‘ব্ল্যাকহোলটি এতই বড় যে এর আকার সঠিকভাবে বলা কঠিন। তবে রাতের আকাশে যত নক্ষত্র ও গ্রহ দেখা যায়, সবগুলোকে একসঙ্গে রাখলেও ব্ল্যাকহোলটির এক শতাংশও হবে না। এটি মহাবিশ্বের বেশির ভাগ গ্যালাক্সির চেয়েও আকারে বড়।’
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ব্ল্যাকহোলটি অনেক বড় হলেও সক্রিয় নয়। অর্থাৎ, এটি এখন কিছু গিলছে না। এ ছাড়া, অন্যান্য ব্ল্যাকহোলে শক্তিশালী এক্স-রে রেডিয়েশন থাকলেও নতুন আবিষ্কার হওয়া এই ব্ল্যাকহোলে সেই রেডিয়েশন শনাক্ত করা যায়নি।
কৃষ্ণগহ্বরের সৃষ্টি হয় বিশাল আকার ও ভরের নক্ষত্রের মৃত্যুর মাধ্যমে। জ্বালানি ফুরিয়ে গেলে সেই নক্ষত্র মহাকর্ষীয় বলের প্রভাবের নিজের মধ্যে সংকুচিত হয়ে ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বরে পরিণত হয়। ফলে কৃষ্ণগহ্বরের আয়তন অনেক কম কিন্তু ভর অত্যন্ত বেশি। এর ভর এত বেশি থাকে যে এর মহাকর্ষীয় শক্তি কোনো কিছুকেই এর ভেতর থেকে বের হতে দেয় না। এমনকি আলোও কৃষ্ণগহ্বরের মহাকর্ষীয় বল উপেক্ষা করে বেরিয়ে আসতে পারে না। ফলে টেলিস্কোপ দিয়ে সরাসরি কৃষ্ণগহ্বর দেখা যায় না। আশপাশের বস্তুর ওপর এর প্রভাব নির্ণয় করে বিজ্ঞানীরা কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্ব বোঝেন।
মহাকাশে ২২০ দিন কাটিয়ে আজ রোববার ভোরে পৃথিবীতে ফিরেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবীণতম কর্মরত মহাকাশচারী ডন পেটিট। বিশেষ এই প্রত্যাবর্তন ঘটেছে তাঁর ৭০তম জন্মদিনে। রুশ মহাকাশযান সয়ুজ এমএস-২৬ চড়ে কাজাখস্তানের স্টেপ অঞ্চলে অবতরণ করেন তিনি ও তাঁর দুই রুশ সহযাত্রী আলেক্সি ওভচিনিন ও ইভান ভাগনার।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রাচীন মানবের টিকে থাকার লড়াইয়ের গুরুত্বপূর্ণ ও চমকপ্রদ উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা। ৪০ হাজার বছর আগে পৃথিবীর চুম্বকক্ষেত্রের বড় রকমের পরিবর্তনের সময় সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির মারাত্মক প্রভাবে হুমকির মুখে পড়েছিল পৃথিবীর জীবজগৎ।
১৬ ঘণ্টা আগেরাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর প্রতিভা ও বিতর্কিত কর্মজীবনের জন্য পরিচিত ছিলেন। বিশ্ব ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এক আবিষ্কার করেছিলেন এই প্রত্নতত্ত্ববিদ। কিন্তু ইতিহাসের পাতায় আজও উপেক্ষিত।
১ দিন আগেরঙের জগতে নতুন চমক নিয়ে এসেছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একদল বিজ্ঞানী দাবি করেছেন, তারা এমন একটি রং আবিষ্কার করেছেন, যা সাধারণ চোখে আগে কখনো দেখা যায়নি। এই রঙের নাম রাখা হয়েছে ‘ওলো’, যা দেখতে একধরনের গাড় সবুজাভ নীল।
২ দিন আগে