প্রযুক্তি ডেস্ক
বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করলেন পৃথিবীর নিকটতম কৃষ্ণগহ্বর। পৃথিবী থেকে কৃষ্ণগহ্বরটির দূরত্ব ১৬০০ আলোকবর্ষ। এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নিকটবর্তী কৃষ্ণগহ্বর থেকে প্রায় ৩ গুন কাছে অবস্থিত। কৃষ্ণগহ্বরটি সূর্যের প্রায় ১০ গুন বড়। বিজ্ঞানীরা এটির নাম দিয়েছেন ‘Gaia BH1 ’।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত মহাকাশ পর্যবেক্ষক কেন্দ্র ‘আন্তর্জাতিক জেমিনি অবজারভেটরি’ থেকে এটি আবিষ্কার করেন। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় গবেষণাগার ‘নয়ের ল্যাব’ এই পর্যবেক্ষক কেন্দ্রটি পরিচালনা করে থাকে। কৃষ্ণগহ্বরটি আবিষ্কারে ব্যবহার করা হয়েছে ‘জেমিনি নর্থ’ টেলিস্কোপ।
কৃষ্ণগহ্বরের সৃষ্টি হয় বিশাল আকার ও ভরের নক্ষত্রের মৃত্যুর মাধ্যমে। জ্বালানি ফুরিয়ে গেলে সেই নক্ষত্র মহাকর্ষীয় বলের প্রভাবের নিজের মধ্যে সংকুচিত হয়ে ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বরে পরিণত হয়। ফলে কৃষ্ণগহ্বরের আয়তন অনেক কম কিন্তু ভর অত্যন্ত বেশি। এর ভর এত বেশি থাকে যে এর মহাকর্ষীয় শক্তি কোনো কিছুকেই এর ভেতর থেকে বের হতে দেয় না। এমনকি আলোও কৃষ্ণগহ্বরের মহাকর্ষীয় বল উপেক্ষা করে বেরিয়ে আসতে পারে না। ফলে টেলিস্কোপ দিয়ে সরাসরি কৃষ্ণগহ্বর দেখা যায় না। আশপাশের বস্তুর ওপর এর প্রভাব নির্ণয় করে বিজ্ঞানীরা কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্ব বোঝেন।
সাধারণত কৃষ্ণগহ্বরের যে অংশটি শনাক্ত করা যায় সেটি হলো ইভেন্ট হরাইজন বা ঘটনা দিগন্ত। বাইরে থেকে এই সীমারেখা অতিক্রম করলে কোনো বস্তুই আর কৃষ্ণগহ্বর থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না। তাই কৃষ্ণগহ্বরের ভেতরে কী আছে, বা কী ঘটছে তা এখনো জানা সম্ভব হয়নি।
মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র, নাসা ২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো কৃষ্ণগহ্বরের ছবি প্রকাশ করে। ধারণা করা হয়, আমাদের ছায়াপথেই প্রায় ১০ কোটি কৃষ্ণগহ্বর সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে। যেগুলোর অনেকগুলো সূর্যের সমান, আবার কিছু আয়তনে সূর্যের দ্বিগুণ বা ১০০ গুন বড়।
বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করলেন পৃথিবীর নিকটতম কৃষ্ণগহ্বর। পৃথিবী থেকে কৃষ্ণগহ্বরটির দূরত্ব ১৬০০ আলোকবর্ষ। এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নিকটবর্তী কৃষ্ণগহ্বর থেকে প্রায় ৩ গুন কাছে অবস্থিত। কৃষ্ণগহ্বরটি সূর্যের প্রায় ১০ গুন বড়। বিজ্ঞানীরা এটির নাম দিয়েছেন ‘Gaia BH1 ’।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত মহাকাশ পর্যবেক্ষক কেন্দ্র ‘আন্তর্জাতিক জেমিনি অবজারভেটরি’ থেকে এটি আবিষ্কার করেন। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় গবেষণাগার ‘নয়ের ল্যাব’ এই পর্যবেক্ষক কেন্দ্রটি পরিচালনা করে থাকে। কৃষ্ণগহ্বরটি আবিষ্কারে ব্যবহার করা হয়েছে ‘জেমিনি নর্থ’ টেলিস্কোপ।
কৃষ্ণগহ্বরের সৃষ্টি হয় বিশাল আকার ও ভরের নক্ষত্রের মৃত্যুর মাধ্যমে। জ্বালানি ফুরিয়ে গেলে সেই নক্ষত্র মহাকর্ষীয় বলের প্রভাবের নিজের মধ্যে সংকুচিত হয়ে ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বরে পরিণত হয়। ফলে কৃষ্ণগহ্বরের আয়তন অনেক কম কিন্তু ভর অত্যন্ত বেশি। এর ভর এত বেশি থাকে যে এর মহাকর্ষীয় শক্তি কোনো কিছুকেই এর ভেতর থেকে বের হতে দেয় না। এমনকি আলোও কৃষ্ণগহ্বরের মহাকর্ষীয় বল উপেক্ষা করে বেরিয়ে আসতে পারে না। ফলে টেলিস্কোপ দিয়ে সরাসরি কৃষ্ণগহ্বর দেখা যায় না। আশপাশের বস্তুর ওপর এর প্রভাব নির্ণয় করে বিজ্ঞানীরা কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্ব বোঝেন।
সাধারণত কৃষ্ণগহ্বরের যে অংশটি শনাক্ত করা যায় সেটি হলো ইভেন্ট হরাইজন বা ঘটনা দিগন্ত। বাইরে থেকে এই সীমারেখা অতিক্রম করলে কোনো বস্তুই আর কৃষ্ণগহ্বর থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না। তাই কৃষ্ণগহ্বরের ভেতরে কী আছে, বা কী ঘটছে তা এখনো জানা সম্ভব হয়নি।
মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র, নাসা ২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো কৃষ্ণগহ্বরের ছবি প্রকাশ করে। ধারণা করা হয়, আমাদের ছায়াপথেই প্রায় ১০ কোটি কৃষ্ণগহ্বর সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে। যেগুলোর অনেকগুলো সূর্যের সমান, আবার কিছু আয়তনে সূর্যের দ্বিগুণ বা ১০০ গুন বড়।
মহাকাশে ২২০ দিন কাটিয়ে আজ রোববার ভোরে পৃথিবীতে ফিরেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবীণতম কর্মরত মহাকাশচারী ডন পেটিট। বিশেষ এই প্রত্যাবর্তন ঘটেছে তাঁর ৭০তম জন্মদিনে। রুশ মহাকাশযান সয়ুজ এমএস-২৬ চড়ে কাজাখস্তানের স্টেপ অঞ্চলে অবতরণ করেন তিনি ও তাঁর দুই রুশ সহযাত্রী আলেক্সি ওভচিনিন ও ইভান ভাগনার।
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রাচীন মানবের টিকে থাকার লড়াইয়ের গুরুত্বপূর্ণ ও চমকপ্রদ উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা। ৪০ হাজার বছর আগে পৃথিবীর চুম্বকক্ষেত্রের বড় রকমের পরিবর্তনের সময় সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির মারাত্মক প্রভাবে হুমকির মুখে পড়েছিল পৃথিবীর জীবজগৎ।
১৯ ঘণ্টা আগেরাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর প্রতিভা ও বিতর্কিত কর্মজীবনের জন্য পরিচিত ছিলেন। বিশ্ব ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এক আবিষ্কার করেছিলেন এই প্রত্নতত্ত্ববিদ। কিন্তু ইতিহাসের পাতায় আজও উপেক্ষিত।
১ দিন আগেরঙের জগতে নতুন চমক নিয়ে এসেছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একদল বিজ্ঞানী দাবি করেছেন, তারা এমন একটি রং আবিষ্কার করেছেন, যা সাধারণ চোখে আগে কখনো দেখা যায়নি। এই রঙের নাম রাখা হয়েছে ‘ওলো’, যা দেখতে একধরনের গাড় সবুজাভ নীল।
২ দিন আগে