নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কাকরাইলে জমজম গ্রুপের হোটেল ওকাদার একটি নির্মাণাধীন ভবন থেকে বিএনপির প্রায় দুই শ নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান হারুন অর রশিদ।
তাঁর দাবি, সেখান থেকে লাঠিসোঁটা,ভাঙা ইট, ককটেল ও চাল-ডালের বিপুল মজুত জব্দ করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে এ অভিযান চালায় ডিবি। অভিযান শেষে কাকরাইল মোড়ে ওই ভবনের সামনে দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন ডিবি পুলিশ প্রধান হারুন অর রশিদ।
হারুন অর রশিদের দাবি, নির্মাণাধীন ওই ভবনে সন্দেহভাজন লোকসমাগমের খবর পেয়ে অভিযান চালায় ডিবি। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে একাধিক ককটেল নিক্ষেপ করেন বিএনপি কর্মীরা। এতে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হন।
ডিবি প্রধান দাবি করেন, এরপর গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে আটক করা হয় বিএনপির ১৮৪ নেতা-কর্মীকে। আটকদের রমনা থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাত ৩টা পর্যন্ত তাঁদের থানায় হস্তান্তর করা হয়নি।
ডিবি প্রধান হারুণ বলেন, 'আমরা পরবর্তীতে সেখানে গিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আগে ব্যবহৃত পুরোনো দুটি গাড়ি, প্ল্যাকার্ড, খাবার রান্নার সরঞ্জাম, অনেক লাঠিসোঁটা, রড এবং অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করেছি।'
অভিযানের সময় ঘটনাস্থলে পুলিশের দুটি ভ্যান দেখা যায়। পরে আটকদের সারিবদ্ধভাবে সেই ভ্যানে ওঠানো হয়। অভিযানে ডিবি পুলিশের তিন বিভাগের ডিসিসহ পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জমজম গ্রুপের মালিক মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া। নির্মাণাধীন ভবনটি তাঁরই। তিনি কুমিল্লা থেকে বিএনপির এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী।
শনিবারের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সন্ধ্যা থেকেই নয়াপল্টনে দলীয় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন নেতা-কর্মীরা। সন্ধ্যা গড়াতেই স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। বিএনপি কার্যালয়ের সামনের রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সেখানে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন থাকলেও কোনো উত্তেজনা চোখে পড়েনি।
ডিএমপির একটি সূত্র জানিয়েছে, রাতে শুধু পল্টন এলাকাতেই ৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
রাজধানীর কাকরাইলে জমজম গ্রুপের হোটেল ওকাদার একটি নির্মাণাধীন ভবন থেকে বিএনপির প্রায় দুই শ নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান হারুন অর রশিদ।
তাঁর দাবি, সেখান থেকে লাঠিসোঁটা,ভাঙা ইট, ককটেল ও চাল-ডালের বিপুল মজুত জব্দ করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে এ অভিযান চালায় ডিবি। অভিযান শেষে কাকরাইল মোড়ে ওই ভবনের সামনে দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন ডিবি পুলিশ প্রধান হারুন অর রশিদ।
হারুন অর রশিদের দাবি, নির্মাণাধীন ওই ভবনে সন্দেহভাজন লোকসমাগমের খবর পেয়ে অভিযান চালায় ডিবি। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে একাধিক ককটেল নিক্ষেপ করেন বিএনপি কর্মীরা। এতে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হন।
ডিবি প্রধান দাবি করেন, এরপর গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে আটক করা হয় বিএনপির ১৮৪ নেতা-কর্মীকে। আটকদের রমনা থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাত ৩টা পর্যন্ত তাঁদের থানায় হস্তান্তর করা হয়নি।
ডিবি প্রধান হারুণ বলেন, 'আমরা পরবর্তীতে সেখানে গিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আগে ব্যবহৃত পুরোনো দুটি গাড়ি, প্ল্যাকার্ড, খাবার রান্নার সরঞ্জাম, অনেক লাঠিসোঁটা, রড এবং অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করেছি।'
অভিযানের সময় ঘটনাস্থলে পুলিশের দুটি ভ্যান দেখা যায়। পরে আটকদের সারিবদ্ধভাবে সেই ভ্যানে ওঠানো হয়। অভিযানে ডিবি পুলিশের তিন বিভাগের ডিসিসহ পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জমজম গ্রুপের মালিক মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া। নির্মাণাধীন ভবনটি তাঁরই। তিনি কুমিল্লা থেকে বিএনপির এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী।
শনিবারের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সন্ধ্যা থেকেই নয়াপল্টনে দলীয় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন নেতা-কর্মীরা। সন্ধ্যা গড়াতেই স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। বিএনপি কার্যালয়ের সামনের রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সেখানে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন থাকলেও কোনো উত্তেজনা চোখে পড়েনি।
ডিএমপির একটি সূত্র জানিয়েছে, রাতে শুধু পল্টন এলাকাতেই ৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
৪ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে