নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি নেতাদের পর বিএনপিপন্থী চিকিৎসকেরা খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে রাজনীতি করছেন বলে দাবি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বিএনপির শিখিয়ে দেওয়া বক্তব্য দিচ্ছেন বিএনপিপন্থী ডাক্তাররা।
সচিবালয়ে আজ সোমবার কেবল অপারেটরদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কালকে (রোববার) আমি টেলিভিশনে দেখেছি জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ফরহাদ হালিম ডোনার (খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে) বিবৃতি দিয়েছেন। ড্যাবের দপ্তর সম্পাদক ফখরুজ্জামান সাক্ষরিত আরেকটি বিবৃতি ছিল। আরেকজন ডাক্তার সংবাদ সম্মেলন করেছেন। এর সবাই বিএনপির দলীয় রাজনীতির সাথে যুক্ত এবং ড্যাবের শীর্ষস্থানীয় নেতা।’
‘ডাক্তার সাহেব যেভাবে কথা বলেছেন, শুধুমাত্র ইউকেতে চিকিৎসা আছে। আর চিকিৎসা আছে জার্মানিতে আর ইউএসএতে। উনি ক্যাটাগরিক্যালি বলেছেন, ভারতে তো (চিকিৎসা) নেইই, সিঙ্গাপুর, ব্যাংককেও নেই। এখন ইউরোপের অনেক মানুষ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করতে আসে। আমেরিকার অনেকেও সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করতে আসে। সারা দুনিয়া থেকে ব্যাংককেও অনেক মানুষ চিকিৎসা করতে আসেন।’
কয়েকটি দেশে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নেই এটা ওই ডাক্তাররা কীভাবে বলেছেন সেই প্রশ্ন তুলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, শুধুমাত্র তারেক রহমান যেখানে আছে সেখানে চিকিৎসা আছে ইউকেতে, পাশের দেশ জার্মানিতে আর ইউএসএতে চিকিৎসা আছে। এই কথার মাধ্যমে, ওনাদের বক্তব্যের মাধ্যমে এটি স্পষ্ট হয়েছে, কালকে চিকিৎসক সাহেবরা যে বক্তব্য দিয়েছেন সেগুলো বিএনপির শেখানো বক্তব্য। ডাক্তার হিসেবে যতটুকু না বক্তব্য, বিএনপি যে বক্তব্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে শিখিয়ে দিয়েছেন সেই বক্তব্যই ডাক্তার সাহেবরা দিয়েছেন।
‘যেসব ডাক্তার বিবৃতি দিয়েছেন এবং সংবাদ সম্মেলন করেছেন তাঁদের বেশিরভাগই বিএনপির দলীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এখন বেগম জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে রাজনীতিটা বিএনপি নেতাদের কাছ থেকে তাঁরা ডাক্তারদের মধ্যেও নিয়ে গেছেন, গতকালের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এটিও প্রমাণিত হয়েছে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারকে হুমকি দিয়ে বলেছেন, দেশে বিশৃঙ্খলা না চাইলে খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য অনুমতি দিতে হবে। এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি মহাসচিব যদি এ কথা বলে থাকেন এ জন্য তাঁর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হতে পারে বলে আমি মনে করি। কারণ উনি যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পরিকল্পনা করছেন উনি নিজেই স্বীকার করেছেন, এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ। উনারা অতীতে অনেক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছেন, দেশের মানুষ তাঁদের আর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেবেন না।
বিএনপি নেতাদের পর বিএনপিপন্থী চিকিৎসকেরা খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে রাজনীতি করছেন বলে দাবি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বিএনপির শিখিয়ে দেওয়া বক্তব্য দিচ্ছেন বিএনপিপন্থী ডাক্তাররা।
সচিবালয়ে আজ সোমবার কেবল অপারেটরদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কালকে (রোববার) আমি টেলিভিশনে দেখেছি জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ফরহাদ হালিম ডোনার (খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে) বিবৃতি দিয়েছেন। ড্যাবের দপ্তর সম্পাদক ফখরুজ্জামান সাক্ষরিত আরেকটি বিবৃতি ছিল। আরেকজন ডাক্তার সংবাদ সম্মেলন করেছেন। এর সবাই বিএনপির দলীয় রাজনীতির সাথে যুক্ত এবং ড্যাবের শীর্ষস্থানীয় নেতা।’
‘ডাক্তার সাহেব যেভাবে কথা বলেছেন, শুধুমাত্র ইউকেতে চিকিৎসা আছে। আর চিকিৎসা আছে জার্মানিতে আর ইউএসএতে। উনি ক্যাটাগরিক্যালি বলেছেন, ভারতে তো (চিকিৎসা) নেইই, সিঙ্গাপুর, ব্যাংককেও নেই। এখন ইউরোপের অনেক মানুষ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করতে আসে। আমেরিকার অনেকেও সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করতে আসে। সারা দুনিয়া থেকে ব্যাংককেও অনেক মানুষ চিকিৎসা করতে আসেন।’
কয়েকটি দেশে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নেই এটা ওই ডাক্তাররা কীভাবে বলেছেন সেই প্রশ্ন তুলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, শুধুমাত্র তারেক রহমান যেখানে আছে সেখানে চিকিৎসা আছে ইউকেতে, পাশের দেশ জার্মানিতে আর ইউএসএতে চিকিৎসা আছে। এই কথার মাধ্যমে, ওনাদের বক্তব্যের মাধ্যমে এটি স্পষ্ট হয়েছে, কালকে চিকিৎসক সাহেবরা যে বক্তব্য দিয়েছেন সেগুলো বিএনপির শেখানো বক্তব্য। ডাক্তার হিসেবে যতটুকু না বক্তব্য, বিএনপি যে বক্তব্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে শিখিয়ে দিয়েছেন সেই বক্তব্যই ডাক্তার সাহেবরা দিয়েছেন।
‘যেসব ডাক্তার বিবৃতি দিয়েছেন এবং সংবাদ সম্মেলন করেছেন তাঁদের বেশিরভাগই বিএনপির দলীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এখন বেগম জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে রাজনীতিটা বিএনপি নেতাদের কাছ থেকে তাঁরা ডাক্তারদের মধ্যেও নিয়ে গেছেন, গতকালের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এটিও প্রমাণিত হয়েছে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারকে হুমকি দিয়ে বলেছেন, দেশে বিশৃঙ্খলা না চাইলে খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য অনুমতি দিতে হবে। এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি মহাসচিব যদি এ কথা বলে থাকেন এ জন্য তাঁর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হতে পারে বলে আমি মনে করি। কারণ উনি যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পরিকল্পনা করছেন উনি নিজেই স্বীকার করেছেন, এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ। উনারা অতীতে অনেক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছেন, দেশের মানুষ তাঁদের আর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেবেন না।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি এরই মধ্যে রাজনৈতিক, অরাজনৈতিক, ইসলামপন্থী—সবার সঙ্গে কথা বলেছে। হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমিরের সঙ্গে দেখা করেছি। হাটহাজারী মাদ্রাসায় গিয়েছি। ছারছিনার পীরের সঙ্গে দেখা করেছি। আলিয়া লাইনের সব মুরব্বি-নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলেছি। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশের সব জনগোষ্ঠীকে আমরা একত্রিত করে,
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হলেই দেশে আসবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেসরকারি একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে এমনটাই জানিয়েছেন তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির। তারেক রহমান ফিরে এসে আগামী নির্বাচনে একাধিক আসনে প্রার্থী হবেন বলেও ইঙ্গিত দেন এই উপদেষ্টা।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠানে ঐক্যের পরিবর্তে বিভাজন, শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবর্তে কিছু মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর কথা বা মতামত প্রাধান্য পাওয়ায় সেখানে উপস্থিত থাকার প্রয়োজন বোধ করেননি বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। সে জন্য ৫ আগস্ট ঢাকার
২ ঘণ্টা আগেজুলাই ঘোষণাপত্রের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘গত মঙ্গলবার যে আশা নিয়ে আমরা জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম, তা পূরণ হয়নি। একটা অসম্পূর্ণ বিবৃতির মতো এটি পাঠ করা হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, এই ঘোষণাপত্র তৈরিতে কোনো রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করেছে কি না।’
৪ ঘণ্টা আগে