নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনের প্রত্যেকটি বিধিনিষেধ আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা মেনে চলছে দাবি করে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের নৌকার প্রার্থী কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণভাবে হয়, এর জন্য আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। নির্বাচন কমিশনের প্রত্যেকটি বিধিনিষেধ আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা মেনে চলছে।’
আজ সোমবার বিকেলে মালিবাগে গণসংযোগ করার সময় তিনি গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘আমাদের আহ্বান থাকবে আপনারা নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলবেন। নির্বাচন কমিশনের নিয়মের বাইরে গিয়ে ব্যানার পোস্টার করে, আত্মপ্রচারণায় নেমে, আচরণবিধি লঙ্ঘন করবেন না।’
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, গণতন্ত্র ও নির্বাচন একটি আরেকটির পরিপূরক। যারা নির্বাচনে আসেনি ও অংশগ্রহণ করেনি, তারা ট্রেন মিস করেছে। তারা আর কখনো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে না।
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, বিএনপি-জামায়াত এখন যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করছে, হরতাল-অবরোধের নামে মানুষকে পুড়িয়ে মারছে, মানুষের মালামালের ক্ষতি করছে, তাদের এসব কর্মকাণ্ড জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। তাদের সমর্থন শূন্যের কোটায় গিয়ে পৌঁছেছে। মানুষ এখন এ সন্ত্রাসীদের হাত থেকে বাঁচতে চায়। এরা সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজ। এরা সাম্প্রদায়িক ও নেতিবাচক রাজনীতি করে। দেশের মানুষের প্রত্যাশা এরা কখনোই বোঝে না। যার কারণে তাদের আন্দোলন বারবার ব্যর্থ হয়। মানুষ তাদের আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে না।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ভোট নিয়ে মানুষের উৎসাহ, উদ্দীপনা, জাগরণ ব্যাপক আকারে রয়েছে। আগামী ৭ তারিখ ভোট দেওয়ার জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। মানুষের এই আগ্রহ হলো তাঁদের গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা। আমি অলিগলিতে যেখানেই প্রচারণার জন্য গিয়েছি মানুষের ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। তাঁদের ভালোবাসায় আমি অভিভূত। যে রাজনৈতিক দল মানুষের পাশে থাকে, তাঁদের জন্য কাজ করে সেই দলটি হলো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। যার কারণে আওয়ামী লীগের প্রতি মানুষের এত ভালোবাসা ও সমর্থন।’
তিনি বলেন, ‘ঢাকা-৮ আসনের উন্নয়ন ও মানুষের জীবনমান পরিবর্তনের জন্য আমি কাজ করব। এই এলাকার মানুষের প্রত্যাশা হলো মাদকমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত একটি এলাকা। এখানে যাতে শিক্ষার পরিবেশ ঠিক থাকে সে জন্য আমি কাজ করব। নারীর ক্ষমতায়ন যাতে বৃদ্ধি পায় এবং তথ্যপ্রযুক্তিতে যাতে তাঁরা এগিয়ে যেতে পারে, এর জন্যও আমি কাজ করব।’
এর আগে তিনি সকাল সাড়ে ১০টায় ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাকরাইল মোসাফির টাওয়ার থেকে গণসংযোগ শুরু করেন। এরপর শান্তিনগর মোড়, আনারকলি মার্কেট, সিদ্ধেশ্বরী এলাকা, রমনা কমপ্লেক্স এলাকায় পথসভা করেন।
পরবর্তীকালে বিকেল ৪টা থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের মারুফ মার্কেট, মৌচাক মোড়, মালিবাগ ফাস্ট লেনে পথসভা, মালিবাগ মিনার মসজিদের সামনে গণসংযোগ, পিডব্লিউডি কলোনি এলাকায় পথসভা, গুলবাগ পানির পাম্প এলাকায় গণসংযোগ, গুলবাগ জামে মসজিদ এলাকায় গণসংযোগ, গুলবাগ ক্লাব মসজিদ এলাকায় গণসংযোগ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচনী কার্যালয়ের সামনে পথসভা করেন। রাতে হজ এজেন্সি অ্যাসোসিয়েশনের নেতাদের সঙ্গে শান্তিনগর প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে মতবিনিময় করেন।
নির্বাচন কমিশনের প্রত্যেকটি বিধিনিষেধ আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা মেনে চলছে দাবি করে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের নৌকার প্রার্থী কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণভাবে হয়, এর জন্য আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। নির্বাচন কমিশনের প্রত্যেকটি বিধিনিষেধ আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা মেনে চলছে।’
আজ সোমবার বিকেলে মালিবাগে গণসংযোগ করার সময় তিনি গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘আমাদের আহ্বান থাকবে আপনারা নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলবেন। নির্বাচন কমিশনের নিয়মের বাইরে গিয়ে ব্যানার পোস্টার করে, আত্মপ্রচারণায় নেমে, আচরণবিধি লঙ্ঘন করবেন না।’
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, গণতন্ত্র ও নির্বাচন একটি আরেকটির পরিপূরক। যারা নির্বাচনে আসেনি ও অংশগ্রহণ করেনি, তারা ট্রেন মিস করেছে। তারা আর কখনো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে না।
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, বিএনপি-জামায়াত এখন যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করছে, হরতাল-অবরোধের নামে মানুষকে পুড়িয়ে মারছে, মানুষের মালামালের ক্ষতি করছে, তাদের এসব কর্মকাণ্ড জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। তাদের সমর্থন শূন্যের কোটায় গিয়ে পৌঁছেছে। মানুষ এখন এ সন্ত্রাসীদের হাত থেকে বাঁচতে চায়। এরা সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজ। এরা সাম্প্রদায়িক ও নেতিবাচক রাজনীতি করে। দেশের মানুষের প্রত্যাশা এরা কখনোই বোঝে না। যার কারণে তাদের আন্দোলন বারবার ব্যর্থ হয়। মানুষ তাদের আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে না।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ভোট নিয়ে মানুষের উৎসাহ, উদ্দীপনা, জাগরণ ব্যাপক আকারে রয়েছে। আগামী ৭ তারিখ ভোট দেওয়ার জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। মানুষের এই আগ্রহ হলো তাঁদের গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা। আমি অলিগলিতে যেখানেই প্রচারণার জন্য গিয়েছি মানুষের ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। তাঁদের ভালোবাসায় আমি অভিভূত। যে রাজনৈতিক দল মানুষের পাশে থাকে, তাঁদের জন্য কাজ করে সেই দলটি হলো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। যার কারণে আওয়ামী লীগের প্রতি মানুষের এত ভালোবাসা ও সমর্থন।’
তিনি বলেন, ‘ঢাকা-৮ আসনের উন্নয়ন ও মানুষের জীবনমান পরিবর্তনের জন্য আমি কাজ করব। এই এলাকার মানুষের প্রত্যাশা হলো মাদকমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত একটি এলাকা। এখানে যাতে শিক্ষার পরিবেশ ঠিক থাকে সে জন্য আমি কাজ করব। নারীর ক্ষমতায়ন যাতে বৃদ্ধি পায় এবং তথ্যপ্রযুক্তিতে যাতে তাঁরা এগিয়ে যেতে পারে, এর জন্যও আমি কাজ করব।’
এর আগে তিনি সকাল সাড়ে ১০টায় ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাকরাইল মোসাফির টাওয়ার থেকে গণসংযোগ শুরু করেন। এরপর শান্তিনগর মোড়, আনারকলি মার্কেট, সিদ্ধেশ্বরী এলাকা, রমনা কমপ্লেক্স এলাকায় পথসভা করেন।
পরবর্তীকালে বিকেল ৪টা থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের মারুফ মার্কেট, মৌচাক মোড়, মালিবাগ ফাস্ট লেনে পথসভা, মালিবাগ মিনার মসজিদের সামনে গণসংযোগ, পিডব্লিউডি কলোনি এলাকায় পথসভা, গুলবাগ পানির পাম্প এলাকায় গণসংযোগ, গুলবাগ জামে মসজিদ এলাকায় গণসংযোগ, গুলবাগ ক্লাব মসজিদ এলাকায় গণসংযোগ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচনী কার্যালয়ের সামনে পথসভা করেন। রাতে হজ এজেন্সি অ্যাসোসিয়েশনের নেতাদের সঙ্গে শান্তিনগর প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে মতবিনিময় করেন।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
৬ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে