নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির অভিযোগ তুলে দলটির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘সরকার গণসমাবেশ ঠেকাতে যা করেছে, তা নজিরবিহীন ও কলঙ্কজনক।’ শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। রিজভী বলেন, ‘বিএনপির গণসমাবেশ ঘিরে সরকার সান্ধ্য আইন জারি করেছে। সমাবেশকে বাধাগ্রস্ত করতেই সরকারের নির্দেশে বাস চলাচল বন্ধ করা হয়েছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘গণসমাবেশ ঘিরে সরকার যে নীচতা, নীতিহীনতা, স্বার্থপরতা এবং ভীতি প্রদর্শনের পথ অবলম্বন করেছে, তা কলঙ্কজনক এবং নজিরবিহীন। স্থানীয় প্রশাসন নিজেরা সরকারের দুর্বৃত্তপনার সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। আওয়ামী সন্ত্রাসীরা যখন পথে পথে বিএনপির নেতা-কর্মীদের রক্তাক্ত করছে, তখন সব জেনে-বুঝেই প্রশাসন নিশ্চিন্তে নিদ্রা গেছে। সমাবেশকে নিয়ে যে তাণ্ডব দৃশ্যমান, তা আওয়ামী ফ্যাসিবাদেরই উন্মত্ত লীলা।’
রিজভী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কখনোই গণতন্ত্র স্বীকৃত ভিন্নমতকে সহ্য করেনি। সমাবেশ করা গণতন্ত্রের একটি অন্যতম প্রধান শর্ত। এটিকে বাধাগ্রস্ত করার একমাত্র উদ্দেশ্যই হচ্ছে কর্তৃত্ববাদকে প্রতিষ্ঠিত রাখা। স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থার দুর্বিষহ পদ্ধতি বজায় রাখতেই খুলনার মহাসমাবেশে সরকার নারকীয় বাধা সৃষ্টি করছে। আওয়ামী লীগ মধ্যযুগীয় জমিদারতন্ত্রে বিশ্বাস করে বলেই গণতন্ত্রের সব দরজা খোলা রাখার নীতিকে অমান্য করে। তাদের বিশ্বাসের একমাত্র ভিত্তি হচ্ছে মানুষকে ভয় দেখিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখা।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব আরও বলেন, ‘সব বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে ইতিমধ্যে খুলনা মহানগরে এক অতুলনীয় জনস্রোতের তরঙ্গ সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে সোনালী ব্যাংকের চত্বরকে কেন্দ্র করে আশপাশের কয়েক কিলোমিটার এলাকায় মানবসমুদ্র তৈরি হয়েছে। জনগণের শক্তিকে শিকারি বাহিনীর মতো ওত পেতে থেকে আক্রমণ করলেও তাকে যে স্তিমিত করা যায় না, খুলনায় মানুষের সমাগম তারই এক বড় দৃষ্টান্ত। জনগণের শক্তিকে কেউ কখনো প্রতিহত করতে পারে না। এই সমাবেশ আওয়ামী সরকারের অবৈধ প্রধানমন্ত্রীর উগ্র ক্ষমতার লোভ, গণতন্ত্রকে শয্যাশায়ী ও মরণাপন্ন করা, দেশনেত্রীকে বন্দী করে রাখা, অনাচার-ব্যর্থতা, কূপমণ্ডূকতার বিরুদ্ধে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ।’
খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির অভিযোগ তুলে দলটির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘সরকার গণসমাবেশ ঠেকাতে যা করেছে, তা নজিরবিহীন ও কলঙ্কজনক।’ শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। রিজভী বলেন, ‘বিএনপির গণসমাবেশ ঘিরে সরকার সান্ধ্য আইন জারি করেছে। সমাবেশকে বাধাগ্রস্ত করতেই সরকারের নির্দেশে বাস চলাচল বন্ধ করা হয়েছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘গণসমাবেশ ঘিরে সরকার যে নীচতা, নীতিহীনতা, স্বার্থপরতা এবং ভীতি প্রদর্শনের পথ অবলম্বন করেছে, তা কলঙ্কজনক এবং নজিরবিহীন। স্থানীয় প্রশাসন নিজেরা সরকারের দুর্বৃত্তপনার সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। আওয়ামী সন্ত্রাসীরা যখন পথে পথে বিএনপির নেতা-কর্মীদের রক্তাক্ত করছে, তখন সব জেনে-বুঝেই প্রশাসন নিশ্চিন্তে নিদ্রা গেছে। সমাবেশকে নিয়ে যে তাণ্ডব দৃশ্যমান, তা আওয়ামী ফ্যাসিবাদেরই উন্মত্ত লীলা।’
রিজভী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কখনোই গণতন্ত্র স্বীকৃত ভিন্নমতকে সহ্য করেনি। সমাবেশ করা গণতন্ত্রের একটি অন্যতম প্রধান শর্ত। এটিকে বাধাগ্রস্ত করার একমাত্র উদ্দেশ্যই হচ্ছে কর্তৃত্ববাদকে প্রতিষ্ঠিত রাখা। স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থার দুর্বিষহ পদ্ধতি বজায় রাখতেই খুলনার মহাসমাবেশে সরকার নারকীয় বাধা সৃষ্টি করছে। আওয়ামী লীগ মধ্যযুগীয় জমিদারতন্ত্রে বিশ্বাস করে বলেই গণতন্ত্রের সব দরজা খোলা রাখার নীতিকে অমান্য করে। তাদের বিশ্বাসের একমাত্র ভিত্তি হচ্ছে মানুষকে ভয় দেখিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখা।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব আরও বলেন, ‘সব বাধাবিপত্তি অতিক্রম করে ইতিমধ্যে খুলনা মহানগরে এক অতুলনীয় জনস্রোতের তরঙ্গ সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে সোনালী ব্যাংকের চত্বরকে কেন্দ্র করে আশপাশের কয়েক কিলোমিটার এলাকায় মানবসমুদ্র তৈরি হয়েছে। জনগণের শক্তিকে শিকারি বাহিনীর মতো ওত পেতে থেকে আক্রমণ করলেও তাকে যে স্তিমিত করা যায় না, খুলনায় মানুষের সমাগম তারই এক বড় দৃষ্টান্ত। জনগণের শক্তিকে কেউ কখনো প্রতিহত করতে পারে না। এই সমাবেশ আওয়ামী সরকারের অবৈধ প্রধানমন্ত্রীর উগ্র ক্ষমতার লোভ, গণতন্ত্রকে শয্যাশায়ী ও মরণাপন্ন করা, দেশনেত্রীকে বন্দী করে রাখা, অনাচার-ব্যর্থতা, কূপমণ্ডূকতার বিরুদ্ধে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ।’
আগামী ১ মে মহান মে দিবস ও আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসে রাজধানীতে বড় সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বেলা ২টায় জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের উদ্যোগে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
১ ঘণ্টা আগেভবিষ্যতে যাতে বিতর্কিত কোনো ব্যক্তি প্রধান বিচারপতি নিয়োগ না হতে পারে সেই জন্য আপিল বিভাগের সিনিয়র মোস্ট বিচারপতিদের মধ্যে কমছে কম দুই-তিনজনের মধ্য থেকে নিয়োগের পক্ষে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে এ প্রস্তাব বিএনপি করে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির
৫ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, এটিএম আজহারের মুক্তি না হওয়ায় তারা ব্যথিত। আজ মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সুপ্রিম কোর্টের অ্যানেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রদত্ত স্প্রেডশিটের বিষয়ে বিএনপি আলোচনা করেনি উল্লেখ করে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এটা আমাদের মধ্যে ধোঁয়াশা ও বিভিন্ন রকম বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। যেটা ওনারা আলোচনা করতে আগ্রহী হয়নি, আমরা মোটেও আগ্রহী নই। আমরা বিস্তারিত রিপোর্টের ওপর দফাওয়ারি আলোচনা করছি। আজকেই আলোচনা শেষ কর
৭ ঘণ্টা আগে