শরীয়তপুর প্রতিনিধি
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ পরিত্যক্ত রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, এই লাশ নিয়ে টানাটানি করে কোনো লাভ হবে না। এখন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে এই মরা লাশকে কবর দেওয়া, যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখীপুর চেয়ারম্যান বাজারে আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে নুর এসব কথা বলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক সহসভাপতি (ভিপি) নুর বলেন, ‘৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পরে নেতারা ভারতে পালিয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ হচ্ছে ভারতীয় তাঁবেদার ও অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নকারী রাজনৈতিক দল। নেতারা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে সেটার প্রমাণ হয়েছে। তাই আওয়ামী দুর্বৃত্তদের বিষয়ে সকলকে সচেতন থাকতে হবে, ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের প্রতিহত করতে হবে। এই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে না।’
গণ-অধিকার পরিষদের এই নেতা আরও বলেন, ‘আমরা এই (অন্তর্বর্তী) সরকারের সঙ্গে যতবারই আলোচনায় বসেছি ততবারই দাবি জানিয়েছি, অনতিবিলম্বে আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী অঙ্গ সংগঠনগুলোকে সন্ত্রাসী ও গণহত্যাকারী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করতে হবে। ছাত্রলীগকে যেভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগকেও নিষিদ্ধ করতে হবে।’
ভিপি নুর বলেন, ‘এই সরকার সকল রাজনৈতিক দলের সমর্থিত সরকার। এই সরকারের কোনো বিরোধী দল নাই। আমরা কেউ এই সরকারবিরোধী না।
রাষ্ট্র সংস্কার বাস্তবায়নে সকলে মিলে আমরা এই সরকারকে সহযোগিতা করছি।’
গণসমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন, ফরিদপুর বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফিরোজ আহমেদ মুন্সী, কেন্দ্রীয় ছাত্র-অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক আখতারুজ্জামান সম্রাট মাঝি, শরীয়তপুর জেলার সাবেক সদস্যসচিব শাহজালাল সাজুসহ নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ পরিত্যক্ত রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, এই লাশ নিয়ে টানাটানি করে কোনো লাভ হবে না। এখন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে এই মরা লাশকে কবর দেওয়া, যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখীপুর চেয়ারম্যান বাজারে আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে নুর এসব কথা বলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক সহসভাপতি (ভিপি) নুর বলেন, ‘৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পরে নেতারা ভারতে পালিয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ হচ্ছে ভারতীয় তাঁবেদার ও অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নকারী রাজনৈতিক দল। নেতারা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে সেটার প্রমাণ হয়েছে। তাই আওয়ামী দুর্বৃত্তদের বিষয়ে সকলকে সচেতন থাকতে হবে, ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের প্রতিহত করতে হবে। এই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে না।’
গণ-অধিকার পরিষদের এই নেতা আরও বলেন, ‘আমরা এই (অন্তর্বর্তী) সরকারের সঙ্গে যতবারই আলোচনায় বসেছি ততবারই দাবি জানিয়েছি, অনতিবিলম্বে আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী অঙ্গ সংগঠনগুলোকে সন্ত্রাসী ও গণহত্যাকারী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করতে হবে। ছাত্রলীগকে যেভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগকেও নিষিদ্ধ করতে হবে।’
ভিপি নুর বলেন, ‘এই সরকার সকল রাজনৈতিক দলের সমর্থিত সরকার। এই সরকারের কোনো বিরোধী দল নাই। আমরা কেউ এই সরকারবিরোধী না।
রাষ্ট্র সংস্কার বাস্তবায়নে সকলে মিলে আমরা এই সরকারকে সহযোগিতা করছি।’
গণসমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন, ফরিদপুর বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফিরোজ আহমেদ মুন্সী, কেন্দ্রীয় ছাত্র-অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক আখতারুজ্জামান সম্রাট মাঝি, শরীয়তপুর জেলার সাবেক সদস্যসচিব শাহজালাল সাজুসহ নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিবৃতিতে ছাত্রদল নেতারা বলেন, ‘হঠাৎ গজিয়ে ওঠা এই হাইব্রিড নেতা প্রায়শই দেশের সম্মানিত জাতীয় নেতাদের বিষয়ে চরম অশ্রদ্ধাপূর্ণ, রাজনৈতিক শিষ্টাচারবিরোধী অসংলগ্ন বক্তব্য দিয়ে থাকেন। তাঁর আচরণগত ও বক্তব্যের অসংলগ্নতার কারণে অনেকে তাঁর সুস্থতা ও স্বাভাবিকতার বিষয়ে সন্দিহান।
১ ঘণ্টা আগেআজ রাত ১১টার দিকে ডা. শফিকুর রহমান তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়ে নিজের স্বাস্থ্যগত অবস্থার কথা জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, তাঁর অসুস্থতার কারণে সমাবেশে যে বিঘ্ন ঘটেছে, সে জন্য তিনি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
১ ঘণ্টা আগেসংসদের নিম্নকক্ষ, উচ্চকক্ষ ও সংরক্ষিত নারী আসন—সব ক্ষেত্রেই ভোটের সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতি চায় জামায়াতে ইসলামী। কিন্তু বিএনপিসহ কয়েকটি দলের অবস্থান এর বিপক্ষে। এই অবস্থায় পিআর পদ্ধতিতে ভোটের ঘোষণা দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জামায়াত। সেই দাবি মানা না হলে রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে
২ ঘণ্টা আগেসোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়া জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল ছেড়েছেন। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) রাত ৯টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডির ইবনে সিনা হাসপাতাল থেকে হেঁটে বের হন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে