আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে, বিএনপি তাদের চাকরি দিয়ে পুনর্বাসন করেছে। আজ শনিবার সকালে আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে উপজেলা মিলনায়তনে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া বাংলাদেশ সংবিধান নিয়ে বিএনপি ও জাতীয় পার্টি স্বৈরাচারের সময় অনেক ফুটবল খেলেছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে অনুষ্ঠিত হবে। এ সময় বিএনপির উদ্দেশে আইনমন্ত্রী বলেন, যারা আইনের সুশাসন নেই বলে, তারা নিজেরাই আইন জানে না।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কথা টেনে আনিসুল হক বলেন, ‘জাতির পিতাকে যারা সপরিবারে হত্যা করেছিল, সেই হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত ছিল, তাদের কারও বিচার করতে পারবে না বলে আইন পাস করেছিলেন খন্দকার মোশতাক ও জিয়াউর রহমান। বিএনপি সেটাই আইনের শাসন মনে করে। আমরা মনে করি যেখানে আইন, আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। এখন আইনের শাসনই দেশে আছে এবং নৈরাজ্য নেই। হত্যার বিচার হয় না, এমন কথা কেউ বলতে পারবে না। বিএনপি যেখানে জিয়াউর রহমানের হত্যার বিচার করতে পারে নাই, তাদের আবার আইনের শাসনের কথা। এই যে বক্তব্য দিতে পারছে, কথা বলতে পারছে—এটাই তো গণতন্ত্র। আমাদের সময় আইনের বইয়ে যা লেখা আছে জনগণকে তা পালন করতে হয়। সরকার সেটা পালন করে, আর সেটা হলো আইনের সুশাসন।’
আইনমন্ত্রী ঢাকা থেকে মহানগর প্রভাতি ট্রেনে আখাউড়ায় আসলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার সাখাওয়াত হোসেন, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যজাই মারমা, আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলসহ যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা তাঁকে স্বাগত জানান।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে, বিএনপি তাদের চাকরি দিয়ে পুনর্বাসন করেছে। আজ শনিবার সকালে আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে উপজেলা মিলনায়তনে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া বাংলাদেশ সংবিধান নিয়ে বিএনপি ও জাতীয় পার্টি স্বৈরাচারের সময় অনেক ফুটবল খেলেছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে অনুষ্ঠিত হবে। এ সময় বিএনপির উদ্দেশে আইনমন্ত্রী বলেন, যারা আইনের সুশাসন নেই বলে, তারা নিজেরাই আইন জানে না।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কথা টেনে আনিসুল হক বলেন, ‘জাতির পিতাকে যারা সপরিবারে হত্যা করেছিল, সেই হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত ছিল, তাদের কারও বিচার করতে পারবে না বলে আইন পাস করেছিলেন খন্দকার মোশতাক ও জিয়াউর রহমান। বিএনপি সেটাই আইনের শাসন মনে করে। আমরা মনে করি যেখানে আইন, আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। এখন আইনের শাসনই দেশে আছে এবং নৈরাজ্য নেই। হত্যার বিচার হয় না, এমন কথা কেউ বলতে পারবে না। বিএনপি যেখানে জিয়াউর রহমানের হত্যার বিচার করতে পারে নাই, তাদের আবার আইনের শাসনের কথা। এই যে বক্তব্য দিতে পারছে, কথা বলতে পারছে—এটাই তো গণতন্ত্র। আমাদের সময় আইনের বইয়ে যা লেখা আছে জনগণকে তা পালন করতে হয়। সরকার সেটা পালন করে, আর সেটা হলো আইনের সুশাসন।’
আইনমন্ত্রী ঢাকা থেকে মহানগর প্রভাতি ট্রেনে আখাউড়ায় আসলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার সাখাওয়াত হোসেন, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যজাই মারমা, আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলসহ যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা তাঁকে স্বাগত জানান।
গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-জনতা নতুন দল গঠন করতে যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা রাজনৈতিক অঙ্গনসহ দেশের সবখানে। উদ্যোক্তারা বলছেন, সব ঠিক থাকলে চলতি মাসের শেষার্ধেই আত্মপ্রকাশ করবে নতুন দল। নাম-প্রতীক এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে নাম যা-ই হোক, দলটির আদর্শ হবে ‘মধ্যম পন্থা’। চূড়ান্ত ডান বা বাম—কোনো দিকেই...
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমানের লাশ পেয়েছে তাঁর পরিবার। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৩ ঘণ্টা আগেপতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ সব ধরনের নির্যাতন-নিপীড়ন এবং লুণ্ঠনের অপরাধের দ্রুত বিচারের অভিপ্রায়ে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার পাশাপ
১০ ঘণ্টা আগেজনভোগান্তি লাঘব এবং দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসেই মাঠের কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা বিএনপির। দেশব্যাপী এসব কর্মসূচি পালন করতে গেলে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক অটুট রাখা জরুরি বলে মনে করছে দলটি। এ লক্ষ্যে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার উদ্যোগ নিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তাদের সঙ্গে
১১ ঘণ্টা আগে