বাংলাদেশে উত্তেজনাকর রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার রাজপথে বিরোধী দল বিএনপি ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন উঠেছে। সেই সঙ্গে বিরোধী কর্মীদের গ্রেপ্তার-হয়রানির প্রসঙ্গও তুলে ধরা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার উপপ্রধান মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন। তাঁকে পাল্টাপাল্টি সমাবেশ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক সহিংসতার কোনো জায়গা নেই। যুক্তরাষ্ট্র কোনো একক রাজনৈতিক দলের পক্ষে নয়।
বরাবরের মতোই যুক্তরাষ্ট্রের নীতির পুনরাবৃত্তি করে তিনি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করার ওপর জোর দেয়।
সরকারের পদত্যাগের একদফা দাবিতে আজ বেলা ২টায় ঢাকার নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মহাসমাবেশ করবে বিএনপি। যুগপৎ আন্দোলনে থাকা ছয়দলীয় জোট গণতন্ত্র মঞ্চসহ ৩৭টি দলও পৃথক সমাবেশ করবে। কাছাকাছি সময়ে নিকটবর্তী বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ ফটকে যৌথ সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগের তিন সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ।
ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের পাল্টাপাল্টি সমাবেশকে কেন্দ্র করে আজ সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় থাকবে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের তৎপরতা। তল্লাশি করে বিরোধী নেতাকর্মীদের ধরপাকড় ও হয়রানি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করছে বিরোধী দল।
এক সাংবাদিক বেদান্ত প্যাটেলকে বলেন, বিরোধী দল বিএনপির সমাবেশের দিনই শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগও পাল্টা সমাবেশ করার কথা জানিয়েছে। বিরোধীদের সমাবেশকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সহিংসতার উসকানি হিসেবে দেখছে সরকার। তাই তা প্রতিহতে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে। ‘বিরোধীদের অভিযোগ, তাদের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সংঘাতময় এই পরিস্থিতিকে আপনি কীভাবে দেখছেন? ক্ষমতাসীনেরা কী রাজপথের সহিংসতা উসকে দিচ্ছে?’
জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘এ বিষয়ে গতকালও (২৬ জুলাই) আমি সুস্পষ্ট কিছু কথা বলেছি। আমি সেটাই পুনর্ব্যক্ত করব। গণতন্ত্রে রাজনৈতিক সহিংসতার কোনো জায়গা নেই। আমরা (যুক্তরাষ্ট্র) কোনো একক রাজনৈতিক দলের পক্ষে নই। অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে। এ লক্ষ্য অর্জনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করার গুরুত্বের ওপর জোর দিচ্ছে। তবে এটাও মনে রাখতে হবে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক সহিংসতার কোনো জায়গা নেই।
বাংলাদেশে উত্তেজনাকর রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার রাজপথে বিরোধী দল বিএনপি ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন উঠেছে। সেই সঙ্গে বিরোধী কর্মীদের গ্রেপ্তার-হয়রানির প্রসঙ্গও তুলে ধরা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার উপপ্রধান মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন। তাঁকে পাল্টাপাল্টি সমাবেশ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক সহিংসতার কোনো জায়গা নেই। যুক্তরাষ্ট্র কোনো একক রাজনৈতিক দলের পক্ষে নয়।
বরাবরের মতোই যুক্তরাষ্ট্রের নীতির পুনরাবৃত্তি করে তিনি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করার ওপর জোর দেয়।
সরকারের পদত্যাগের একদফা দাবিতে আজ বেলা ২টায় ঢাকার নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মহাসমাবেশ করবে বিএনপি। যুগপৎ আন্দোলনে থাকা ছয়দলীয় জোট গণতন্ত্র মঞ্চসহ ৩৭টি দলও পৃথক সমাবেশ করবে। কাছাকাছি সময়ে নিকটবর্তী বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ ফটকে যৌথ সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগের তিন সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ।
ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের পাল্টাপাল্টি সমাবেশকে কেন্দ্র করে আজ সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় থাকবে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের তৎপরতা। তল্লাশি করে বিরোধী নেতাকর্মীদের ধরপাকড় ও হয়রানি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করছে বিরোধী দল।
এক সাংবাদিক বেদান্ত প্যাটেলকে বলেন, বিরোধী দল বিএনপির সমাবেশের দিনই শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগও পাল্টা সমাবেশ করার কথা জানিয়েছে। বিরোধীদের সমাবেশকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সহিংসতার উসকানি হিসেবে দেখছে সরকার। তাই তা প্রতিহতে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে। ‘বিরোধীদের অভিযোগ, তাদের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সংঘাতময় এই পরিস্থিতিকে আপনি কীভাবে দেখছেন? ক্ষমতাসীনেরা কী রাজপথের সহিংসতা উসকে দিচ্ছে?’
জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘এ বিষয়ে গতকালও (২৬ জুলাই) আমি সুস্পষ্ট কিছু কথা বলেছি। আমি সেটাই পুনর্ব্যক্ত করব। গণতন্ত্রে রাজনৈতিক সহিংসতার কোনো জায়গা নেই। আমরা (যুক্তরাষ্ট্র) কোনো একক রাজনৈতিক দলের পক্ষে নই। অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে। এ লক্ষ্য অর্জনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করার গুরুত্বের ওপর জোর দিচ্ছে। তবে এটাও মনে রাখতে হবে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক সহিংসতার কোনো জায়গা নেই।
‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
৩৭ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করা হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সব সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। এখানকার সাহসী সন্তানেরা বারবার রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ট্র্যাজেডির ঘটনায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘ঢাকার ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার মধ্যে যুদ্ধবিমান প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে কেন, এটি সাধারণ মানুষের প্রশ্ন। এই প্রশ্ন নিরসনের দায়িত্ব সরকারের। যুদ্ধবিমান ঢাকার বাইরে যশোর বিমানবন্দর, কক্সবাজার
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ঘেরাও করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক লুৎফর রহমান খোকা। গতকাল বুধবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় সোনালি সংসদ মাঠে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ অনুষ
৩ ঘণ্টা আগে