নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখলেও সেটিকে তাদের শুধু আশা হিসেবেই দেখছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেছেন, 'দেশের উন্নয়ন অগ্রগতিকে বাদ দিয়ে যারা পেট্রল বোমা মেরে মানুষ হত্যা করে জনগণ তাদের আর চায় না।'
আজ বুধবার সচিবালয়ে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নবনির্বাচিত কমিটির নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
একজন সাংবাদিক তথ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, বিএনপি নেতারা বলছেন আগামী নির্বাচনে পরিবর্তন আসবে, এ নিয়ে নেতা কর্মীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নেই। এ প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘মহাসমুদ্রে আশাই একমাত্র ভরসা। এটি বিএনপির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আশা নিয়েই উনারা বেঁচে আছেন। আশা থাকা ভালো, যে একদিন পরিবর্তন হবে। অবশ্যই একদিন তো… সবাই তো চিরকাল ক্ষমতায় থাকবে না। সেই পরিবর্তন বিএনপির জন্য মানুষ চায় কিনা সেটি হচ্ছে প্রশ্ন। কারণ মানুষ এই উন্নয়ন অগ্রগতি বাদ দিয়ে যারা মানুষের ওপর পেট্রল বোমা নিক্ষেপ করে বা নিজেদের স্বার্থে মানুষকে জিম্মি করার রাজনীতি করে, হত্যা ষড়যন্ত্রের রাজনীতি করে তাদের জন্য মানুষ পরিবর্তন চায় কিনা সেটি হচ্ছে প্রশ্ন।’
বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক ও মহাসচিব দীপ আজাদের নেতৃত্বে সংগঠনের নেতারা তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। দীপ আজাদ বলেন, 'করোনার মধ্যে কিছু গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান লাভজনক অবস্থানে থেকেও কর্মীদের ঠিকমতো বেতনভাতা দেয়নি, কর্মী ছাঁটাই করেছে, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা আপনার কাছে দাবি জানাচ্ছি যারা গণমাধ্যম চালাতে পারছেন না, তাদের কাছ থেকে গণমাধ্যমের মালিকানা নিয়ে, যারা সঠিকভাবে গণমাধ্যম চালাতে পারবেন তাদের কাছে মালিকানা হস্তান্তর করুন।'
তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'করোনা চলে গেছে। এখন ব্যবসা-বাণিজ্যে যেমন সুবাতাস বইতে শুরু করেছে, গণমাধ্যমেও করোনাকালে যে সংকটগুলো ছিল সেগুলো এখন আর নেই। অনেকটাই দূরীভূত হয়েছে। আমি আশা করব করোনাকালে যাদের চাকরি চলে গেছে তারা আবার চাকরিতে পুনর্বহাল হবেন। প্রত্যেকটা হাউস যদি সব সাংবাদিকদের জন্য বিমার ব্যবস্থা করা হয় তাহলে একটি সুরক্ষা হয়। এটি ওয়েজবোর্ডেও বলা আছে। আমি সবাইকে অনুরোধ করব এই ব্যবস্থা করতে। একজন সাংবাদিক এত বছর চাকরি করার পর শূন্য হাতে ফেরত যাবে এটি কখনো হয় না, এটি হওয়া উচিত নয়। কারণ যারা সাংবাদিকতা করেন তারা মেধা ও যোগ্যতায় অনেকের চেয়ে ভালো। কিন্তু তাদের চাকরিতে যে পাওনা কিংবা চাকরির শেষে যে পাওনা সেটি অনেকের থেকে কম, সেটি হওয়া অনুচিত।'
হাছান মাহমুদ জানান, গণমাধ্যমকর্মী আইন চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে, সেটি আগামী সংসদে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে। আর সম্প্রচার আইন নিয়েও কাজ চলছে, সেটি অনেক দূর এগিয়েছে।
প্রথম আলোর সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম ফ্রি প্রেস অ্যাওয়ার্ড পাওয়ায় তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'নেদারল্যান্ডসের একটি প্রতিষ্ঠান তাঁকে পুরস্কৃত করেছে এবং পাকিস্তানের একজন সাংবাদিকের হাত থেকে তার স্বামী পুরস্কার গ্রহণ করেছেন, আমি তাকে অভিনন্দন জানাই।' তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে ফাইল চুরির ঘটনায় রোজিনার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়ার মামলা বিচারাধীন থাকায় সে বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তিনি।
বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখলেও সেটিকে তাদের শুধু আশা হিসেবেই দেখছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেছেন, 'দেশের উন্নয়ন অগ্রগতিকে বাদ দিয়ে যারা পেট্রল বোমা মেরে মানুষ হত্যা করে জনগণ তাদের আর চায় না।'
আজ বুধবার সচিবালয়ে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নবনির্বাচিত কমিটির নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
একজন সাংবাদিক তথ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, বিএনপি নেতারা বলছেন আগামী নির্বাচনে পরিবর্তন আসবে, এ নিয়ে নেতা কর্মীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নেই। এ প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘মহাসমুদ্রে আশাই একমাত্র ভরসা। এটি বিএনপির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আশা নিয়েই উনারা বেঁচে আছেন। আশা থাকা ভালো, যে একদিন পরিবর্তন হবে। অবশ্যই একদিন তো… সবাই তো চিরকাল ক্ষমতায় থাকবে না। সেই পরিবর্তন বিএনপির জন্য মানুষ চায় কিনা সেটি হচ্ছে প্রশ্ন। কারণ মানুষ এই উন্নয়ন অগ্রগতি বাদ দিয়ে যারা মানুষের ওপর পেট্রল বোমা নিক্ষেপ করে বা নিজেদের স্বার্থে মানুষকে জিম্মি করার রাজনীতি করে, হত্যা ষড়যন্ত্রের রাজনীতি করে তাদের জন্য মানুষ পরিবর্তন চায় কিনা সেটি হচ্ছে প্রশ্ন।’
বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক ও মহাসচিব দীপ আজাদের নেতৃত্বে সংগঠনের নেতারা তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। দীপ আজাদ বলেন, 'করোনার মধ্যে কিছু গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান লাভজনক অবস্থানে থেকেও কর্মীদের ঠিকমতো বেতনভাতা দেয়নি, কর্মী ছাঁটাই করেছে, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা আপনার কাছে দাবি জানাচ্ছি যারা গণমাধ্যম চালাতে পারছেন না, তাদের কাছ থেকে গণমাধ্যমের মালিকানা নিয়ে, যারা সঠিকভাবে গণমাধ্যম চালাতে পারবেন তাদের কাছে মালিকানা হস্তান্তর করুন।'
তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'করোনা চলে গেছে। এখন ব্যবসা-বাণিজ্যে যেমন সুবাতাস বইতে শুরু করেছে, গণমাধ্যমেও করোনাকালে যে সংকটগুলো ছিল সেগুলো এখন আর নেই। অনেকটাই দূরীভূত হয়েছে। আমি আশা করব করোনাকালে যাদের চাকরি চলে গেছে তারা আবার চাকরিতে পুনর্বহাল হবেন। প্রত্যেকটা হাউস যদি সব সাংবাদিকদের জন্য বিমার ব্যবস্থা করা হয় তাহলে একটি সুরক্ষা হয়। এটি ওয়েজবোর্ডেও বলা আছে। আমি সবাইকে অনুরোধ করব এই ব্যবস্থা করতে। একজন সাংবাদিক এত বছর চাকরি করার পর শূন্য হাতে ফেরত যাবে এটি কখনো হয় না, এটি হওয়া উচিত নয়। কারণ যারা সাংবাদিকতা করেন তারা মেধা ও যোগ্যতায় অনেকের চেয়ে ভালো। কিন্তু তাদের চাকরিতে যে পাওনা কিংবা চাকরির শেষে যে পাওনা সেটি অনেকের থেকে কম, সেটি হওয়া অনুচিত।'
হাছান মাহমুদ জানান, গণমাধ্যমকর্মী আইন চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে, সেটি আগামী সংসদে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে। আর সম্প্রচার আইন নিয়েও কাজ চলছে, সেটি অনেক দূর এগিয়েছে।
প্রথম আলোর সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম ফ্রি প্রেস অ্যাওয়ার্ড পাওয়ায় তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'নেদারল্যান্ডসের একটি প্রতিষ্ঠান তাঁকে পুরস্কৃত করেছে এবং পাকিস্তানের একজন সাংবাদিকের হাত থেকে তার স্বামী পুরস্কার গ্রহণ করেছেন, আমি তাকে অভিনন্দন জানাই।' তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে ফাইল চুরির ঘটনায় রোজিনার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়ার মামলা বিচারাধীন থাকায় সে বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তিনি।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি এরই মধ্যে রাজনৈতিক, অরাজনৈতিক, ইসলামপন্থী—সবার সঙ্গে কথা বলেছে। হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমিরের সঙ্গে দেখা করেছি। হাটহাজারী মাদ্রাসায় গিয়েছি। ছারছিনার পীরের সঙ্গে দেখা করেছি। আলিয়া লাইনের সব মুরব্বি-নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলেছি। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশের সব জনগোষ্ঠীকে আমরা একত্রিত করে,
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হলেই দেশে আসবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেসরকারি একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে এমনটাই জানিয়েছেন তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির। তারেক রহমান ফিরে এসে আগামী নির্বাচনে একাধিক আসনে প্রার্থী হবেন বলেও ইঙ্গিত দেন এই উপদেষ্টা।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠানে ঐক্যের পরিবর্তে বিভাজন, শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবর্তে কিছু মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর কথা বা মতামত প্রাধান্য পাওয়ায় সেখানে উপস্থিত থাকার প্রয়োজন বোধ করেননি বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। সে জন্য ৫ আগস্ট ঢাকার
২ ঘণ্টা আগেজুলাই ঘোষণাপত্রের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘গত মঙ্গলবার যে আশা নিয়ে আমরা জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম, তা পূরণ হয়নি। একটা অসম্পূর্ণ বিবৃতির মতো এটি পাঠ করা হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, এই ঘোষণাপত্র তৈরিতে কোনো রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করেছে কি না।’
৪ ঘণ্টা আগে