নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণপরিবহনে হাফ ভাড়ার দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে যৌক্তিক উল্লেখ করে তাতে সমর্থন জানিয়েছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। দলটি বলছে, ৬২ ছাত্র আন্দোলনের প্রভাবে তৎকালীন স্বৈরশাসক আইয়ুব খান পরিবহনে ছাত্রদের হাফ ভাড়া চালু করেছিলেন। স্বাধীনতা পরবর্তী এই ধারা অব্যাহত ছিল। কোন অজানা কারণে এবং কবে, কখন এই ব্যবস্থা বাতিল হলো তা কারও জানা নেই।
আজ শুক্রবার দলটির পলিটব্যুরো সদস্য কামরুল আহসান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলে ওয়ার্কার্স পার্টি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সেদিনের জাতীয় নেতা; আজকের অনেক মন্ত্রী, সংসদ সদস্যেরা সেই হাফ ভাড়া দিয়েই পরিবহনে যাতায়াত করেছেন। এটা নিশ্চয় অনেকের স্মরণে আছে। ‘হাফ পাস আবদার নয়, অধিকার’ ছাত্রদের এই দাবি সংগত।
তাঁরা বলেছেন, এমনিতেই জ্বালানি মূল্যের বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে চালাকি করে পরিবহন মালিকেরা ২৭% ভাগ ভাড়া বৃদ্ধি করেছে, যা অযৌক্তিক, অন্যায়। পরিবহনের এই ভাড়া বাড়ানো মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মত।
এতে বলা হয়, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ও সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা মনে করেন, সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির নেতা বেসরকারি বাসে ছাত্রদের হাফ ভাড়া নেই বলে যে কথা বলেছেন তা এ যাবৎ চলে আসা একটি স্বীকৃত ব্যবস্থাকে অগ্রাহ্য করার শামিল।
বিবৃতিতে তারা বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবির কারণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে কিছু শর্ত সাপেক্ষে সরকারি মালিকানার পরিবহন ‘বিআরটিসি’ ছাত্রদের হাফ ভাড়ার ব্যবস্থা চালু করবে। কিন্তু ঢাকা মহানগরীসহ অন্যান্য শহরে ‘বিআরটিসি’বাসের সংখ্যা খুবই নগণ্য, সেখানে ব্যাক্তি মালিকানায় ৯০% পরিবহন চলাচল করে। সাধারণ মানুষের গণ-পরিবহন হিসেবে ব্যক্তি মালিকানার পরিবহনের ওপর প্রধানত নির্ভরশীল। ছাত্রদের যাতায়াত ব্যক্তি মালিকানার পরিবহনেই বেশি।
হাফ ভাড়ার ব্যবস্থা নিতে মালিকদের অনীহা বিস্ময়কর এবং অনাকাঙ্ক্ষিত বলে দাবি করে ওয়ার্কার্স পার্টি। তারা বলেন, তাদের সামাজিক কোন দায় আছে বলেও মনে হয় না। তারা সরকারের হাফ ভাড়া প্রস্তাবের বিরুদ্ধে হুমকি দেয়। অন্যদিকে সরকার মালিকদের এ ধরনের অন্যায় কর্মকাণ্ডের প্রতিও কেমন যেন নির্বিকার। মালিকদের এহেন ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কর্তৃপক্ষ একবারেই যেন নিরুৎসাহিত। অথচ আমাদের আশপাশের দেশসহ পৃথিবীর সব খানেই শিক্ষার্থীদের কম মূল্যে ভাড়ার প্রথা চালু আছে।
প্রতিদিন বর্ধিত ভাড়া নিয়ে যাত্রী ও বাসে নিয়োজিত শ্রমিকদের মধ্যে সৃষ্ট অপ্রীতিকর ঘটনা বন্ধে মূল্যবৃদ্ধির চার্ট অনুযায়ী ভাড়া নেওয়া এবং নগরীতে তথাকথিত ‘সিটিং সার্ভিস ও গেট লক’ প্রথা বন্ধের যে ঘোষণা মালিক পক্ষ দিয়েছেন তা কার্যকর করার আহ্বান জানান ওয়ার্কার্স পার্টি।
গণপরিবহনে হাফ ভাড়ার দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে যৌক্তিক উল্লেখ করে তাতে সমর্থন জানিয়েছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। দলটি বলছে, ৬২ ছাত্র আন্দোলনের প্রভাবে তৎকালীন স্বৈরশাসক আইয়ুব খান পরিবহনে ছাত্রদের হাফ ভাড়া চালু করেছিলেন। স্বাধীনতা পরবর্তী এই ধারা অব্যাহত ছিল। কোন অজানা কারণে এবং কবে, কখন এই ব্যবস্থা বাতিল হলো তা কারও জানা নেই।
আজ শুক্রবার দলটির পলিটব্যুরো সদস্য কামরুল আহসান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলে ওয়ার্কার্স পার্টি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সেদিনের জাতীয় নেতা; আজকের অনেক মন্ত্রী, সংসদ সদস্যেরা সেই হাফ ভাড়া দিয়েই পরিবহনে যাতায়াত করেছেন। এটা নিশ্চয় অনেকের স্মরণে আছে। ‘হাফ পাস আবদার নয়, অধিকার’ ছাত্রদের এই দাবি সংগত।
তাঁরা বলেছেন, এমনিতেই জ্বালানি মূল্যের বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে চালাকি করে পরিবহন মালিকেরা ২৭% ভাগ ভাড়া বৃদ্ধি করেছে, যা অযৌক্তিক, অন্যায়। পরিবহনের এই ভাড়া বাড়ানো মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মত।
এতে বলা হয়, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ও সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা মনে করেন, সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির নেতা বেসরকারি বাসে ছাত্রদের হাফ ভাড়া নেই বলে যে কথা বলেছেন তা এ যাবৎ চলে আসা একটি স্বীকৃত ব্যবস্থাকে অগ্রাহ্য করার শামিল।
বিবৃতিতে তারা বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবির কারণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে কিছু শর্ত সাপেক্ষে সরকারি মালিকানার পরিবহন ‘বিআরটিসি’ ছাত্রদের হাফ ভাড়ার ব্যবস্থা চালু করবে। কিন্তু ঢাকা মহানগরীসহ অন্যান্য শহরে ‘বিআরটিসি’বাসের সংখ্যা খুবই নগণ্য, সেখানে ব্যাক্তি মালিকানায় ৯০% পরিবহন চলাচল করে। সাধারণ মানুষের গণ-পরিবহন হিসেবে ব্যক্তি মালিকানার পরিবহনের ওপর প্রধানত নির্ভরশীল। ছাত্রদের যাতায়াত ব্যক্তি মালিকানার পরিবহনেই বেশি।
হাফ ভাড়ার ব্যবস্থা নিতে মালিকদের অনীহা বিস্ময়কর এবং অনাকাঙ্ক্ষিত বলে দাবি করে ওয়ার্কার্স পার্টি। তারা বলেন, তাদের সামাজিক কোন দায় আছে বলেও মনে হয় না। তারা সরকারের হাফ ভাড়া প্রস্তাবের বিরুদ্ধে হুমকি দেয়। অন্যদিকে সরকার মালিকদের এ ধরনের অন্যায় কর্মকাণ্ডের প্রতিও কেমন যেন নির্বিকার। মালিকদের এহেন ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কর্তৃপক্ষ একবারেই যেন নিরুৎসাহিত। অথচ আমাদের আশপাশের দেশসহ পৃথিবীর সব খানেই শিক্ষার্থীদের কম মূল্যে ভাড়ার প্রথা চালু আছে।
প্রতিদিন বর্ধিত ভাড়া নিয়ে যাত্রী ও বাসে নিয়োজিত শ্রমিকদের মধ্যে সৃষ্ট অপ্রীতিকর ঘটনা বন্ধে মূল্যবৃদ্ধির চার্ট অনুযায়ী ভাড়া নেওয়া এবং নগরীতে তথাকথিত ‘সিটিং সার্ভিস ও গেট লক’ প্রথা বন্ধের যে ঘোষণা মালিক পক্ষ দিয়েছেন তা কার্যকর করার আহ্বান জানান ওয়ার্কার্স পার্টি।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১৯ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
২০ ঘণ্টা আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
২১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করা হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সব সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। এখানকার সাহসী সন্তানেরা বারবার রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন।
২১ ঘণ্টা আগে