নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের মেয়র শপথের দাবিতে চলমান আন্দোলন স্থগিত ঘোষণা করে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের দল সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আপাতত আমরা আন্দোলন স্থগিত রাখব এবং আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা সরকারের অবস্থান পর্যবেক্ষণ করব। তারা কী করে, তা দেখার পরই পরবর্তী সিদ্ধান্ত ও কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলে নেতা-কর্মীদের কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে এই ঘোষণা দেন ইশরাক হোসেন।
ইশরাক বলেন, ‘আমরা আশা করব, এই অন্তর্বর্তী সরকার আর এক মুহূর্তও কালক্ষেপণ না করে আদালতের রায় বাস্তবায়ন করবে এবং জনগণের সামনে আগামী দিনের এজেন্ডা তুলে ধরবে।’
দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ বিষয়ে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘গতকাল আমি একটি ঘোষণা দিয়েছিলাম—বর্তমান সরকারের মধ্যে দুজন ছাত্র প্রতিনিধি রয়েছেন, যাঁরা সরাসরি একটি নতুন রাজনৈতিক দলের সংগঠক হিসেবে কাজ করছেন। আমি বলেছিলাম, তাঁদের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে। আজ আমি সেই ঘোষণাকে পুনর্ব্যক্ত করছি—তাঁদের পদত্যাগ ছাড়া এই আন্দোলন বন্ধ হবে না। পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, আদালতের রায় ও মেয়রের শপথ—এ দুটি বিষয় আলাদা। রায় বাস্তবায়ন হলেও আমাদের প্রথম দাবিটি—ছাত্র প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টদের পদত্যাগ—তা অটল থাকবে।’
ইশরাক আরও বলেন, ‘আমরা পর্যবেক্ষণে থাকব—সরকার ধানের শীষের প্রার্থীর সঙ্গে কী ধরনের আচরণ করে। আমরা দেখছি, নতুন একটি রাজনৈতিক দল এ বিষয় নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য, ভুল আইনি ব্যাখ্যা ছড়াচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস একটি নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করবেন এবং দ্রুত একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন। দেশের জনগণ সেটাই দেখতে ও শুনতে চায়।’
ইশরাক আরও বলেন, ‘আপনারা জানেন, আমাদের আন্দোলনের কারণে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। জনগণ ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় আটকে ছিল, নাগরিক সেবা ব্যাহত হয়েছে। এই অজান্তে সৃষ্ট দুর্ভোগের জন্য আমাদের নেতা, আমি ও আমরা নগরবাসীর কাছে আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। একই সঙ্গে এটাও বলতে চাই, এই ধরনের কর্মসূচি আমাদের পূর্বপরিকল্পিত ছিল না। বর্তমান সরকার আমাদের সাংবিধানিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করায় আমরা বাধ্য হয়ে এই আন্দোলনে নামি।’
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের মেয়র শপথের দাবিতে চলমান আন্দোলন স্থগিত ঘোষণা করে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের দল সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আপাতত আমরা আন্দোলন স্থগিত রাখব এবং আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা সরকারের অবস্থান পর্যবেক্ষণ করব। তারা কী করে, তা দেখার পরই পরবর্তী সিদ্ধান্ত ও কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলে নেতা-কর্মীদের কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে এই ঘোষণা দেন ইশরাক হোসেন।
ইশরাক বলেন, ‘আমরা আশা করব, এই অন্তর্বর্তী সরকার আর এক মুহূর্তও কালক্ষেপণ না করে আদালতের রায় বাস্তবায়ন করবে এবং জনগণের সামনে আগামী দিনের এজেন্ডা তুলে ধরবে।’
দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ বিষয়ে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘গতকাল আমি একটি ঘোষণা দিয়েছিলাম—বর্তমান সরকারের মধ্যে দুজন ছাত্র প্রতিনিধি রয়েছেন, যাঁরা সরাসরি একটি নতুন রাজনৈতিক দলের সংগঠক হিসেবে কাজ করছেন। আমি বলেছিলাম, তাঁদের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে। আজ আমি সেই ঘোষণাকে পুনর্ব্যক্ত করছি—তাঁদের পদত্যাগ ছাড়া এই আন্দোলন বন্ধ হবে না। পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, আদালতের রায় ও মেয়রের শপথ—এ দুটি বিষয় আলাদা। রায় বাস্তবায়ন হলেও আমাদের প্রথম দাবিটি—ছাত্র প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টদের পদত্যাগ—তা অটল থাকবে।’
ইশরাক আরও বলেন, ‘আমরা পর্যবেক্ষণে থাকব—সরকার ধানের শীষের প্রার্থীর সঙ্গে কী ধরনের আচরণ করে। আমরা দেখছি, নতুন একটি রাজনৈতিক দল এ বিষয় নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য, ভুল আইনি ব্যাখ্যা ছড়াচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস একটি নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করবেন এবং দ্রুত একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন। দেশের জনগণ সেটাই দেখতে ও শুনতে চায়।’
ইশরাক আরও বলেন, ‘আপনারা জানেন, আমাদের আন্দোলনের কারণে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। জনগণ ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় আটকে ছিল, নাগরিক সেবা ব্যাহত হয়েছে। এই অজান্তে সৃষ্ট দুর্ভোগের জন্য আমাদের নেতা, আমি ও আমরা নগরবাসীর কাছে আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। একই সঙ্গে এটাও বলতে চাই, এই ধরনের কর্মসূচি আমাদের পূর্বপরিকল্পিত ছিল না। বর্তমান সরকার আমাদের সাংবিধানিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করায় আমরা বাধ্য হয়ে এই আন্দোলনে নামি।’
জালাল উদ্দিন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসররা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে। গত দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক...
২ ঘণ্টা আগেজনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।’
২১ ঘণ্টা আগেফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকাতে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ব্যাপারে দলের নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও পরিকল্পিতভাবে তা ব্যর্থ করার চেষ্টা চলছে। ফেব্রুয়ারির
২১ ঘণ্টা আগেজিয়াউর রহমান কাদের নিয়ে দল গঠন করেছেন জানেন? শাহ আজিজ। তিনি ছিলেন এক নম্বর রাজাকার। জিয়াউর রহমান তাঁকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। অথচ আজ বিএনপি স্লোগান দেয়, এই দেশে রাজাকার থাকবে না! কী আজিব জাহেল! আওয়ামী লীগের বিএনপির ওপর ক্ষোভটাই ছিল—জিয়াউর রহমান রাজাকারকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
২১ ঘণ্টা আগে