নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকাতে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ব্যাপারে দলের নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও পরিকল্পিতভাবে তা ব্যর্থ করার চেষ্টা চলছে। ফেব্রুয়ারির নির্বাচনী সময়সূচি ঘোষণার আগে থেকেই ষড়যন্ত্রকারীরা সক্রিয় হয়ে উঠেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের উদ্যোগে জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে আয়োজিত এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘লন্ডন বৈঠকের পর থেকে বিএনপিকে ফাঁদে ফেলার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। তারা চায়, আমরা উত্তেজিত হই, প্রতিবাদ করি, তাতে তাদের ফাঁদে পা দিই। কিন্তু আমরা তা করব না।’
সহনশীলতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলার আহ্বান জানিয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। ফাঁদে পা না দিয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘৭১ ও ৯০-এর পরে ২০২৪-এর জুলাই দেশে গণতান্ত্রিক উত্তরণের একটি নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে। এই বিজয়ের কৃতিত্ব জনগণের, কোনো গোষ্ঠীর একার নয়। সবাই নেমেছিল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে। এখন কেউ কেউ একক কৃতিত্ব দাবি করছেন, কিন্তু প্রকৃত জয় ছিল দেশের মানুষের।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, বিএনপির হাত ধরে দেশের সবচেয়ে বড় অর্জনগুলো এসেছে। বিএনপি কখনো ফ্যাসিবাদের সামনে মাথা নত করেনি। ২০ হাজার নেতা-কর্মী বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হয়েছেন, তবু সংগ্রাম থামেনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, জুলাই আন্দোলনে ছাত্রদলের ১৪২ জন কর্মী শহীদ হয়েছেন। কিন্তু এখনো তাঁদের নাম গেজেটে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। আহত ব্যক্তিরা যথাযথ সহায়তা পাচ্ছেন না বলেও অভিযোগ রয়েছে। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব এই বিষয়গুলো গুরুত্ব দিয়ে দেখবেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে কুরুচিপূর্ণ প্রচারেরও নিন্দা জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, তারেক রহমানকে নিয়ে এত অপপ্রচার চলছে কেবল ভয় থেকেই। কারণ, তিনি জাতীয় নেতা হয়ে উঠেছেন।
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকাতে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ব্যাপারে দলের নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও পরিকল্পিতভাবে তা ব্যর্থ করার চেষ্টা চলছে। ফেব্রুয়ারির নির্বাচনী সময়সূচি ঘোষণার আগে থেকেই ষড়যন্ত্রকারীরা সক্রিয় হয়ে উঠেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের উদ্যোগে জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে আয়োজিত এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘লন্ডন বৈঠকের পর থেকে বিএনপিকে ফাঁদে ফেলার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। তারা চায়, আমরা উত্তেজিত হই, প্রতিবাদ করি, তাতে তাদের ফাঁদে পা দিই। কিন্তু আমরা তা করব না।’
সহনশীলতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলার আহ্বান জানিয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। ফাঁদে পা না দিয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘৭১ ও ৯০-এর পরে ২০২৪-এর জুলাই দেশে গণতান্ত্রিক উত্তরণের একটি নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে। এই বিজয়ের কৃতিত্ব জনগণের, কোনো গোষ্ঠীর একার নয়। সবাই নেমেছিল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে। এখন কেউ কেউ একক কৃতিত্ব দাবি করছেন, কিন্তু প্রকৃত জয় ছিল দেশের মানুষের।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, বিএনপির হাত ধরে দেশের সবচেয়ে বড় অর্জনগুলো এসেছে। বিএনপি কখনো ফ্যাসিবাদের সামনে মাথা নত করেনি। ২০ হাজার নেতা-কর্মী বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হয়েছেন, তবু সংগ্রাম থামেনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, জুলাই আন্দোলনে ছাত্রদলের ১৪২ জন কর্মী শহীদ হয়েছেন। কিন্তু এখনো তাঁদের নাম গেজেটে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। আহত ব্যক্তিরা যথাযথ সহায়তা পাচ্ছেন না বলেও অভিযোগ রয়েছে। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব এই বিষয়গুলো গুরুত্ব দিয়ে দেখবেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে কুরুচিপূর্ণ প্রচারেরও নিন্দা জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, তারেক রহমানকে নিয়ে এত অপপ্রচার চলছে কেবল ভয় থেকেই। কারণ, তিনি জাতীয় নেতা হয়ে উঠেছেন।
জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।’
৬ ঘণ্টা আগেজিয়াউর রহমান কাদের নিয়ে দল গঠন করেছেন জানেন? শাহ আজিজ। তিনি ছিলেন এক নম্বর রাজাকার। জিয়াউর রহমান তাঁকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। অথচ আজ বিএনপি স্লোগান দেয়, এই দেশে রাজাকার থাকবে না! কী আজিব জাহেল! আওয়ামী লীগের বিএনপির ওপর ক্ষোভটাই ছিল—জিয়াউর রহমান রাজাকারকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় দলটির কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি নাই ফ্যাসিবাদী পতিত শক্তি গোপালগঞ্জে হোক আর যেখানে হোক, গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর
৭ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে ফের লংমার্চ করার কথা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের দ্রুত বিচার না করলে গোপালগঞ্জে আমরা শিগগির লংমার্চ করব। এবার গোপালগঞ্জকে আওয়ামী লীগ ও মুজিববাদমুক্ত করে ফিরে আসব।’ এ ছাড়া তিনি গোপালগঞ্জে সাধারণ মানুষকে হেনস্তা না করার
১০ ঘণ্টা আগে