নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুধু গোপালগঞ্জ নয়, দেশের কোথাও আওয়ামী লীগকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব জালালুদ্দীন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ যে ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়েছে, তার নিন্দা জানানোর ভাষা নেই। যেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পাওয়া যাবে, জনগণ তাদের প্রতিরোধ করবে।’
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসরেরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে।
‘দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে গোপালগঞ্জে যারা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ করে, তারা যে ন্যক্কারজনক হামলা করেছে, এই হামলার নিন্দা জানানোর ভাষা আমাদের নাই। শুধু গোপালগঞ্জ নয়, সারা বাংলাদেশের কোথাও আওয়ামী লীগকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না। যেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পাওয়া যাবে, জনগণ তাদের প্রতিরোধ করবে।’
যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দোসরদের রক্ষা করার ও পুনর্বাসনের চিন্তা করেন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধেও আন্দোলন চলবে বলে জানান জালালুদ্দীন আহমদ।
ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় চালু করার অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে খেলাফত মজলিসের মহাসচিব বলেন, ‘আমরা সরকারকে বলছি, এখনো সময় আছে, অবিলম্বে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুন। বাংলাদেশের জনগণ বাংলাদেশের কোথাও মানবাধিকার কার্যালয় দেখতে চায় না। যেকোনো মূল্যে এই সিদ্ধান্ত আমরা সরকারকে প্রত্যাহার করতে বাধ্য করব।’
তিনি বলেন, ‘দেশে চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য চলছে। আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে। তারা যেসব জায়গায় চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করত, আরেকটি গ্রুপ সেখানে গিয়ে দখল করে বসে আছে। সরকারকে বলি, শক্তিশালী সরকার হন, আমরা আপনাদের সহযোগিতা করব। বাংলাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের কোনো স্থান হবে না।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচার ‘দৃশ্যমান নয়’ মন্তব্য করে মহাসচিব বলেন, ‘২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে আমরা জীবন দিয়েছি। ২০২১ ও ২০২৪ সালেও আমরা জীবন দিয়েছি। খুনি শেখ হাসিনা শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য জুলাই-আগস্টে শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। শেখ হাসিনার অত্যাচারে ঘরের শিশু পর্যন্ত রক্ষা পাই নাই।
‘এক বছর হয়ে গেল বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বারবার বলে আসছি, আপনারা খুনি শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচার করুন, একটি দৃশ্যমান পর্যায়ে নিয়ে আসুন। এখনো আমরা খুনি হাসিনার বিচার দৃশ্যমান দেখতে পারছি না। দেশের জনগণ খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলতে দেখতে চায়। অবিলম্বে দু-একটি হত্যার রায় জাতি প্রত্যাশা করে।’
এ সময় সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকারও আহ্বান জানান তিনি।
শুধু গোপালগঞ্জ নয়, দেশের কোথাও আওয়ামী লীগকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব জালালুদ্দীন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ যে ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়েছে, তার নিন্দা জানানোর ভাষা নেই। যেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পাওয়া যাবে, জনগণ তাদের প্রতিরোধ করবে।’
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসরেরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে।
‘দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে গোপালগঞ্জে যারা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ করে, তারা যে ন্যক্কারজনক হামলা করেছে, এই হামলার নিন্দা জানানোর ভাষা আমাদের নাই। শুধু গোপালগঞ্জ নয়, সারা বাংলাদেশের কোথাও আওয়ামী লীগকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না। যেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পাওয়া যাবে, জনগণ তাদের প্রতিরোধ করবে।’
যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দোসরদের রক্ষা করার ও পুনর্বাসনের চিন্তা করেন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধেও আন্দোলন চলবে বলে জানান জালালুদ্দীন আহমদ।
ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় চালু করার অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে খেলাফত মজলিসের মহাসচিব বলেন, ‘আমরা সরকারকে বলছি, এখনো সময় আছে, অবিলম্বে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুন। বাংলাদেশের জনগণ বাংলাদেশের কোথাও মানবাধিকার কার্যালয় দেখতে চায় না। যেকোনো মূল্যে এই সিদ্ধান্ত আমরা সরকারকে প্রত্যাহার করতে বাধ্য করব।’
তিনি বলেন, ‘দেশে চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য চলছে। আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে। তারা যেসব জায়গায় চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করত, আরেকটি গ্রুপ সেখানে গিয়ে দখল করে বসে আছে। সরকারকে বলি, শক্তিশালী সরকার হন, আমরা আপনাদের সহযোগিতা করব। বাংলাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের কোনো স্থান হবে না।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচার ‘দৃশ্যমান নয়’ মন্তব্য করে মহাসচিব বলেন, ‘২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে আমরা জীবন দিয়েছি। ২০২১ ও ২০২৪ সালেও আমরা জীবন দিয়েছি। খুনি শেখ হাসিনা শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য জুলাই-আগস্টে শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। শেখ হাসিনার অত্যাচারে ঘরের শিশু পর্যন্ত রক্ষা পাই নাই।
‘এক বছর হয়ে গেল বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বারবার বলে আসছি, আপনারা খুনি শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচার করুন, একটি দৃশ্যমান পর্যায়ে নিয়ে আসুন। এখনো আমরা খুনি হাসিনার বিচার দৃশ্যমান দেখতে পারছি না। দেশের জনগণ খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলতে দেখতে চায়। অবিলম্বে দু-একটি হত্যার রায় জাতি প্রত্যাশা করে।’
এ সময় সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকারও আহ্বান জানান তিনি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুধু গোপালগঞ্জ নয়, দেশের কোথাও আওয়ামী লীগকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব জালালুদ্দীন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ যে ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়েছে, তার নিন্দা জানানোর ভাষা নেই। যেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পাওয়া যাবে, জনগণ তাদের প্রতিরোধ করবে।’
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসরেরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে।
‘দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে গোপালগঞ্জে যারা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ করে, তারা যে ন্যক্কারজনক হামলা করেছে, এই হামলার নিন্দা জানানোর ভাষা আমাদের নাই। শুধু গোপালগঞ্জ নয়, সারা বাংলাদেশের কোথাও আওয়ামী লীগকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না। যেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পাওয়া যাবে, জনগণ তাদের প্রতিরোধ করবে।’
যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দোসরদের রক্ষা করার ও পুনর্বাসনের চিন্তা করেন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধেও আন্দোলন চলবে বলে জানান জালালুদ্দীন আহমদ।
ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় চালু করার অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে খেলাফত মজলিসের মহাসচিব বলেন, ‘আমরা সরকারকে বলছি, এখনো সময় আছে, অবিলম্বে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুন। বাংলাদেশের জনগণ বাংলাদেশের কোথাও মানবাধিকার কার্যালয় দেখতে চায় না। যেকোনো মূল্যে এই সিদ্ধান্ত আমরা সরকারকে প্রত্যাহার করতে বাধ্য করব।’
তিনি বলেন, ‘দেশে চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য চলছে। আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে। তারা যেসব জায়গায় চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করত, আরেকটি গ্রুপ সেখানে গিয়ে দখল করে বসে আছে। সরকারকে বলি, শক্তিশালী সরকার হন, আমরা আপনাদের সহযোগিতা করব। বাংলাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের কোনো স্থান হবে না।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচার ‘দৃশ্যমান নয়’ মন্তব্য করে মহাসচিব বলেন, ‘২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে আমরা জীবন দিয়েছি। ২০২১ ও ২০২৪ সালেও আমরা জীবন দিয়েছি। খুনি শেখ হাসিনা শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য জুলাই-আগস্টে শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। শেখ হাসিনার অত্যাচারে ঘরের শিশু পর্যন্ত রক্ষা পাই নাই।
‘এক বছর হয়ে গেল বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বারবার বলে আসছি, আপনারা খুনি শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচার করুন, একটি দৃশ্যমান পর্যায়ে নিয়ে আসুন। এখনো আমরা খুনি হাসিনার বিচার দৃশ্যমান দেখতে পারছি না। দেশের জনগণ খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলতে দেখতে চায়। অবিলম্বে দু-একটি হত্যার রায় জাতি প্রত্যাশা করে।’
এ সময় সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকারও আহ্বান জানান তিনি।
শুধু গোপালগঞ্জ নয়, দেশের কোথাও আওয়ামী লীগকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব জালালুদ্দীন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ যে ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়েছে, তার নিন্দা জানানোর ভাষা নেই। যেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পাওয়া যাবে, জনগণ তাদের প্রতিরোধ করবে।’
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসরেরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে।
‘দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে গোপালগঞ্জে যারা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ করে, তারা যে ন্যক্কারজনক হামলা করেছে, এই হামলার নিন্দা জানানোর ভাষা আমাদের নাই। শুধু গোপালগঞ্জ নয়, সারা বাংলাদেশের কোথাও আওয়ামী লীগকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না। যেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পাওয়া যাবে, জনগণ তাদের প্রতিরোধ করবে।’
যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দোসরদের রক্ষা করার ও পুনর্বাসনের চিন্তা করেন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধেও আন্দোলন চলবে বলে জানান জালালুদ্দীন আহমদ।
ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় চালু করার অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে খেলাফত মজলিসের মহাসচিব বলেন, ‘আমরা সরকারকে বলছি, এখনো সময় আছে, অবিলম্বে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুন। বাংলাদেশের জনগণ বাংলাদেশের কোথাও মানবাধিকার কার্যালয় দেখতে চায় না। যেকোনো মূল্যে এই সিদ্ধান্ত আমরা সরকারকে প্রত্যাহার করতে বাধ্য করব।’
তিনি বলেন, ‘দেশে চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য চলছে। আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে। তারা যেসব জায়গায় চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করত, আরেকটি গ্রুপ সেখানে গিয়ে দখল করে বসে আছে। সরকারকে বলি, শক্তিশালী সরকার হন, আমরা আপনাদের সহযোগিতা করব। বাংলাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের কোনো স্থান হবে না।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচার ‘দৃশ্যমান নয়’ মন্তব্য করে মহাসচিব বলেন, ‘২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে আমরা জীবন দিয়েছি। ২০২১ ও ২০২৪ সালেও আমরা জীবন দিয়েছি। খুনি শেখ হাসিনা শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য জুলাই-আগস্টে শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। শেখ হাসিনার অত্যাচারে ঘরের শিশু পর্যন্ত রক্ষা পাই নাই।
‘এক বছর হয়ে গেল বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বারবার বলে আসছি, আপনারা খুনি শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচার করুন, একটি দৃশ্যমান পর্যায়ে নিয়ে আসুন। এখনো আমরা খুনি হাসিনার বিচার দৃশ্যমান দেখতে পারছি না। দেশের জনগণ খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলতে দেখতে চায়। অবিলম্বে দু-একটি হত্যার রায় জাতি প্রত্যাশা করে।’
এ সময় সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকারও আহ্বান জানান তিনি।
ঢাকায় সফররত নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর মাল্টিপার্টি ডেমোক্রেসির (এনআইএমডি) সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়।
৫ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।
৫ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে।’
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকায় সফররত নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর মাল্টিপার্টি ডেমোক্রেসির (এনআইএমডি) সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নেতৃত্বে দলটির যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বৈঠকে অংশ নেন।
অন্যদিকে এনআইএমডির প্রোগ্রাম ও নলেজ অ্যাডভাইজার তাইউহ নেঙ্গে, হেড অব পজিশনিং হেলিন শ্রোয়েন প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন।
ঢাকায় সফররত নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর মাল্টিপার্টি ডেমোক্রেসির (এনআইএমডি) সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নেতৃত্বে দলটির যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বৈঠকে অংশ নেন।
অন্যদিকে এনআইএমডির প্রোগ্রাম ও নলেজ অ্যাডভাইজার তাইউহ নেঙ্গে, হেড অব পজিশনিং হেলিন শ্রোয়েন প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন।
জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসরেরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে। গত দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক...
১৮ জুলাই ২০২৫তিনি বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়।
৫ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।
৫ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে।’
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টাকে সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাব দেওয়া আবেগতাড়িত। সরকার এখানে শুধু প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। রাষ্ট্র আবেগের ওপর চলে না। সরকারের পক্ষে কেবিনেটের অনুমোদনে সেটা ইন অ্যাবসেন্স অব পার্লামেন্ট প্রেসিডেন্ট সে আইনগুলো পাস করে থাকেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত সেপ্টেম্বরে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাব বাস্তবায়ন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতার মধ্যে বিশেষজ্ঞদের নতুন পরামর্শ প্রস্তাব সামনে এনেছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে বলা হয়, মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি ‘সংবিধান আদেশ’ জারি করতে পারে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এরপর ওই আদেশ নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোট করা যেতে পারে।
সে সময় বিএনপিসহ কয়েকটি দল সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাবে দ্বিমত জানিয়েছিল। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী এটিকে সমর্থন করে। আর প্রস্তাবটি নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বলেছিল, এ নিয়ে তারা দলের ভেতরে আলোচনা করবে।
আজ আলোচনা সভায় গণভোট নিয়েও কথা বলেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের মাধ্যমেই আইনি রূপ পাবে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) একটি রাজনৈতিক দল বলেছে, জনমতের চাপে বিএনপি গণভোট মেনে নিয়েছে। রাজনীতিতে মনে মনে সুখ অনুভব করলে অসুবিধা নেই। আমরা সেটাকেও স্বাগত জানাই। কিন্তু আমরা তো শুরু থেকেই বলে আসছি, জুলাই জাতীয় সনদ প্রণীত হয়েছে, স্বাক্ষরিত হবে এবং ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সেটি সম্পন্ন হবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নতির পাশাপাশি আমাদের মানসিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। অন্যান্য সংস্কারের পাশাপাশি মানসিক সংস্কার দরকার। অন্যথায় সংস্কারকে বাস্তবে রূপ দেওয়া যাবে না।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, ইউট্যাবের মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এস এম হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
আরও খবর পড়ুন:
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টাকে সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাব দেওয়া আবেগতাড়িত। সরকার এখানে শুধু প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। রাষ্ট্র আবেগের ওপর চলে না। সরকারের পক্ষে কেবিনেটের অনুমোদনে সেটা ইন অ্যাবসেন্স অব পার্লামেন্ট প্রেসিডেন্ট সে আইনগুলো পাস করে থাকেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত সেপ্টেম্বরে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাব বাস্তবায়ন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতার মধ্যে বিশেষজ্ঞদের নতুন পরামর্শ প্রস্তাব সামনে এনেছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে বলা হয়, মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি ‘সংবিধান আদেশ’ জারি করতে পারে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এরপর ওই আদেশ নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোট করা যেতে পারে।
সে সময় বিএনপিসহ কয়েকটি দল সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাবে দ্বিমত জানিয়েছিল। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী এটিকে সমর্থন করে। আর প্রস্তাবটি নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বলেছিল, এ নিয়ে তারা দলের ভেতরে আলোচনা করবে।
আজ আলোচনা সভায় গণভোট নিয়েও কথা বলেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের মাধ্যমেই আইনি রূপ পাবে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) একটি রাজনৈতিক দল বলেছে, জনমতের চাপে বিএনপি গণভোট মেনে নিয়েছে। রাজনীতিতে মনে মনে সুখ অনুভব করলে অসুবিধা নেই। আমরা সেটাকেও স্বাগত জানাই। কিন্তু আমরা তো শুরু থেকেই বলে আসছি, জুলাই জাতীয় সনদ প্রণীত হয়েছে, স্বাক্ষরিত হবে এবং ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সেটি সম্পন্ন হবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নতির পাশাপাশি আমাদের মানসিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। অন্যান্য সংস্কারের পাশাপাশি মানসিক সংস্কার দরকার। অন্যথায় সংস্কারকে বাস্তবে রূপ দেওয়া যাবে না।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, ইউট্যাবের মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এস এম হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
আরও খবর পড়ুন:
জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসরেরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে। গত দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক...
১৮ জুলাই ২০২৫ঢাকায় সফররত নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর মাল্টিপার্টি ডেমোক্রেসির (এনআইএমডি) সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।
৫ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে।’
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আবারও নির্বাচিত সরকারের তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আর এই নির্বাচনকে ঘিরে কিছু রাজনৈতিক দলের মনোভাব নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে, কিছু রাজনৈতিক দল নানা টালবাহানা করে নির্বাচনকে পেছানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু জনগণ আর সেই পুরোনো রাজনীতির ফাঁদে পা দেবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে ‘মহানায়ক শহীদ জিয়া’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ আমরা এমন একসময় অতিক্রম করছি, যখন গত ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের কারণে দেশে অর্থনীতি ও রাজনীতি কার্যত ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকার এখন আমাদের সহযোগিতায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করছে, যার মাধ্যমে সবকিছু পুনরায় গুছিয়ে আনার প্রচেষ্টা চলছে।’
ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে কিছু বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করতে সক্ষম হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।’
তিনি বলেন, ‘মানুষকে আকর্ষণ করার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল জিয়াউর রহমানের। জাতি গঠনে তিনি কাজ করেছেন। কিন্তু তাঁর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করেছিল আওয়ামী লীগ। ক্ষণজন্মা মানুষদের এত সহজে মুছে ফেলা যায় না। জিয়াউর রহমানকে ইতিহাস ধারণ করেছে। তারেক রহমানও জিয়াউর রহমানের দেখানো পথে হাঁটছেন।’
আবারও নির্বাচিত সরকারের তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আর এই নির্বাচনকে ঘিরে কিছু রাজনৈতিক দলের মনোভাব নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে, কিছু রাজনৈতিক দল নানা টালবাহানা করে নির্বাচনকে পেছানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু জনগণ আর সেই পুরোনো রাজনীতির ফাঁদে পা দেবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে ‘মহানায়ক শহীদ জিয়া’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজ আমরা এমন একসময় অতিক্রম করছি, যখন গত ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের কারণে দেশে অর্থনীতি ও রাজনীতি কার্যত ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকার এখন আমাদের সহযোগিতায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করছে, যার মাধ্যমে সবকিছু পুনরায় গুছিয়ে আনার প্রচেষ্টা চলছে।’
ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে কিছু বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করতে সক্ষম হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।’
তিনি বলেন, ‘মানুষকে আকর্ষণ করার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল জিয়াউর রহমানের। জাতি গঠনে তিনি কাজ করেছেন। কিন্তু তাঁর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করেছিল আওয়ামী লীগ। ক্ষণজন্মা মানুষদের এত সহজে মুছে ফেলা যায় না। জিয়াউর রহমানকে ইতিহাস ধারণ করেছে। তারেক রহমানও জিয়াউর রহমানের দেখানো পথে হাঁটছেন।’
জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসরেরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে। গত দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক...
১৮ জুলাই ২০২৫ঢাকায় সফররত নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর মাল্টিপার্টি ডেমোক্রেসির (এনআইএমডি) সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়।
৫ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে।’
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারীরা যেন কখনো ফিরতে না পারে, সে জন্য সবাইকে শপথবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের উদ্যোগে ‘জাতীয় নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এবং প্রশাসনে ঘাপটি মারা আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তারের দাবিতে’ এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এই আহ্বান জানান।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে বিএনপিসহ যারা নির্বাচনে অংশ নেবে, তাদের সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। ঐক্য ভাঙা যাবে না। এই জালিম ও লুটেরা শক্তিদের কোনোভাবেই সুযোগ দেওয়া যাবে না, তাহলে দেশের অস্তিত্ব ও স্বাধীনতা বিপন্ন হবে।
দুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে। এর মানে তারা আমাদের পঙ্গু করার চেষ্টা করেছে, বাংলাদেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছে। তারা একেবারে চলে গেছে— এটি যদি আমরা সত্যি ধরে নিই, তাহলে সেটাও ভুল হবে।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কেবল মামলা করা হয়নি, বিচারের নামে তাঁকে যাবজ্জীবন শাস্তির মতো আচরণ করা হয়েছে। অনেকে বিশ্বাস করে না যে, তিনি দেশে ফিরলে নিরাপদ থাকবেন; তাই তিনি সময় নিচ্ছেন এবং দলও প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘এমন একটি দলকে আগামী দিনে ক্ষমতায় আনতে হবে, যারা পরীক্ষিত ও মানুষ যাদের বিশ্বাস করে; যারা কথা দিলে তা রক্ষা করে। আমার মনে হয়, সেই দল হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), যার মার্কা ধানের শীষ এবং নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।’
সুশৃঙ্খল, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শামসুজ্জামান আরও বলেন, যারা আগের তিনটি নির্বাচনে অংশ নিয়ে লুটপাট করেছে বা অন্যায় করেছে, এসব লোক যেন প্রশাসনে আর স্থান না পায়। সরকার ইতিমধ্যে বলেছে, অতীতে যারা এই আচরণ করেছে, তারা ভবিষ্যতে থাকবে না। আলহামদুলিল্লাহ—কিন্তু সরকারকে কথাটি রাখতে হবে।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ, কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ আবদুল্লাহ আল বাকি।
ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারীরা যেন কখনো ফিরতে না পারে, সে জন্য সবাইকে শপথবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের উদ্যোগে ‘জাতীয় নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এবং প্রশাসনে ঘাপটি মারা আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তারের দাবিতে’ এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এই আহ্বান জানান।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে বিএনপিসহ যারা নির্বাচনে অংশ নেবে, তাদের সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। ঐক্য ভাঙা যাবে না। এই জালিম ও লুটেরা শক্তিদের কোনোভাবেই সুযোগ দেওয়া যাবে না, তাহলে দেশের অস্তিত্ব ও স্বাধীনতা বিপন্ন হবে।
দুদু বলেন, ‘একটি কথা আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে— গণহত্যাকারীরা পালিয়ে গেছে। ব্যাংক, বিমা, বাংলাদেশের যা কিছু অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোকে ধ্বংস করে চূড়ান্তভাবে লুটপাট করে নিয়ে গেছে। এর মানে তারা আমাদের পঙ্গু করার চেষ্টা করেছে, বাংলাদেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছে। তারা একেবারে চলে গেছে— এটি যদি আমরা সত্যি ধরে নিই, তাহলে সেটাও ভুল হবে।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কেবল মামলা করা হয়নি, বিচারের নামে তাঁকে যাবজ্জীবন শাস্তির মতো আচরণ করা হয়েছে। অনেকে বিশ্বাস করে না যে, তিনি দেশে ফিরলে নিরাপদ থাকবেন; তাই তিনি সময় নিচ্ছেন এবং দলও প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘এমন একটি দলকে আগামী দিনে ক্ষমতায় আনতে হবে, যারা পরীক্ষিত ও মানুষ যাদের বিশ্বাস করে; যারা কথা দিলে তা রক্ষা করে। আমার মনে হয়, সেই দল হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), যার মার্কা ধানের শীষ এবং নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।’
সুশৃঙ্খল, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শামসুজ্জামান আরও বলেন, যারা আগের তিনটি নির্বাচনে অংশ নিয়ে লুটপাট করেছে বা অন্যায় করেছে, এসব লোক যেন প্রশাসনে আর স্থান না পায়। সরকার ইতিমধ্যে বলেছে, অতীতে যারা এই আচরণ করেছে, তারা ভবিষ্যতে থাকবে না। আলহামদুলিল্লাহ—কিন্তু সরকারকে কথাটি রাখতে হবে।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ, কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ আবদুল্লাহ আল বাকি।
জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসরেরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে। গত দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক...
১৮ জুলাই ২০২৫ঢাকায় সফররত নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর মাল্টিপার্টি ডেমোক্রেসির (এনআইএমডি) সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়।
৫ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল আরও বলেন, সংস্কারের মধ্য দিয়ে বিএনপির জন্ম হয়েছে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন। দেশের ভালো সবকিছু বিএনপির হাতে হয়েছে। কিন্তু এমনভাবে কথা বলা হয় যেন বিএনপি ভিলেন।
৫ ঘণ্টা আগে