নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নানা অভিযোগ ও অসন্তোষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী মাঠ থেকে একে একে সরে দাঁড়াচ্ছেন জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, তরীকত ফেডারেশনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের তালিকায় অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থীও রয়েছেন। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন চারজন প্রার্থী।
সব মিলিয়ে গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২৩ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন। তাঁদের মধ্যে ১৮ জনই জাপার প্রার্থী।
গতকাল যে চার প্রার্থী ভোট থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন, তাঁরা হলেন যশোর-৫ (মনিরামপুর) আসনের জাতীয় পার্টির এম এ হালিম ও তৃণমূল বিএনপির মেজর (অব.) আ ন ম মোস্তফা বনি, গাজীপুর-২ (গাজীপুর সদর-টঙ্গী) আসনের বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশনের সৈয়দ আবু দাউদ মছনবী হায়দার এবং ফেনী-৩ (দাগনভূঞা-সোনাগাজী) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাতীয় পার্টির ফেনী জেলার সাবেক সভাপতি রিন্টু আনোয়ার।
এর আগে তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনের প্রার্থী সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি এবং সুনামগঞ্জ-৪ আসনের বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্টের (বিএনএম) প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য দেওয়ান শামছুল আবেদীন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।
নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের বিষয়ে আ ন ম মোস্তফা বনি গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘তৃণমূল বিএনপি থেকে মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার শুরু থেকেই অত্যন্ত হীনমন্যতায় ভুগছি এবং আত্মদহনে দগ্ধ হচ্ছি। প্রকৃতপক্ষে তৃণমূল বিএনপি একটি তলাবিহীন ঝুড়ির মতো দল। একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তার জন্য সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে এমন একটি দল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা অত্যন্ত বেমানান এবং অমর্যাদাকর।’
যশোর-৫ আসনের জাপা প্রার্থী এম এ হালিম অভিযোগ করেন, ‘ভোটের শুরু থেকে দেখছি, আমার দলের কেন্দ্রীয় নেতারা রহস্যজনক ভূমিকা পালন করছেন। দলের কিছু প্রার্থীর নির্বাচনী পোস্টার নিয়েও ইতিমধ্যে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। মনোনয়ন দেওয়ার পর কেন্দ্রের কোনো নেতা আমাদের ভোটের খবর নেননি। এতে করে স্থানীয় পর্যায়ে আমাদের নেতা-কর্মীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।’
ফেনী-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী রিন্টু আনোয়ার দাবি করেছেন, ‘গণসংযোগে মানুষকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে মানুষ ভোট দিতে যাওয়ার জন্য রাজি নয়। তারা বলছে, ভোট দিয়ে কী হবে? এমপি তো নির্ধারণ হয়েই আছে! শুধু ঘোষণা বাকি।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্থানীয় জনগণ এখানে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি পুরোপুরি আস্থা হারিয়ে ফেলছে। তাই আমি প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছি।’
এর আগে বুধবার সিলেট এবং চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় পার্টির তিনজন প্রার্থী নির্বাচন না করার ঘোষণা দেন। ভোটের প্রচার শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত জাপার ১৮ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন। তবে ১ জানুয়ারি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের রংপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত তিনি থাকবেন কি না, তা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
ভোটের মাঠ থেকে প্রার্থীদের সরে যাওয়ার বিষয়ে গতকাল কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে এক নির্বাচনী সভায় জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের টাকার সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে না পেরে জাপার প্রার্থীরা নির্বাচন ছেড়ে দিচ্ছেন।’
[প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন যশোর প্রতিনিধি, সোনাগাজী (ফেনী), টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি ও মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি]

নানা অভিযোগ ও অসন্তোষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী মাঠ থেকে একে একে সরে দাঁড়াচ্ছেন জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, তরীকত ফেডারেশনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের তালিকায় অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থীও রয়েছেন। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন চারজন প্রার্থী।
সব মিলিয়ে গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২৩ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন। তাঁদের মধ্যে ১৮ জনই জাপার প্রার্থী।
গতকাল যে চার প্রার্থী ভোট থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন, তাঁরা হলেন যশোর-৫ (মনিরামপুর) আসনের জাতীয় পার্টির এম এ হালিম ও তৃণমূল বিএনপির মেজর (অব.) আ ন ম মোস্তফা বনি, গাজীপুর-২ (গাজীপুর সদর-টঙ্গী) আসনের বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশনের সৈয়দ আবু দাউদ মছনবী হায়দার এবং ফেনী-৩ (দাগনভূঞা-সোনাগাজী) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাতীয় পার্টির ফেনী জেলার সাবেক সভাপতি রিন্টু আনোয়ার।
এর আগে তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনের প্রার্থী সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি এবং সুনামগঞ্জ-৪ আসনের বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্টের (বিএনএম) প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য দেওয়ান শামছুল আবেদীন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।
নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের বিষয়ে আ ন ম মোস্তফা বনি গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘তৃণমূল বিএনপি থেকে মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার শুরু থেকেই অত্যন্ত হীনমন্যতায় ভুগছি এবং আত্মদহনে দগ্ধ হচ্ছি। প্রকৃতপক্ষে তৃণমূল বিএনপি একটি তলাবিহীন ঝুড়ির মতো দল। একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তার জন্য সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে এমন একটি দল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা অত্যন্ত বেমানান এবং অমর্যাদাকর।’
যশোর-৫ আসনের জাপা প্রার্থী এম এ হালিম অভিযোগ করেন, ‘ভোটের শুরু থেকে দেখছি, আমার দলের কেন্দ্রীয় নেতারা রহস্যজনক ভূমিকা পালন করছেন। দলের কিছু প্রার্থীর নির্বাচনী পোস্টার নিয়েও ইতিমধ্যে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। মনোনয়ন দেওয়ার পর কেন্দ্রের কোনো নেতা আমাদের ভোটের খবর নেননি। এতে করে স্থানীয় পর্যায়ে আমাদের নেতা-কর্মীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।’
ফেনী-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী রিন্টু আনোয়ার দাবি করেছেন, ‘গণসংযোগে মানুষকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে মানুষ ভোট দিতে যাওয়ার জন্য রাজি নয়। তারা বলছে, ভোট দিয়ে কী হবে? এমপি তো নির্ধারণ হয়েই আছে! শুধু ঘোষণা বাকি।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্থানীয় জনগণ এখানে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি পুরোপুরি আস্থা হারিয়ে ফেলছে। তাই আমি প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছি।’
এর আগে বুধবার সিলেট এবং চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় পার্টির তিনজন প্রার্থী নির্বাচন না করার ঘোষণা দেন। ভোটের প্রচার শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত জাপার ১৮ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন। তবে ১ জানুয়ারি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের রংপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত তিনি থাকবেন কি না, তা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
ভোটের মাঠ থেকে প্রার্থীদের সরে যাওয়ার বিষয়ে গতকাল কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে এক নির্বাচনী সভায় জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের টাকার সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে না পেরে জাপার প্রার্থীরা নির্বাচন ছেড়ে দিচ্ছেন।’
[প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন যশোর প্রতিনিধি, সোনাগাজী (ফেনী), টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি ও মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি]
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নানা অভিযোগ ও অসন্তোষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী মাঠ থেকে একে একে সরে দাঁড়াচ্ছেন জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, তরীকত ফেডারেশনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের তালিকায় অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থীও রয়েছেন। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন চারজন প্রার্থী।
সব মিলিয়ে গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২৩ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন। তাঁদের মধ্যে ১৮ জনই জাপার প্রার্থী।
গতকাল যে চার প্রার্থী ভোট থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন, তাঁরা হলেন যশোর-৫ (মনিরামপুর) আসনের জাতীয় পার্টির এম এ হালিম ও তৃণমূল বিএনপির মেজর (অব.) আ ন ম মোস্তফা বনি, গাজীপুর-২ (গাজীপুর সদর-টঙ্গী) আসনের বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশনের সৈয়দ আবু দাউদ মছনবী হায়দার এবং ফেনী-৩ (দাগনভূঞা-সোনাগাজী) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাতীয় পার্টির ফেনী জেলার সাবেক সভাপতি রিন্টু আনোয়ার।
এর আগে তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনের প্রার্থী সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি এবং সুনামগঞ্জ-৪ আসনের বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্টের (বিএনএম) প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য দেওয়ান শামছুল আবেদীন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।
নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের বিষয়ে আ ন ম মোস্তফা বনি গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘তৃণমূল বিএনপি থেকে মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার শুরু থেকেই অত্যন্ত হীনমন্যতায় ভুগছি এবং আত্মদহনে দগ্ধ হচ্ছি। প্রকৃতপক্ষে তৃণমূল বিএনপি একটি তলাবিহীন ঝুড়ির মতো দল। একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তার জন্য সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে এমন একটি দল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা অত্যন্ত বেমানান এবং অমর্যাদাকর।’
যশোর-৫ আসনের জাপা প্রার্থী এম এ হালিম অভিযোগ করেন, ‘ভোটের শুরু থেকে দেখছি, আমার দলের কেন্দ্রীয় নেতারা রহস্যজনক ভূমিকা পালন করছেন। দলের কিছু প্রার্থীর নির্বাচনী পোস্টার নিয়েও ইতিমধ্যে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। মনোনয়ন দেওয়ার পর কেন্দ্রের কোনো নেতা আমাদের ভোটের খবর নেননি। এতে করে স্থানীয় পর্যায়ে আমাদের নেতা-কর্মীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।’
ফেনী-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী রিন্টু আনোয়ার দাবি করেছেন, ‘গণসংযোগে মানুষকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে মানুষ ভোট দিতে যাওয়ার জন্য রাজি নয়। তারা বলছে, ভোট দিয়ে কী হবে? এমপি তো নির্ধারণ হয়েই আছে! শুধু ঘোষণা বাকি।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্থানীয় জনগণ এখানে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি পুরোপুরি আস্থা হারিয়ে ফেলছে। তাই আমি প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছি।’
এর আগে বুধবার সিলেট এবং চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় পার্টির তিনজন প্রার্থী নির্বাচন না করার ঘোষণা দেন। ভোটের প্রচার শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত জাপার ১৮ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন। তবে ১ জানুয়ারি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের রংপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত তিনি থাকবেন কি না, তা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
ভোটের মাঠ থেকে প্রার্থীদের সরে যাওয়ার বিষয়ে গতকাল কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে এক নির্বাচনী সভায় জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের টাকার সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে না পেরে জাপার প্রার্থীরা নির্বাচন ছেড়ে দিচ্ছেন।’
[প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন যশোর প্রতিনিধি, সোনাগাজী (ফেনী), টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি ও মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি]

নানা অভিযোগ ও অসন্তোষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী মাঠ থেকে একে একে সরে দাঁড়াচ্ছেন জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, তরীকত ফেডারেশনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের তালিকায় অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থীও রয়েছেন। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন চারজন প্রার্থী।
সব মিলিয়ে গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২৩ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন। তাঁদের মধ্যে ১৮ জনই জাপার প্রার্থী।
গতকাল যে চার প্রার্থী ভোট থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন, তাঁরা হলেন যশোর-৫ (মনিরামপুর) আসনের জাতীয় পার্টির এম এ হালিম ও তৃণমূল বিএনপির মেজর (অব.) আ ন ম মোস্তফা বনি, গাজীপুর-২ (গাজীপুর সদর-টঙ্গী) আসনের বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশনের সৈয়দ আবু দাউদ মছনবী হায়দার এবং ফেনী-৩ (দাগনভূঞা-সোনাগাজী) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাতীয় পার্টির ফেনী জেলার সাবেক সভাপতি রিন্টু আনোয়ার।
এর আগে তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনের প্রার্থী সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি এবং সুনামগঞ্জ-৪ আসনের বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্টের (বিএনএম) প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য দেওয়ান শামছুল আবেদীন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।
নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের বিষয়ে আ ন ম মোস্তফা বনি গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘তৃণমূল বিএনপি থেকে মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার শুরু থেকেই অত্যন্ত হীনমন্যতায় ভুগছি এবং আত্মদহনে দগ্ধ হচ্ছি। প্রকৃতপক্ষে তৃণমূল বিএনপি একটি তলাবিহীন ঝুড়ির মতো দল। একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তার জন্য সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে এমন একটি দল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা অত্যন্ত বেমানান এবং অমর্যাদাকর।’
যশোর-৫ আসনের জাপা প্রার্থী এম এ হালিম অভিযোগ করেন, ‘ভোটের শুরু থেকে দেখছি, আমার দলের কেন্দ্রীয় নেতারা রহস্যজনক ভূমিকা পালন করছেন। দলের কিছু প্রার্থীর নির্বাচনী পোস্টার নিয়েও ইতিমধ্যে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। মনোনয়ন দেওয়ার পর কেন্দ্রের কোনো নেতা আমাদের ভোটের খবর নেননি। এতে করে স্থানীয় পর্যায়ে আমাদের নেতা-কর্মীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।’
ফেনী-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী রিন্টু আনোয়ার দাবি করেছেন, ‘গণসংযোগে মানুষকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে মানুষ ভোট দিতে যাওয়ার জন্য রাজি নয়। তারা বলছে, ভোট দিয়ে কী হবে? এমপি তো নির্ধারণ হয়েই আছে! শুধু ঘোষণা বাকি।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্থানীয় জনগণ এখানে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি পুরোপুরি আস্থা হারিয়ে ফেলছে। তাই আমি প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছি।’
এর আগে বুধবার সিলেট এবং চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় পার্টির তিনজন প্রার্থী নির্বাচন না করার ঘোষণা দেন। ভোটের প্রচার শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত জাপার ১৮ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন। তবে ১ জানুয়ারি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের রংপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত তিনি থাকবেন কি না, তা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
ভোটের মাঠ থেকে প্রার্থীদের সরে যাওয়ার বিষয়ে গতকাল কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে এক নির্বাচনী সভায় জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের টাকার সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে না পেরে জাপার প্রার্থীরা নির্বাচন ছেড়ে দিচ্ছেন।’
[প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন যশোর প্রতিনিধি, সোনাগাজী (ফেনী), টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি ও মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি]

জুলাই আন্দোলনের পর আমলারা সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ে চলমান বিসিএসগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতে ইসলামী প্রভাবিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে বিএনপির আহ্বানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। আজ রোববার এক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই আন্দোলনের পর আমলারা সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ে চলমান বিসিএসগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সব জায়গায় গুন্ডামি চালাচ্ছে। জুলাই আন্দোলনের পর সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছে আমলারা, কিন্তু চাকরি প্রার্থীদের নিয়ে তাদের কোনো পরিকল্পনা নেই। পিএসসি চায় আর্থিক ও কার্যকর স্বায়ত্তশাসন, কিন্তু জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও পিএসসির মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। চাকরি প্রার্থীরা এখন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নোটবুকের বাইরে।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের আমলাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ভাগ-বাঁটোয়ারা ও পোস্টিং-প্রমোশন নিয়েই ব্যস্ত। ৫ আগস্টের পর কেউ সবচেয়ে বেশি বেনিফিট পেয়ে থাকলে, তা হলো আমলারা।’
আমলাতান্ত্রিক জটিলতার সমালোচনা করে হাসনাত বলেন, ‘সচিবালয়ে এখনো মধ্যযুগীয় চিন্তাভাবনা চলছে। ২০১ নম্বর রুম থেকে ২০২ নম্বর রুমে একটা চিঠি পাঠাতে গেলেও সেটা প্রথমে জিপিওতে যায়, পরে আবার ফিরে আসে। অথচ তারা একসঙ্গে বসে চা খায়, ব্যবসাও করে, কিন্তু অফিশিয়াল কাজের ক্ষেত্রে এই সনাতনী প্রক্রিয়া বজায় রাখে।’
সচিবালয়ের কর্মকর্তারা প্রযুক্তি ব্যবহারে পিছিয়ে জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘একজন সচিব এখনো বাটন ফোন ব্যবহার করেন, এটা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। এই যুগে এসে বাটন ফোন ব্যবহার করাকে অযোগ্যতা হিসেবেই দেখা উচিত।’
হাসনাত বলেন, ‘আমাদের প্রশাসনের পুরো চেহারা বদলাতে হবে। মাঝে মাঝে মনে হয়, মাইলস্টোনে যে বিমানটা পড়েছিল, সেটা যদি সচিবালয়ে পড়ত, তাহলে ভালো হতো।’
রাজনীতিবিদদের সমালোচনা করে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘রাজনীতিবিদদের নোটবুকেও আমরা নেই। তাঁরা শুধু নির্বাচন, আসন ভাগাভাগি আর মন্ত্রণালয় ভাগাভাগি নিয়েই ব্যস্ত। চাকরিপ্রার্থীদের নিয়ে কেউ ভাবেন না। কোনো আন্দোলন হলে তখনই তাঁরা মাঠে নামেন, যাতে তাঁদের পোর্টফোলিও ভারী হয়।’
এদিন হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে এনসিপির তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পিএসসির কাছে ১৫ দফা প্রস্তাবনা জমা দেয়। এ সময় হাসনাত আবদুল্লাহর সঙ্গে ছিলেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন ও যুগ্ম সদস্যসচিব মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া।

জুলাই আন্দোলনের পর আমলারা সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ে চলমান বিসিএসগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সব জায়গায় গুন্ডামি চালাচ্ছে। জুলাই আন্দোলনের পর সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছে আমলারা, কিন্তু চাকরি প্রার্থীদের নিয়ে তাদের কোনো পরিকল্পনা নেই। পিএসসি চায় আর্থিক ও কার্যকর স্বায়ত্তশাসন, কিন্তু জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও পিএসসির মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। চাকরি প্রার্থীরা এখন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নোটবুকের বাইরে।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের আমলাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ভাগ-বাঁটোয়ারা ও পোস্টিং-প্রমোশন নিয়েই ব্যস্ত। ৫ আগস্টের পর কেউ সবচেয়ে বেশি বেনিফিট পেয়ে থাকলে, তা হলো আমলারা।’
আমলাতান্ত্রিক জটিলতার সমালোচনা করে হাসনাত বলেন, ‘সচিবালয়ে এখনো মধ্যযুগীয় চিন্তাভাবনা চলছে। ২০১ নম্বর রুম থেকে ২০২ নম্বর রুমে একটা চিঠি পাঠাতে গেলেও সেটা প্রথমে জিপিওতে যায়, পরে আবার ফিরে আসে। অথচ তারা একসঙ্গে বসে চা খায়, ব্যবসাও করে, কিন্তু অফিশিয়াল কাজের ক্ষেত্রে এই সনাতনী প্রক্রিয়া বজায় রাখে।’
সচিবালয়ের কর্মকর্তারা প্রযুক্তি ব্যবহারে পিছিয়ে জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘একজন সচিব এখনো বাটন ফোন ব্যবহার করেন, এটা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। এই যুগে এসে বাটন ফোন ব্যবহার করাকে অযোগ্যতা হিসেবেই দেখা উচিত।’
হাসনাত বলেন, ‘আমাদের প্রশাসনের পুরো চেহারা বদলাতে হবে। মাঝে মাঝে মনে হয়, মাইলস্টোনে যে বিমানটা পড়েছিল, সেটা যদি সচিবালয়ে পড়ত, তাহলে ভালো হতো।’
রাজনীতিবিদদের সমালোচনা করে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘রাজনীতিবিদদের নোটবুকেও আমরা নেই। তাঁরা শুধু নির্বাচন, আসন ভাগাভাগি আর মন্ত্রণালয় ভাগাভাগি নিয়েই ব্যস্ত। চাকরিপ্রার্থীদের নিয়ে কেউ ভাবেন না। কোনো আন্দোলন হলে তখনই তাঁরা মাঠে নামেন, যাতে তাঁদের পোর্টফোলিও ভারী হয়।’
এদিন হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে এনসিপির তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পিএসসির কাছে ১৫ দফা প্রস্তাবনা জমা দেয়। এ সময় হাসনাত আবদুল্লাহর সঙ্গে ছিলেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন ও যুগ্ম সদস্যসচিব মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া।

নানা অভিযোগ ও অসন্তোষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী মাঠ থেকে একে একে সরে দাঁড়াচ্ছেন জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, তরীকত ফেডারেশনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের তালিকায় অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থীও রয়েছেন। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন চারজন প্রার্থী।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতে ইসলামী প্রভাবিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে বিএনপির আহ্বানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। আজ রোববার এক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতে ইসলামী প্রভাবিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে বিএনপির আহ্বানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। আজ রোববার এক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেন।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘গত ২৩ অক্টোবর দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক এবং ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল ও ইবনে সিনা হাসপাতালসহ বিভিন্ন সেবামূলক ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়ার যে আহ্বান জানিয়েছেন—তাতে আমি উদ্বেগ প্রকাশ করছি। আমরা মনে করি, এ দাবি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অযৌক্তিক ও সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। এর পেছনে কোনো যৌক্তিক কারণ নেই।’
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানগুলো অরাজনৈতিক ও সেবামূলক। তারা দীর্ঘদিন ধরে অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছে। ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে দেশের সর্বস্তরের মানুষ এসব প্রতিষ্ঠান থেকে সেবাগ্রহণ করে সন্তুষ্ট। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন—তাঁদের নিরপেক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘দেশবাসী মনে করে, যদি রাজনৈতিক দলগুলো এভাবে সেবামূলক ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন দাবি উত্থাপন করতে থাকে, তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়েই অনিশ্চয়তা ও বিশৃঙ্খলার পরিবেশ সৃষ্টি হবে। নির্বাচন কমিশন যদি এ ধরনের ঠুনকো, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর দাবি গ্রহণ করে, তবে ভবিষ্যতে আরও অনেক অনর্থক দাবি উঠবে, যা নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।’
বিএনপির এই ‘বিভ্রান্তিকর, অমূলক, ঠুনকো ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ দাবি আমলে না নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতে ইসলামী প্রভাবিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে বিএনপির আহ্বানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। আজ রোববার এক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেন।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘গত ২৩ অক্টোবর দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক এবং ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল ও ইবনে সিনা হাসপাতালসহ বিভিন্ন সেবামূলক ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়ার যে আহ্বান জানিয়েছেন—তাতে আমি উদ্বেগ প্রকাশ করছি। আমরা মনে করি, এ দাবি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অযৌক্তিক ও সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। এর পেছনে কোনো যৌক্তিক কারণ নেই।’
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানগুলো অরাজনৈতিক ও সেবামূলক। তারা দীর্ঘদিন ধরে অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছে। ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে দেশের সর্বস্তরের মানুষ এসব প্রতিষ্ঠান থেকে সেবাগ্রহণ করে সন্তুষ্ট। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন—তাঁদের নিরপেক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘দেশবাসী মনে করে, যদি রাজনৈতিক দলগুলো এভাবে সেবামূলক ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন দাবি উত্থাপন করতে থাকে, তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়েই অনিশ্চয়তা ও বিশৃঙ্খলার পরিবেশ সৃষ্টি হবে। নির্বাচন কমিশন যদি এ ধরনের ঠুনকো, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর দাবি গ্রহণ করে, তবে ভবিষ্যতে আরও অনেক অনর্থক দাবি উঠবে, যা নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।’
বিএনপির এই ‘বিভ্রান্তিকর, অমূলক, ঠুনকো ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ দাবি আমলে না নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

নানা অভিযোগ ও অসন্তোষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী মাঠ থেকে একে একে সরে দাঁড়াচ্ছেন জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, তরীকত ফেডারেশনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের তালিকায় অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থীও রয়েছেন। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন চারজন প্রার্থী।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
জুলাই আন্দোলনের পর আমলারা সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ে চলমান বিসিএসগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চায় জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)। আজ রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের বরাবর দলটির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এনডিএমের দপ্তর সম্পাদক জাবেদুর রহমান জনি সিইসির কার্যালয়ে এই চিঠি জমা দেন।
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএম তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি বিধান চালুকে আমরা দুরভিসন্ধিমূলক বলে মনে করছি।
চিঠিতে আরও বলা হয়, রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নির্বাচনী জোট খুবই স্বতঃসিদ্ধ একটি প্রক্রিয়া এবং সাধারণত জোটের নেতৃত্বদানকারী দলের মার্কায় নির্বাচন করার মাধ্যমেই সেই জোটের শক্তিমত্তা প্রকাশ পায়। কোনো আইনের মাধ্যমে এই গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করার এখতিয়ার কারও নেই। একটি রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারলে কেন জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করার জন্য নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে আইনগতভাবে বাধ্য থাকবে তার কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা নাই।
চিঠিতে বলা হয়, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নেওয়ার সময় এই শর্ত ছিল না যে, নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে বাধ্য থাকবে বরং এটা ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। নির্বাচনের মাত্র সাড়ে তিন মাস আগে এ ধরনের বিধান চালুর অর্থ হলো পর্যাপ্ত সময় না দিয়েই রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী কৌশল এবং প্রস্তুতিতে বাধা সৃষ্টি করা। আমরা জোটবদ্ধ নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলো যাতে জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার স্বাধীনতা লাভ করে—এ-সংক্রান্ত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২-এর পূর্বের বিধান বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি।
এর আগে বিএনপির দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে জোটের ভোটে দলগুলো ইচ্ছেমতো প্রতীক ব্যবহার করার একই দাবি জানায়।

জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চায় জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)। আজ রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের বরাবর দলটির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এনডিএমের দপ্তর সম্পাদক জাবেদুর রহমান জনি সিইসির কার্যালয়ে এই চিঠি জমা দেন।
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএম তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি বিধান চালুকে আমরা দুরভিসন্ধিমূলক বলে মনে করছি।
চিঠিতে আরও বলা হয়, রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নির্বাচনী জোট খুবই স্বতঃসিদ্ধ একটি প্রক্রিয়া এবং সাধারণত জোটের নেতৃত্বদানকারী দলের মার্কায় নির্বাচন করার মাধ্যমেই সেই জোটের শক্তিমত্তা প্রকাশ পায়। কোনো আইনের মাধ্যমে এই গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করার এখতিয়ার কারও নেই। একটি রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারলে কেন জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করার জন্য নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে আইনগতভাবে বাধ্য থাকবে তার কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা নাই।
চিঠিতে বলা হয়, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নেওয়ার সময় এই শর্ত ছিল না যে, নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে বাধ্য থাকবে বরং এটা ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। নির্বাচনের মাত্র সাড়ে তিন মাস আগে এ ধরনের বিধান চালুর অর্থ হলো পর্যাপ্ত সময় না দিয়েই রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী কৌশল এবং প্রস্তুতিতে বাধা সৃষ্টি করা। আমরা জোটবদ্ধ নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলো যাতে জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার স্বাধীনতা লাভ করে—এ-সংক্রান্ত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২-এর পূর্বের বিধান বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি।
এর আগে বিএনপির দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে জোটের ভোটে দলগুলো ইচ্ছেমতো প্রতীক ব্যবহার করার একই দাবি জানায়।

নানা অভিযোগ ও অসন্তোষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী মাঠ থেকে একে একে সরে দাঁড়াচ্ছেন জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, তরীকত ফেডারেশনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের তালিকায় অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থীও রয়েছেন। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন চারজন প্রার্থী।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
জুলাই আন্দোলনের পর আমলারা সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ে চলমান বিসিএসগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতে ইসলামী প্রভাবিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে বিএনপির আহ্বানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। আজ রোববার এক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল, যারা স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে এবং স্বাধীনতার পক্ষে লড়েছে।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শেখ হাসিনার পতনের পর পার্শ্ববর্তী দেশ ও বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা বিপন্ন বলে একধরনের মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে। সেই অপপ্রচার তারা বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে লাগাতারভাবে চালিয়ে গেছে। কিন্তু এখন আর তা করছে না। কারণ, সারা বিশ্ব জানে—বাংলার মানুষ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুসলমান—সবাই হাজার বছরের সংস্কৃতি ধারণ করে মিলেমিশে বসবাস করে আসছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘সবার রাজনৈতিক অধিকার আছে, আমরা তা অস্বীকার করি না। কিন্তু যারা গণহত্যা করেছে, তাদের আগে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তারা আগে সেই টাকা দেশে ফেরত আনুক। তারপরে দেশের জনগণ ভেবে দেখবে, তারা নির্বাচন করতে পারবে কি না।’
শামসুজ্জামান আরও বলেন, ‘এই দেশ গণমানুষের দেশ, গরিব মানুষের, কৃষক-শ্রমিকের দেশ। আগে তাদের সমস্যার সমাধান করতে হবে। বর্তমানে এমন কোনো দ্রব্য নেই, যার দাম বাড়েনি, মানুষের আয় ক্রমশ কমে যাচ্ছে। চাকরির সুযোগ নেই বললেই চলে। আমরা সরকারকে আহ্বান জানাই—কর্মসংস্থান করুন, নাহলে দেশ সঠিকভাবে চালানো কঠিন হবে।’
দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, সাবেক এমপি লিংকন, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল, যারা স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে এবং স্বাধীনতার পক্ষে লড়েছে।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শেখ হাসিনার পতনের পর পার্শ্ববর্তী দেশ ও বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা বিপন্ন বলে একধরনের মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে। সেই অপপ্রচার তারা বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে লাগাতারভাবে চালিয়ে গেছে। কিন্তু এখন আর তা করছে না। কারণ, সারা বিশ্ব জানে—বাংলার মানুষ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুসলমান—সবাই হাজার বছরের সংস্কৃতি ধারণ করে মিলেমিশে বসবাস করে আসছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘সবার রাজনৈতিক অধিকার আছে, আমরা তা অস্বীকার করি না। কিন্তু যারা গণহত্যা করেছে, তাদের আগে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তারা আগে সেই টাকা দেশে ফেরত আনুক। তারপরে দেশের জনগণ ভেবে দেখবে, তারা নির্বাচন করতে পারবে কি না।’
শামসুজ্জামান আরও বলেন, ‘এই দেশ গণমানুষের দেশ, গরিব মানুষের, কৃষক-শ্রমিকের দেশ। আগে তাদের সমস্যার সমাধান করতে হবে। বর্তমানে এমন কোনো দ্রব্য নেই, যার দাম বাড়েনি, মানুষের আয় ক্রমশ কমে যাচ্ছে। চাকরির সুযোগ নেই বললেই চলে। আমরা সরকারকে আহ্বান জানাই—কর্মসংস্থান করুন, নাহলে দেশ সঠিকভাবে চালানো কঠিন হবে।’
দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, সাবেক এমপি লিংকন, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

নানা অভিযোগ ও অসন্তোষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী মাঠ থেকে একে একে সরে দাঁড়াচ্ছেন জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, তরীকত ফেডারেশনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের তালিকায় অনেক স্বতন্ত্র প্রার্থীও রয়েছেন। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন চারজন প্রার্থী।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
জুলাই আন্দোলনের পর আমলারা সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ে চলমান বিসিএসগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতে ইসলামী প্রভাবিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে বিএনপির আহ্বানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। আজ রোববার এক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
৫ ঘণ্টা আগে