নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘স্বাধীনতাবিরোধীদের ঐক্যবদ্ধ করতে যে ধরনের বক্তব্য, বিবৃতি ও কর্মসূচি দেওয়া দরকার, বিএনপি তার সবকিছুই করছে’ বলে মন্তব্য করেছেন ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু।
আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ–বিএসডি) উদ্যোগে ‘বর্তমান জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে আমু এসব কথা বলেন।
আমির হোসেন আমু বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া—দুজনেই স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন। কারণ, স্বাধীনতাবিরোধীরাই তাঁদের সমর্থক। আজকে বাইচান্স স্বাধীনতা, সরকার পতনের আন্দোলন এবং সংবিধান সংশোধনের যেসব কথা বলা হচ্ছে, তা স্বাধীনতাবিরোধীদের জন্যই বলা হচ্ছে। তাদের ঐক্যবদ্ধ করার জন্যই বলা হচ্ছে।’
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ৩০ হাজার আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের হত্যা করা হয়েছিল উল্লেখ করে আমু বলেন, ‘অথচ তারা এখন গণতন্ত্রের কথা বলছে। বিএনপির গঠনতন্ত্রই তো এখনো গণতান্ত্রিক ফর্মে আসেনি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার যে বাতিল হয়েছে, তা বিতর্কিত তো বিএনপিই করেছে। তাদের কারণেই তা বাতিল হয়েছে। আমরা এত দিন তাদের রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করে এসেছি। রাজনৈতিকভাবেও তাদের মোকাবিলা করা হবে। যদি তাদের জনসমর্থন থেকেই থাকে, তবে তারা নির্বাচনে এসেই তা প্রমাণ করে দেখাক। সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর কোনো ব্যত্যয় হবে না।’
এ সময় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘এ বছরের ডিসেম্বরে বা আগামী বছরের জানুয়ারিতে সাধারণ নির্বাচন হবে। কিন্তু এই নির্বাচনের আগে আমাদের সামনে দুটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। একটি হলো ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে দেশে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে। কিন্তু দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের কারণে এই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে। বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে যদি পণ্যের দাম ১০ টাকা বাড়ে, তো এই দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের কারণে বেড়েছে আরও ৮ টাকা।’
জাসদ সভাপতি আরও বলেন, ‘দেশে বিস্ময়কর উন্নয়ন হচ্ছে, কিন্তু কিছু খড়কাটা ইঁদুর, দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেট উন্নয়নের সুফল খেয়ে ফেলছে। এ কারণে উন্নয়নের সুফল সবার ঘরে পৌঁছাচ্ছে না। আরেক দিকে বিএনপি-জামায়াত জোট নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে নির্বাচনের আগেই একটি অনির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় আনতে চাইছে। এই দুই চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে। এই দুই অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হতে হবে, ব্যবস্থা নিতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক রেজাউর রশীদ খানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন গণ আজাদী লীগের সভাপতি এস কে শিকদার, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।
‘স্বাধীনতাবিরোধীদের ঐক্যবদ্ধ করতে যে ধরনের বক্তব্য, বিবৃতি ও কর্মসূচি দেওয়া দরকার, বিএনপি তার সবকিছুই করছে’ বলে মন্তব্য করেছেন ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু।
আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ–বিএসডি) উদ্যোগে ‘বর্তমান জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে আমু এসব কথা বলেন।
আমির হোসেন আমু বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া—দুজনেই স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন। কারণ, স্বাধীনতাবিরোধীরাই তাঁদের সমর্থক। আজকে বাইচান্স স্বাধীনতা, সরকার পতনের আন্দোলন এবং সংবিধান সংশোধনের যেসব কথা বলা হচ্ছে, তা স্বাধীনতাবিরোধীদের জন্যই বলা হচ্ছে। তাদের ঐক্যবদ্ধ করার জন্যই বলা হচ্ছে।’
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ৩০ হাজার আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের হত্যা করা হয়েছিল উল্লেখ করে আমু বলেন, ‘অথচ তারা এখন গণতন্ত্রের কথা বলছে। বিএনপির গঠনতন্ত্রই তো এখনো গণতান্ত্রিক ফর্মে আসেনি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার যে বাতিল হয়েছে, তা বিতর্কিত তো বিএনপিই করেছে। তাদের কারণেই তা বাতিল হয়েছে। আমরা এত দিন তাদের রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করে এসেছি। রাজনৈতিকভাবেও তাদের মোকাবিলা করা হবে। যদি তাদের জনসমর্থন থেকেই থাকে, তবে তারা নির্বাচনে এসেই তা প্রমাণ করে দেখাক। সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর কোনো ব্যত্যয় হবে না।’
এ সময় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘এ বছরের ডিসেম্বরে বা আগামী বছরের জানুয়ারিতে সাধারণ নির্বাচন হবে। কিন্তু এই নির্বাচনের আগে আমাদের সামনে দুটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। একটি হলো ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে দেশে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে। কিন্তু দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের কারণে এই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে। বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে যদি পণ্যের দাম ১০ টাকা বাড়ে, তো এই দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের কারণে বেড়েছে আরও ৮ টাকা।’
জাসদ সভাপতি আরও বলেন, ‘দেশে বিস্ময়কর উন্নয়ন হচ্ছে, কিন্তু কিছু খড়কাটা ইঁদুর, দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেট উন্নয়নের সুফল খেয়ে ফেলছে। এ কারণে উন্নয়নের সুফল সবার ঘরে পৌঁছাচ্ছে না। আরেক দিকে বিএনপি-জামায়াত জোট নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে নির্বাচনের আগেই একটি অনির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় আনতে চাইছে। এই দুই চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে। এই দুই অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হতে হবে, ব্যবস্থা নিতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক রেজাউর রশীদ খানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন গণ আজাদী লীগের সভাপতি এস কে শিকদার, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেএকটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি নয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বরাবরের মতো অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে