নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে ভোট বাতিলে নির্বাচন কমিশনের আসল ক্ষমতাই কেড়ে নেওয়া হয়েছে জানিয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেছেন, আরেকটি পাতানো নির্বাচন করতেই আরপিওর নতুন সংশোধনী আনা হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে পল্টনের তোপখানা রোডে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
সংবাদ সম্মেলনে সাইফুল হক জানান, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনের আসল ক্ষমতা ছিল আরপিওর ৯১ (ক) ধারা। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধনী বিল পাস করে এখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে বাড়তি সুবিধা দিতে এবং জাতীয় নির্বাচনে সরকারি দলের নিয়ন্ত্রণ আরও জোরদার করতেই এই সংশোধনী আনা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
সাইফুল হক বলেন, দেশের গোটা নির্বাচনী ব্যবস্থাই যেখানে ভেঙে দেওয়া হয়েছে এবং ক্ষমতাসীন সরকার যখন আর একটি সাজানো একতরফা নির্বাচনের পাঁয়তারা করছে, তখন ভোট বাতিলে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা কমানো দুরভিসন্ধিমূলক। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সরকার ও সরকারি দলের নীলনকশা বাস্তবায়ন করতেই যে এই সংশোধনী আনা হয়েছে। এই সংশোধনী কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘এই ভোট ডাকাত সরকারকে দেশের মানুষ আর বিশ্বাস করে না। এদেরকে বিদায় করা ছাড়া আমরা ভোটের অধিকার আদায় করতে পারব না।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আরেকটি ভোট ডাকাতির নির্বাচনের জন্যই আরপিওর এই সংশোধনী আনা হয়েছে। কোনো কৌশলেই এবার সরকারের রক্ষা হবে না।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘এই সংশোধনীর বলে সরকারের নির্বাচনী তামাশা নতুন চেহারা নেবে। সব কেন্দ্রে কারচুপি করলেও কয়েকটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল করে তারা দেখাতে চাইবে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মিডিয়া সমন্বয়ক সৈয়দ হাসিব উদ্দিন হোসেন প্রমুখ।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে ভোট বাতিলে নির্বাচন কমিশনের আসল ক্ষমতাই কেড়ে নেওয়া হয়েছে জানিয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেছেন, আরেকটি পাতানো নির্বাচন করতেই আরপিওর নতুন সংশোধনী আনা হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে পল্টনের তোপখানা রোডে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
সংবাদ সম্মেলনে সাইফুল হক জানান, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনের আসল ক্ষমতা ছিল আরপিওর ৯১ (ক) ধারা। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধনী বিল পাস করে এখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে বাড়তি সুবিধা দিতে এবং জাতীয় নির্বাচনে সরকারি দলের নিয়ন্ত্রণ আরও জোরদার করতেই এই সংশোধনী আনা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
সাইফুল হক বলেন, দেশের গোটা নির্বাচনী ব্যবস্থাই যেখানে ভেঙে দেওয়া হয়েছে এবং ক্ষমতাসীন সরকার যখন আর একটি সাজানো একতরফা নির্বাচনের পাঁয়তারা করছে, তখন ভোট বাতিলে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা কমানো দুরভিসন্ধিমূলক। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সরকার ও সরকারি দলের নীলনকশা বাস্তবায়ন করতেই যে এই সংশোধনী আনা হয়েছে। এই সংশোধনী কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘এই ভোট ডাকাত সরকারকে দেশের মানুষ আর বিশ্বাস করে না। এদেরকে বিদায় করা ছাড়া আমরা ভোটের অধিকার আদায় করতে পারব না।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আরেকটি ভোট ডাকাতির নির্বাচনের জন্যই আরপিওর এই সংশোধনী আনা হয়েছে। কোনো কৌশলেই এবার সরকারের রক্ষা হবে না।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘এই সংশোধনীর বলে সরকারের নির্বাচনী তামাশা নতুন চেহারা নেবে। সব কেন্দ্রে কারচুপি করলেও কয়েকটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল করে তারা দেখাতে চাইবে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মিডিয়া সমন্বয়ক সৈয়দ হাসিব উদ্দিন হোসেন প্রমুখ।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য অন্তর্বর্তী সরকারকে কীভাবে পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, তা ঠিক করার পরামর্শ দিয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকার একটি হোটেলে ‘ডেমোক্রেসি ডায়াস’ নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এই পরামর্শ দেন।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্রের আইনি ভিত্তি, বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জামায়াত চায় বলে জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই সনদকে আইনি মর্যাদা কীভাবে দেওয়া যাবে। আমাদের মতে, যেভাবে অতীতে পঞ্চম ও সপ্তম সংশোধনীর মাধ্যমে গণভোট ও প্রক্লেমেশন র্যাটিফাই
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার স্বাক্ষরসহ, সংস্কার কমিশনের সব চেয়ারম্যান, ঐকমত্য কমিশনের সব সদস্য, জাতীয় নেতারা ও সব দলের প্রতিনিধির স্বাক্ষরসহ একটি সনদ তৈরি হবে—তা ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে, পত্রিকায়
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শিক্ষার্থীরা সন্তানের চেয়ে বড়, তার দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন মাইলস্টোনের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী।
৫ ঘণ্টা আগে