নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য অন্তর্বর্তী সরকারকে কীভাবে পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, তা ঠিক করার পরামর্শ দিয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকার একটি হোটেলে ‘ডেমোক্রেসি ডায়াস’ নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এই পরামর্শ দেন।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘এই সরকার কী পদ্ধতিতে যাবে, সেটা এখন স্পষ্ট করা জরুরি। এক্সিট পলিসি চিন্তা করার সময় এসেছে। যেটুকু সময় আছে, এর ভেতর দিয়ে এই সরকার কী অর্জন করে বের হয়ে যেতে চায়, জাতির উদ্দেশে ভাষণের মধ্য দিয়ে সেটাও বলার সময় এসেছে।’
বিশিষ্ট এই অর্থনীতিবিদ মনে করেন, রাজনৈতিক ব্যবস্থা, সরকার গঠন, সংবিধান সংস্কার ও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলো এখনো চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছাতে পারেনি। আগামী নির্বাচন কীভাবে হবে, আইনসভা কীভাবে গঠিত হবে, তা নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতা রয়েছে।
সংস্কারকে একটি চলমান প্রক্রিয়া হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেন, যতটুকু না করলেই নয়, ততটুকু সংস্কার (আগামী নির্বাচনের আগে) করা উচিত। বর্তমান সরকার যে কাজকর্মগুলো করছে, আগামী সরকার সেগুলোকে সম্পূর্ণভাবে বৈধতা দেবে কি না, এই বিষয়গুলো এখনো সামনে রয়ে গেছে।
চলমান সংস্কার হিসেবে অনেক সংস্কার পরের সরকার করবে, এটা অন্তর্বর্তী সরকারকে মেনে নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, তা না হলে ‘সংস্কার’ ‘সংস্কার’ করে অসংস্কারের কাজের ভেতরে যুক্ত হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি আছে।
দেবপ্রিয় বলেন, ‘আমার পিসিমা একটা কথা শিখিয়েছেন, যতখানি খেতে পারবে, অতখানি কামড় দিয়ো। যতটুকু চাবাতে পারবে না, অত কিছু মুখে নিয়ো না।’
দেবপ্রিয় বলেন, ‘আগের তিনটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রত্যেকের একটা নিষ্ক্রমণ পথ (এক্সিট পলিসি) নির্ধারিত ছিল বলে তাদের কাজকর্মের বৈধতার ক্ষেত্রে খুব বেশি সমস্যা হয়নি। কিন্তু আগামী সরকার এই সরকারের কাজগুলোর সম্পূর্ণভাবে বৈধতা দেবে কি না, এই বিষয়ে প্রশ্ন এখনো সামনে রয়ে গেছে। কী কী করে যাচ্ছেন আর আগামী সরকারের জন্য কী কী রেখে যাচ্ছেন, সে বিষয়ে স্বচ্ছ বক্তব্য দিতে হবে।’
ডেমোক্রেসি ডায়াসের চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল মামুন সেমিনারে ২৬টি দেশে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যকাল, সফলতা ও ব্যর্থতা নিয়ে একটি গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। তাঁর মতে, ১০ মাসের বেশি যেসব অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ হয়, তাদের সফলতা তুলনামূলকভাবে কম।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য অন্তর্বর্তী সরকারকে কীভাবে পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, তা ঠিক করার পরামর্শ দিয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকার একটি হোটেলে ‘ডেমোক্রেসি ডায়াস’ নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এই পরামর্শ দেন।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘এই সরকার কী পদ্ধতিতে যাবে, সেটা এখন স্পষ্ট করা জরুরি। এক্সিট পলিসি চিন্তা করার সময় এসেছে। যেটুকু সময় আছে, এর ভেতর দিয়ে এই সরকার কী অর্জন করে বের হয়ে যেতে চায়, জাতির উদ্দেশে ভাষণের মধ্য দিয়ে সেটাও বলার সময় এসেছে।’
বিশিষ্ট এই অর্থনীতিবিদ মনে করেন, রাজনৈতিক ব্যবস্থা, সরকার গঠন, সংবিধান সংস্কার ও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলো এখনো চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছাতে পারেনি। আগামী নির্বাচন কীভাবে হবে, আইনসভা কীভাবে গঠিত হবে, তা নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতা রয়েছে।
সংস্কারকে একটি চলমান প্রক্রিয়া হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেন, যতটুকু না করলেই নয়, ততটুকু সংস্কার (আগামী নির্বাচনের আগে) করা উচিত। বর্তমান সরকার যে কাজকর্মগুলো করছে, আগামী সরকার সেগুলোকে সম্পূর্ণভাবে বৈধতা দেবে কি না, এই বিষয়গুলো এখনো সামনে রয়ে গেছে।
চলমান সংস্কার হিসেবে অনেক সংস্কার পরের সরকার করবে, এটা অন্তর্বর্তী সরকারকে মেনে নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, তা না হলে ‘সংস্কার’ ‘সংস্কার’ করে অসংস্কারের কাজের ভেতরে যুক্ত হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি আছে।
দেবপ্রিয় বলেন, ‘আমার পিসিমা একটা কথা শিখিয়েছেন, যতখানি খেতে পারবে, অতখানি কামড় দিয়ো। যতটুকু চাবাতে পারবে না, অত কিছু মুখে নিয়ো না।’
দেবপ্রিয় বলেন, ‘আগের তিনটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রত্যেকের একটা নিষ্ক্রমণ পথ (এক্সিট পলিসি) নির্ধারিত ছিল বলে তাদের কাজকর্মের বৈধতার ক্ষেত্রে খুব বেশি সমস্যা হয়নি। কিন্তু আগামী সরকার এই সরকারের কাজগুলোর সম্পূর্ণভাবে বৈধতা দেবে কি না, এই বিষয়ে প্রশ্ন এখনো সামনে রয়ে গেছে। কী কী করে যাচ্ছেন আর আগামী সরকারের জন্য কী কী রেখে যাচ্ছেন, সে বিষয়ে স্বচ্ছ বক্তব্য দিতে হবে।’
ডেমোক্রেসি ডায়াসের চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল মামুন সেমিনারে ২৬টি দেশে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যকাল, সফলতা ও ব্যর্থতা নিয়ে একটি গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। তাঁর মতে, ১০ মাসের বেশি যেসব অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ হয়, তাদের সফলতা তুলনামূলকভাবে কম।
সমাবেশে নারীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ অবসানের পর মানবিক বাংলাদেশ গঠনের সুযোগ সামনে এসেছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে শহীদদের কাঙ্ক্ষিত দেশ গঠনের জন্য আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আগামী দিনে নারীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন মায়ের চোখে যেমন বাংলাদেশ হওয়া দরকার, তেমন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা
৯ মিনিট আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই সনদে শুধু কমিশন নয়, সব রাজনৈতিক দল সই করবে। এটি একটি জাতীয় ঐকমত্য। এটি জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়। এটি আইনের চেয়েও বড়। এটি এক ধরনের “লেজিটিমেট এক্সপেকটেশন অব দ্য পিপলধ”। জনগণের এই প্রত্যাশা সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে যুক্ত করার জন্য আমরা অঙ্গীকার করেছি।গণঅভ্যুত্থান ও
১২ মিনিট আগেবাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে দেশের স্বাধীনতা মেনে নিয়েই করতে হবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শুধু ভুল-বোঝাবুঝির জন্য বাংলাদেশ আলাদা হয়েছে—এ ধরনের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়।
২৩ মিনিট আগেজুলাই সনদের বিষয়ে জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘বিএনপি বলছে, এর কোনো আইনি ভিত্তি নেই। কিন্তু আমরা মনে করি, শুধু প্রতিশ্রুতির ওপর নির্ভর করলে হবে না। আইনি ভিত্তি না থাকলে এই চার্টার মূল্যহীন হয়ে পড়বে। সে জন্য আমরা কমিশন এবং সরকারের বিরুদ্ধে কমপেনসেট মামলা করব।’
৩ ঘণ্টা আগে