নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঝিনাইদহ–১ আসনের উপ নির্বাচনের জন্য মনোনয়নফরম জমা দিয়েছেন শৈলকূপা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদুজ্জামান। তাঁর সঙ্গে পুলিশের পোশাক পরে আওয়ামী লীগের ধানমন্ডির কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন বড় ভাই খুলনা–বরিশাল বিভাগের টুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. মনিরুজ্জামান।
মনোনয়ন ফরম জমা দিতে সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে কর্মী–সমর্থকদের নিয়ে ওয়াহিদুজ্জামান আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে যান। এ সময় তাঁকে সঙ্গ দেন মনিরুজ্জমান।
আওয়ামী লীগের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ভাইকে নিয়েই মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন ওয়াহিদুজ্জামান। পরে সেখানে বসে মনোনয়ন ফরম পূরণ করেন। আধা ঘণ্টা বসে মনোনয়ন ফরম পূরণ করে জমা দেন ওয়াহিদুজ্জামান। সেই সময়ও উপস্থিত ছিলেন মনিরুজ্জামান। তাঁরা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের হাতে মনোনয়নফরম জমা দেন। তবে ওই সময় দলটির কোনো কেন্দ্রীয় নেতা সেখানে ছিলেন না।
সরকারি কর্মকর্তা হয়ে ভাইয়ের দলীয় মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়ার সময় নিজে উপস্থিত থাকার বিষয়ে জানতে চাইলে খুলনা-বরিশাল বিভাগের টুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘ভাইয়ের সঙ্গে ছিলাম। সেখানে আরও অনেকেই ছিল। এতে কোনো সমস্যা দেখছি না।’
ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ঝিনাইদহ–১ আসনের এমপি আবদুল হাইয়ের মৃত্যুতে গত ১৬ মার্চ আসনটি শূন্য হয়। এ আসনে উপনির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে আগামী ৫ জুন। আসনটিতে মনোনয়ন পেতে তিন দিনে ২৫ জন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। তাঁদের মধ্যে আছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সফিকুল ইসলাম অপু, সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক প্রমুখ।
আগামী শুক্রবার কিংবা শনিবার আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের বৈঠকে আসনটিতে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে বলে জানা গেছে।
ঝিনাইদহ–১ আসনের উপ নির্বাচনের জন্য মনোনয়নফরম জমা দিয়েছেন শৈলকূপা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদুজ্জামান। তাঁর সঙ্গে পুলিশের পোশাক পরে আওয়ামী লীগের ধানমন্ডির কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন বড় ভাই খুলনা–বরিশাল বিভাগের টুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. মনিরুজ্জামান।
মনোনয়ন ফরম জমা দিতে সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে কর্মী–সমর্থকদের নিয়ে ওয়াহিদুজ্জামান আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে যান। এ সময় তাঁকে সঙ্গ দেন মনিরুজ্জমান।
আওয়ামী লীগের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ভাইকে নিয়েই মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন ওয়াহিদুজ্জামান। পরে সেখানে বসে মনোনয়ন ফরম পূরণ করেন। আধা ঘণ্টা বসে মনোনয়ন ফরম পূরণ করে জমা দেন ওয়াহিদুজ্জামান। সেই সময়ও উপস্থিত ছিলেন মনিরুজ্জামান। তাঁরা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের হাতে মনোনয়নফরম জমা দেন। তবে ওই সময় দলটির কোনো কেন্দ্রীয় নেতা সেখানে ছিলেন না।
সরকারি কর্মকর্তা হয়ে ভাইয়ের দলীয় মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়ার সময় নিজে উপস্থিত থাকার বিষয়ে জানতে চাইলে খুলনা-বরিশাল বিভাগের টুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘ভাইয়ের সঙ্গে ছিলাম। সেখানে আরও অনেকেই ছিল। এতে কোনো সমস্যা দেখছি না।’
ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ঝিনাইদহ–১ আসনের এমপি আবদুল হাইয়ের মৃত্যুতে গত ১৬ মার্চ আসনটি শূন্য হয়। এ আসনে উপনির্বাচনে ভোটগ্রহণ হবে আগামী ৫ জুন। আসনটিতে মনোনয়ন পেতে তিন দিনে ২৫ জন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। তাঁদের মধ্যে আছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সফিকুল ইসলাম অপু, সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক প্রমুখ।
আগামী শুক্রবার কিংবা শনিবার আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের বৈঠকে আসনটিতে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে