নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে কি হবে না, তা বিএনপির বক্তব্যের বিষয় নয়, নির্বাচন কমিশন ও সরকার সিদ্ধান্ত নিতে পারে। দেশের রাজনৈতিক দলগুলো আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের কথা বলছে। আমরা বিএনপি হিসেবে তো, এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক নই। আমাদের মহাসচিব ইতিমধ্যে তো বলছেন, জনগণের সিদ্ধান্তের বিষয় এটি। জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে তারা নির্বাচন করবে কি করবে না। এটা হচ্ছে আমাদের বক্তব্য।’
আজ শুক্রবার গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান এ কথা বলেন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র দ্য কার্টার সেন্টারের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বৈঠকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আব্দুস সাত্তার উপস্থিত ছিলেন। কার্টার সেন্টারের ৬ সদস্যের প্রতিনিধি দলটির নেতৃত্ব দেন সংস্থাটির ডেমোক্রেসি প্রোগ্রামের সিনিয়র অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর জোনাথন স্টোনস্ট্রিট।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মঈন খান বলেন, ‘আপনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন, আওয়ামী লীগ নির্বাচনে আসবে কি আসবে না, তাদের গ্রহণ করা হবে কি না, তাদের নিষিদ্ধ করা হবে কি হবে না। এটা আওয়ামী লীগকে জিজ্ঞাসা করেন। তারা কি আসলেই নির্বাচন করতে চায়, তারা কি আসলেই গণতন্ত্র চায়? এটা তো আওয়ামী লীগকে বলতে হবে।’
এ প্রসঙ্গে ড. মঈন আরও বলেন, ‘আজকে পর্যন্ত ৯ মাস চলে গেছে, একজন আওয়ামী লীগকে দেখাতে পারবেন যে, তারা বলছেন, দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে এই মানুষের ওপর তারা জুলুম করেছে, ফ্যাসিস্ট কায়দায় এ দেশকে তছনছ করে দিয়েছে, লুটপাট করে নিয়েছে! তারা ভুল করেছে, তারা বাংলাদেশের মানুষের কাছে ক্ষমা স্বীকার করেছে! তারা জনগণের মতামত নিয়ে নির্বাচন করতে চায়, আওয়ামী লীগের একটি লোক কি তা বলেছেন? বলেনি। তাই এই প্রশ্ন আমাদের করার প্রয়োজন নেই। এর উত্তর দেশের ১৮ কোটি মানুষ জানে।’
বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দুটি বিষয় নিয়ে মূলত কথা বলেছেন, একটি হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সার্বিক পরিস্থিতি। নির্দিষ্টভাবে তারা যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চেয়েছেন, নির্বাচনে তারা হয়তো মনিটরিং করতে আসতে পারেন।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘বিএনপি কখন নির্বাচন প্রত্যাশা করছে, এ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের বক্তব্য তো স্পষ্ট, এ বছরের শেষে দিকে যদি নির্বাচন হয় সেটা জনগণের কাছে অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য হবে।’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে কি হবে না, তা বিএনপির বক্তব্যের বিষয় নয়, নির্বাচন কমিশন ও সরকার সিদ্ধান্ত নিতে পারে। দেশের রাজনৈতিক দলগুলো আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের কথা বলছে। আমরা বিএনপি হিসেবে তো, এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক নই। আমাদের মহাসচিব ইতিমধ্যে তো বলছেন, জনগণের সিদ্ধান্তের বিষয় এটি। জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে তারা নির্বাচন করবে কি করবে না। এটা হচ্ছে আমাদের বক্তব্য।’
আজ শুক্রবার গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান এ কথা বলেন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র দ্য কার্টার সেন্টারের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বৈঠকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এবিএম আব্দুস সাত্তার উপস্থিত ছিলেন। কার্টার সেন্টারের ৬ সদস্যের প্রতিনিধি দলটির নেতৃত্ব দেন সংস্থাটির ডেমোক্রেসি প্রোগ্রামের সিনিয়র অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর জোনাথন স্টোনস্ট্রিট।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মঈন খান বলেন, ‘আপনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন, আওয়ামী লীগ নির্বাচনে আসবে কি আসবে না, তাদের গ্রহণ করা হবে কি না, তাদের নিষিদ্ধ করা হবে কি হবে না। এটা আওয়ামী লীগকে জিজ্ঞাসা করেন। তারা কি আসলেই নির্বাচন করতে চায়, তারা কি আসলেই গণতন্ত্র চায়? এটা তো আওয়ামী লীগকে বলতে হবে।’
এ প্রসঙ্গে ড. মঈন আরও বলেন, ‘আজকে পর্যন্ত ৯ মাস চলে গেছে, একজন আওয়ামী লীগকে দেখাতে পারবেন যে, তারা বলছেন, দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে এই মানুষের ওপর তারা জুলুম করেছে, ফ্যাসিস্ট কায়দায় এ দেশকে তছনছ করে দিয়েছে, লুটপাট করে নিয়েছে! তারা ভুল করেছে, তারা বাংলাদেশের মানুষের কাছে ক্ষমা স্বীকার করেছে! তারা জনগণের মতামত নিয়ে নির্বাচন করতে চায়, আওয়ামী লীগের একটি লোক কি তা বলেছেন? বলেনি। তাই এই প্রশ্ন আমাদের করার প্রয়োজন নেই। এর উত্তর দেশের ১৮ কোটি মানুষ জানে।’
বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দুটি বিষয় নিয়ে মূলত কথা বলেছেন, একটি হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সার্বিক পরিস্থিতি। নির্দিষ্টভাবে তারা যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চেয়েছেন, নির্বাচনে তারা হয়তো মনিটরিং করতে আসতে পারেন।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘বিএনপি কখন নির্বাচন প্রত্যাশা করছে, এ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের বক্তব্য তো স্পষ্ট, এ বছরের শেষে দিকে যদি নির্বাচন হয় সেটা জনগণের কাছে অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, ‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার পালিয়েছে, সেই ঐকমত্য আমাদের ধরে রাখতে হবে। বর্তমান সরকারকে বলব, যে কারণে নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে, জনগণ তা চায় না। জনগণ চায়, তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে...
১৫ মিনিট আগেজনগণের সরকার না থাকলে কী হয়, তার উদাহরণ দেড় দশকের ফ্যাসিবাদী শাসন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাজধানীর ফার্মগেটে ইস্টার পুনর্মিলনী ও শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে সারা দেশ থেকে ঢাকামুখী মার্চের ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ শুক্রবার (৯ মে) রাত ৮টার দিকে নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ ঘোষণা দেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে৬ মে শাশুড়ি বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ১৭ বছর পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আসার পর থেকে গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসা ‘ফিরোজা’য় অবস্থান করছেন তিনি। এর মধ্যে ধানমন্ডিতে বাবার বাড়ি মাহবুব ভবনেও যাওয়া-আসা করছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে