নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনগণের সরকার না থাকলে কী হয়, তার উদাহরণ দেড় দশকের ফ্যাসিবাদী শাসন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাজধানীর ফার্মগেটে ইস্টার পুনর্মিলনী ও শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত না হলে জনগণকে যে কী নির্মম পরিণতি ভোগ করতে হয়, গত দেড় দশকে ফ্যাসিবাদী শাসন এর বড় উদাহরণ। ভবিষ্যতে আর কোনো ষড়যন্ত্র যাতে বাংলাদেশকে গণতন্ত্রের যাত্রাপথ থেকে বিচ্যুত করতে না পারে, সে জন্য আসুন, আমরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখি।’
তারেক রহমান বলেন, ‘এই দেশটা কোনো ব্যক্তি বা দলের নয়। দেশটা আমার, আপনার—আমাদের সবার। ফ্যাসিবাদের পতনের পর দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার এক অপার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ঐক্যবদ্ধভাবে আমাদের এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে গণতান্ত্রিক ও ইনসাফভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করতে হবে।’
বাংলাদেশ খ্রিষ্টান ফোরাম আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় বিভাজন ও প্রতিশোধের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ গড়ার আহ্বান জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘বিভাজন নয়, ঐক্য; প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা। ভালোবাসা দিয়েই আমরা দেশটাকে তৈরি করব।’
ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘১৯৭১ সালে অসাধারণ ভ্রাতৃত্ব ও ঐক্য নিয়ে দেশের স্বাধীনতার জন্য আমরা যুদ্ধ করেছিলাম। সেই চেতনা ও ঐক্যে যেন আমরা অটুট থাকতে পারি। আজকে কোনো শক্তি যেন সেই চেতনায় ফাটল ধরাতে না পারে।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘গণতন্ত্র আমরা সবাই চাই। এই গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা লড়াই করেছি। গণতন্ত্রের জন্য আমাদের অনেকে প্রাণ দিয়েছে। একটিমাত্র উদ্দেশ্য যে আমরা একটা গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা চাই। আমরা একটা রাষ্ট্র চাই, যেখানে সবাই সবার কথা বলতে পারবে এবং ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারবে। আজকে সেই সুযোগ এসেছে। সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করে ঐক্যবদ্ধভাবে গণতান্ত্রিক একটি বাংলাদেশ গড়তে হবে।’
জনগণের সরকার না থাকলে কী হয়, তার উদাহরণ দেড় দশকের ফ্যাসিবাদী শাসন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাজধানীর ফার্মগেটে ইস্টার পুনর্মিলনী ও শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত না হলে জনগণকে যে কী নির্মম পরিণতি ভোগ করতে হয়, গত দেড় দশকে ফ্যাসিবাদী শাসন এর বড় উদাহরণ। ভবিষ্যতে আর কোনো ষড়যন্ত্র যাতে বাংলাদেশকে গণতন্ত্রের যাত্রাপথ থেকে বিচ্যুত করতে না পারে, সে জন্য আসুন, আমরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখি।’
তারেক রহমান বলেন, ‘এই দেশটা কোনো ব্যক্তি বা দলের নয়। দেশটা আমার, আপনার—আমাদের সবার। ফ্যাসিবাদের পতনের পর দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার এক অপার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ঐক্যবদ্ধভাবে আমাদের এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে গণতান্ত্রিক ও ইনসাফভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করতে হবে।’
বাংলাদেশ খ্রিষ্টান ফোরাম আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় বিভাজন ও প্রতিশোধের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ গড়ার আহ্বান জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘বিভাজন নয়, ঐক্য; প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা। ভালোবাসা দিয়েই আমরা দেশটাকে তৈরি করব।’
ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘১৯৭১ সালে অসাধারণ ভ্রাতৃত্ব ও ঐক্য নিয়ে দেশের স্বাধীনতার জন্য আমরা যুদ্ধ করেছিলাম। সেই চেতনা ও ঐক্যে যেন আমরা অটুট থাকতে পারি। আজকে কোনো শক্তি যেন সেই চেতনায় ফাটল ধরাতে না পারে।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘গণতন্ত্র আমরা সবাই চাই। এই গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা লড়াই করেছি। গণতন্ত্রের জন্য আমাদের অনেকে প্রাণ দিয়েছে। একটিমাত্র উদ্দেশ্য যে আমরা একটা গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা চাই। আমরা একটা রাষ্ট্র চাই, যেখানে সবাই সবার কথা বলতে পারবে এবং ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারবে। আজকে সেই সুযোগ এসেছে। সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করে ঐক্যবদ্ধভাবে গণতান্ত্রিক একটি বাংলাদেশ গড়তে হবে।’
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
১ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
৩ ঘণ্টা আগে