নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার বর্তমানে গুম-খুন ও ক্রসফায়ারের সরকারে রূপান্তরিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী নিষ্ঠুর সরকার গত এক যুগের বেশি সময় ধরে শুধু তাদের অবৈধ ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখতে গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে গোটা দেশে ভয়ংকর এক নারকীয় পরিবেশ তৈরি করেছে। জনগণের ঘাম ঝরানো টাকায় পরিচালিত পুলিশ-র্যাবসহ গোয়েন্দা এজেন্সিগুলো অন্যায়ভাবে ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর লেলিয়ে দিয়ে জনসমাজে সৃষ্টি করেছে আতঙ্কের এক ভীতিকর পরিবেশ।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা।
এই সরকার রাষ্ট্রকে সন্ত্রাসী ও বিপজ্জনক রাষ্ট্রে পরিণত করেছে মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রীরা বলেন যে, ‘এখানে গুম হয় না। গুম বলে কোনো শব্দ নেই। তাহলে এতগুলো মানুষ গেল কোথায়?’
‘প্রধানমন্ত্রী সেপ্টেম্বরে ভারতে যাচ্ছেন ক্ষমতায় থাকার ধরনা দিতে’ মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ‘আব্দুল মোমেন তার পটভূমি রচনা করে এসেছেন। এখন আওয়ামী লীগের নেতা ও মন্ত্রীরা বলছেন, সে আওয়ামী লীগের কেউ না। কিন্তু তিনি সিলেট মহানগর থেকে এমপি হয়েছেন কোন দলের টিকিটে? ওবায়দুল কাদের অনুমোদিত সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের ১ নম্বর সদস্য কে? দেশবাসীসহ আমরা সবাই জানি তিনি এ কে আব্দুল মোমেন।’
রিজভী বলেন, একটা বিষয় স্পষ্ট যে সরকারের পায়ের তলায় মাটি নেই। ক্ষমতায় টিকে থাকতে তারা বিদেশি শক্তির হস্তক্ষেপের জন্য অনুরোধ করছে। বিগত নির্বাচনের আগেও ভারতের বহুল প্রচারিত আউটলুক সাময়িকীতে শিরোনাম ছিল ‘হাসিনাকে আরেকবার ক্ষমতায় আনার কৌশল চূড়ান্ত করছে ভারত সরকার’।
বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, ‘ভারতের কাছে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ক্ষমতায় টিকে থাকার হীন আকুতি স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বার্থ ও মর্যাদার পরিপন্থী। রাষ্ট্রের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ববিরোধী চক্রান্তে জড়িত হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র। অন্য কোনো রাষ্ট্রের অঙ্গ বা কারও মক্কেল রাষ্ট্র নয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ক্ষমতায় থাকা বা না থাকা নির্ভর করে দেশের জনগণের অভিপ্রায়ের ওপর। অন্য কোনো রাষ্ট্রের অভিপ্রায়ে নয়।’
সরকার বর্তমানে গুম-খুন ও ক্রসফায়ারের সরকারে রূপান্তরিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী নিষ্ঠুর সরকার গত এক যুগের বেশি সময় ধরে শুধু তাদের অবৈধ ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখতে গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে গোটা দেশে ভয়ংকর এক নারকীয় পরিবেশ তৈরি করেছে। জনগণের ঘাম ঝরানো টাকায় পরিচালিত পুলিশ-র্যাবসহ গোয়েন্দা এজেন্সিগুলো অন্যায়ভাবে ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর লেলিয়ে দিয়ে জনসমাজে সৃষ্টি করেছে আতঙ্কের এক ভীতিকর পরিবেশ।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা।
এই সরকার রাষ্ট্রকে সন্ত্রাসী ও বিপজ্জনক রাষ্ট্রে পরিণত করেছে মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রীরা বলেন যে, ‘এখানে গুম হয় না। গুম বলে কোনো শব্দ নেই। তাহলে এতগুলো মানুষ গেল কোথায়?’
‘প্রধানমন্ত্রী সেপ্টেম্বরে ভারতে যাচ্ছেন ক্ষমতায় থাকার ধরনা দিতে’ মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ‘আব্দুল মোমেন তার পটভূমি রচনা করে এসেছেন। এখন আওয়ামী লীগের নেতা ও মন্ত্রীরা বলছেন, সে আওয়ামী লীগের কেউ না। কিন্তু তিনি সিলেট মহানগর থেকে এমপি হয়েছেন কোন দলের টিকিটে? ওবায়দুল কাদের অনুমোদিত সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের ১ নম্বর সদস্য কে? দেশবাসীসহ আমরা সবাই জানি তিনি এ কে আব্দুল মোমেন।’
রিজভী বলেন, একটা বিষয় স্পষ্ট যে সরকারের পায়ের তলায় মাটি নেই। ক্ষমতায় টিকে থাকতে তারা বিদেশি শক্তির হস্তক্ষেপের জন্য অনুরোধ করছে। বিগত নির্বাচনের আগেও ভারতের বহুল প্রচারিত আউটলুক সাময়িকীতে শিরোনাম ছিল ‘হাসিনাকে আরেকবার ক্ষমতায় আনার কৌশল চূড়ান্ত করছে ভারত সরকার’।
বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, ‘ভারতের কাছে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ক্ষমতায় টিকে থাকার হীন আকুতি স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বার্থ ও মর্যাদার পরিপন্থী। রাষ্ট্রের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ববিরোধী চক্রান্তে জড়িত হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র। অন্য কোনো রাষ্ট্রের অঙ্গ বা কারও মক্কেল রাষ্ট্র নয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ক্ষমতায় থাকা বা না থাকা নির্ভর করে দেশের জনগণের অভিপ্রায়ের ওপর। অন্য কোনো রাষ্ট্রের অভিপ্রায়ে নয়।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শিক্ষার্থীরা সন্তানের চেয়েও বড়, তার দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন মাইলস্টোনের শিক্ষিক্ষা মাহরীন চৌধুরী।
১১ মিনিট আগেসরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে গত বছর জুলাইয়ে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, সেই আন্দোলনে শ্রমজীবী মানুষের সরাসরি কোনো স্বার্থ হয়তো জড়িত ছিল না। কারণ, তাঁরা কোনো সরকারি চাকরি আশা করেননি। তাহলে প্রশ্ন আসে, পোশাক কারখানার শ্রমিক, রিকশার চালক, দিনমজুর, ভ্যানচালক, অটোরিকশাচালক, ট্রাকচালক, হেলপার, দোকানের
৩৫ মিনিট আগেজুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্রের পার্থক্য তুলে ধরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘অনেকে ভাবছেন জুলাই সনদে সই করা মানেই আমরা সব মেনে নিচ্ছি, এটা ভুল। আমরা মৌলিক সংস্কার এবং আইনি ভিত্তির নিশ্চয়তা ছাড়া কোনো সনদে সই করব না।’
২ ঘণ্টা আগেদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে মন্তব্য করে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও স্বাভাবিক হবে।’
২ ঘণ্টা আগে