নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার চাইলেও রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি শক্তিশালী হতে পারছে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, তথ্যমন্ত্রী ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলছেন, সরকার চায় দেশে একটি শক্তিশালী বিরোধী দল থাকুক। করণ শক্তিশালী বিরোধী দল গণতন্ত্রকে সংহত করে।
সচিবালয়ে বৃহস্পতিবার এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই দেশে একটি শক্তিশালী বিরোধী দল থাকুক। আমরা মনে করি শক্তিশালী বিরোধী দল গণতন্ত্রকে সংহত করে। কিন্তু আমরা চাইলেও দুঃখজনক হচ্ছে বিএনপি শক্তিশালী হতে পারছে না। বিএনপির জোট থেকেও নাকি পালিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির রাজনীতিও বেশ কয়েকজন ইতিমধ্যে ছেড়ে দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় কমিটির কয়েকজন ঘোষণা দিয়ে বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে।’
মন্দির ও পূজামণ্ডপে হামলাকারীরা গ্রেপ্তার হয়েছে জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, তদন্তে সবকিছু বেরিয়ে আসছে। সবকিছু যখন দিবালোকের মতো স্পষ্ট হবে তখন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুখটা আরও চুপসে যাবে।
‘এটি আসলে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা নয়, বাংলাদেশের চেতনার মূল বেদিমূলে হামলা। এটি যেমন বাংলাদেশের মূল চেতনার বেদিমূলে হামলা, এটি সরকারের ওপরও হামলা। কারণ এই হামলার পরে তারা সরকারকে দোষারোপ করতে চেয়েছিল। একটি সম্প্রদায়ের সঙ্গে আমাদের যে ভালো সম্পর্ক সেটি নষ্ট করতে চায়। একই সঙ্গে এক ঢিলে দুই পাখি মারার মতো করে তারা পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করার উদ্দেশ্যই হামলাগুলো করেছে। যে কোরআন শরিফ রেখেছিল সে ধরা পড়লে বোঝা যাবে কার ইন্ধনে সে এটি করেছে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি, স্থিতি ও শান্তি অবশ্যই সরকার চায়। যে কোনো সরকারের সেটিই কামনা। বাংলাদেশে বিএনপি-জামায়াত সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করে। ভোট আসলে ভারতবিরোধী স্লোগান দেয় বিএনপি। ভোট এলে হিন্দু সম্প্রদায়কে ভোটকেন্দ্রে যেতে বারণ এই বিএনপি-জামায়াতই করে। বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক বিভাজনের রাজনীতি করে বিএনপি। আওয়ামী লীগ অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাস করে এবং পরিপূর্ণভাবে বাহাত্তরের সংবিধানের আলোকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়।
মন্দির ও হিন্দুদের ওপর হামলাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে দাবি করেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, বাংলাদেশের কোনো সম্প্রদায়ের মানুষই সাম্প্রদায়িক নয়। দুষ্কৃতকারীরা এই বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটিয়েছে। এটিকে কেন্দ্র করে যে পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছিল সরকার সেটি দমন করতে সক্ষম হয়েছে। আমরা রাজনৈতিকভাবেও জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছি। যারা ষড়যন্ত্র করেছিল তারা কিন্তু আরও ষড়যন্ত্র করবে। কারণ এর আগেও তারা ষড়যন্ত্র করেছিল। তাদের ষড়যন্ত্র ও কুচক্র বন্ধ হয়েছে বলে আমি মনে করি না।
সরকার চাইলেও রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি শক্তিশালী হতে পারছে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, তথ্যমন্ত্রী ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলছেন, সরকার চায় দেশে একটি শক্তিশালী বিরোধী দল থাকুক। করণ শক্তিশালী বিরোধী দল গণতন্ত্রকে সংহত করে।
সচিবালয়ে বৃহস্পতিবার এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই দেশে একটি শক্তিশালী বিরোধী দল থাকুক। আমরা মনে করি শক্তিশালী বিরোধী দল গণতন্ত্রকে সংহত করে। কিন্তু আমরা চাইলেও দুঃখজনক হচ্ছে বিএনপি শক্তিশালী হতে পারছে না। বিএনপির জোট থেকেও নাকি পালিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির রাজনীতিও বেশ কয়েকজন ইতিমধ্যে ছেড়ে দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় কমিটির কয়েকজন ঘোষণা দিয়ে বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে।’
মন্দির ও পূজামণ্ডপে হামলাকারীরা গ্রেপ্তার হয়েছে জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, তদন্তে সবকিছু বেরিয়ে আসছে। সবকিছু যখন দিবালোকের মতো স্পষ্ট হবে তখন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুখটা আরও চুপসে যাবে।
‘এটি আসলে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা নয়, বাংলাদেশের চেতনার মূল বেদিমূলে হামলা। এটি যেমন বাংলাদেশের মূল চেতনার বেদিমূলে হামলা, এটি সরকারের ওপরও হামলা। কারণ এই হামলার পরে তারা সরকারকে দোষারোপ করতে চেয়েছিল। একটি সম্প্রদায়ের সঙ্গে আমাদের যে ভালো সম্পর্ক সেটি নষ্ট করতে চায়। একই সঙ্গে এক ঢিলে দুই পাখি মারার মতো করে তারা পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করার উদ্দেশ্যই হামলাগুলো করেছে। যে কোরআন শরিফ রেখেছিল সে ধরা পড়লে বোঝা যাবে কার ইন্ধনে সে এটি করেছে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি, স্থিতি ও শান্তি অবশ্যই সরকার চায়। যে কোনো সরকারের সেটিই কামনা। বাংলাদেশে বিএনপি-জামায়াত সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করে। ভোট আসলে ভারতবিরোধী স্লোগান দেয় বিএনপি। ভোট এলে হিন্দু সম্প্রদায়কে ভোটকেন্দ্রে যেতে বারণ এই বিএনপি-জামায়াতই করে। বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক বিভাজনের রাজনীতি করে বিএনপি। আওয়ামী লীগ অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাস করে এবং পরিপূর্ণভাবে বাহাত্তরের সংবিধানের আলোকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়।
মন্দির ও হিন্দুদের ওপর হামলাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে দাবি করেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, বাংলাদেশের কোনো সম্প্রদায়ের মানুষই সাম্প্রদায়িক নয়। দুষ্কৃতকারীরা এই বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটিয়েছে। এটিকে কেন্দ্র করে যে পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছিল সরকার সেটি দমন করতে সক্ষম হয়েছে। আমরা রাজনৈতিকভাবেও জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছি। যারা ষড়যন্ত্র করেছিল তারা কিন্তু আরও ষড়যন্ত্র করবে। কারণ এর আগেও তারা ষড়যন্ত্র করেছিল। তাদের ষড়যন্ত্র ও কুচক্র বন্ধ হয়েছে বলে আমি মনে করি না।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি এরই মধ্যে রাজনৈতিক, অরাজনৈতিক, ইসলামপন্থী—সবার সঙ্গে কথা বলেছে। হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমিরের সঙ্গে দেখা করেছি। হাটহাজারী মাদ্রাসায় গিয়েছি। ছারছিনার পীরের সঙ্গে দেখা করেছি। আলিয়া লাইনের সব মুরব্বি-নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলেছি। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশের সব জনগোষ্ঠীকে আমরা একত্রিত করে,
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হলেই দেশে আসবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেসরকারি একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে এমনটাই জানিয়েছেন তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির। তারেক রহমান ফিরে এসে আগামী নির্বাচনে একাধিক আসনে প্রার্থী হবেন বলেও ইঙ্গিত দেন এই উপদেষ্টা।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠানে ঐক্যের পরিবর্তে বিভাজন, শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবর্তে কিছু মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর কথা বা মতামত প্রাধান্য পাওয়ায় সেখানে উপস্থিত থাকার প্রয়োজন বোধ করেননি বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। সে জন্য ৫ আগস্ট ঢাকার
২ ঘণ্টা আগেজুলাই ঘোষণাপত্রের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘গত মঙ্গলবার যে আশা নিয়ে আমরা জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম, তা পূরণ হয়নি। একটা অসম্পূর্ণ বিবৃতির মতো এটি পাঠ করা হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, এই ঘোষণাপত্র তৈরিতে কোনো রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করেছে কি না।’
৪ ঘণ্টা আগে