নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্ভাব্য রাজনৈতিক সংকট ও জটিল পরিস্থিতিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগ নয়, বরং আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সব পক্ষকে সমঝোতামূলক সমাধানে পৌঁছার আহ্বান জানিয়েছে এবি পার্টি। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ শুক্রবার (২৩ মে) সংবাদ সম্মেলনে এই আহ্বান জানান দলের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।
প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের গুঞ্জনের খবর প্রকাশ পাওয়ার পর এ সংবাদ সম্মেলন করে এবি পার্টি। মঞ্জু বলেন, গত কয়েক দিনে বিএনপি ও এনসিপির পাল্টাপাল্টি বক্তব্য, ছয়জন উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি, যমুনা অবরোধ করে গত কয়েক মাসের নানা দাবিদাওয়া-আন্দোলন এবং সর্বশেষ সোশ্যাল মিডিয়া ও কিছু সংবাদপত্রে সেনাপ্রধানের বক্তব্যে ব্যাপক ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। এতে স্পষ্টত সরকারের সঙ্গে বিএনপি ও এনসিপির সম্পর্কের অবনতি লক্ষ করা গেছে।
এবি পার্টির নেতা আরও বলেন, বিশেষ পরিস্থিতিতে সবারই নানা ভুল-ভ্রান্তি ও অস্বস্তিকর আচরণ আজকের জটিল পরিস্থিতির জন্য দায়ী। প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ এর কোনো সমাধান নয়, বরং তা ভয়াবহ অনিশ্চয়তার জন্ম দেবে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধানে সব পক্ষকে সমঝোতামূলক ঐকমত্যে পৌঁছানোর আহ্বান জানান মঞ্জু।
কোনো কোনো উপদেষ্টার তৎপরতা ও কর্মকাণ্ডে রাজনৈতিক দলগুলোর পরস্পর সংহতি ও জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট হয়েছে দাবি করে মঞ্জু বলেন, ছাত্রদের সমন্বয়ে গঠিত নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি কিছু কিছু বিষয়ে অহেতুক বিবাদে লিপ্ত হয়ে নিজেদের ইমেজ ও গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
বিএনপিসহ বড় কয়েকটি রাজনৈতিক দল সংস্কার, বিচার, নির্বাচন ও আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক তৎপরতা নিষিদ্ধকরণ প্রসঙ্গে একেকবার একেক রকম বক্তব্য দিয়েছে বলে উল্লেখ করেন মঞ্জু। তিনি বলেন, বড় দুটি দল নিজেদের ক্ষমতাকেন্দ্রিক বিভেদে লিপ্ত হয়ে প্রশাসনকে অকার্যকর ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিঘ্ন ঘটিয়েছেন। এসব বিষয়ে সরকারের অবস্থান ছিল অস্পষ্ট ও দুর্বল। নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট ঘোষণা না আসায় এবং সরকার অনির্দিষ্ট মেয়াদে দীর্ঘকাল ক্ষমতায় থাকতে চান—এ রকম একটি সন্দেহ কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের মধ্যে প্রকটভাবে দেখা দিয়েছে। এসব বিষয়ে বিবদমান পক্ষগুলো বসে ভুল বোঝাবুঝি দূর করার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কাসেম, লে. কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিন, লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাসরিন সুলতানা মিলি, আমিনুল ইসলাম, শাহাদাতুল্লাহ টুটুল, সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী) সাইয়েদ নোমান, সাংগঠনিক সম্পাদক (বরিশাল) গাজী নাসির প্রমুখ।
সম্ভাব্য রাজনৈতিক সংকট ও জটিল পরিস্থিতিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগ নয়, বরং আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সব পক্ষকে সমঝোতামূলক সমাধানে পৌঁছার আহ্বান জানিয়েছে এবি পার্টি। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ শুক্রবার (২৩ মে) সংবাদ সম্মেলনে এই আহ্বান জানান দলের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।
প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের গুঞ্জনের খবর প্রকাশ পাওয়ার পর এ সংবাদ সম্মেলন করে এবি পার্টি। মঞ্জু বলেন, গত কয়েক দিনে বিএনপি ও এনসিপির পাল্টাপাল্টি বক্তব্য, ছয়জন উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি, যমুনা অবরোধ করে গত কয়েক মাসের নানা দাবিদাওয়া-আন্দোলন এবং সর্বশেষ সোশ্যাল মিডিয়া ও কিছু সংবাদপত্রে সেনাপ্রধানের বক্তব্যে ব্যাপক ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। এতে স্পষ্টত সরকারের সঙ্গে বিএনপি ও এনসিপির সম্পর্কের অবনতি লক্ষ করা গেছে।
এবি পার্টির নেতা আরও বলেন, বিশেষ পরিস্থিতিতে সবারই নানা ভুল-ভ্রান্তি ও অস্বস্তিকর আচরণ আজকের জটিল পরিস্থিতির জন্য দায়ী। প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ এর কোনো সমাধান নয়, বরং তা ভয়াবহ অনিশ্চয়তার জন্ম দেবে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধানে সব পক্ষকে সমঝোতামূলক ঐকমত্যে পৌঁছানোর আহ্বান জানান মঞ্জু।
কোনো কোনো উপদেষ্টার তৎপরতা ও কর্মকাণ্ডে রাজনৈতিক দলগুলোর পরস্পর সংহতি ও জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট হয়েছে দাবি করে মঞ্জু বলেন, ছাত্রদের সমন্বয়ে গঠিত নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি কিছু কিছু বিষয়ে অহেতুক বিবাদে লিপ্ত হয়ে নিজেদের ইমেজ ও গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
বিএনপিসহ বড় কয়েকটি রাজনৈতিক দল সংস্কার, বিচার, নির্বাচন ও আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক তৎপরতা নিষিদ্ধকরণ প্রসঙ্গে একেকবার একেক রকম বক্তব্য দিয়েছে বলে উল্লেখ করেন মঞ্জু। তিনি বলেন, বড় দুটি দল নিজেদের ক্ষমতাকেন্দ্রিক বিভেদে লিপ্ত হয়ে প্রশাসনকে অকার্যকর ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিঘ্ন ঘটিয়েছেন। এসব বিষয়ে সরকারের অবস্থান ছিল অস্পষ্ট ও দুর্বল। নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট ঘোষণা না আসায় এবং সরকার অনির্দিষ্ট মেয়াদে দীর্ঘকাল ক্ষমতায় থাকতে চান—এ রকম একটি সন্দেহ কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের মধ্যে প্রকটভাবে দেখা দিয়েছে। এসব বিষয়ে বিবদমান পক্ষগুলো বসে ভুল বোঝাবুঝি দূর করার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কাসেম, লে. কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিন, লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাসরিন সুলতানা মিলি, আমিনুল ইসলাম, শাহাদাতুল্লাহ টুটুল, সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী) সাইয়েদ নোমান, সাংগঠনিক সম্পাদক (বরিশাল) গাজী নাসির প্রমুখ।
গোপালগঞ্জে আজ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশে হামলার পর দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘আমরা যদি এখান থেকে বেঁচে ফিরি, তাহলে মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব, নাহয় ফিরব না।’
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির সমাবেশে হামলার ঘটনায় সরব হয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বুধবার এক ফেসবুক পোস্টে এ নিয়ে কথা বলেছেন জামায়াত আমির।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় যুবশক্তির পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, নিষিদ্ধঘোষিত এই দলের মদদপুষ্ট সন্ত্রাসীরা দিনের আলোয় প্রকাশ্যে আক্রমণ চালিয়ে দেশের রাজনৈতিক পরিবেশকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। যুবশক্তির দাবি, এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বহুদলীয় গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মকাণ্
২ ঘণ্টা আগেআবদুল মঈন খান বলেন, ‘বিএনপি ১৫ বছর যে সংগ্রাম করেছে, তার চূড়ান্ত হলো ২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলন। যেটি ছিল প্রথম ধাপের স্বৈরাচার মুক্তি। ছাত্ররা যে স্ফুলিঙ্গ গড়ে তুলে সংগ্রাম করে স্বৈরাচারকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে, সে জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই। এই স্বৈরাচার পালিয়ে যেতে বাধ্য করার গৌরব কারোর একার নয়,
৩ ঘণ্টা আগে