নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৮ নভেম্বর দেশের এক হাজার সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ইউনিয়ন পরিষদগুলোর দলীয় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। গতকাল বৃহস্পতিবার গণভবনে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় এই প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়।
আজ শুক্রবার দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত মনোনয়ন পেলেন যারা
রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলার মির্জাপুর ইউপিতে ওমর আলী, তোড়িয়াতে ফজলুল করিম, আলোয়াখোয়াতে মোজাক্কারুল আলম, রাধানগরে আবু জাহেদ, ধামোরে আবু তাহের। পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানাতে নুরুজ্জামান, হাফিজাবাদে গোলাম মুছা কলিমুল্লা, পঞ্চগড় সদরে নজরুল ইসলাম, কামাত কাজলদিঘীতে নজরুল ইসলাম, চাকলাহাটে আব্দুল কুদ্দুছ প্রামানিক, সাতমেড়াতে ফজলুল হক, হাড়িভাষাতে মনির হোসেন, ধাক্কামারাতে নূরুল ইসলাম, মাগুড়াতে জ্যোতিষ চন্দ্র রায় এবং গরিনাবাড়ী ইউপিতে আব্দুল লতিফ মনোনয়ন পেয়েছেন।
ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পাড়িয়া ইউপিতে ফজলে রাব্বী, চাড়োরে দিলীপ কুমার চ্যাটার্জী, ধনতলাতে সমর কুমার চট্টোপাধ্যায়, বড় পলাশবাড়ীতে মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন মিয়া, দুওসুওতে সোহেল রানা, ভানোরে আব্দুল ওয়াহাব সরকার, আমজানাখোরে মো. আকালু, বড়বাড়ীতে আকরাম আলী। পীরগঞ্জ উপজেলার ভোমরাদহে হিটলার হক, কোষারাণীগঞ্জে আজহারুল ইসলাম, খনগাঁওতে সহিদ হোসেন, সৈয়দপুরে বিবেকানন্দ রায়, পীরগঞ্জে অরুন কুমার রায়, হাজীপুরে জয়নাল আবেদীন, দৌলতপুরে সনাতন চন্দ্র রায়, সেনগাঁওতে মোস্তাফিজার রহমান, জাবরহাটে জিয়াউর রহমান, বৈরচুনাতে টেলিনা সরকার হিমু।
দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ীতে আব্দুছ ছালাম প্রামানিক, আলাদীপুরে সুকান্ত সরকার, কাজিহালে মানিক রতন, বেতদীঘিতে শাহ্ মোঃ আব্দুল কুদ্দুস, খয়েরবাড়ীতে এনামুল হক, দৌলতপুরে আব্দুল আজিজ মন্ডল, শিবনগরে মামুনুর রহমান চৌধুরী। বিরামপুর উপজেলার মুকুন্দপুরে এম আব্দুল লতিফ মিয়া, কাটলাতে ইউনুছ আলী, খানপুরে চিত্র রঞ্জন পাহান, দিওড়তে হাফিজুর রহমান, জোতবানীতে হাসুন চৌধুরী, পলিপ্রয়াগপুরে রহমত আলী। নবাবগঞ্জ উপজেলার জয়পুর ইউপিতে আইনুল হক চৌধুরী, বিনোদনগরে ছানোয়ার রহমান, গোলাপগঞ্জে মোশারফ হোসেন, শালখুরিয়াতে মোশফিকুর রহমান, পুটিমারাতে সরোয়ার হোসেন, ভাদুরিয়াতে বাবুল আহসানুল কবির, দাউদপুরে আব্দুল্লাহ হেল আজিম, মাহমুদপুরে আমির হোসেন, কুশদহে আবু সাহাদত মোহাম্মদ সায়েম আলী।
নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটাতে বেনজির আহম্মেদ, পুটিমারীতে জহুরুল ইসলাম, নিতাইতে ফারুক উজ জামান, বাহাগিলীতে আতাউর রহমান শাহ্, কিশোরগঞ্জে আনিছুল ইসলাম (আনিছ), রনচন্ডীতে মোখলেছুর রহমান, গাড়াগ্রামে মোজাহার হোসেন, মাগুড়াতে আব্দুর রউফ। জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউপিতে আহাম্মেদ হোসেন, ডাউয়াবাড়ীতে সাইফুল ইসলাম (মুকুল), ধর্মপালে আবু তাহের, গোলমুন্ডাতে মমিনুর রহমান, গোলনাতে মশিউর রহমান, কৈমারীতে সাইদুর রহমান, কাঁঠালীতে সোহরাব হোসেন (তুহিন), খুটামারাতে আবু সাইদ (শামীম), মীরগঞ্জে মীর হামিদুল এহসান (চানু), শিমুলবাড়ীতে হামিদুল হক, শৌলমারীতে প্রানজিৎ কুমার রায়।
লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউপিতে হাবিবুর রহমান, কুলাঘাটে শাহজাহান আলী সরকার, পঞ্চগ্রামে গোলাম ফারুক বসুনিয়া, মহেন্দ্রনগরে খলিলুর রহমান, হারাটীতে সিরাজুল হক খন্দকার, খুনিয়াগাছতে মোজাম্মেল হক সরকার মানিক, রাজপুরে মোফাজ্জল হোসেন, গোকুন্ডাতে গোলাম মোস্তফা স্বপন, বড়বাড়ীতে এস এম আশরাফুল হক (মিঠু)। কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী ইউপিতে আহাদুল হোসেন চৌধুরী, মদাতীতে আব্দুল কাদের, তুষভান্ডারে নুর ইসলাম আহমেদ, দলগ্রামে আতাউর রহমান, চন্দ্রপুরে মাহাবুবুর রহমান, গোড়লে মাহমুদুল ইসলাম, চলবলাতে মিজানুর রহমান মিজু, কাকিনাতে তাহির তাহু।
রংপুর জেলার কাউনিয়া উপজেলার সারাই ইউপিতে আশরাফুল ইসলাম, হারাগাছাতে ইয়াছিন আলী, কুর্শাতে মোহাম্মাদ হোসেন সরকার, শহীদবাগে আব্দুল হান্নান, বালাপাড়াতে আনছার আলী, টেপামধুপুরে শফিকুল ইসলাম। রংপুর সদর উপজেলার মমিনপুর ইউপিতে মিনহাজুল, খলেয়াতে হাসানুজ্জামান শাহ্,। তারাগঞ্জ উপজেলার আলমপুরে দেলওয়ার হোসেন, কুর্শাতে আফজালুল হক সরকার, ইকরচালীতে আতিউর রহমান লিংকন, হাড়িয়ারকুঠিতে হারুন অর রশিদ, সয়ার ইউপিতে মোশফেকুর রহমান রনি।
কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউপিতে হাছান আলী, শিমুলবাড়ীতে এজাহার আলী, বড়ভিটাতে আতাউর রহমান, কাশিপুরে রেয়াজুল ইসলাম, ফুলবাড়ীতে হারুন অর রশিদ, ভাঙ্গামোড়ে মোহাম্মদ আলী শেখ। নাগেশ্বরী উপজেলার রামখানাতে আব্দুল আলীম সরকার, রায়গঞ্জে আ স ম আব্দুল্যাহ আল ওয়ালিদ, বেরুবাড়ীতে সোলায়মান আলী, সন্তোষপুরে লিয়াকত আলী, নেওয়াশীতে মাহফুজার রহমান, হাসনাবাদে ইদ্রিস আলী মিয়া, ভিতরবন্দে আব্দুল আলিম, নুনখাওয়াতে আমিনুল ইসলাম, কালিগঞ্জে জুলফিকার আলী সরদার, বামনডাঙ্গাতে মাইনুল হক প্রধান, কেদারতে মাহবুবুর রহমান, কচাকাটাতে রুহুল আমিন, বল্লভেরখাসে অমিত কুমার সরকার, নারায়নপুরে জহিরুল ইসলাম ব্যাপারী। কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার কাঁঠালবাড়ী ইউপিতে রেদওয়ানুল হক, বেলগাছাতে লিটন মিয়া, হলোখানাতে মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, মোগলবাসাতে এনামুল হক, ঘোগাদহে শাহ আলম মিয়া, পাঁচগাছীতে আমির হোসেন, ভোগডাঙ্গাতে গোলাপ উদ্দিন, যাত্রাপুরে সাখাওয়াত হোসেন।
গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার হোসেনপুরে এ কে এম আহমেদুল কবীর, মহদীপুরে তৌহিদুল ইসলাম, মনোহরপুরে আব্দুল ওহাব, হরিনাথপুরে আতিকুর রহমান সরকার, বেতকাপাতে আব্দুল গনি সরকার, পবনাপুরে কে এম ছিদ্দিকুল ইসলাম। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউপিতে শমেস উদ্দিন, সোনারায়তে রনজিৎ কুমার সরকার, তারাপুরে সাইফুল ইসলাম, বেলকাতে মজিবর রহমান, দহবন্দে রেজাউল আলম সরকার, সর্বানন্দে চাঁদ মিঞা, রামজীবনে সাদেকুল ইসলাম সরকার, ধোপাডাঙ্গাতে মোখলেছুর রহমান রাজু, ছাপরহাটীতে কনক কুমার গোস্বামী, শান্তিরামে বিপ্লব খন্দকার, কঞ্চিবাড়ীতে জয়নাল আবেদীন, শ্রীপুরে শহিদুল ইসলাম, কাপাশিয়াতে মনজু মিয়া।
জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলার আহম্মেদাবাদে আলী আকবর মন্ডল, মাত্রাইতে আ ন ম শওকত হাবিব তালুকদার, পুনটে আব্দুল কুদ্দুস ফকির, উদয়পুরে ওয়াজেদ আলী, জিন্দারপুরে জিয়াউর রহমান।
বগুড়া জেলার ধুনট উপজেলার ধুনট সদরে এস এম মাসুদ রানা, ভান্ডারবাড়ীতে আনোয়ার পারভেজ, চৌকিবাড়ীতে কুদরত-ই-খুদা, চিকাশীতে নাজমুল কাদির শিপন, এলাঙ্গীতে তোজাম্মেল হক প্রামানিক, গোপালনগরে শাহ আলম, গোসাইবাড়ীতে সামছুল বারী শেখ, কালেরপাড়াতে হারেজ উদ্দিন আকন্দ, মথুরাপুরে হাসান আহম্মেদ জেমস, নিমগাছীতে সোনিতা নাসরিন। শাজাহানপুর উপজেলার মাঝিড়াতে নুরুজ্জামান, আমরুলে রাকিবুল ইসলাম, আড়িয়াতে জাহিদুল হক, গোহাইলে আলী আতোয়ার তালুকদার ফজু, খোট্টাপাড়াতে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল ফারুক, মাদলাতে আব্দুল বারী মন্ডল, খরনাতে সাজেদুর রহমান সাহীন, আশেকপুরে ফিরোজ আলম, চুপিনগরে মাহফুজার রহমান বাবলু। বগুড়া সদর উপজেলার শেখেরকোলা ইউপিতে কামরুল হাসান, গোকুলে সওকাদুল ইসলাম সরকার, লাহিড়ীপাড়াতে আজাহারুল হান্নান, নামুজাতে রফিকুল ইসলাম রফিক, নিশিন্দারাতে রিজু হোসেন, নুনগোলাতে আলীম উদ্দিন, শাখারিয়াতে এনামুল হক, সাবগ্রামে ইসরাইল হক সরকার।
নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার বদলগাছীতে আনোয়ার হোসেন, পাহাড়পুরে আবু হাসনাত মো. মিজানুর রহমান, বিলাশবাড়ীতে এস এম রাফিউল হাসান, মথুরাপুরে মাসুদ রানা, কোলাতে শাহীনুর ইসলাম, বালুভরাতে শেখ মো. আয়েন উদ্দীন, আধাইপুরে শামছুল আলম, মিঠাপুরে ফিরোজ হোসেন। মান্দা উপজেলার ভালাইনে ইব্রাহিম আলী মন্ডল, ভারশোঁতে মোস্তাফিজুর রহমান, বিষ্ণুপুরে জাহাঙ্গীর আলম, গনেশপুরে হানিফ উদ্দীন, কালিকাপুরে মোহাম্মাদ আব্দুল আলিম মন্ডল, কাঁশোপাড়াতে আব্দুল খালেক, কশবতে ফজলুর রহমান, কুশুম্বাতে ফরহাদ হোসেন, মৈনমতে সামন্ত কুমার সরকার, মান্দাতে তোফাজ্জেল হোসেন, নুরুল্যাবাদে স্বাধীন কৃষ্ণ রায়, পরানপুরে মাহফুজুর রহমান, প্রসাদপুরে আবু বক্কর সিদ্দিক, তেঁতুলিয়াতে গাজীবুর রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার শাহাবাজপুরে মোহাম্মদ নিজামুল হক, দাইপুকুরিয়াতে মোহাঃ আলমগীর, মোবারকপুরে কামাল উদ্দিন, চককির্ত্তিতে আনোয়ার হাসান, শ্যামপুরে আসাদুজ্জামান, বিনোদপুরে খাইরুল ইসলাম, দুর্লভপুরে আবু আহমদ নজমুল কবির, মনাকষাতে মির্জা শাহাদাৎ হোসেন, উজিরপুরে দুরুল হোদা, পাঁকাতে আতাউর রহমান, ঘোড়াপাখিয়াতে মামুন অর রশিদ, ধাইনগরে আ ক ম তাবারিয়া চৌধরী, নয়ালাভাঙ্গাতে মোস্তাকুল ইসলাম, ছত্রাজিতপুরে গোলাম রব্বানী।
রাজশাহী জেলার মোহনপুর উপজেলার ধুরইলে দেলোয়ার হোসেন, ঘাসিগ্রামে আজাহারুল ইসলাম, রায়ঘাটিতে বাবলু হোসেন, মৌগাছিতে আল আমিন বিশ্বাস, বাকশিমইলে আব্দুল মান্নান, জাহানাবাদে হযরত আলী। পবা উপজেলার দর্শনপাড়া ইউপিতে কামরুল হাসান, হুজুরীপাড়াতে গোলাম মোস্তফা, হড়গ্রামে ফারুক হোসেন, হরিপুরে বজলে রেজবি আল হাসান, দামকুড়াতে রফিকুল ইসলাম, পারিলাতে ফাহিমা বেগম, বড়গাছিতে শাহাদৎ হোসাইন।
নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার লালপুর ইউপিতে আবু বকর সিদ্দিক, ঈশ্বরদীতে আমিনুল ইসলাম জয়, চংধুপইলে রেজাউল করিম, অড়বাবে ইমদাদুল হক, বিলমাড়িয়াতে পারভীন আকতার বানু, দুয়ারিয়াতে নুরুল ইসলাম, ওয়ালিয়াতে আনিছুর রহমান, দুড়দুড়িয়াতে আব্দুল হান্নান, অর্জুনপুর-বরমহাটিতে আব্দুস সাত্তার, কদিমচিলানে সেলিম রেজা। বাগাতিপাড়া উপজেলার পাঁকা ইউপিতে মেহেদী হাসান দোলন, জামনগরে আব্দুল কুদ্দুস, বাগাতিপাড়াতে মজিবর রহমান, দয়ারামপুরে মাহাবুর ইসলাম (মিঠু), ফাগুয়াড়দিয়াড়ে জহুরুল ইসলাম।
সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলার বেলকুচি ইউপিতে মীর্জা মো. সোলায়মান হোসেন, রাজাপুরে ছনিয়া সবুর, ভাঙ্গাবাড়ীতে গাজী খোন্দকার ফজলুল হক ভাষানী, দৌলতপুরে আশিকুর রহমান বিশ্বাস, ধুকুরিয়াবেড়াতে জিল্লুর রহমান, বড়ধুলে আছির উদ্দিন মোল্লা। উল্লাপাড়া উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউপিতে রফিকুল ইসলাম, বাঙ্গালাতে সোহেল রানা, উধুনিয়াতে রেজাউল করিম, বড়পাংগাশীতে হুমায়ুন কবির লিটন, মোহনপুরে আবুল কালাম আজাদ, দুর্গানগরে আফছার আলী, পুর্নিমাগাতীতে রেজাউল ইসলাম তপন, সলংগাতে মোখলেছুর রহমান তালুকদার, হাটিকুমরুলে হেদায়েতুল আলম, উল্লাপাড়াতে আব্দুস সালেক, পঞ্চক্রোশীতে ফিরোজ উদ্দিন, সলপে শওকত ওসমান, কয়ড়াতে হেলাল উদ্দিন।
পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার সাঁড়া ইউপিতে এমদাদুল হক, পাকশীতে সাইফুজ জামান, ছলিমপুরে আব্দুল মজিদ, লক্ষীকুন্ডাতে আনিস-উর-রহমান শরীফ, দাশুড়িয়াতে বকুল সরদার, সাহাপুরে আকাল উদ্দিন সরদার, মুলাডুলিতে আব্দুল খালেক মালিথা। সাঁথিয়া উপজেলার নাগডেমরাতে হারুন অর রশিদ, কাশিনাথপুরে মীর মনজুর এলাহী, ক্ষেতুপাড়াতে মুনসুর আলম, নন্দনপুরে রবিউল ইসলাম, ভুলবাড়ীয়াতে আবু ইউনুস, গৌরীগ্রামে আব্দুল ওয়াহাব, ধোপাদহে সাইদুজ্জামান, আতাইকুলাতে মিরাজুল ইসলাম, ধুলাউড়ীতে জরিফ আহম্মদ। চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়ালে রবিউল করিম, ছাইকোলাতে নুরুজ্জামান, নিমাইচরাতে নুরজাহান বেগম, গুনাইগাছাতে নুরুল ইসলাম, হরিপুরে মকবুল হোসেন বাচ্চু, ডিবিগ্রামে নবীর উদ্দিন, মূলগ্রামে রাশেদুল ইসলাম, পার্শ্বডাংগাতে আজাহার আলী, ফৈলজানাতে হানিফ উদ্দিন, মথুরাপুরে শাহ আলম, বিলচলনে আবুল কালাম আজাদ।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৮ নভেম্বর দেশের এক হাজার সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ইউনিয়ন পরিষদগুলোর দলীয় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। গতকাল বৃহস্পতিবার গণভবনে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় এই প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়।
আজ শুক্রবার দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত মনোনয়ন পেলেন যারা
রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলার মির্জাপুর ইউপিতে ওমর আলী, তোড়িয়াতে ফজলুল করিম, আলোয়াখোয়াতে মোজাক্কারুল আলম, রাধানগরে আবু জাহেদ, ধামোরে আবু তাহের। পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানাতে নুরুজ্জামান, হাফিজাবাদে গোলাম মুছা কলিমুল্লা, পঞ্চগড় সদরে নজরুল ইসলাম, কামাত কাজলদিঘীতে নজরুল ইসলাম, চাকলাহাটে আব্দুল কুদ্দুছ প্রামানিক, সাতমেড়াতে ফজলুল হক, হাড়িভাষাতে মনির হোসেন, ধাক্কামারাতে নূরুল ইসলাম, মাগুড়াতে জ্যোতিষ চন্দ্র রায় এবং গরিনাবাড়ী ইউপিতে আব্দুল লতিফ মনোনয়ন পেয়েছেন।
ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পাড়িয়া ইউপিতে ফজলে রাব্বী, চাড়োরে দিলীপ কুমার চ্যাটার্জী, ধনতলাতে সমর কুমার চট্টোপাধ্যায়, বড় পলাশবাড়ীতে মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন মিয়া, দুওসুওতে সোহেল রানা, ভানোরে আব্দুল ওয়াহাব সরকার, আমজানাখোরে মো. আকালু, বড়বাড়ীতে আকরাম আলী। পীরগঞ্জ উপজেলার ভোমরাদহে হিটলার হক, কোষারাণীগঞ্জে আজহারুল ইসলাম, খনগাঁওতে সহিদ হোসেন, সৈয়দপুরে বিবেকানন্দ রায়, পীরগঞ্জে অরুন কুমার রায়, হাজীপুরে জয়নাল আবেদীন, দৌলতপুরে সনাতন চন্দ্র রায়, সেনগাঁওতে মোস্তাফিজার রহমান, জাবরহাটে জিয়াউর রহমান, বৈরচুনাতে টেলিনা সরকার হিমু।
দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ীতে আব্দুছ ছালাম প্রামানিক, আলাদীপুরে সুকান্ত সরকার, কাজিহালে মানিক রতন, বেতদীঘিতে শাহ্ মোঃ আব্দুল কুদ্দুস, খয়েরবাড়ীতে এনামুল হক, দৌলতপুরে আব্দুল আজিজ মন্ডল, শিবনগরে মামুনুর রহমান চৌধুরী। বিরামপুর উপজেলার মুকুন্দপুরে এম আব্দুল লতিফ মিয়া, কাটলাতে ইউনুছ আলী, খানপুরে চিত্র রঞ্জন পাহান, দিওড়তে হাফিজুর রহমান, জোতবানীতে হাসুন চৌধুরী, পলিপ্রয়াগপুরে রহমত আলী। নবাবগঞ্জ উপজেলার জয়পুর ইউপিতে আইনুল হক চৌধুরী, বিনোদনগরে ছানোয়ার রহমান, গোলাপগঞ্জে মোশারফ হোসেন, শালখুরিয়াতে মোশফিকুর রহমান, পুটিমারাতে সরোয়ার হোসেন, ভাদুরিয়াতে বাবুল আহসানুল কবির, দাউদপুরে আব্দুল্লাহ হেল আজিম, মাহমুদপুরে আমির হোসেন, কুশদহে আবু সাহাদত মোহাম্মদ সায়েম আলী।
নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটাতে বেনজির আহম্মেদ, পুটিমারীতে জহুরুল ইসলাম, নিতাইতে ফারুক উজ জামান, বাহাগিলীতে আতাউর রহমান শাহ্, কিশোরগঞ্জে আনিছুল ইসলাম (আনিছ), রনচন্ডীতে মোখলেছুর রহমান, গাড়াগ্রামে মোজাহার হোসেন, মাগুড়াতে আব্দুর রউফ। জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউপিতে আহাম্মেদ হোসেন, ডাউয়াবাড়ীতে সাইফুল ইসলাম (মুকুল), ধর্মপালে আবু তাহের, গোলমুন্ডাতে মমিনুর রহমান, গোলনাতে মশিউর রহমান, কৈমারীতে সাইদুর রহমান, কাঁঠালীতে সোহরাব হোসেন (তুহিন), খুটামারাতে আবু সাইদ (শামীম), মীরগঞ্জে মীর হামিদুল এহসান (চানু), শিমুলবাড়ীতে হামিদুল হক, শৌলমারীতে প্রানজিৎ কুমার রায়।
লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউপিতে হাবিবুর রহমান, কুলাঘাটে শাহজাহান আলী সরকার, পঞ্চগ্রামে গোলাম ফারুক বসুনিয়া, মহেন্দ্রনগরে খলিলুর রহমান, হারাটীতে সিরাজুল হক খন্দকার, খুনিয়াগাছতে মোজাম্মেল হক সরকার মানিক, রাজপুরে মোফাজ্জল হোসেন, গোকুন্ডাতে গোলাম মোস্তফা স্বপন, বড়বাড়ীতে এস এম আশরাফুল হক (মিঠু)। কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী ইউপিতে আহাদুল হোসেন চৌধুরী, মদাতীতে আব্দুল কাদের, তুষভান্ডারে নুর ইসলাম আহমেদ, দলগ্রামে আতাউর রহমান, চন্দ্রপুরে মাহাবুবুর রহমান, গোড়লে মাহমুদুল ইসলাম, চলবলাতে মিজানুর রহমান মিজু, কাকিনাতে তাহির তাহু।
রংপুর জেলার কাউনিয়া উপজেলার সারাই ইউপিতে আশরাফুল ইসলাম, হারাগাছাতে ইয়াছিন আলী, কুর্শাতে মোহাম্মাদ হোসেন সরকার, শহীদবাগে আব্দুল হান্নান, বালাপাড়াতে আনছার আলী, টেপামধুপুরে শফিকুল ইসলাম। রংপুর সদর উপজেলার মমিনপুর ইউপিতে মিনহাজুল, খলেয়াতে হাসানুজ্জামান শাহ্,। তারাগঞ্জ উপজেলার আলমপুরে দেলওয়ার হোসেন, কুর্শাতে আফজালুল হক সরকার, ইকরচালীতে আতিউর রহমান লিংকন, হাড়িয়ারকুঠিতে হারুন অর রশিদ, সয়ার ইউপিতে মোশফেকুর রহমান রনি।
কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউপিতে হাছান আলী, শিমুলবাড়ীতে এজাহার আলী, বড়ভিটাতে আতাউর রহমান, কাশিপুরে রেয়াজুল ইসলাম, ফুলবাড়ীতে হারুন অর রশিদ, ভাঙ্গামোড়ে মোহাম্মদ আলী শেখ। নাগেশ্বরী উপজেলার রামখানাতে আব্দুল আলীম সরকার, রায়গঞ্জে আ স ম আব্দুল্যাহ আল ওয়ালিদ, বেরুবাড়ীতে সোলায়মান আলী, সন্তোষপুরে লিয়াকত আলী, নেওয়াশীতে মাহফুজার রহমান, হাসনাবাদে ইদ্রিস আলী মিয়া, ভিতরবন্দে আব্দুল আলিম, নুনখাওয়াতে আমিনুল ইসলাম, কালিগঞ্জে জুলফিকার আলী সরদার, বামনডাঙ্গাতে মাইনুল হক প্রধান, কেদারতে মাহবুবুর রহমান, কচাকাটাতে রুহুল আমিন, বল্লভেরখাসে অমিত কুমার সরকার, নারায়নপুরে জহিরুল ইসলাম ব্যাপারী। কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার কাঁঠালবাড়ী ইউপিতে রেদওয়ানুল হক, বেলগাছাতে লিটন মিয়া, হলোখানাতে মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, মোগলবাসাতে এনামুল হক, ঘোগাদহে শাহ আলম মিয়া, পাঁচগাছীতে আমির হোসেন, ভোগডাঙ্গাতে গোলাপ উদ্দিন, যাত্রাপুরে সাখাওয়াত হোসেন।
গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার হোসেনপুরে এ কে এম আহমেদুল কবীর, মহদীপুরে তৌহিদুল ইসলাম, মনোহরপুরে আব্দুল ওহাব, হরিনাথপুরে আতিকুর রহমান সরকার, বেতকাপাতে আব্দুল গনি সরকার, পবনাপুরে কে এম ছিদ্দিকুল ইসলাম। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউপিতে শমেস উদ্দিন, সোনারায়তে রনজিৎ কুমার সরকার, তারাপুরে সাইফুল ইসলাম, বেলকাতে মজিবর রহমান, দহবন্দে রেজাউল আলম সরকার, সর্বানন্দে চাঁদ মিঞা, রামজীবনে সাদেকুল ইসলাম সরকার, ধোপাডাঙ্গাতে মোখলেছুর রহমান রাজু, ছাপরহাটীতে কনক কুমার গোস্বামী, শান্তিরামে বিপ্লব খন্দকার, কঞ্চিবাড়ীতে জয়নাল আবেদীন, শ্রীপুরে শহিদুল ইসলাম, কাপাশিয়াতে মনজু মিয়া।
জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলার আহম্মেদাবাদে আলী আকবর মন্ডল, মাত্রাইতে আ ন ম শওকত হাবিব তালুকদার, পুনটে আব্দুল কুদ্দুস ফকির, উদয়পুরে ওয়াজেদ আলী, জিন্দারপুরে জিয়াউর রহমান।
বগুড়া জেলার ধুনট উপজেলার ধুনট সদরে এস এম মাসুদ রানা, ভান্ডারবাড়ীতে আনোয়ার পারভেজ, চৌকিবাড়ীতে কুদরত-ই-খুদা, চিকাশীতে নাজমুল কাদির শিপন, এলাঙ্গীতে তোজাম্মেল হক প্রামানিক, গোপালনগরে শাহ আলম, গোসাইবাড়ীতে সামছুল বারী শেখ, কালেরপাড়াতে হারেজ উদ্দিন আকন্দ, মথুরাপুরে হাসান আহম্মেদ জেমস, নিমগাছীতে সোনিতা নাসরিন। শাজাহানপুর উপজেলার মাঝিড়াতে নুরুজ্জামান, আমরুলে রাকিবুল ইসলাম, আড়িয়াতে জাহিদুল হক, গোহাইলে আলী আতোয়ার তালুকদার ফজু, খোট্টাপাড়াতে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল ফারুক, মাদলাতে আব্দুল বারী মন্ডল, খরনাতে সাজেদুর রহমান সাহীন, আশেকপুরে ফিরোজ আলম, চুপিনগরে মাহফুজার রহমান বাবলু। বগুড়া সদর উপজেলার শেখেরকোলা ইউপিতে কামরুল হাসান, গোকুলে সওকাদুল ইসলাম সরকার, লাহিড়ীপাড়াতে আজাহারুল হান্নান, নামুজাতে রফিকুল ইসলাম রফিক, নিশিন্দারাতে রিজু হোসেন, নুনগোলাতে আলীম উদ্দিন, শাখারিয়াতে এনামুল হক, সাবগ্রামে ইসরাইল হক সরকার।
নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার বদলগাছীতে আনোয়ার হোসেন, পাহাড়পুরে আবু হাসনাত মো. মিজানুর রহমান, বিলাশবাড়ীতে এস এম রাফিউল হাসান, মথুরাপুরে মাসুদ রানা, কোলাতে শাহীনুর ইসলাম, বালুভরাতে শেখ মো. আয়েন উদ্দীন, আধাইপুরে শামছুল আলম, মিঠাপুরে ফিরোজ হোসেন। মান্দা উপজেলার ভালাইনে ইব্রাহিম আলী মন্ডল, ভারশোঁতে মোস্তাফিজুর রহমান, বিষ্ণুপুরে জাহাঙ্গীর আলম, গনেশপুরে হানিফ উদ্দীন, কালিকাপুরে মোহাম্মাদ আব্দুল আলিম মন্ডল, কাঁশোপাড়াতে আব্দুল খালেক, কশবতে ফজলুর রহমান, কুশুম্বাতে ফরহাদ হোসেন, মৈনমতে সামন্ত কুমার সরকার, মান্দাতে তোফাজ্জেল হোসেন, নুরুল্যাবাদে স্বাধীন কৃষ্ণ রায়, পরানপুরে মাহফুজুর রহমান, প্রসাদপুরে আবু বক্কর সিদ্দিক, তেঁতুলিয়াতে গাজীবুর রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার শাহাবাজপুরে মোহাম্মদ নিজামুল হক, দাইপুকুরিয়াতে মোহাঃ আলমগীর, মোবারকপুরে কামাল উদ্দিন, চককির্ত্তিতে আনোয়ার হাসান, শ্যামপুরে আসাদুজ্জামান, বিনোদপুরে খাইরুল ইসলাম, দুর্লভপুরে আবু আহমদ নজমুল কবির, মনাকষাতে মির্জা শাহাদাৎ হোসেন, উজিরপুরে দুরুল হোদা, পাঁকাতে আতাউর রহমান, ঘোড়াপাখিয়াতে মামুন অর রশিদ, ধাইনগরে আ ক ম তাবারিয়া চৌধরী, নয়ালাভাঙ্গাতে মোস্তাকুল ইসলাম, ছত্রাজিতপুরে গোলাম রব্বানী।
রাজশাহী জেলার মোহনপুর উপজেলার ধুরইলে দেলোয়ার হোসেন, ঘাসিগ্রামে আজাহারুল ইসলাম, রায়ঘাটিতে বাবলু হোসেন, মৌগাছিতে আল আমিন বিশ্বাস, বাকশিমইলে আব্দুল মান্নান, জাহানাবাদে হযরত আলী। পবা উপজেলার দর্শনপাড়া ইউপিতে কামরুল হাসান, হুজুরীপাড়াতে গোলাম মোস্তফা, হড়গ্রামে ফারুক হোসেন, হরিপুরে বজলে রেজবি আল হাসান, দামকুড়াতে রফিকুল ইসলাম, পারিলাতে ফাহিমা বেগম, বড়গাছিতে শাহাদৎ হোসাইন।
নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার লালপুর ইউপিতে আবু বকর সিদ্দিক, ঈশ্বরদীতে আমিনুল ইসলাম জয়, চংধুপইলে রেজাউল করিম, অড়বাবে ইমদাদুল হক, বিলমাড়িয়াতে পারভীন আকতার বানু, দুয়ারিয়াতে নুরুল ইসলাম, ওয়ালিয়াতে আনিছুর রহমান, দুড়দুড়িয়াতে আব্দুল হান্নান, অর্জুনপুর-বরমহাটিতে আব্দুস সাত্তার, কদিমচিলানে সেলিম রেজা। বাগাতিপাড়া উপজেলার পাঁকা ইউপিতে মেহেদী হাসান দোলন, জামনগরে আব্দুল কুদ্দুস, বাগাতিপাড়াতে মজিবর রহমান, দয়ারামপুরে মাহাবুর ইসলাম (মিঠু), ফাগুয়াড়দিয়াড়ে জহুরুল ইসলাম।
সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলার বেলকুচি ইউপিতে মীর্জা মো. সোলায়মান হোসেন, রাজাপুরে ছনিয়া সবুর, ভাঙ্গাবাড়ীতে গাজী খোন্দকার ফজলুল হক ভাষানী, দৌলতপুরে আশিকুর রহমান বিশ্বাস, ধুকুরিয়াবেড়াতে জিল্লুর রহমান, বড়ধুলে আছির উদ্দিন মোল্লা। উল্লাপাড়া উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউপিতে রফিকুল ইসলাম, বাঙ্গালাতে সোহেল রানা, উধুনিয়াতে রেজাউল করিম, বড়পাংগাশীতে হুমায়ুন কবির লিটন, মোহনপুরে আবুল কালাম আজাদ, দুর্গানগরে আফছার আলী, পুর্নিমাগাতীতে রেজাউল ইসলাম তপন, সলংগাতে মোখলেছুর রহমান তালুকদার, হাটিকুমরুলে হেদায়েতুল আলম, উল্লাপাড়াতে আব্দুস সালেক, পঞ্চক্রোশীতে ফিরোজ উদ্দিন, সলপে শওকত ওসমান, কয়ড়াতে হেলাল উদ্দিন।
পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার সাঁড়া ইউপিতে এমদাদুল হক, পাকশীতে সাইফুজ জামান, ছলিমপুরে আব্দুল মজিদ, লক্ষীকুন্ডাতে আনিস-উর-রহমান শরীফ, দাশুড়িয়াতে বকুল সরদার, সাহাপুরে আকাল উদ্দিন সরদার, মুলাডুলিতে আব্দুল খালেক মালিথা। সাঁথিয়া উপজেলার নাগডেমরাতে হারুন অর রশিদ, কাশিনাথপুরে মীর মনজুর এলাহী, ক্ষেতুপাড়াতে মুনসুর আলম, নন্দনপুরে রবিউল ইসলাম, ভুলবাড়ীয়াতে আবু ইউনুস, গৌরীগ্রামে আব্দুল ওয়াহাব, ধোপাদহে সাইদুজ্জামান, আতাইকুলাতে মিরাজুল ইসলাম, ধুলাউড়ীতে জরিফ আহম্মদ। চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়ালে রবিউল করিম, ছাইকোলাতে নুরুজ্জামান, নিমাইচরাতে নুরজাহান বেগম, গুনাইগাছাতে নুরুল ইসলাম, হরিপুরে মকবুল হোসেন বাচ্চু, ডিবিগ্রামে নবীর উদ্দিন, মূলগ্রামে রাশেদুল ইসলাম, পার্শ্বডাংগাতে আজাহার আলী, ফৈলজানাতে হানিফ উদ্দিন, মথুরাপুরে শাহ আলম, বিলচলনে আবুল কালাম আজাদ।

ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
৪ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মীদের বিভেদ ও বিরোধ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে রয়েছে। সে জন্য নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ বা বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে। রাজধানীর বাংলাদেশ
৬ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার তিনি সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেনেতাদের তারেক রহমান
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাঁকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাঁকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আপনারা যাঁরা জনসমর্থন পেতে নিজ নিজ এলাকায় জনসংযোগ করছেন, আপনারা সবাই কিন্তু শহীদ জিয়ার অনুসারী, খালেদা জিয়ার সৈনিক, বিএনপির কর্মী, ধানের শীষের সমর্থক। মনে রাখবেন, ধানের শীষ জিতলে আপনি জিতেছেন বা জিতছেন, জিতবেন, বিজয়ী হবেন।’
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপিসমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত এবং জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন; কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের, যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেন জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে করে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ এবং আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার এবং অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কী নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।’
ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘কৌশল এবং অপকৌশলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে ব্যর্থ হলে কোনো অগণতান্ত্রিক বা অপশক্তির কাছে শেষ পর্যন্ত বিনা শর্তে আত্মসমর্থনের পথে হাঁটতে হয় কি না—বাংলাদেশের এ মুহূর্তে মাঠে থাকা সব গণতান্ত্রিক দলকে এমন বিপদের কথাও স্মরণে রাখতে আমি বিনীত অনুরোধ করছি।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাঁকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাঁকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আপনারা যাঁরা জনসমর্থন পেতে নিজ নিজ এলাকায় জনসংযোগ করছেন, আপনারা সবাই কিন্তু শহীদ জিয়ার অনুসারী, খালেদা জিয়ার সৈনিক, বিএনপির কর্মী, ধানের শীষের সমর্থক। মনে রাখবেন, ধানের শীষ জিতলে আপনি জিতেছেন বা জিতছেন, জিতবেন, বিজয়ী হবেন।’
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপিসমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত এবং জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন; কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের, যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেন জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে করে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ এবং আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার এবং অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কী নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।’
ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘কৌশল এবং অপকৌশলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে ব্যর্থ হলে কোনো অগণতান্ত্রিক বা অপশক্তির কাছে শেষ পর্যন্ত বিনা শর্তে আত্মসমর্থনের পথে হাঁটতে হয় কি না—বাংলাদেশের এ মুহূর্তে মাঠে থাকা সব গণতান্ত্রিক দলকে এমন বিপদের কথাও স্মরণে রাখতে আমি বিনীত অনুরোধ করছি।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৮ নভেম্বর দেশের এক হাজার সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ইউনিয়ন পরিষদগুলোর দলীয় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
২২ অক্টোবর ২০২১
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মীদের বিভেদ ও বিরোধ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে রয়েছে। সে জন্য নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ বা বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে। রাজধানীর বাংলাদেশ
৬ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার তিনি সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, চব্বিশের জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান যে আকাঙ্ক্ষা ও উদ্দেশ্য নিয়ে সংঘটিত হয়েছিল, তার পূর্ণ বাস্তবায়ন এখনো হয়নি। বরং দেখা যাচ্ছে, জুলাইয়ের শহীদ পরিবার ও আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন যেমন নিশ্চিত করা হয়নি, তেমনি তাদের নিরাপত্তাও যথাযথভাবে নিশ্চিত করতে ব্যর্থ অভ্যুত্থানের সরকার। ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটেছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ ছাড়া জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পর্কেও কোনো সুস্পষ্ট রোডম্যাপ আমরা এখনো প্রত্যক্ষ করেনি, যা হাজারও শহীদ ও আহতদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা অন্তর্বর্তী সরকারের চরম ব্যর্থতা।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের বৈপ্লবিক রূপান্তর নিশ্চিতে এবং ঐতিহাসিক এক দফা, অর্থাৎ ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণের নিমিত্তে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, মহানগর, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের সব ইউনিট কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হলো। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব ইউনিটকে সাংগঠনিক কার্যক্রম পুনরায় সচল করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে এবং সারা দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়, মহানগর ও জেলা ইউনিটকে আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটি পুনর্গঠন সম্পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, চব্বিশের জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান যে আকাঙ্ক্ষা ও উদ্দেশ্য নিয়ে সংঘটিত হয়েছিল, তার পূর্ণ বাস্তবায়ন এখনো হয়নি। বরং দেখা যাচ্ছে, জুলাইয়ের শহীদ পরিবার ও আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন যেমন নিশ্চিত করা হয়নি, তেমনি তাদের নিরাপত্তাও যথাযথভাবে নিশ্চিত করতে ব্যর্থ অভ্যুত্থানের সরকার। ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটেছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ ছাড়া জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পর্কেও কোনো সুস্পষ্ট রোডম্যাপ আমরা এখনো প্রত্যক্ষ করেনি, যা হাজারও শহীদ ও আহতদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা অন্তর্বর্তী সরকারের চরম ব্যর্থতা।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের বৈপ্লবিক রূপান্তর নিশ্চিতে এবং ঐতিহাসিক এক দফা, অর্থাৎ ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণের নিমিত্তে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, মহানগর, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের সব ইউনিট কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হলো। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব ইউনিটকে সাংগঠনিক কার্যক্রম পুনরায় সচল করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে এবং সারা দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়, মহানগর ও জেলা ইউনিটকে আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটি পুনর্গঠন সম্পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।’

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৮ নভেম্বর দেশের এক হাজার সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ইউনিয়ন পরিষদগুলোর দলীয় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
২২ অক্টোবর ২০২১
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
৪ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মীদের বিভেদ ও বিরোধ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে রয়েছে। সে জন্য নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ বা বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে। রাজধানীর বাংলাদেশ
৬ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার তিনি সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নেতা-কর্মীদের বিভেদ ও বিরোধ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে রয়েছে। সে জন্য নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ বা বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে।
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে আজ রোববার (২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত ও জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন, কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং, আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচনব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ ও আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার ও অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কি নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

নেতা-কর্মীদের বিভেদ ও বিরোধ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে রয়েছে। সে জন্য নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ বা বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে।
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে আজ রোববার (২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত ও জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন, কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং, আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচনব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ ও আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার ও অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কি নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৮ নভেম্বর দেশের এক হাজার সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ইউনিয়ন পরিষদগুলোর দলীয় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
২২ অক্টোবর ২০২১
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
৪ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার তিনি সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার তিনি সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
হাসান ইনাম পদত্যাগপত্রে লিখেছেন, ‘আমি গত ৪ মাস জুলাই থেকে গণ-অভ্যুত্থানের সংগঠন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছি। আমি এই সংগঠনকে বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক পরিসরে তুলে ধরার জন্য একদল কর্মঠ কর্মী নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করেছি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে এ পর্যন্ত দীর্ঘ সময় নানা পরিসরে কাজে লিপ্ত থেকে আমি শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ অনুভব করছি।’
পদত্যাগপত্রে হাসান ইনাম সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের পদে বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক মুঈনুল ইসলামকে ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
তিনি আরও লিখেছেন, ‘সংগঠনের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সারা দেশের সব কমিটি পুনর্গঠনের ঘোষণা দেখার পর মনে হচ্ছে দেশব্যাপী পরিব্যাপ্ত সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার মতো মানসিক অবস্থায় আমি এখন নেই। তাই আমি স্বেচ্ছায়, স্বপ্রণোদিতভাবে এই দায়িত্ব থেকে ইস্তফা নিচ্ছি।’
তবে, পদত্যাগ করলেও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের লক্ষ্য অর্জনের লড়াই চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছেন হাসান ইনাম। তিনি বলেন, ‘তবে জুলাইকে সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমার যে লড়াই, সেটি চলমান থাকবে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সংগঠনে সাধারণ সম্পাদক ভিন্ন অন্য কোনো পরিচয়ে বা বেনামে আমি সংগঠনের এ-সংক্রান্ত কাজে নিজেকে জড়িত রাখতে ইচ্ছুক।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার তিনি সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
হাসান ইনাম পদত্যাগপত্রে লিখেছেন, ‘আমি গত ৪ মাস জুলাই থেকে গণ-অভ্যুত্থানের সংগঠন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছি। আমি এই সংগঠনকে বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক পরিসরে তুলে ধরার জন্য একদল কর্মঠ কর্মী নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করেছি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে এ পর্যন্ত দীর্ঘ সময় নানা পরিসরে কাজে লিপ্ত থেকে আমি শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ অনুভব করছি।’
পদত্যাগপত্রে হাসান ইনাম সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের পদে বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক মুঈনুল ইসলামকে ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
তিনি আরও লিখেছেন, ‘সংগঠনের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সারা দেশের সব কমিটি পুনর্গঠনের ঘোষণা দেখার পর মনে হচ্ছে দেশব্যাপী পরিব্যাপ্ত সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার মতো মানসিক অবস্থায় আমি এখন নেই। তাই আমি স্বেচ্ছায়, স্বপ্রণোদিতভাবে এই দায়িত্ব থেকে ইস্তফা নিচ্ছি।’
তবে, পদত্যাগ করলেও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের লক্ষ্য অর্জনের লড়াই চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছেন হাসান ইনাম। তিনি বলেন, ‘তবে জুলাইকে সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমার যে লড়াই, সেটি চলমান থাকবে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সংগঠনে সাধারণ সম্পাদক ভিন্ন অন্য কোনো পরিচয়ে বা বেনামে আমি সংগঠনের এ-সংক্রান্ত কাজে নিজেকে জড়িত রাখতে ইচ্ছুক।’

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৮ নভেম্বর দেশের এক হাজার সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ইউনিয়ন পরিষদগুলোর দলীয় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
২২ অক্টোবর ২০২১
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
৪ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মীদের বিভেদ ও বিরোধ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে রয়েছে। সে জন্য নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ বা বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে। রাজধানীর বাংলাদেশ
৬ ঘণ্টা আগে