নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংলাপের নামে সময়ক্ষেপণ না করে সংবিধান অনুযায়ী সব দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে আইন প্রণয়ন করে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)।
এ ছাড়া দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ঠেকানোসহ জনজীবনের সংকট নিরসন, ‘ভোট ডাকাতির’ সংসদ বাতিল ও অবৈধ সরকারের পদত্যাগ এবং নির্বাচনকালীন তদারকি সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে সংগঠনটি।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দলটির পক্ষ থেকে এসব দাবি তুলে ধরা হয়।
সমাবেশে বাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাজেকুজ্জামান রতন বলেন, ‘সরকার কথায় কথায় সংবিধানের দোহাই দেন। সংবিধানের বাইরে এক চুলও পা ফেলবেন না। সংবিধানে বলা আছে নির্বাচন কমিশন আইন হবে। সেই আইন অনুযায়ী রাষ্ট্র একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ করবেন। স্বাধীনতার ৫০ বছরেও নির্বাচন কমিশন আইন হয় নাই।’
আগের সংলাপের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বাসদ নেতা আরও বলেন, ‘বঙ্গভবনে জনগণের ট্যাক্সের টাকায় চা, নাশতা, ভালো স্ন্যাক্স খাইয়েছেন। অনেক খাতিরের কথা বলেছেন, মানুষের দুঃখ দুর্দশার কথা বলেছেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশন গঠন করতে যে আইন করা দরকার সেটা করেন নাই। তাই আমরা বলেছি, এই সংলাপে আমরা যাব না। কারণ সংলাপটা হয়েছে এখন গ্রামের প্রবাদের মতো যে- আমার কথা আমিই কই, তোরে শুধু জিগায়া লই।’
বর্তমান সরকারের ওপর কোনো আস্থা নেই জানিয়ে বাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘শেখ হাসিনা বলেন একটা করেন আরেকটা। ডাইনে যাবে বললে বাঁয়ে কাটেন, বাঁয়ে সিগনাল দিয়ে ডাইনে যান। তাঁর কথা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। তাই আসছে বছর সারা দেশের শ্রমিক কৃষক, মধ্যবিত্ত, মেহনতি মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে শেখ হাসিনার সরকারকে বিদায় দিয়ে দেশে গণতন্ত্র এবং ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করবে।’
সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল করে সংগঠনটি। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন গার্মেন্টস শ্রমিক ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সভাপতি আহসান হাবিব বুলবুল, রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা, ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান লিপন, নিখিল দাসসহ প্রমুখ।
সংলাপের নামে সময়ক্ষেপণ না করে সংবিধান অনুযায়ী সব দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে আইন প্রণয়ন করে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)।
এ ছাড়া দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ঠেকানোসহ জনজীবনের সংকট নিরসন, ‘ভোট ডাকাতির’ সংসদ বাতিল ও অবৈধ সরকারের পদত্যাগ এবং নির্বাচনকালীন তদারকি সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে সংগঠনটি।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দলটির পক্ষ থেকে এসব দাবি তুলে ধরা হয়।
সমাবেশে বাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাজেকুজ্জামান রতন বলেন, ‘সরকার কথায় কথায় সংবিধানের দোহাই দেন। সংবিধানের বাইরে এক চুলও পা ফেলবেন না। সংবিধানে বলা আছে নির্বাচন কমিশন আইন হবে। সেই আইন অনুযায়ী রাষ্ট্র একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ করবেন। স্বাধীনতার ৫০ বছরেও নির্বাচন কমিশন আইন হয় নাই।’
আগের সংলাপের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বাসদ নেতা আরও বলেন, ‘বঙ্গভবনে জনগণের ট্যাক্সের টাকায় চা, নাশতা, ভালো স্ন্যাক্স খাইয়েছেন। অনেক খাতিরের কথা বলেছেন, মানুষের দুঃখ দুর্দশার কথা বলেছেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশন গঠন করতে যে আইন করা দরকার সেটা করেন নাই। তাই আমরা বলেছি, এই সংলাপে আমরা যাব না। কারণ সংলাপটা হয়েছে এখন গ্রামের প্রবাদের মতো যে- আমার কথা আমিই কই, তোরে শুধু জিগায়া লই।’
বর্তমান সরকারের ওপর কোনো আস্থা নেই জানিয়ে বাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘শেখ হাসিনা বলেন একটা করেন আরেকটা। ডাইনে যাবে বললে বাঁয়ে কাটেন, বাঁয়ে সিগনাল দিয়ে ডাইনে যান। তাঁর কথা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। তাই আসছে বছর সারা দেশের শ্রমিক কৃষক, মধ্যবিত্ত, মেহনতি মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে শেখ হাসিনার সরকারকে বিদায় দিয়ে দেশে গণতন্ত্র এবং ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করবে।’
সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল করে সংগঠনটি। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন গার্মেন্টস শ্রমিক ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সভাপতি আহসান হাবিব বুলবুল, রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা, ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান লিপন, নিখিল দাসসহ প্রমুখ।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে