নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মোবাইল ফোনে বিজয় কিবোর্ড বাধ্যতামূলক করার সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লুটপাটের অভিযোগ এনেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই লুটপাটে নব্য আওয়ামী লীগাররা এগিয়ে আছেন ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘যাদের পায়ে চপ্পল ছিল না, তারা এখন রোলস রয়েস গাড়িতে ঘুরে বেড়ায়।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৮৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিজয় কিবোর্ড বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। কারণ, এর মালিক একজন মন্ত্রী। একজন মন্ত্রীর কোম্পানি সরকারের লাভজনক প্রক্রিয়ায় জড়িত হওয়া, এটা ভয়ংকর দুর্নীতি।’
ফখরুল বলেন, ‘বিদেশে বিশেষ করে লন্ডনে এখন সবচেয়ে বেশি বাড়ি কিনছে নাকি বাংলাদেশিরা। এরা কারা? এরা হচ্ছে নতুন, নব্য আওয়ামী লীগের দেহুরিরা, যারা এ দেশের সম্পদ লুট করেছে। যারা আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছেন। যাদের পায়ে চপ্পল ছিল না, তারা এখন রোলস রয়েস গাড়িতে ঘুরে বেড়ায়।’
সভাপতির ভাষণে চলমান আন্দোলনের গতি বাড়িয়ে লক্ষ্য পূরণের জন্য নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আর কালক্ষেপণ নয়। আমরা যে আবেগ নিয়ে, সাহস নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলেছি, আমরা অবশ্যই জয়যুক্ত হব। এই দেশে একটা উদার মুক্ত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ করব।’
ফখরুল বলেন, ‘অনেক ক্ষতি হয়েছে আমাদের। আমাদের অনেকে প্রাণ দিয়েছেন, অনেক মায়ের অশ্রু ঝরছে, আমাদের অনেক বীরেরা রক্ত দিয়েছেন।
তাঁদের রক্ত কখনো বৃথা যেতে পারে না, মায়ের অশ্রু কখনো বৃথা যাবে না। আমাদের জেগে উঠতে হবে।’
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘আন্দোলনে আমাদের যে ভাইয়েরা রক্ত দিয়েছেন, তাঁদের রক্ত ছুঁয়ে শপথ নিয়েছি আমরা—বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক উদার রাষ্ট্র না করে ঘরে ফিরব না। বিজয় অর্জন না করে আমরা ঘরে ফিরব না। জেল-জুলুম যা-ই আসুক, আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাব। আমাদের ঘোষিত ১০ দফা আদায় করব, অবশ্যই এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করব।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন বলেন, ‘আওয়ামী লীগ শুধু চাপাবাজি করতে চায়। আওয়ামী লীগ হচ্ছে গণতন্ত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক আর বিএনপি গণতন্ত্রের জন্য। আমরা ১০ দফা দিয়েছি। সেখানে প্রথম দফাতে এই সরকারের পদত্যাগ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের কথা বলা আছে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, সবাইকে গ্রেপ্তার করলেও বিএনপির জোয়ার থামানো যাবে না। কারণ, বিএনপির সঙ্গে সাধারণ মানুষের যোগাযোগ হয়ে গেছে, তারা সম্পৃক্ত হয়েছে। গ্রেপ্তার, গুম, খুন করে আন্দোলন ঠেকিয়ে রাখা যাবে না।
মোবাইল ফোনে বিজয় কিবোর্ড বাধ্যতামূলক করার সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লুটপাটের অভিযোগ এনেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই লুটপাটে নব্য আওয়ামী লীগাররা এগিয়ে আছেন ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘যাদের পায়ে চপ্পল ছিল না, তারা এখন রোলস রয়েস গাড়িতে ঘুরে বেড়ায়।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৮৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিজয় কিবোর্ড বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। কারণ, এর মালিক একজন মন্ত্রী। একজন মন্ত্রীর কোম্পানি সরকারের লাভজনক প্রক্রিয়ায় জড়িত হওয়া, এটা ভয়ংকর দুর্নীতি।’
ফখরুল বলেন, ‘বিদেশে বিশেষ করে লন্ডনে এখন সবচেয়ে বেশি বাড়ি কিনছে নাকি বাংলাদেশিরা। এরা কারা? এরা হচ্ছে নতুন, নব্য আওয়ামী লীগের দেহুরিরা, যারা এ দেশের সম্পদ লুট করেছে। যারা আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছেন। যাদের পায়ে চপ্পল ছিল না, তারা এখন রোলস রয়েস গাড়িতে ঘুরে বেড়ায়।’
সভাপতির ভাষণে চলমান আন্দোলনের গতি বাড়িয়ে লক্ষ্য পূরণের জন্য নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আর কালক্ষেপণ নয়। আমরা যে আবেগ নিয়ে, সাহস নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলেছি, আমরা অবশ্যই জয়যুক্ত হব। এই দেশে একটা উদার মুক্ত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ করব।’
ফখরুল বলেন, ‘অনেক ক্ষতি হয়েছে আমাদের। আমাদের অনেকে প্রাণ দিয়েছেন, অনেক মায়ের অশ্রু ঝরছে, আমাদের অনেক বীরেরা রক্ত দিয়েছেন।
তাঁদের রক্ত কখনো বৃথা যেতে পারে না, মায়ের অশ্রু কখনো বৃথা যাবে না। আমাদের জেগে উঠতে হবে।’
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘আন্দোলনে আমাদের যে ভাইয়েরা রক্ত দিয়েছেন, তাঁদের রক্ত ছুঁয়ে শপথ নিয়েছি আমরা—বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক উদার রাষ্ট্র না করে ঘরে ফিরব না। বিজয় অর্জন না করে আমরা ঘরে ফিরব না। জেল-জুলুম যা-ই আসুক, আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাব। আমাদের ঘোষিত ১০ দফা আদায় করব, অবশ্যই এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করব।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন বলেন, ‘আওয়ামী লীগ শুধু চাপাবাজি করতে চায়। আওয়ামী লীগ হচ্ছে গণতন্ত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক আর বিএনপি গণতন্ত্রের জন্য। আমরা ১০ দফা দিয়েছি। সেখানে প্রথম দফাতে এই সরকারের পদত্যাগ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের কথা বলা আছে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, সবাইকে গ্রেপ্তার করলেও বিএনপির জোয়ার থামানো যাবে না। কারণ, বিএনপির সঙ্গে সাধারণ মানুষের যোগাযোগ হয়ে গেছে, তারা সম্পৃক্ত হয়েছে। গ্রেপ্তার, গুম, খুন করে আন্দোলন ঠেকিয়ে রাখা যাবে না।
মানবিক করিডরের নামে বাংলাদেশ, মিয়ানমারসহ দক্ষিণ এশিয়ায় অস্থিরতা তৈরি করে যুদ্ধ বাধানোর চক্রান্ত করছে যুক্তরাষ্ট্র। আর তা বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তী সরকার সহযোগী ভূমিকা পালন করছে বলে অভিযোগ করেছেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতারা। তাঁরা বলছেন, বাংলাদেশের জনগণ দেশের জাতীয় স্বার্থ ও নিরাপত্তায় জড়িত...
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনো স্পষ্ট নয় বলে দাবি করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে দলটির পক্ষ থেকে সম্পূরক সংস্কার প্রস্তাবনা হস্তান্তর শেষে এ মন্তব্য করেন দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।
৫ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস উপলক্ষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তের কারণেই আজও বাংলাদেশ ভারত থেকে পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বাণীতে তিনি এই অভিযোগ করেন।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জিং মন্তব্য করে বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেছেন, ‘প্রতিবেদনের কিছু বিষয় রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জিং। সেগুলোতে ঐকমত্য পৌঁছানো খুব দুরূহ ব্যাপার। সেগুলো বিরোধাত্মক অনেকটা রাজনৈতিক...
৭ ঘণ্টা আগে