নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘তথ্য-প্রমাণ ছাড়া নিজেদের দোষ ঢাকতে নাশকতার কথা বলা হচ্ছে। এটা বলে জনগণের সঙ্গে মশকরা করা হচ্ছে।’ আজ রোববার দুপুরে ঢাকা নিউ সুপার মার্কেটের ক্ষতিগ্রস্ত ভবন ও দোকান পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘নাশকতা হলে দেখার দায়িত্ব সরকারের। এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক। সরকারের কথাবার্তা শুনে মনে হচ্ছে, তাঁরা মানুষকে দোষারোপ করছেন। অথচ নিজদের দোষ দেখেন, আপনি ব্যর্থ হয়েছেন। তা না করে দোষ ঢাকতে তারা এটা করছে। আমরা খুবই মর্মাহত, এটা বলে জনগণের সঙ্গে মশকরা করা হচ্ছে। জনগণের কষ্টের খবর নেই। আর তারা রাজনৈতিক বক্তব্য দিচ্ছে। কথা বললে দায়িত্ব নিয়ে, তথ্য-উপাত্ত নিয়ে কথা বলতে হবে। সাক্ষ্য-প্রমাণ নিয়ে কথা বলতে হবে।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে গরিব মানুষের কষ্টার্জিত টাকায় লালনপালন করা হয়, যারা গাড়ি-বাড়িতে বিলাসী জীবন যাপন করছে। অথচ তাদের দায়িত্ব পালন করতে দেখছি না। তারা নিজেদের রক্ষায় কাজ করছে। নিজেরা নিজদের সুরক্ষিত করছে, নিজেদের উন্নতি করছে।’
অনেকগুলো মার্কেট ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে। কিন্তু জনপ্রতিনিধিরা দায়িত্ব পালন করেননি—এমন প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘জনপ্রতিনিধিরা এখন জনগণের প্রতিনিধিত্ব করতে পারছেন না। সবারই একটি দায়িত্ব থাকে, সেটা সরকারি কিংবা জনপ্রতিনিধি হোক। এসব কাজে তারা ব্যর্থ হচ্ছেন এতে সন্দেহ নেই। ভবন ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণার পরেও চালু রাখা হচ্ছে। সবই অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে। এই অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ফলে দেশ দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে। আইনশৃঙ্খলা, নিয়মকানুন কেউ মানছেন না। সবাই পার পেয়ে যাচ্ছেন, যার কারণে সাধারণ মানুষ সর্বস্বান্ত হচ্ছে। এর সব দায় সব সরকারের।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘তথ্য-প্রমাণ ছাড়া নিজেদের দোষ ঢাকতে নাশকতার কথা বলা হচ্ছে। এটা বলে জনগণের সঙ্গে মশকরা করা হচ্ছে।’ আজ রোববার দুপুরে ঢাকা নিউ সুপার মার্কেটের ক্ষতিগ্রস্ত ভবন ও দোকান পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘নাশকতা হলে দেখার দায়িত্ব সরকারের। এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক। সরকারের কথাবার্তা শুনে মনে হচ্ছে, তাঁরা মানুষকে দোষারোপ করছেন। অথচ নিজদের দোষ দেখেন, আপনি ব্যর্থ হয়েছেন। তা না করে দোষ ঢাকতে তারা এটা করছে। আমরা খুবই মর্মাহত, এটা বলে জনগণের সঙ্গে মশকরা করা হচ্ছে। জনগণের কষ্টের খবর নেই। আর তারা রাজনৈতিক বক্তব্য দিচ্ছে। কথা বললে দায়িত্ব নিয়ে, তথ্য-উপাত্ত নিয়ে কথা বলতে হবে। সাক্ষ্য-প্রমাণ নিয়ে কথা বলতে হবে।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে গরিব মানুষের কষ্টার্জিত টাকায় লালনপালন করা হয়, যারা গাড়ি-বাড়িতে বিলাসী জীবন যাপন করছে। অথচ তাদের দায়িত্ব পালন করতে দেখছি না। তারা নিজেদের রক্ষায় কাজ করছে। নিজেরা নিজদের সুরক্ষিত করছে, নিজেদের উন্নতি করছে।’
অনেকগুলো মার্কেট ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে। কিন্তু জনপ্রতিনিধিরা দায়িত্ব পালন করেননি—এমন প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘জনপ্রতিনিধিরা এখন জনগণের প্রতিনিধিত্ব করতে পারছেন না। সবারই একটি দায়িত্ব থাকে, সেটা সরকারি কিংবা জনপ্রতিনিধি হোক। এসব কাজে তারা ব্যর্থ হচ্ছেন এতে সন্দেহ নেই। ভবন ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণার পরেও চালু রাখা হচ্ছে। সবই অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে। এই অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ফলে দেশ দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে। আইনশৃঙ্খলা, নিয়মকানুন কেউ মানছেন না। সবাই পার পেয়ে যাচ্ছেন, যার কারণে সাধারণ মানুষ সর্বস্বান্ত হচ্ছে। এর সব দায় সব সরকারের।’
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে