নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার দিকে ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘যারা গাজার গণহত্যাকে অস্বীকার করে, তারা কোথায় কাকে নিষেধাজ্ঞা, ভিসা নীতি দিল, তাতে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই।’
আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির সাংস্কৃতিক উপকমিটির ‘সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যসমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা’ সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডোনাল্ড আসলেন সম্পর্ক এগিয়ে নিতে। সেখানে আবার তিনি যেতে না যেতেই নিষেধাজ্ঞা এসেছে। আগে সাতজনের ওপর, এখন আবার এ কাজ। আমি এই কথাই বলতে চাই, যারা গাজার গণহত্যাকে এবং যারা গণহত্যা ঘটাচ্ছে, তাদের এই নিষ্ঠুর ও বর্বরোচিত ভূমিকাকে গণহত্যা বলতে চায় না, তারা কোথায় কাকে নিষেধাজ্ঞা দিল—তাতে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই।’
তিনি বলেন, ‘সাড়ে ৩৫ হাজার মানুষকে নির্বিচারে, নিষ্ঠুরভাবে অবিরাম হত্যা করেছে গাজায়। ঘোষণা দিয়ে গণহত্যা করছে। হলোকাস্টের সময় ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যার কথা ইতিহাসে আছে। এখন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু যা করছে, তা হিটলারের চেয়েও ভয়াবহ।’
এই গণহত্যার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যারা প্রটেস্টরদের এভাবে হামলা করে, তাদের গণতন্ত্র, মানবাধিকার...যারা গণহত্যাকে অস্বীকার করে, তারা আমাদের কাকে নিষেধাজ্ঞা, ভিসা নীতি দিল, সেটা নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই।’
সেনাবাহিনী নিজেদের নিয়মে চলে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দেশের সশস্ত্র বাহিনী, কিন্তু তাদের আলাদা নিয়মকানুন আছে। সেখানে যদি কেউ অপরাধ করে থাকে, সেটা প্রমাণিত হলে, কোনো দিনও ছাড় দেওয়ার লোক বঙ্গবন্ধুর কন্যা না।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংরক্ষিত মহিলা আসনে সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনেকের মনোনয়নপ্রত্যাশী হওয়া নিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সংরক্ষিত আসনে অনেকে প্রার্থী ছিলেন, তাঁদের না পাওয়ার বেদনা থাকতে পারে। আমাদের দূরদর্শী লিডারশিপ ছিল বলে আমরা সফল হয়েছি। রিজার্ভ সিটের বিপরীতে প্রার্থী ছিল ১৩শ প্লাস। পরিস্থিতি এমন যে কাকে রেখে কাকে দেব। অনেকে প্রার্থী ছিলেন, অনেকের স্বপ্ন ছিল, আকাঙ্ক্ষা ছিল, এ কারণে দুঃখ পেয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘আগে নারীরা, তরুণেরা আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, শেখ হাসিনার ম্যাজিক্যাল লিডারশিপে এখন তরুণ ও নারীরা এক বাক্যে আওয়ামী লীগকে ভোট দেবেন, এটা আমরা লক্ষ করেছি।’
দলটির সংস্কৃতিবিষয়ক উপকমিটি চেয়ারম্যান আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, সাবেক সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য নায়ক ফেরদৌস আহমেদ ও আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনিসুল ইসলাম প্রমুখ।
সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার দিকে ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘যারা গাজার গণহত্যাকে অস্বীকার করে, তারা কোথায় কাকে নিষেধাজ্ঞা, ভিসা নীতি দিল, তাতে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই।’
আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির সাংস্কৃতিক উপকমিটির ‘সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যসমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা’ সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডোনাল্ড আসলেন সম্পর্ক এগিয়ে নিতে। সেখানে আবার তিনি যেতে না যেতেই নিষেধাজ্ঞা এসেছে। আগে সাতজনের ওপর, এখন আবার এ কাজ। আমি এই কথাই বলতে চাই, যারা গাজার গণহত্যাকে এবং যারা গণহত্যা ঘটাচ্ছে, তাদের এই নিষ্ঠুর ও বর্বরোচিত ভূমিকাকে গণহত্যা বলতে চায় না, তারা কোথায় কাকে নিষেধাজ্ঞা দিল—তাতে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই।’
তিনি বলেন, ‘সাড়ে ৩৫ হাজার মানুষকে নির্বিচারে, নিষ্ঠুরভাবে অবিরাম হত্যা করেছে গাজায়। ঘোষণা দিয়ে গণহত্যা করছে। হলোকাস্টের সময় ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যার কথা ইতিহাসে আছে। এখন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু যা করছে, তা হিটলারের চেয়েও ভয়াবহ।’
এই গণহত্যার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যারা প্রটেস্টরদের এভাবে হামলা করে, তাদের গণতন্ত্র, মানবাধিকার...যারা গণহত্যাকে অস্বীকার করে, তারা আমাদের কাকে নিষেধাজ্ঞা, ভিসা নীতি দিল, সেটা নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই।’
সেনাবাহিনী নিজেদের নিয়মে চলে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দেশের সশস্ত্র বাহিনী, কিন্তু তাদের আলাদা নিয়মকানুন আছে। সেখানে যদি কেউ অপরাধ করে থাকে, সেটা প্রমাণিত হলে, কোনো দিনও ছাড় দেওয়ার লোক বঙ্গবন্ধুর কন্যা না।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংরক্ষিত মহিলা আসনে সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনেকের মনোনয়নপ্রত্যাশী হওয়া নিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সংরক্ষিত আসনে অনেকে প্রার্থী ছিলেন, তাঁদের না পাওয়ার বেদনা থাকতে পারে। আমাদের দূরদর্শী লিডারশিপ ছিল বলে আমরা সফল হয়েছি। রিজার্ভ সিটের বিপরীতে প্রার্থী ছিল ১৩শ প্লাস। পরিস্থিতি এমন যে কাকে রেখে কাকে দেব। অনেকে প্রার্থী ছিলেন, অনেকের স্বপ্ন ছিল, আকাঙ্ক্ষা ছিল, এ কারণে দুঃখ পেয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘আগে নারীরা, তরুণেরা আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, শেখ হাসিনার ম্যাজিক্যাল লিডারশিপে এখন তরুণ ও নারীরা এক বাক্যে আওয়ামী লীগকে ভোট দেবেন, এটা আমরা লক্ষ করেছি।’
দলটির সংস্কৃতিবিষয়ক উপকমিটি চেয়ারম্যান আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, সাবেক সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য নায়ক ফেরদৌস আহমেদ ও আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনিসুল ইসলাম প্রমুখ।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রশাসনে যেসব কর্মকর্তাকে পদায়ন করা হয়েছে তাঁরা রাজনৈতিকভাবে হয় বিএনপি, নয় জামায়াত বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।
১২ ঘণ্টা আগেঅতীতে রাজনৈতিক দলগুলো বাংলাদেশের সংবিধানে মূলনীতি হিসেবে দলীয় বক্তব্য চাপিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দেশের সংবিধানের মূলনীতির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে দলটি। অর্থবিল ও আস্থা ভোটে সংসদ সদস্যদের দলীয় সিদ্ধান্তে ভোটের পক্ষে রয়েছে। নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেটকে মৌলিক অধিকারে
১৫ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের জন্য আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের প্রয়োজন নেই। কারণ, এই সরকারকে তো আমরাই সমর্থন দিয়ে বসিয়েছি।’
১৫ ঘণ্টা আগেভারতের আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কোলে বসা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও অর্থনীতিবিদ ড. আনু মুহাম্মদ।
১৬ ঘণ্টা আগে