চাঁদপুর প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের কাউকে বিএনপির সদস্য ফরম দিলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম ভূঁইয়া।
সেলিম ভূঁইয়া বলেছেন, ‘কোনো অবস্থাতেই আওয়ামী লীগের কাউকে বিএনপির সদস্য ফরম দেওয়া যাবে না। যিনি দেবেন তাঁর বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকি বিগত দিনে যাঁরা আমাদের নেতা-কর্মীদের নামে মামলা দিয়েছেন এবং ওই মামলায় যাঁরা সাক্ষী হয়েছেন, তাঁদেরও সদস্য করা যাবে না।’
আজ শনিবার বিকেলে চাঁদপুর জেলা বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ ও সদস্য নবায়ন কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সেলিম ভূঁইয়া এসব কথা বলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি, ফরম বিতরণে চাঁদপুর প্রথম হবে। কারণ, চাঁদপুর বিএনপির দুর্গ।’
দলের স্থানীয় নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘বিতর্কিত কেউ যাতে দলে প্রবেশ করতে না পারেন। যাঁরা বিগত দিনে আন্দোলন-সংগ্রামে ছিলেন, তাঁরাই যেন আগামী দিনে মূল্যায়িত হন। যাঁরা বিগত দিনে আওয়ামী লীগের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, এমনকি যাঁরা বাধ্য হয়ে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় কর্মসূচিতে গিয়েছেন, তাঁদের বিষয়গুলো আপনারা চিন্তাভাবনা করে বিবেচনা করতে পারেন।’
সেলিম ভূঁইয়া আরও বলেন, ‘ইউনূস সাহেব একটি কিংস পার্টি গঠন করেছেন, কিছু শিশুসুলভ ছেলেদের দিয়ে। জুলাই আন্দোলনে আমাদের ছেলেরা জীবন দিয়েছে। শুধু কি ছাত্ররা জীবন দিয়েছে? টোটাল আন্দোলনটি তারেক রহমানের নির্দেশে পরিচালিত হয়েছে। যদি তারেক রহমান আন্দোলনের নেতৃত্ব না দিতেন, তাহলে ৫ তারিখ হাসিনার পতন সম্ভব হতো না। আমাদের ইশরাককে আদালতের রায়ের পরও শপথ পড়তে দেওয়া হয়নি। ফলে আমাদের নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে আন্দোলনে নেমেছে। সার্বিক দিক দেখে ইউনূস সাহেব মনে করেছেন, আর দায়িত্ব পালন সম্ভব নয়। এ কথাটিও তিনি তাঁর লোকেদের কাছে বললেন।’ বিএনপিকে সাক্ষাৎ দেননি। ভবিষ্যতে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তারেক রহমান যা যা বলেছেন, তা তা বাস্তবায়ন করবেন।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া। সভাপতিত্ব করেন চাঁদপুর জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সলিম উল্যাহ সেলিমের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ব্যাংকিং ও রাজস্ববিষয়ক সম্পাদক হারুনুর রশিদ, সদস্য জালাল উদ্দিন আহমেদ ও ফরিদগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এম এ হান্নান।
আওয়ামী লীগের কাউকে বিএনপির সদস্য ফরম দিলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম ভূঁইয়া।
সেলিম ভূঁইয়া বলেছেন, ‘কোনো অবস্থাতেই আওয়ামী লীগের কাউকে বিএনপির সদস্য ফরম দেওয়া যাবে না। যিনি দেবেন তাঁর বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকি বিগত দিনে যাঁরা আমাদের নেতা-কর্মীদের নামে মামলা দিয়েছেন এবং ওই মামলায় যাঁরা সাক্ষী হয়েছেন, তাঁদেরও সদস্য করা যাবে না।’
আজ শনিবার বিকেলে চাঁদপুর জেলা বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ ও সদস্য নবায়ন কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সেলিম ভূঁইয়া এসব কথা বলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি, ফরম বিতরণে চাঁদপুর প্রথম হবে। কারণ, চাঁদপুর বিএনপির দুর্গ।’
দলের স্থানীয় নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘বিতর্কিত কেউ যাতে দলে প্রবেশ করতে না পারেন। যাঁরা বিগত দিনে আন্দোলন-সংগ্রামে ছিলেন, তাঁরাই যেন আগামী দিনে মূল্যায়িত হন। যাঁরা বিগত দিনে আওয়ামী লীগের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, এমনকি যাঁরা বাধ্য হয়ে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় কর্মসূচিতে গিয়েছেন, তাঁদের বিষয়গুলো আপনারা চিন্তাভাবনা করে বিবেচনা করতে পারেন।’
সেলিম ভূঁইয়া আরও বলেন, ‘ইউনূস সাহেব একটি কিংস পার্টি গঠন করেছেন, কিছু শিশুসুলভ ছেলেদের দিয়ে। জুলাই আন্দোলনে আমাদের ছেলেরা জীবন দিয়েছে। শুধু কি ছাত্ররা জীবন দিয়েছে? টোটাল আন্দোলনটি তারেক রহমানের নির্দেশে পরিচালিত হয়েছে। যদি তারেক রহমান আন্দোলনের নেতৃত্ব না দিতেন, তাহলে ৫ তারিখ হাসিনার পতন সম্ভব হতো না। আমাদের ইশরাককে আদালতের রায়ের পরও শপথ পড়তে দেওয়া হয়নি। ফলে আমাদের নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে আন্দোলনে নেমেছে। সার্বিক দিক দেখে ইউনূস সাহেব মনে করেছেন, আর দায়িত্ব পালন সম্ভব নয়। এ কথাটিও তিনি তাঁর লোকেদের কাছে বললেন।’ বিএনপিকে সাক্ষাৎ দেননি। ভবিষ্যতে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তারেক রহমান যা যা বলেছেন, তা তা বাস্তবায়ন করবেন।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া। সভাপতিত্ব করেন চাঁদপুর জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সলিম উল্যাহ সেলিমের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ব্যাংকিং ও রাজস্ববিষয়ক সম্পাদক হারুনুর রশিদ, সদস্য জালাল উদ্দিন আহমেদ ও ফরিদগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এম এ হান্নান।
জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।’
১৪ মিনিট আগেফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকাতে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ব্যাপারে দলের নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও পরিকল্পিতভাবে তা ব্যর্থ করার চেষ্টা চলছে। ফেব্রুয়ারির
৩৮ মিনিট আগেজিয়াউর রহমান কাদের নিয়ে দল গঠন করেছেন জানেন? শাহ আজিজ। তিনি ছিলেন এক নম্বর রাজাকার। জিয়াউর রহমান তাঁকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। অথচ আজ বিএনপি স্লোগান দেয়, এই দেশে রাজাকার থাকবে না! কী আজিব জাহেল! আওয়ামী লীগের বিএনপির ওপর ক্ষোভটাই ছিল—জিয়াউর রহমান রাজাকারকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
৪১ মিনিট আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় দলটির কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনা প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি নাই ফ্যাসিবাদী পতিত শক্তি গোপালগঞ্জে হোক আর যেখানে হোক, গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর
২ ঘণ্টা আগে