নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামাল এবং তাঁর স্ত্রী ফারাজানা সিদ্দিকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন অবরুদ্ধ করার এই আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেওয়া হয়। দুদকের বিশেষ পিপি মীর আহমেদ আলী সালাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত আগস্ট শাহ কামালের বাসা থেকে ১০ কোটি টাকার বেশি উদ্ধার হওয়ার পর তিনি আলোচনায় আসেন। টাকা উদ্ধার সংক্রান্ত মামলায় তিনি কারাগারে আছেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, শাহ কামালের ১২টি ব্যাংক হিসাবে পাঁচ কোটি ৭৫ লাখ ৬৫ হাজার ৭২১ টাকা রয়েছে। এ ছাড়া তার স্ত্রী ফারজানার ৭টি ব্যাংক হিসেবে ৩ কোটি ৭৬ লাখ ৩৪ হাজার ৪১৪ টাকা রয়েছে।
দুদকের উপপরিচালক মাহবুবুল আলম তাদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আবেদন করেন। এ সময় দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট মো. শাহ কামালের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ত্রাণের অর্থ আত্মসাৎ, বদলি ও জনবল নিয়োগে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন দাখিলের দুই সদস্য বিশিষ্ট অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে।
অনুসন্ধানকালে জানা গেছে যে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অবৈধ পন্থায় অর্জিত অর্থ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার প্রচেষ্টায় রয়েছেন। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে অবিলম্বে মো. শাহ কামাল ও তার স্ত্রী মিসেস ফারজানা সিদ্দিকা নামীয় ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। অন্যথায় তাদের বিচারকালে তা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হবে না। এতে রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামাল এবং তাঁর স্ত্রী ফারাজানা সিদ্দিকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন অবরুদ্ধ করার এই আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেওয়া হয়। দুদকের বিশেষ পিপি মীর আহমেদ আলী সালাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত আগস্ট শাহ কামালের বাসা থেকে ১০ কোটি টাকার বেশি উদ্ধার হওয়ার পর তিনি আলোচনায় আসেন। টাকা উদ্ধার সংক্রান্ত মামলায় তিনি কারাগারে আছেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, শাহ কামালের ১২টি ব্যাংক হিসাবে পাঁচ কোটি ৭৫ লাখ ৬৫ হাজার ৭২১ টাকা রয়েছে। এ ছাড়া তার স্ত্রী ফারজানার ৭টি ব্যাংক হিসেবে ৩ কোটি ৭৬ লাখ ৩৪ হাজার ৪১৪ টাকা রয়েছে।
দুদকের উপপরিচালক মাহবুবুল আলম তাদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আবেদন করেন। এ সময় দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট মো. শাহ কামালের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ত্রাণের অর্থ আত্মসাৎ, বদলি ও জনবল নিয়োগে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন দাখিলের দুই সদস্য বিশিষ্ট অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে।
অনুসন্ধানকালে জানা গেছে যে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অবৈধ পন্থায় অর্জিত অর্থ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার প্রচেষ্টায় রয়েছেন। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে অবিলম্বে মো. শাহ কামাল ও তার স্ত্রী মিসেস ফারজানা সিদ্দিকা নামীয় ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। অন্যথায় তাদের বিচারকালে তা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হবে না। এতে রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ী এলাকায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার সময় উৎসুক জনতার ভিড়ে বারবার বিঘ্ন ঘটে। এতে আহতদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠাতে সমস্যা হয়। উদ্ধারকাজে অনভিপ্রেত পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের শনাক্ত করে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জ
৪ মিনিট আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন
২ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দুপুরে ঢাকার কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটির এ কে খন্দকার প্যারেড গ্রাউন্ডে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আয়োজিত ফিউনারেল প্যারেডে তিনি এসব কথা বলেন। বিমানবাহিনীর প্রধান আরও বলেন, এই ঘটনায় ইতিমধ্যে উচ্চপর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে
২ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমি কারাগারে থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোক নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০-৯০টি ট্রাক ছিল। এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি। দুদকের অভিযোগের বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত নই।
৩ ঘণ্টা আগে