বাংলাদেশকে ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন অর্থাৎ ৩৫০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক। স্থানীয় সময় আজ ভোর ৪টার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে বিষয়টি জানানো হয়।
স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সম্মেলনের ফাঁকে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানেই বিষয়টি নিশ্চিত করেন অজয় বাঙ্গা। তিনি জানান, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক খাত সংস্কারের লক্ষ্যে চলতি অর্থবছরে বিশ্বব্যাংক ৩৫০ কোটি ডলার বা প্রায় ৪২ হাজার কোটি টাকা সহজ শর্তে ঋণ দেবে।
এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলা হয়, ‘বুধবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সম্মেলনের সাইডলাইনে এক বৈঠকে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। আর্থিক খাতে সংস্কারে সহায়তা করতে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশকে ৩.৫ বিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক।’
এর আগে, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ (আইএমএফ) চার আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে ঋণ হিসেবে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজেট সহায়তা চেয়ে চিঠি দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়। আইএমএফ এরই মধ্যে ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক সিগন্যাল দিয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের কাছেও এক বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা চেয়েছিল বাংলাদেশ। এবার সেই ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াল ৩৫০ কোটি ডলারে। এর মধ্যে নতুনভাবে দেওয়া হচ্ছে প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা। আর আগের ঋণ সহায়তা থেকে ১৮ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হবে বাংলাদেশ পুনর্গঠনের সংস্কার খাতে। বৈঠকে ড. ইউনূস তাঁর নেওয়া সংস্কারমূলক কাজের জন্য বিশ্বব্যাংকের আরও সহায়তা চান।
বাংলাদেশকে ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন অর্থাৎ ৩৫০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক। স্থানীয় সময় আজ ভোর ৪টার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে বিষয়টি জানানো হয়।
স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সম্মেলনের ফাঁকে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানেই বিষয়টি নিশ্চিত করেন অজয় বাঙ্গা। তিনি জানান, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক খাত সংস্কারের লক্ষ্যে চলতি অর্থবছরে বিশ্বব্যাংক ৩৫০ কোটি ডলার বা প্রায় ৪২ হাজার কোটি টাকা সহজ শর্তে ঋণ দেবে।
এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলা হয়, ‘বুধবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সম্মেলনের সাইডলাইনে এক বৈঠকে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। আর্থিক খাতে সংস্কারে সহায়তা করতে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশকে ৩.৫ বিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক।’
এর আগে, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ (আইএমএফ) চার আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে ঋণ হিসেবে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজেট সহায়তা চেয়ে চিঠি দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়। আইএমএফ এরই মধ্যে ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক সিগন্যাল দিয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের কাছেও এক বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা চেয়েছিল বাংলাদেশ। এবার সেই ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াল ৩৫০ কোটি ডলারে। এর মধ্যে নতুনভাবে দেওয়া হচ্ছে প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা। আর আগের ঋণ সহায়তা থেকে ১৮ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হবে বাংলাদেশ পুনর্গঠনের সংস্কার খাতে। বৈঠকে ড. ইউনূস তাঁর নেওয়া সংস্কারমূলক কাজের জন্য বিশ্বব্যাংকের আরও সহায়তা চান।
শিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন
১ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দুপুরে ঢাকার কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটির এ কে খন্দকার প্যারেড গ্রাউন্ডে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আয়োজিত ফিউনারেল প্যারেডে তিনি এসব কথা বলেন। বিমানবাহিনীর প্রধান আরও বলেন, এই ঘটনায় ইতিমধ্যে উচ্চপর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে
১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমি কারাগারে থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোক নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০-৯০টি ট্রাক ছিল। এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি। দুদকের অভিযোগের বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত নই।
২ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার (২১ জুলাই) উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয়, তখনো সম্পূর্ণ অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সমন্বয়ক সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। কিন্তু তিনি বিপদ দেখে সরে যাননি, নিজের সন্তানের মতো বুক আগলে বাঁচাতে চেয়েছিলেন ছাত্র-ছাত্রীদের
২ ঘণ্টা আগে