শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
কক্সবাজারের উখিয়া, টেকনাফ এমনকি ভাসানচরে আশ্রিত ক্যাম্প থেকে পালিয়ে যাচ্ছে রোহিঙ্গারা। বেশির ভাগই সাগর পাড়ি দিয়ে মালয়েশিয়া যাওয়ার চেষ্টা করছে। কেউ কেউ গোপনে বিদেশে গিয়ে বাংলাদেশিদের সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। এসব ঘটনায় অনেকে গ্রেপ্তারও হয়েছে। কিন্তু তারপরও ক্যাম্পে আটকে রাখা যাচ্ছে না রোহিঙ্গাদের।
প্রশ্ন উঠেছে, এত নিরাপত্তাব্যবস্থাকে ফাঁকি দিয়ে রোহিঙ্গারা ক্যাম্প থেকে পালাচ্ছে কীভাবে? সংশ্লিষ্ট আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বলছেন, ধীরে ধীরে রোহিঙ্গারা বেপরোয়া হয়ে উঠছে। তারা নানা ধরনের অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছে। এতে পরিস্থিতিও জটিল হয়ে যাচ্ছে।
সম্প্রতি নোয়াখালীর ভাসানচরের আশ্রয়ণ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় নারী-শিশুসহ ৪০ জন রোহিঙ্গা শরণার্থীর একটি নৌকা বঙ্গোপসাগরে ডুবে যায়। উদ্ধারকৃতদের বরাত দিয়ে কোস্টগার্ড পূর্ব জোনের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাবিবুর রহমান বলেছেন, তারা পরিবারসহ পালিয়ে চট্টগ্রামে যাচ্ছিল।
র্যাব ও পুলিশের দেওয়া তথ্য বলছে, এ পর্যন্ত ঢাকা, চট্টগ্রাম, বান্দরবান, কুমিল্লা, পটুয়াখালী, বরিশাল, নোয়াখালীসহ সারা দেশে ১১টি জেলা থেকে রোহিঙ্গাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার কক্সবাজারের ক্যাম্প থেকে পালানো ৭৪ রোহিঙ্গাকে আটক করেছে পুলিশ। চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা থেকে তাদের আটক করার কথা নিশ্চিত করেছেন বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দায়িত্বে থাকা কক্সবাজার ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) অধিনায়ক মো. তারিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এত চেকপোস্ট এড়িয়ে মূল সড়ক দিয়ে রোহিঙ্গাদের পক্ষে ক্যাম্প ছাড়া সম্ভব নয়। তবে পাহাড় বেয়ে বেয়ে নানা কৌশলে তারা পালানোর চেষ্টা করছে। আমরা প্রতিদিনই কাউকে না কাউকে আটক করছি।’
তবে শুধু জেলা শহরে না, দেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নজর বিদেশেও। তাদের স্বপ্নের দেশ মালয়েশিয়া। সমুদ্রপথে নৌকায় করে অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় যেতে চায় তারা। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অনেকে বলছে, বাংলাদেশের ক্যাম্পের চেয়ে আরও ভালো থাকার জন্য তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও সেখানে যাওয়ার চেষ্টা করছে।
নয়াপাড়া ২৬-২৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ব্লকের বাসিন্দা জামাল আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ক্যাম্প থেকে শখানেক লোক বিদেশে গেছে। ক্যাম্প ছেড়েছে আরও অনেকে। জনপ্রতি খরচ পড়েছে ৭০ হাজার টাকা। যাদের একটু টাকাপয়সা আছে, তারাই সুযোগ পেলে চলে যাচ্ছে।’
টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোহিঙ্গারা চাইলেও একা যেতে পারে না। স্থানীয় দালালেরা তাদের সাহায্য করছে।
বঙ্গোপসাগরের কচ্ছপিয়া, জালিয়াপাড়া, সাবরাংসহ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রুট ব্যবহার করে তাদের পাচারের চেষ্টা করা হচ্ছে। গত ১০ মাসে এমন ঘটনায় চারটি মামলা হয়েছে। পাচারের সঙ্গে জড়িত ৪২ জন স্থানীয় ও রোহিঙ্গাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উদ্ধার করা হয়েছে ৫৬ জন নারী-পুরুষকে।
কক্সবাজারের জেলা পুলিশ সূত্র বলছে, শুধু টেকনাফ নয়, মহেশখালী, উখিয়া, চকরিয়া, পেকুয়া ও সেন্ট মার্টিন এবং চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে দিয়েও মানব পাচার হচ্ছে। এসব এলাকা থেকে গত দুই বছরে ১ হাজার ৩১০ জন রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে দেড় শতাধিক দালালকে। রোহিঙ্গাদের অবৈধপথে যাত্রা নিয়ে ২০২০ সালে জাতিসংঘের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে ২ হাজার ৩০০ জন ব্যক্তি সমুদ্রপথে পাড়ি দিয়েছে। যার মধ্যে ২০১৯ সালেই গেছে ১ হাজার ৩০০ জন।
সম্প্রতি বিদেশে পাড়ি দেওয়ার আগে একটি রোহিঙ্গা পরিবার টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নে নাফ নদীর একটি পয়েন্ট থেকে আটক হয়। পুলিশকে দেওয়া জবানবন্দিতে তারা বলেছে, ক্যাম্পের বাইরে মূল চেকপোস্টের পাশ দিয়ে দালালের সাহায্যে তারা বের হয়েছে। দালালেরা তাদের বলেছিল, সেখান থেকে ছোট নৌকায় করে গভীর সমুদ্রে নিয়ে যাওয়া হবে। মাঝসমুদ্রে বড় ট্রলার অপেক্ষা করবে। সেই ট্রলারে করে মালয়েশিয়ায় পৌঁছে দেওয়া হবে। এ জন্য মাথাপিছু খরচ ১ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার আমিরুল হক বলেন, কোস্টগার্ড অবৈধ মানব পাচার রোধে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। এর মাঝেও এমন ঘটনা ঘটছে।
বাংলাদেশ পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর তৎপরতার কারণে দালালেরা প্রতিনিয়ত তাদের রুট এবং কৌশল পাল্টিয়ে থাকে। প্রতিনিয়তই এসব দালাল চক্রের সদস্যরা গ্রেপ্তার হচ্ছে।
অন্যদিকে শুধু ক্যাম্প থেকে পালিয়েই থেমে থাকছে না রোহিঙ্গারা। ক্যাম্পগুলোর আধিপত্য বিস্তার, ইয়াবা ও স্বর্ণের ব্যবসাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা, ভাঙচুর এমনকি গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে।
সম্প্রতি পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ বলেছেন, রোহিঙ্গাদের ক্যাম্পগুলোর নিরাপত্তা ঢেলে সাজানো হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত দুই বছরে বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে নানা অপরাধে ২ হাজার ২০০ জন রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
কক্সবাজারের উখিয়া, টেকনাফ এমনকি ভাসানচরে আশ্রিত ক্যাম্প থেকে পালিয়ে যাচ্ছে রোহিঙ্গারা। বেশির ভাগই সাগর পাড়ি দিয়ে মালয়েশিয়া যাওয়ার চেষ্টা করছে। কেউ কেউ গোপনে বিদেশে গিয়ে বাংলাদেশিদের সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। এসব ঘটনায় অনেকে গ্রেপ্তারও হয়েছে। কিন্তু তারপরও ক্যাম্পে আটকে রাখা যাচ্ছে না রোহিঙ্গাদের।
প্রশ্ন উঠেছে, এত নিরাপত্তাব্যবস্থাকে ফাঁকি দিয়ে রোহিঙ্গারা ক্যাম্প থেকে পালাচ্ছে কীভাবে? সংশ্লিষ্ট আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বলছেন, ধীরে ধীরে রোহিঙ্গারা বেপরোয়া হয়ে উঠছে। তারা নানা ধরনের অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছে। এতে পরিস্থিতিও জটিল হয়ে যাচ্ছে।
সম্প্রতি নোয়াখালীর ভাসানচরের আশ্রয়ণ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় নারী-শিশুসহ ৪০ জন রোহিঙ্গা শরণার্থীর একটি নৌকা বঙ্গোপসাগরে ডুবে যায়। উদ্ধারকৃতদের বরাত দিয়ে কোস্টগার্ড পূর্ব জোনের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাবিবুর রহমান বলেছেন, তারা পরিবারসহ পালিয়ে চট্টগ্রামে যাচ্ছিল।
র্যাব ও পুলিশের দেওয়া তথ্য বলছে, এ পর্যন্ত ঢাকা, চট্টগ্রাম, বান্দরবান, কুমিল্লা, পটুয়াখালী, বরিশাল, নোয়াখালীসহ সারা দেশে ১১টি জেলা থেকে রোহিঙ্গাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার কক্সবাজারের ক্যাম্প থেকে পালানো ৭৪ রোহিঙ্গাকে আটক করেছে পুলিশ। চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা থেকে তাদের আটক করার কথা নিশ্চিত করেছেন বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দায়িত্বে থাকা কক্সবাজার ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) অধিনায়ক মো. তারিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এত চেকপোস্ট এড়িয়ে মূল সড়ক দিয়ে রোহিঙ্গাদের পক্ষে ক্যাম্প ছাড়া সম্ভব নয়। তবে পাহাড় বেয়ে বেয়ে নানা কৌশলে তারা পালানোর চেষ্টা করছে। আমরা প্রতিদিনই কাউকে না কাউকে আটক করছি।’
তবে শুধু জেলা শহরে না, দেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নজর বিদেশেও। তাদের স্বপ্নের দেশ মালয়েশিয়া। সমুদ্রপথে নৌকায় করে অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় যেতে চায় তারা। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অনেকে বলছে, বাংলাদেশের ক্যাম্পের চেয়ে আরও ভালো থাকার জন্য তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও সেখানে যাওয়ার চেষ্টা করছে।
নয়াপাড়া ২৬-২৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ব্লকের বাসিন্দা জামাল আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ক্যাম্প থেকে শখানেক লোক বিদেশে গেছে। ক্যাম্প ছেড়েছে আরও অনেকে। জনপ্রতি খরচ পড়েছে ৭০ হাজার টাকা। যাদের একটু টাকাপয়সা আছে, তারাই সুযোগ পেলে চলে যাচ্ছে।’
টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোহিঙ্গারা চাইলেও একা যেতে পারে না। স্থানীয় দালালেরা তাদের সাহায্য করছে।
বঙ্গোপসাগরের কচ্ছপিয়া, জালিয়াপাড়া, সাবরাংসহ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রুট ব্যবহার করে তাদের পাচারের চেষ্টা করা হচ্ছে। গত ১০ মাসে এমন ঘটনায় চারটি মামলা হয়েছে। পাচারের সঙ্গে জড়িত ৪২ জন স্থানীয় ও রোহিঙ্গাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উদ্ধার করা হয়েছে ৫৬ জন নারী-পুরুষকে।
কক্সবাজারের জেলা পুলিশ সূত্র বলছে, শুধু টেকনাফ নয়, মহেশখালী, উখিয়া, চকরিয়া, পেকুয়া ও সেন্ট মার্টিন এবং চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে দিয়েও মানব পাচার হচ্ছে। এসব এলাকা থেকে গত দুই বছরে ১ হাজার ৩১০ জন রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে দেড় শতাধিক দালালকে। রোহিঙ্গাদের অবৈধপথে যাত্রা নিয়ে ২০২০ সালে জাতিসংঘের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে ২ হাজার ৩০০ জন ব্যক্তি সমুদ্রপথে পাড়ি দিয়েছে। যার মধ্যে ২০১৯ সালেই গেছে ১ হাজার ৩০০ জন।
সম্প্রতি বিদেশে পাড়ি দেওয়ার আগে একটি রোহিঙ্গা পরিবার টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নে নাফ নদীর একটি পয়েন্ট থেকে আটক হয়। পুলিশকে দেওয়া জবানবন্দিতে তারা বলেছে, ক্যাম্পের বাইরে মূল চেকপোস্টের পাশ দিয়ে দালালের সাহায্যে তারা বের হয়েছে। দালালেরা তাদের বলেছিল, সেখান থেকে ছোট নৌকায় করে গভীর সমুদ্রে নিয়ে যাওয়া হবে। মাঝসমুদ্রে বড় ট্রলার অপেক্ষা করবে। সেই ট্রলারে করে মালয়েশিয়ায় পৌঁছে দেওয়া হবে। এ জন্য মাথাপিছু খরচ ১ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার আমিরুল হক বলেন, কোস্টগার্ড অবৈধ মানব পাচার রোধে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। এর মাঝেও এমন ঘটনা ঘটছে।
বাংলাদেশ পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর তৎপরতার কারণে দালালেরা প্রতিনিয়ত তাদের রুট এবং কৌশল পাল্টিয়ে থাকে। প্রতিনিয়তই এসব দালাল চক্রের সদস্যরা গ্রেপ্তার হচ্ছে।
অন্যদিকে শুধু ক্যাম্প থেকে পালিয়েই থেমে থাকছে না রোহিঙ্গারা। ক্যাম্পগুলোর আধিপত্য বিস্তার, ইয়াবা ও স্বর্ণের ব্যবসাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা, ভাঙচুর এমনকি গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে।
সম্প্রতি পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ বলেছেন, রোহিঙ্গাদের ক্যাম্পগুলোর নিরাপত্তা ঢেলে সাজানো হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত দুই বছরে বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে নানা অপরাধে ২ হাজার ২০০ জন রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
দুই দিনব্যাপী জাতীয় কবিতা উৎসবের উদ্বোধন হলো। আজ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বরে উৎসবের উদ্বোধন করেন শহীদ আবু সাঈদের মা মনোয়ারা বেগম। ‘স্বাধীনতা সাম্য সম্প্রীতির জন্য কবিতা’ স্লোগানে শুরু হলো কবিদের এই মিলনমেলা।
২ মিনিট আগেশনিবার বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণসহ বিচার সেবা প্রদানে দক্ষতা বৃদ্ধিতে করণীয় নিয়ে আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি। সুপ্রিম কোর্ট থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
২৪ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথবাহিনীর হেফাজতে বিএনপি নেতা নিহতের অভিযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে গুম ও হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারদের সংগঠন মায়ের ডাক। সেই সঙ্গে যৌথবাহিনীর নামে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সংস্কৃতি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করাসহ ৪টি দাবি তুলে ধরেছে সংগঠনটি। আজ শনিবার সংগঠনটির অফিশিয়াল ফেসবুক..
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথবাহিনীর অভিযানে যুবদল নেতাকে আটকের পর মৃত্যুর ঘটনায় জরুরি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যেকোনো ধরনের হেফাজতে নির্যাতন ও হত্যার কঠোর নিন্দা জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে