নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মাধ্যমে কিছুটা স্পষ্ট হবে আমরা কোন দিকে যাচ্ছি। বিরোধী দল অংশ না নেওয়ায় নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ও গ্রহণযোগ্য হবে না। ভোটারদের সামনে কোনো বিকল্প থাকবে না। নির্বাচন হলেও সুষ্ঠু ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন না হলে সাংবিধানিক মানদণ্ড পূরণ হবে না। অতীতে দেখা গেছে, সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যদি হস্তক্ষেপ না করে তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব।’
আজ রোববার সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) আয়োজিত ‘আসন্ন সিটি করপোরেশন নির্বাচন: প্রাসঙ্গিক ভাবনা’ শীর্ষক ওয়েবিনারে তিনি এ কথা বলেন।
ওয়েবিনারের লিখিত প্রবন্ধে সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনকেই ‘নিয়ন্ত্রণ’ করার প্রচেষ্টা দেখা গিয়েছিল। তারপরের নির্বাচনগুলোতে বিরোধী দলগুলো অংশগ্রহণ করেনি। বর্তমান নির্বাচন কমিশন বিরোধী দলের মধ্যে আস্থা সৃষ্টিতে কাজ করবে বললেও জাতীয় নির্বাচনের আগে সব দলকে আস্থায় আনা সম্ভব কি না, সে সংশয় রয়েই যাচ্ছে।
এক পাক্ষিক নির্বাচন হচ্ছে জানিয়ে সাবেক নির্বাচন কমিশনার ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠিতই হয়েছে ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে কেন্দ্রে এসে, ভোট দিয়ে, নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরে যেতে পারেন। নির্বাচন কমিশন এখন সেটি করতে ব্যর্থ হচ্ছে। ভোটাররা ভোট দিতে অনাগ্রহী হয়ে পড়েছেন, দলের সমর্থকেরাও ভোট দিতে যাচ্ছেন না।
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ বলেন, নির্বাচনে যত কম দল অংশ নিচ্ছে, যত কম মানুষ ভোট দিচ্ছে তত বেশি ক্ষমতাসীনদের জন্য সুবিধা হচ্ছে। নির্বাচনে প্রতিযোগিতা থাকলে ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এখন নিজেদের মধ্যে ঝুঁকিমুক্ত নির্বাচনের একটি ধারা দাঁড়িয়ে গেছে।
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান বলেন, কয়েকটি দল অংশ না নেওয়ায় এই নির্বাচন নিয়ে একটি বড় অংশের উৎসাহ থাকবে না। নির্বাচন কমিশন ও ক্ষমতাসীনরা সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, ‘একের পর এক বিতর্কিত নির্বাচন করার মধ্য দিয়ে নির্বাচনব্যবস্থার কেন্দ্রীয় নায়ক ভোটারদের অপমান করা হচ্ছে। ভোটাররা ভোটের দিন ক্ষমতায়িত বোধ করেন, সেটি আবার কবে ফিরে পাব—এটাই আমাদের এখন মূল প্রশ্ন।’
সভাপতির বক্তব্যে সুজন সভাপতি এম হাফিজ উদ্দিন খান বলেন, নির্বাচনী ব্যবস্থা পুনর্গঠনের মনোভাব কারও মধ্যে দেখা যাচ্ছে না। একমাত্র তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। তাই সেই ব্যবস্থা আবার ফিরিয়ে আনতে হবে।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মাধ্যমে কিছুটা স্পষ্ট হবে আমরা কোন দিকে যাচ্ছি। বিরোধী দল অংশ না নেওয়ায় নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ও গ্রহণযোগ্য হবে না। ভোটারদের সামনে কোনো বিকল্প থাকবে না। নির্বাচন হলেও সুষ্ঠু ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন না হলে সাংবিধানিক মানদণ্ড পূরণ হবে না। অতীতে দেখা গেছে, সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যদি হস্তক্ষেপ না করে তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব।’
আজ রোববার সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) আয়োজিত ‘আসন্ন সিটি করপোরেশন নির্বাচন: প্রাসঙ্গিক ভাবনা’ শীর্ষক ওয়েবিনারে তিনি এ কথা বলেন।
ওয়েবিনারের লিখিত প্রবন্ধে সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনকেই ‘নিয়ন্ত্রণ’ করার প্রচেষ্টা দেখা গিয়েছিল। তারপরের নির্বাচনগুলোতে বিরোধী দলগুলো অংশগ্রহণ করেনি। বর্তমান নির্বাচন কমিশন বিরোধী দলের মধ্যে আস্থা সৃষ্টিতে কাজ করবে বললেও জাতীয় নির্বাচনের আগে সব দলকে আস্থায় আনা সম্ভব কি না, সে সংশয় রয়েই যাচ্ছে।
এক পাক্ষিক নির্বাচন হচ্ছে জানিয়ে সাবেক নির্বাচন কমিশনার ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠিতই হয়েছে ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে কেন্দ্রে এসে, ভোট দিয়ে, নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরে যেতে পারেন। নির্বাচন কমিশন এখন সেটি করতে ব্যর্থ হচ্ছে। ভোটাররা ভোট দিতে অনাগ্রহী হয়ে পড়েছেন, দলের সমর্থকেরাও ভোট দিতে যাচ্ছেন না।
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ বলেন, নির্বাচনে যত কম দল অংশ নিচ্ছে, যত কম মানুষ ভোট দিচ্ছে তত বেশি ক্ষমতাসীনদের জন্য সুবিধা হচ্ছে। নির্বাচনে প্রতিযোগিতা থাকলে ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এখন নিজেদের মধ্যে ঝুঁকিমুক্ত নির্বাচনের একটি ধারা দাঁড়িয়ে গেছে।
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান বলেন, কয়েকটি দল অংশ না নেওয়ায় এই নির্বাচন নিয়ে একটি বড় অংশের উৎসাহ থাকবে না। নির্বাচন কমিশন ও ক্ষমতাসীনরা সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, ‘একের পর এক বিতর্কিত নির্বাচন করার মধ্য দিয়ে নির্বাচনব্যবস্থার কেন্দ্রীয় নায়ক ভোটারদের অপমান করা হচ্ছে। ভোটাররা ভোটের দিন ক্ষমতায়িত বোধ করেন, সেটি আবার কবে ফিরে পাব—এটাই আমাদের এখন মূল প্রশ্ন।’
সভাপতির বক্তব্যে সুজন সভাপতি এম হাফিজ উদ্দিন খান বলেন, নির্বাচনী ব্যবস্থা পুনর্গঠনের মনোভাব কারও মধ্যে দেখা যাচ্ছে না। একমাত্র তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। তাই সেই ব্যবস্থা আবার ফিরিয়ে আনতে হবে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৪ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৬ ঘণ্টা আগে