আশরাফ-উল-আলম
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে সজীব গ্রুপের হাশেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের কারখানায় আগুন লাগার ঘটনায় অর্ধ শতাধিক নিহতের ঘটনায় হত্যা মামলা করেছে পুলিশ। রূপগঞ্জের ভূলতা পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. নাজিম উদ্দিন মজুমদার বাদী হয়ে এই মামলা করেন।
মামলার এজাহারে দেখা যাচ্ছে, কারখানা মালিক আবুল হাশেম, তাঁর চার ছেলে ও কোম্পানির তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সরাসরি হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা আরও আসামির কথাও এজাহারে বলা হয়েছে। দণ্ডবিধির ৩০২,৩২৩, ৩২৪,৩২৫, ৩২৬ ও ৩০৭ ধারায় তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর আশুলিয়া তাজরীন গার্মেন্টস ভবনে অগ্নিকাণ্ডে শতাধিক হতাহত হয়। এ ঘটনায় নরহত্যার অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছিল। আট বছরেও মামলার বিচার শেষ হয়নি। দুই দশকে বাংলাদেশ ২৭ টির বেশি ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। বিভিন্ন কারখানায় এসব অগ্নিকাণ্ডে যেকটি মামলা হয়েছে সেসব মামলায় দুর্ঘটনাজনিত কারণে মৃত্যুর অভিযোগে মামলা হয়েছে।
তাজরীন গার্মেন্টসে আগুনে পুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি ছিল। ভবনের নিচের প্রধান ফটক বন্ধ থাকায় এমন মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। তখন নরহত্যার অভিযোগে মামলা হয়েছিল। নরহত্যা হচ্ছে সরাসরি খুন নয়, কিন্তু মৃত্যু পারে এমন কাজ করা এবং এতে কারও মৃত্যু হওয়া। দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায় নরহত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
হাশেম ফুডস অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে যে প্রাণহানি ঘটেছে তা হত্যার শামিল। এই হত্যাকাণ্ড প্রমাণিত হলে আসামিদের মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে।
কারখানা পরিচালনার জন্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার বাধ্যবাধকতা সম্পর্কিত কোনো আইন মানেনি কর্তৃপক্ষ। কলকারখানা আইন, শ্রম আইন ও প্রচলিত কোনো বিধি-বিধান মেনে এই কারখানা পরিচালিত হয়নি। উপরন্তু অগ্নিকাণ্ডের সময় কারখানার মূল ফটক তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। আগুন থেকে বেঁচে ফেরা শ্রমিক ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, আগুন লাগার পরে শ্রমিকদের বের হতে দেওয়া হয়নি। জোর করে আটকে রাখা হয়েছে। কাজ করতে বাধ্য করা হয়েছে। আগুনের ভয়াবহতা জেনেও শ্রমিকদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হত্যা বা খুন।
দণ্ডবিধির ৩০০ ধারায় খুনের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, সেসব ক্ষেত্র ছাড়া অন্য সব ক্ষেত্রে শাস্তিযোগ্য নরহত্যা খুন হবে, যদি মৃত্যু ঘটে এমন কাজ মৃত্যু সংঘটনের জন্যই করা হয়ে থাকে। দ্বিতীয়ত, যদি কাজটি কোনো ব্যক্তিকে এমনভাবে দৈহিক আঘাত দেওয়ার উদ্দেশ্যে করা হয়ে থাকে, যে আঘাতে সে ব্যক্তির মৃত্যু হতে পারে বলে অপরাধী জানে। তৃতীয়ত, যদি কোনো ব্যক্তিকে দৈহিক আঘাত দেওয়ার উদ্দেশ্যে কাজটি করা হয় এবং যদি যে দৈহিক আঘাত দেওয়ার অভিসন্ধি করা হয়েছে, সে আঘাতটি প্রকৃতির স্বাভাবিক গতিতে মৃত্যু ঘটাবার পক্ষে যথেষ্ট হয়। চতুর্থত, যদি যে ব্যক্তি কাজটি করেন সেই ব্যক্তি জানেন যে, কাজটি এমন আশু বিপজ্জনক যে, এর কারণে খুব সম্ভব মৃত্যু ঘটবে, অথবা এর কারণে অবশ্যই এমন দৈহিক আঘাত ঘটবে, যার ফলে মৃত্যু ঘটতে পারে। অথবা সেই ব্যক্তি মৃত্যু ঘটাবার বা অনুরূপ দৈহিক আঘাত ঘটাবার ঝুঁকি গ্রহণের অপর কোনো অজুহাত ছাড়াই একই কাজ করেন তাহলে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় অপরাধীকে শাস্তি দেওয়া যাবে।
এই অপরাধী সাব্যস্ত হওয়ার মতো প্রত্যেকটি কাজই কারখানার মালিক পক্ষ করেছে বলে প্রাথমিক তদন্তে পাওয়ার পর এই এজাহার দায়ের করা হয়েছে।
এই মামলায় দণ্ডবিধির অন্য যেসব ধারা সংযুক্ত করা হয়েছে তা হচ্ছে ৩২৩ (সাধারণ আঘাত), ৩২৪ (ধারালো অস্ত্রের আঘাত) ফটক বন্ধ রাখায় অনেকেই ঘোরাঘুরি করতে গিয়ে আঘাত পেয়েছেন, ৩২৫ ও ৩২৬ দুটি ধারা মারাত্মক আঘাত (আগুনে পুড়ে মৃত্যুশয্যায় আছেন অনেকেই) এবং ৩০৭ ধারা হত্যাচেষ্টা। আটকে রেখে আরও অনেককে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে মামলায়।
বিশিষ্ট ফৌজদারি আইনজীবী ও ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের সাবেক পিপি এহসানুল হক সমাজি আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে নরহত্যার অভিযোগ মনে হলেও কার্যত এই কারখানার মালিকপক্ষ যা করেছেন তাতে তাঁর অপরাধ ৩০২ ধারায়। অগ্নিকাণ্ডের পর শ্রমিকদের কারখানায় কাজ করতে বাধ্য করা এবং গেটে তালা লাগিয়ে দেওয়া, যার ফলে অর্ধ শতাধিক শ্রমিকের মৃত্যু সংঘটিত হওয়ার এই দায় মালিকপক্ষকে নিতে হবে।
সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু বলেন, এত দিন পরে এ দেশে সঠিক ধারায় মামলা হলো। কারখানায় আগুন লাগার ঘটনায় শ্রমিকদের ভেতরে আটকে রাখার যে সংস্কৃতি তা এখন বন্ধ হবে। এই অগ্নিকাণ্ডে স্পষ্ট হয়েছে যে, নিজের জীবন রক্ষার্থে শ্রমিকেরা নিরাপদে বের হতে পারেনি। তাদের আটকে রেখে শুধু অমানবিক কাজই করেনি, মৃত্যুর লেলিহান শিখায় নিক্ষেপ করা হয়েছে শ্রমিকদের। হত্যার পূর্ব পরিকল্পনা ছিল না এটা ঠিক। কিন্তু আগুনে নিক্ষেপ করে হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।
আরও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে সজীব গ্রুপের হাশেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের কারখানায় আগুন লাগার ঘটনায় অর্ধ শতাধিক নিহতের ঘটনায় হত্যা মামলা করেছে পুলিশ। রূপগঞ্জের ভূলতা পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. নাজিম উদ্দিন মজুমদার বাদী হয়ে এই মামলা করেন।
মামলার এজাহারে দেখা যাচ্ছে, কারখানা মালিক আবুল হাশেম, তাঁর চার ছেলে ও কোম্পানির তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সরাসরি হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা আরও আসামির কথাও এজাহারে বলা হয়েছে। দণ্ডবিধির ৩০২,৩২৩, ৩২৪,৩২৫, ৩২৬ ও ৩০৭ ধারায় তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর আশুলিয়া তাজরীন গার্মেন্টস ভবনে অগ্নিকাণ্ডে শতাধিক হতাহত হয়। এ ঘটনায় নরহত্যার অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছিল। আট বছরেও মামলার বিচার শেষ হয়নি। দুই দশকে বাংলাদেশ ২৭ টির বেশি ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। বিভিন্ন কারখানায় এসব অগ্নিকাণ্ডে যেকটি মামলা হয়েছে সেসব মামলায় দুর্ঘটনাজনিত কারণে মৃত্যুর অভিযোগে মামলা হয়েছে।
তাজরীন গার্মেন্টসে আগুনে পুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি ছিল। ভবনের নিচের প্রধান ফটক বন্ধ থাকায় এমন মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। তখন নরহত্যার অভিযোগে মামলা হয়েছিল। নরহত্যা হচ্ছে সরাসরি খুন নয়, কিন্তু মৃত্যু পারে এমন কাজ করা এবং এতে কারও মৃত্যু হওয়া। দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায় নরহত্যার সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
হাশেম ফুডস অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে যে প্রাণহানি ঘটেছে তা হত্যার শামিল। এই হত্যাকাণ্ড প্রমাণিত হলে আসামিদের মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে।
কারখানা পরিচালনার জন্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার বাধ্যবাধকতা সম্পর্কিত কোনো আইন মানেনি কর্তৃপক্ষ। কলকারখানা আইন, শ্রম আইন ও প্রচলিত কোনো বিধি-বিধান মেনে এই কারখানা পরিচালিত হয়নি। উপরন্তু অগ্নিকাণ্ডের সময় কারখানার মূল ফটক তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। আগুন থেকে বেঁচে ফেরা শ্রমিক ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, আগুন লাগার পরে শ্রমিকদের বের হতে দেওয়া হয়নি। জোর করে আটকে রাখা হয়েছে। কাজ করতে বাধ্য করা হয়েছে। আগুনের ভয়াবহতা জেনেও শ্রমিকদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হত্যা বা খুন।
দণ্ডবিধির ৩০০ ধারায় খুনের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, সেসব ক্ষেত্র ছাড়া অন্য সব ক্ষেত্রে শাস্তিযোগ্য নরহত্যা খুন হবে, যদি মৃত্যু ঘটে এমন কাজ মৃত্যু সংঘটনের জন্যই করা হয়ে থাকে। দ্বিতীয়ত, যদি কাজটি কোনো ব্যক্তিকে এমনভাবে দৈহিক আঘাত দেওয়ার উদ্দেশ্যে করা হয়ে থাকে, যে আঘাতে সে ব্যক্তির মৃত্যু হতে পারে বলে অপরাধী জানে। তৃতীয়ত, যদি কোনো ব্যক্তিকে দৈহিক আঘাত দেওয়ার উদ্দেশ্যে কাজটি করা হয় এবং যদি যে দৈহিক আঘাত দেওয়ার অভিসন্ধি করা হয়েছে, সে আঘাতটি প্রকৃতির স্বাভাবিক গতিতে মৃত্যু ঘটাবার পক্ষে যথেষ্ট হয়। চতুর্থত, যদি যে ব্যক্তি কাজটি করেন সেই ব্যক্তি জানেন যে, কাজটি এমন আশু বিপজ্জনক যে, এর কারণে খুব সম্ভব মৃত্যু ঘটবে, অথবা এর কারণে অবশ্যই এমন দৈহিক আঘাত ঘটবে, যার ফলে মৃত্যু ঘটতে পারে। অথবা সেই ব্যক্তি মৃত্যু ঘটাবার বা অনুরূপ দৈহিক আঘাত ঘটাবার ঝুঁকি গ্রহণের অপর কোনো অজুহাত ছাড়াই একই কাজ করেন তাহলে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় অপরাধীকে শাস্তি দেওয়া যাবে।
এই অপরাধী সাব্যস্ত হওয়ার মতো প্রত্যেকটি কাজই কারখানার মালিক পক্ষ করেছে বলে প্রাথমিক তদন্তে পাওয়ার পর এই এজাহার দায়ের করা হয়েছে।
এই মামলায় দণ্ডবিধির অন্য যেসব ধারা সংযুক্ত করা হয়েছে তা হচ্ছে ৩২৩ (সাধারণ আঘাত), ৩২৪ (ধারালো অস্ত্রের আঘাত) ফটক বন্ধ রাখায় অনেকেই ঘোরাঘুরি করতে গিয়ে আঘাত পেয়েছেন, ৩২৫ ও ৩২৬ দুটি ধারা মারাত্মক আঘাত (আগুনে পুড়ে মৃত্যুশয্যায় আছেন অনেকেই) এবং ৩০৭ ধারা হত্যাচেষ্টা। আটকে রেখে আরও অনেককে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে মামলায়।
বিশিষ্ট ফৌজদারি আইনজীবী ও ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের সাবেক পিপি এহসানুল হক সমাজি আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে নরহত্যার অভিযোগ মনে হলেও কার্যত এই কারখানার মালিকপক্ষ যা করেছেন তাতে তাঁর অপরাধ ৩০২ ধারায়। অগ্নিকাণ্ডের পর শ্রমিকদের কারখানায় কাজ করতে বাধ্য করা এবং গেটে তালা লাগিয়ে দেওয়া, যার ফলে অর্ধ শতাধিক শ্রমিকের মৃত্যু সংঘটিত হওয়ার এই দায় মালিকপক্ষকে নিতে হবে।
সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু বলেন, এত দিন পরে এ দেশে সঠিক ধারায় মামলা হলো। কারখানায় আগুন লাগার ঘটনায় শ্রমিকদের ভেতরে আটকে রাখার যে সংস্কৃতি তা এখন বন্ধ হবে। এই অগ্নিকাণ্ডে স্পষ্ট হয়েছে যে, নিজের জীবন রক্ষার্থে শ্রমিকেরা নিরাপদে বের হতে পারেনি। তাদের আটকে রেখে শুধু অমানবিক কাজই করেনি, মৃত্যুর লেলিহান শিখায় নিক্ষেপ করা হয়েছে শ্রমিকদের। হত্যার পূর্ব পরিকল্পনা ছিল না এটা ঠিক। কিন্তু আগুনে নিক্ষেপ করে হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘আমি কারাগারে থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোক নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০-৯০টি ট্রাক ছিল। এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি। দুদকের অভিযোগের বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত নই।
২৪ মিনিট আগেগতকাল সোমবার (২১ জুলাই) উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয়, তখনো সম্পূর্ণ অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সমন্বয়ক সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। কিন্তু তিনি বিপদ দেখে সরে যাননি, নিজের সন্তানের মতো বুক আগলে বাঁচাতে চেয়েছিলেন ছাত্র-ছাত্রীদের
১ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগে বাছাই কমিটি ব্যর্থ হলে বিচার বিভাগ থেকে প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের বিষয়ে একমত বিএনপি ও জামায়াত। তবে এনসিপি, গণসংহতি আন্দোলনসহ কিছু দল এর বিরোধিতা করেছে। ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা থাকলেও নতুন জট তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়েরকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে