গাজীপুর ও কাপাসিয়া প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন (রিমি) ও তাঁর স্বামী মোশতাক হোসেনের আয় ও সম্পদ বেড়েছে বহুগুণ। গত ১০ বছরে দুজনই কোটিপতি হয়েছেন। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে ২০১৩, ২০১৮ ও ২০২৩ সালে দেওয়া হলফনামা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে।
রিমির হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০১৩ সালে রিমির নগদ ১৯ লাখ ৩৯ হাজার ৫৭ টাকা এবং তাঁর স্বামীর ১৪ লাখ ৪১ হাজার ১০৪ টাকা ছিল। ২০১৮ সালে রিমির নগদ অর্থ বেড়ে হয় ৬৩ লাখ ২৩ হাজার ১৪৩। তার স্বামীর নগদ অর্থ কমে হয় ২ লাখ ৫৯ হাজার ১৬৯ টাকা। তবে এবারের হলফনামা অনুযায়ী রিমির নগদ ১ কোটি ১০ লাখ ৬৫ হাজার ৭৫৮ এবং তাঁর স্বামীর আছে ১ কোটি ৭ লাখ ৬৯ হাজার ৩৬০ টাকা।
২০১৩ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত দ্য গোল্ডেন ফাইবার ট্রেড সেন্টার লিমিটেডের পরিচালক হিসেবে রিমি বার্ষিক ভাতা পেতেন ১২ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে তিনি ওই আয়ের পাশাপাশি সংসদ সদস্য হিসেবে বার্ষিক ভাতা পেয়েছেন ২২ লাখ ৯৩ হাজার ২০৫ টাকা।
এবারের হলফনামা অনুযায়ী দ্য গোল্ডেন ফাইবার ট্রেড সেন্টার লিমিটেডের পরিচালক হিসেবে সম্মানী বাবদ রিমির বার্ষিক আয় ৭ লাখ টাকা। পৈতৃক সূত্রে পাওয়া রাজধানীর ধানমন্ডির ফ্ল্যাট ভাড়া থেকে ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা আয়। এ ছাড়া শেয়ার, সঞ্চয়, ব্যাংক আমানতের সুদ বাবদ ১ হাজার ৪৭৬ টাকা আয় করেন। সংসদ সদস্য হিসেবে পারিতোষিক ও ভাতা বাবদ ২৩ লাখ ২২ হাজার ৫৯৫ টাকা আয় করেন। কাপাসিয়া ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি হিসেবে সম্মানী বাবদ আয় করেন ৬ লাখ ৫০ হাজার ৬৮৮ টাকা।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন (রিমি) ও তাঁর স্বামী মোশতাক হোসেনের আয় ও সম্পদ বেড়েছে বহুগুণ। গত ১০ বছরে দুজনই কোটিপতি হয়েছেন। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে ২০১৩, ২০১৮ ও ২০২৩ সালে দেওয়া হলফনামা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে।
রিমির হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০১৩ সালে রিমির নগদ ১৯ লাখ ৩৯ হাজার ৫৭ টাকা এবং তাঁর স্বামীর ১৪ লাখ ৪১ হাজার ১০৪ টাকা ছিল। ২০১৮ সালে রিমির নগদ অর্থ বেড়ে হয় ৬৩ লাখ ২৩ হাজার ১৪৩। তার স্বামীর নগদ অর্থ কমে হয় ২ লাখ ৫৯ হাজার ১৬৯ টাকা। তবে এবারের হলফনামা অনুযায়ী রিমির নগদ ১ কোটি ১০ লাখ ৬৫ হাজার ৭৫৮ এবং তাঁর স্বামীর আছে ১ কোটি ৭ লাখ ৬৯ হাজার ৩৬০ টাকা।
২০১৩ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত দ্য গোল্ডেন ফাইবার ট্রেড সেন্টার লিমিটেডের পরিচালক হিসেবে রিমি বার্ষিক ভাতা পেতেন ১২ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে তিনি ওই আয়ের পাশাপাশি সংসদ সদস্য হিসেবে বার্ষিক ভাতা পেয়েছেন ২২ লাখ ৯৩ হাজার ২০৫ টাকা।
এবারের হলফনামা অনুযায়ী দ্য গোল্ডেন ফাইবার ট্রেড সেন্টার লিমিটেডের পরিচালক হিসেবে সম্মানী বাবদ রিমির বার্ষিক আয় ৭ লাখ টাকা। পৈতৃক সূত্রে পাওয়া রাজধানীর ধানমন্ডির ফ্ল্যাট ভাড়া থেকে ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা আয়। এ ছাড়া শেয়ার, সঞ্চয়, ব্যাংক আমানতের সুদ বাবদ ১ হাজার ৪৭৬ টাকা আয় করেন। সংসদ সদস্য হিসেবে পারিতোষিক ও ভাতা বাবদ ২৩ লাখ ২২ হাজার ৫৯৫ টাকা আয় করেন। কাপাসিয়া ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি হিসেবে সম্মানী বাবদ আয় করেন ৬ লাখ ৫০ হাজার ৬৮৮ টাকা।
রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের আবেদন সরাসরি আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে করা যাবে। এই মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটরের কাছে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করতে হবে। আবেদনের সঙ্গে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট মামলার এজাহার ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিযোগপত্রের (চার্জশিট) সত্যায়িত অনুলিপি দাখিল করতে
৩৬ মিনিট আগেকমডোর মো. শফিউল বারীকে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এই নৌ কর্মকর্তাকে ওই পদে নিয়োগ দিতে তাঁর চাকরি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে আজ রোববার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হওয়া মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে ডিএমপির সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জসিম উদ্দিন রিটটি দায়ের করেন। এতে স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার...
৩ ঘণ্টা আগে