নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, গত নয় মাস ধরে অভূতপূর্ব স্বাধীনতা ভোগ করছে গণমাধ্যম। কিছু কিছু ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা চাকরি হারিয়েছেন, তা গণমাধ্যমের মালিক নিজেকে রক্ষায় ছাঁটাই করেছেন। তাঁদের চাকরিচ্যুত করার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে কেউ কোনো ধরনের চাপ সৃষ্টি করেনি। গণমাধ্যম স্বাধীন মতপ্রকাশের জন্য একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাক, সরকার তা চায়। তথ্য মন্ত্রণালয় ও প্রেস সচিব কোনো বাধা দেয়নি স্বাধীন গণমাধ্যমে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম চাই কর্তৃক আয়োজিত ‘গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী গণমাধ্যমের হালচাল’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রেস সচিব এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, ১৬৭ জনের কার্ড বাতিল একটি ভুল ছিল, নতুন কমিটি ও সহজ সাংবাদিকবান্ধব নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে, শিগগির স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড দেওয়া শুরু হবে। আগে অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড পেতে অনেক জটিলতা ছিল এবং এটি ছাত্রলীগের কিছু সদস্য ও আওয়ামী লীগের নেতারা নিজেদের সুবিধার জন্য ব্যবহার করতেন, যার মাধ্যমে সচিবালয়ে সহজে প্রবেশ করে লবিং করা হতো। এখন সেই প্রক্রিয়া বদলে দেওয়া হয়েছে, কার্ড শুধু প্রকৃত সাংবাদিকদেরই দেওয়া হবে। কার্ড হোল্ডারদের আগে বিদেশে যেতে হলে সরকারের অনুমতি লাগত, সরকারের প্রশংসা করতে হতো, এখন আর তার প্রয়োজন নেই।
প্রেস সচিব বলেন, ‘ডেইলি স্টারের একটা রিপোর্টে এসেছে, ২৬৬ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে। আমরা স্বাগত জানাই, এমন রিপোর্ট আরও হওয়া উচিত। কিন্তু আমাদের কথা হচ্ছে, এই যে ২৬৬ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে, সেগুলো কারা করলেন? এটা কি সরকার করিয়েছে? আঙুলটা কিন্তু আমাদের দিকে আসে যে আপনারা (সরকার) করেননি ঠিকই, কিন্তু আপনারা তো অ্যাকশন নিতে পারেন। তাঁরা কিন্তু আইনজীবীর কাছে যাবেন না। আইনজীবীর কাছে জিজ্ঞেস করলে কিন্তু তিনি বলতেন যে একজন যদি কেস করে, সেটা সরকারের পক্ষে বন্ধ করা খুবই কঠিন, অসম্ভবের কাছাকাছি। এই ২৬৬ জনের মামলার পেছনে কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার দায়ী না। আর এই ২৬৬ জন সাংবাদিকের নামে হত্যা মামলা কেন হলো? আমরা মনে করি, বিষয়টা আরও স্বচ্ছভাবে তদন্ত করছি। আমরা কাউকে হয়রানি কিংবা গ্রেপ্তারও করছি না। অনেকেই ঠিকমতো তাঁদের চাকরি করছেন। আমরা আশা করছি, খুব দ্রুত এই চ্যাপ্টার ক্লোজ হবে।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ, ডিইউজের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম চাই’-এর আহ্বায়ক জয়নাল আবেদীন শিশির প্রমুখ।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, গত নয় মাস ধরে অভূতপূর্ব স্বাধীনতা ভোগ করছে গণমাধ্যম। কিছু কিছু ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা চাকরি হারিয়েছেন, তা গণমাধ্যমের মালিক নিজেকে রক্ষায় ছাঁটাই করেছেন। তাঁদের চাকরিচ্যুত করার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে কেউ কোনো ধরনের চাপ সৃষ্টি করেনি। গণমাধ্যম স্বাধীন মতপ্রকাশের জন্য একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাক, সরকার তা চায়। তথ্য মন্ত্রণালয় ও প্রেস সচিব কোনো বাধা দেয়নি স্বাধীন গণমাধ্যমে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম চাই কর্তৃক আয়োজিত ‘গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী গণমাধ্যমের হালচাল’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রেস সচিব এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, ১৬৭ জনের কার্ড বাতিল একটি ভুল ছিল, নতুন কমিটি ও সহজ সাংবাদিকবান্ধব নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে, শিগগির স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড দেওয়া শুরু হবে। আগে অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড পেতে অনেক জটিলতা ছিল এবং এটি ছাত্রলীগের কিছু সদস্য ও আওয়ামী লীগের নেতারা নিজেদের সুবিধার জন্য ব্যবহার করতেন, যার মাধ্যমে সচিবালয়ে সহজে প্রবেশ করে লবিং করা হতো। এখন সেই প্রক্রিয়া বদলে দেওয়া হয়েছে, কার্ড শুধু প্রকৃত সাংবাদিকদেরই দেওয়া হবে। কার্ড হোল্ডারদের আগে বিদেশে যেতে হলে সরকারের অনুমতি লাগত, সরকারের প্রশংসা করতে হতো, এখন আর তার প্রয়োজন নেই।
প্রেস সচিব বলেন, ‘ডেইলি স্টারের একটা রিপোর্টে এসেছে, ২৬৬ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে। আমরা স্বাগত জানাই, এমন রিপোর্ট আরও হওয়া উচিত। কিন্তু আমাদের কথা হচ্ছে, এই যে ২৬৬ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে, সেগুলো কারা করলেন? এটা কি সরকার করিয়েছে? আঙুলটা কিন্তু আমাদের দিকে আসে যে আপনারা (সরকার) করেননি ঠিকই, কিন্তু আপনারা তো অ্যাকশন নিতে পারেন। তাঁরা কিন্তু আইনজীবীর কাছে যাবেন না। আইনজীবীর কাছে জিজ্ঞেস করলে কিন্তু তিনি বলতেন যে একজন যদি কেস করে, সেটা সরকারের পক্ষে বন্ধ করা খুবই কঠিন, অসম্ভবের কাছাকাছি। এই ২৬৬ জনের মামলার পেছনে কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার দায়ী না। আর এই ২৬৬ জন সাংবাদিকের নামে হত্যা মামলা কেন হলো? আমরা মনে করি, বিষয়টা আরও স্বচ্ছভাবে তদন্ত করছি। আমরা কাউকে হয়রানি কিংবা গ্রেপ্তারও করছি না। অনেকেই ঠিকমতো তাঁদের চাকরি করছেন। আমরা আশা করছি, খুব দ্রুত এই চ্যাপ্টার ক্লোজ হবে।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ, ডিইউজের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম চাই’-এর আহ্বায়ক জয়নাল আবেদীন শিশির প্রমুখ।
স্বচ্ছতা ও যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে দ্রুত প্রকৃত সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া সভাকক্ষে ‘গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী গণমাধ্যমের হালচাল’ শীর্ষক এক
২ মিনিট আগেজাতির বৃহত্তর স্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রত্যাশিত বলে অভিমত দিয়েছেন হাইকোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর কয়েকটি ধারা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট নিষ্পত্তির পূর্ণাঙ্গ আদেশে এমন অভিমত এসেছে।
৭ মিনিট আগে৬ মে রাতে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে গিয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গত বছর অভ্যুত্থানের সময় আন্দোলনে হামলা ও গুলির ঘটনায় কিশোরগঞ্জে একটি মামলার আসামি তিনি। তিনি দেশ ছেড়েছেন বলে অনেক গণমাধ্যম সংবাদ প্রকাশের পর সরকার তাঁর বিদেশগমন নিয়ে তদন্তে নেমেছে।
২ ঘণ্টা আগেশেষ মুহূর্তে স্থগিত হলো ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাহর পরিচয়পত্র পেশের অনুষ্ঠান। রাষ্ট্রপতির জরুরি কর্মব্যস্ততার কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার।
৩ ঘণ্টা আগে