আজাদুল আদনান, ঢাকা
‘করোনা টেস্টের জন্যি নাম তালিকায় লেহার সুমায় আমার কাছে ১০০ টেকা ফিস চাইছিল। কিন্তু কাছে টেকা না থাকায় বাড়িত যাচ্ছি। টেকা লিয়ে আবার হাসপাতালে যায়া টেস্ট করাব।’ ৬ জুলাই কথাগুলো বলছিলেন পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা পরীক্ষা করাতে আসা অসহায় গৃহবধূ গুলশান আরা (৪২)।
উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ের রিকশাচালক আয়ুব হোসেন (৩৫) টাকা দিয়ে করোনার পরীক্ষা করান। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সরকার কইল হামার মতো গরিবরা নাকি বিনা ট্যাকায় করোনা পরীক্ষা করব্যার পারমো। কিন্তু এখন কয় ট্যাকা দ্যাওয়া নাগবে।’
সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে পরীক্ষা বাড়াতে ১ জুলাই দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার নির্দেশ দেয় সরকার। দেশের সব জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নির্দেশনা পৌঁছায় ২ জুলাই। কিন্তু নির্দেশনা জারির এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও রাজধানীসহ দেশের বেশির ভাগ হাসপাতালেই সেই নির্দেশনা বাস্তবায়িত হয়নি। প্রচার না থাকায় বিষয়টি জানেন না শহর ও গ্রামের অভাবী মানুষ। ফলে সরকারের নির্ধারিত ফি জমা দিয়েই রিকশাচালক আয়ুব বা গৃহবধূ গুলশান আরাদের করোনা পরীক্ষা করাতে হচ্ছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো প্রতিষ্ঠান যদি নির্দেশনা না মানে, তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, দরিদ্রদের বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার জন্য হাসপাতালগুলোতে একটি ফরম পাঠানো হয়েছে। সেটি পূরণ করে দরিদ্র মানুষকে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে।
অভিযোগ উঠেছে, বেশির ভাগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দরিদ্রদের বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার নির্দেশনা পেলেও প্রচার চালায়নি। পরীক্ষা করাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যে ফরম দিয়েছে, অনেক হাসপাতালেই প্রকাশ্য জায়গায় সেটি দেখা যায়নি। আবার অনেকে নির্দেশনা পেয়েও অভ্যন্তরীণ সমস্যার অজুহাতে দু–তিন দিন পর নির্দেশনা বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেয়। আবার অনেক হাসপাতাল দরিদ্রদের পরীক্ষা বাবদ টাকা নিলেও দিচ্ছে না রসিদ।
৫ জুলাই ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে দরিদ্রদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে করোনা পরীক্ষা করতে দেখা যায়। সেখানে গরিবদের জন্য বিনা মূল্যে পরীক্ষার ফরম পাওয়া যায়নি। এ সময় হাসপাতালের হেলথ ডেস্কে দায়িত্বে থাকা শফিকের কাছে টাকা নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওপর থেকে টাকা নিতে বলা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সিভিল সার্জন ডা. মাহফুজার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তো জানি কারও কাছ থেকেই টাকা নেওয়া হচ্ছে না। টাকা নেওয়া হলে রসিদ দিতে বলা হয়েছে।’
বিভাগীয় শহর রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সেবা নিতে আসা দরিদ্র মানুষ জানেই না সরকার বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার সুযোগ দিয়েছে। কর্তৃপক্ষ টাকা নিয়ে নমুনা সংগ্রহ করছে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, যারাই দরিদ্র পরিচয় দিচ্ছে, তাদের বিনা মূল্যে পরীক্ষা করানো হচ্ছে।
রাজবাড়ী সদরসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে প্রায় সবার কাছ থেকে টাকা নিয়ে করোনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। দরিদ্র পরিচয় দিলেও মিলছে না সুবিধা। প্রতিজনের নমুনা পরীক্ষার জন্য ১০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে।
রাজবাড়ী হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. খন্দকার সাদিকুর রহমান বলেন, বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার জন্য এখনো কোনো প্রচারণা চালানো হয়নি। অনেকেই দরিদ্র না হয়েও এই সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করে।
গত কয়েক দিনে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং ঠাকুরগাঁও, পাবনা, টাঙ্গাইল, রাজবাড়ী, বগুড়া, কক্সবাজার, যশোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ অন্তত ১৫ জেলার সদর ও উপজেলা হাসপাতাল ঘুরে এমন চিত্রই পাওয়া গেছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম হুমায়ূন কবীর বলেন, সাধারণ মানুষকে এই সুবিধার আওতায় আনতে প্রচারের দরকার আছে। এর দায়িত্ব জেলা সিভিল সার্জনদের।
রাজধানীর কয়েকটি হাসপাতাল ঘুরেও দেখা গেছে, বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার সুযোগ পাচ্ছে খুব কম দরিদ্র মানুষই। কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল ৪ জুলাই পর্যন্ত তারা করোনা পরীক্ষার জন্য দরিদ্রদের কাছ থেকে ১০০ টাকা ফি নিয়েছে। হাসপাতালের নমুনা পরীক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ত দুই কর্মী দাবি করেন, তাঁদের কাছে বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার নির্দেশনা আসেনি।
তবে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ শিহাব উদ্দিন বলেন, ‘আমরা নির্দেশনা পেয়েছি। কিন্তু নানা কারণে শুরুতেই বাস্তবায়ন করা যায়নি।’
শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খলিলুর রহমান বলেন, মাসের শুরুতে নির্দেশনা পেলেও ভুল–বুঝাবুঝির কারণে বাস্তবায়নে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে।
বিনা মূল্যে পরীক্ষার বিষয়টি দেখভাল করার দায়িত্বে থাকা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. ফরিদ হোসেন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা দেশের সব সরকারি হাসপাতালেই পাঠানো হয়েছে। তার পরও কেউ টাকা নিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রচার চালানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কোনো ভুক্তভোগী অভিযোগ করলে তা খতিয়ে দেখা হবে।
‘করোনা টেস্টের জন্যি নাম তালিকায় লেহার সুমায় আমার কাছে ১০০ টেকা ফিস চাইছিল। কিন্তু কাছে টেকা না থাকায় বাড়িত যাচ্ছি। টেকা লিয়ে আবার হাসপাতালে যায়া টেস্ট করাব।’ ৬ জুলাই কথাগুলো বলছিলেন পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা পরীক্ষা করাতে আসা অসহায় গৃহবধূ গুলশান আরা (৪২)।
উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ের রিকশাচালক আয়ুব হোসেন (৩৫) টাকা দিয়ে করোনার পরীক্ষা করান। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সরকার কইল হামার মতো গরিবরা নাকি বিনা ট্যাকায় করোনা পরীক্ষা করব্যার পারমো। কিন্তু এখন কয় ট্যাকা দ্যাওয়া নাগবে।’
সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে পরীক্ষা বাড়াতে ১ জুলাই দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার নির্দেশ দেয় সরকার। দেশের সব জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নির্দেশনা পৌঁছায় ২ জুলাই। কিন্তু নির্দেশনা জারির এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও রাজধানীসহ দেশের বেশির ভাগ হাসপাতালেই সেই নির্দেশনা বাস্তবায়িত হয়নি। প্রচার না থাকায় বিষয়টি জানেন না শহর ও গ্রামের অভাবী মানুষ। ফলে সরকারের নির্ধারিত ফি জমা দিয়েই রিকশাচালক আয়ুব বা গৃহবধূ গুলশান আরাদের করোনা পরীক্ষা করাতে হচ্ছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনো প্রতিষ্ঠান যদি নির্দেশনা না মানে, তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, দরিদ্রদের বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার জন্য হাসপাতালগুলোতে একটি ফরম পাঠানো হয়েছে। সেটি পূরণ করে দরিদ্র মানুষকে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে।
অভিযোগ উঠেছে, বেশির ভাগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দরিদ্রদের বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার নির্দেশনা পেলেও প্রচার চালায়নি। পরীক্ষা করাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যে ফরম দিয়েছে, অনেক হাসপাতালেই প্রকাশ্য জায়গায় সেটি দেখা যায়নি। আবার অনেকে নির্দেশনা পেয়েও অভ্যন্তরীণ সমস্যার অজুহাতে দু–তিন দিন পর নির্দেশনা বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেয়। আবার অনেক হাসপাতাল দরিদ্রদের পরীক্ষা বাবদ টাকা নিলেও দিচ্ছে না রসিদ।
৫ জুলাই ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে দরিদ্রদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে করোনা পরীক্ষা করতে দেখা যায়। সেখানে গরিবদের জন্য বিনা মূল্যে পরীক্ষার ফরম পাওয়া যায়নি। এ সময় হাসপাতালের হেলথ ডেস্কে দায়িত্বে থাকা শফিকের কাছে টাকা নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওপর থেকে টাকা নিতে বলা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সিভিল সার্জন ডা. মাহফুজার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তো জানি কারও কাছ থেকেই টাকা নেওয়া হচ্ছে না। টাকা নেওয়া হলে রসিদ দিতে বলা হয়েছে।’
বিভাগীয় শহর রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সেবা নিতে আসা দরিদ্র মানুষ জানেই না সরকার বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার সুযোগ দিয়েছে। কর্তৃপক্ষ টাকা নিয়ে নমুনা সংগ্রহ করছে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, যারাই দরিদ্র পরিচয় দিচ্ছে, তাদের বিনা মূল্যে পরীক্ষা করানো হচ্ছে।
রাজবাড়ী সদরসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে প্রায় সবার কাছ থেকে টাকা নিয়ে করোনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। দরিদ্র পরিচয় দিলেও মিলছে না সুবিধা। প্রতিজনের নমুনা পরীক্ষার জন্য ১০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে।
রাজবাড়ী হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. খন্দকার সাদিকুর রহমান বলেন, বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার জন্য এখনো কোনো প্রচারণা চালানো হয়নি। অনেকেই দরিদ্র না হয়েও এই সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করে।
গত কয়েক দিনে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং ঠাকুরগাঁও, পাবনা, টাঙ্গাইল, রাজবাড়ী, বগুড়া, কক্সবাজার, যশোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ অন্তত ১৫ জেলার সদর ও উপজেলা হাসপাতাল ঘুরে এমন চিত্রই পাওয়া গেছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম হুমায়ূন কবীর বলেন, সাধারণ মানুষকে এই সুবিধার আওতায় আনতে প্রচারের দরকার আছে। এর দায়িত্ব জেলা সিভিল সার্জনদের।
রাজধানীর কয়েকটি হাসপাতাল ঘুরেও দেখা গেছে, বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার সুযোগ পাচ্ছে খুব কম দরিদ্র মানুষই। কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল ৪ জুলাই পর্যন্ত তারা করোনা পরীক্ষার জন্য দরিদ্রদের কাছ থেকে ১০০ টাকা ফি নিয়েছে। হাসপাতালের নমুনা পরীক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ত দুই কর্মী দাবি করেন, তাঁদের কাছে বিনা মূল্যে করোনা পরীক্ষার নির্দেশনা আসেনি।
তবে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ শিহাব উদ্দিন বলেন, ‘আমরা নির্দেশনা পেয়েছি। কিন্তু নানা কারণে শুরুতেই বাস্তবায়ন করা যায়নি।’
শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খলিলুর রহমান বলেন, মাসের শুরুতে নির্দেশনা পেলেও ভুল–বুঝাবুঝির কারণে বাস্তবায়নে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে।
বিনা মূল্যে পরীক্ষার বিষয়টি দেখভাল করার দায়িত্বে থাকা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. ফরিদ হোসেন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা দেশের সব সরকারি হাসপাতালেই পাঠানো হয়েছে। তার পরও কেউ টাকা নিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রচার চালানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কোনো ভুক্তভোগী অভিযোগ করলে তা খতিয়ে দেখা হবে।
কক্সবাজার থেকে ঢাকা অভিমুখী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট উড্ডয়নের সময় একটি চাকা খুলে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। ওই অবস্থাতেই উড়োজাহাজটি ঢাকায় নিরাপদে অবতরণ করেছে।
২ মিনিট আগেঅগ্রিম টিকিট বিক্রির বিষয়ে জানতে চাইলে এস আর ট্রাভেলের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার মো. আমীনূন্নবী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সকাল থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। তবে যাত্রীদের সবচেয়ে চাহিদা বেশি আগামী ৪ তারিখ বিকেলের পর থেকে ৫ তারিখ রাত পর্যন্ত। বেশির ভাগ যাত্রী এই দুই দিনের টিকিট চায়। ইতিমধ্যে এই দুই
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য ফের উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার। আগামী ৬ বছরের ব্যবধানে দেশটি বাংলাদেশ থেকে ১২ লাখ শ্রমিক নেবে বলে আশা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। তাঁদের মধ্যে প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক নেবে বিনা খরচে।
১২ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকায় এবার বিদ্যুৎ-চালিত (ইলেকট্রিক) বাস নামানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ জন্য আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের একটি প্রকল্প প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে পাঠানো এই প্রস্তাবে বলা হয়েছে, প্রকল্পে ৪০০ বিদ্যুৎ-চালিত বাস কেনা হবে। এসব বাসের ডিপো...
১২ ঘণ্টা আগে