সৈয়দ ঋয়াদ, ঢাকা
২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত থেকে শুরু করে মামলা দায়ের ও অভিযোগপত্র দাখিলের ক্ষেত্রে গত দুই দশকের রেকর্ড ভেঙেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুর্নীতিবিরোধী সাংবিধানিক সংস্থাটির ২০২৪ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তবে প্রতিবেদনটি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, গত বছর অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে গত দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এ ছাড়া মামলা দায়ের ও অভিযোগপত্র দাখিলের সংখ্যার ক্ষেত্রে প্রতিবছরই তার আগের বছরের চেয়ে অগ্রগতি হয়েছে।
বার্ষিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৪-এর জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দুদকে আসা মোট ১৫ হাজার ৮৪২টি অভিযোগের মধ্যে ১ হাজার ৮৯৪টি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এটি মোট অভিযোগের ১১.৯৫ শতাংশ, যা ২০২৩ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। আর অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া অভিযোগের প্রায় ২৪ শতাংশ ক্ষেত্রে মামলা করেছে দুদক।
গত বছর মামলা ও অভিযোগপত্র প্রদানের হারও বেড়েছে। ২০২৪ সালে বিভিন্ন অভিযোগে দুদক ৪৫১টি মামলা করেছে। তদন্তের পর ৪০৩টি মামলাতেই অভিযোগপত্র দিয়েছে। ২০১৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বছরওয়ারি মামলা দায়েরের সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ৩৬৩, ৩৪৮, ৩৪৭, ৪০৬ ও ৪০৪টি। আর এই পাঁচ বছরে অভিযোগপত্র অনুমোদন করা হয়েছে যথাক্রমে ২৬৭, ২২৮, ২৬০, ২২৪ ও ৩৬৩টি। হিসাবে দেখা যায়, আগের বছরের তুলনায় ২০২৪ সালে ৪৭টি মামলা ও ৪০টি অভিযোগপত্র বেশি হয়েছে।
২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে দুদকে জমা পড়া অভিযোগ ও অনুসন্ধানের পরিসংখ্যান বলছে, এই সময়ের মধ্যে সবচেয়ে কম অভিযোগ জমা পড়েছিল করোনা অভিঘাতের সময় ২০২১ সালে। সে বছর ১৪ হাজার ৭৮৯টি অভিযোগ জমা পড়ে। আর সবচেয়ে বেশি অভিযোগ পাওয়া যায় ২০১৯ সালে; ২১ হাজার ৩৭১টি।
২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে দুদকে জমা পড়া অভিযোগের মধ্যে অনুসন্ধানের জন্য গ্রহণ করা অভিযোগের হার সবচেয়ে বেশি ছিল ২০১৯ সালে (৮ শতাংশ)। অন্যদিকে অনুসন্ধানের জন্য গ্রহণ করা অভিযোগের হার সবচেয়ে কম ছিল ২০২১ সালে (৩ দশমিক ৬০ শতাংশ)।
তবে অনুসন্ধান ও মামলার সংখ্যা বাড়লেও ২০২৪ সালে সাজার হার কম ছিল। সে বছর সাজার হার ছিল ৪৮ দশমিক ১৭ শতাংশ। এর আগে ২০২৩, ২০২২, ২০২১, ২০২০ সালে সাজা হওয়ার হার ছিল যথাক্রমে ৬৭ দশমিক ১৩ শতাংশ, ৬৪ দশমিক ১৭ শতাংশ, ৬০ শতাংশ ও ৭২ শতাংশ।
দুদক-সংশ্লিষ্টরা দুদকের অভিযোগ অনুসন্ধান, মামলা ও অভিযোগপত্রের সংখ্যা বৃদ্ধির বড় কারণ হিসেবে দীর্ঘ সময় ক্ষমতা আঁকড়ে থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের কথা উল্লেখ করেছেন। তাঁদের মতে, গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের লোকজন বা তাঁদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে না পারায় মামলা ও অভিযোগপত্রের সংখ্যা আগে কম ছিল। দলটি ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর এসব বাধা কেটে গেছে বলে মনে করেন তাঁরা। দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেনের কাছে এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বার্ষিক প্রতিবেদন আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশের আগে এ সম্পর্কে কথা বলতে রাজি হননি।
দুদকের অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়ার হার বেড়ে যাওয়ার প্রশংসা করেছেন কমিশনের সাবেক মহাপরিচালক মঈদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘গত এক যুগের চর্চায় এ মানসিকতা তৈরি হয়েছিল। ৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর কমিশনের মানসিকতার বড় পরিবর্তন হয়েছে। স্বাধীন কমিশনের জন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ। এর ধারাবাহিকতা দুদককে ধরে রাখতে হবে।’
২০২৪ সালে ক্রোক ও অবরুদ্ধ সম্পদ
২০২৪ সালে দুদক ৬৯টি নথিতে ১৭০ কোটি ৫৫ লাখ ৩২ হাজার ৩৩ টাকার সম্পদ ক্রোক করেছে। যার মধ্যে রয়েছে ২৮১ একর জমি, ৮৪টি বাড়ি, ৮০টি ফ্ল্যাট, ১৬টি প্লট, একটি রিসোর্ট, একটি কৃষি খামার, একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও একটি বাণিজ্যিক স্পেস। এ ছাড়া, ৩৮টি নথিতে ১৯০ কোটি ৯০ লাখ ১১ হাজার ১৪০ টাকা অবরোধ করা হয়েছে।
বিচারাধীন মামলা
দুদকের মহানগর বিশেষ জজ আদালতে ২০২৪ সালে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৩ হাজার ৪১০টি। এর মধ্যে বিচার চলমান রয়েছে ২ হাজার ৯৮৮টির। স্থগিত মামলার সংখ্যা ৪০০টি। ২৯৫টি মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে। অভিযুক্তের সাজা হয়েছে ১৩৮টি মামলায়। ১১৬টি মামলার আসামি খালাস পেয়েছেন। অন্যান্যভাবে নিষ্পত্তি হওয়া মামলার সংখ্যা ৪১টি।
স্থগিত মামলার পরিসংখ্যান
২০২৪ সালে বিচারিক আদালতে বা নিম্ন আদালতে স্থগিত মামলার সংখ্যা ৪০০টি। এ ছাড়া হাইকোর্ট বিভাগে ৪১৫টি ও আপিল বিভাগে ১৫০টি মামলা স্থগিত রয়েছে।
দুদকের বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশের পর তা রাষ্ট্রপতির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে জমা দেওয়ার রেওয়াজ রয়েছে। প্রথামতো রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দেওয়ার পরই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে থাকে সংস্থাটি।
২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত থেকে শুরু করে মামলা দায়ের ও অভিযোগপত্র দাখিলের ক্ষেত্রে গত দুই দশকের রেকর্ড ভেঙেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুর্নীতিবিরোধী সাংবিধানিক সংস্থাটির ২০২৪ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তবে প্রতিবেদনটি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, গত বছর অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে গত দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এ ছাড়া মামলা দায়ের ও অভিযোগপত্র দাখিলের সংখ্যার ক্ষেত্রে প্রতিবছরই তার আগের বছরের চেয়ে অগ্রগতি হয়েছে।
বার্ষিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৪-এর জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দুদকে আসা মোট ১৫ হাজার ৮৪২টি অভিযোগের মধ্যে ১ হাজার ৮৯৪টি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এটি মোট অভিযোগের ১১.৯৫ শতাংশ, যা ২০২৩ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। আর অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া অভিযোগের প্রায় ২৪ শতাংশ ক্ষেত্রে মামলা করেছে দুদক।
গত বছর মামলা ও অভিযোগপত্র প্রদানের হারও বেড়েছে। ২০২৪ সালে বিভিন্ন অভিযোগে দুদক ৪৫১টি মামলা করেছে। তদন্তের পর ৪০৩টি মামলাতেই অভিযোগপত্র দিয়েছে। ২০১৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বছরওয়ারি মামলা দায়েরের সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ৩৬৩, ৩৪৮, ৩৪৭, ৪০৬ ও ৪০৪টি। আর এই পাঁচ বছরে অভিযোগপত্র অনুমোদন করা হয়েছে যথাক্রমে ২৬৭, ২২৮, ২৬০, ২২৪ ও ৩৬৩টি। হিসাবে দেখা যায়, আগের বছরের তুলনায় ২০২৪ সালে ৪৭টি মামলা ও ৪০টি অভিযোগপত্র বেশি হয়েছে।
২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে দুদকে জমা পড়া অভিযোগ ও অনুসন্ধানের পরিসংখ্যান বলছে, এই সময়ের মধ্যে সবচেয়ে কম অভিযোগ জমা পড়েছিল করোনা অভিঘাতের সময় ২০২১ সালে। সে বছর ১৪ হাজার ৭৮৯টি অভিযোগ জমা পড়ে। আর সবচেয়ে বেশি অভিযোগ পাওয়া যায় ২০১৯ সালে; ২১ হাজার ৩৭১টি।
২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে দুদকে জমা পড়া অভিযোগের মধ্যে অনুসন্ধানের জন্য গ্রহণ করা অভিযোগের হার সবচেয়ে বেশি ছিল ২০১৯ সালে (৮ শতাংশ)। অন্যদিকে অনুসন্ধানের জন্য গ্রহণ করা অভিযোগের হার সবচেয়ে কম ছিল ২০২১ সালে (৩ দশমিক ৬০ শতাংশ)।
তবে অনুসন্ধান ও মামলার সংখ্যা বাড়লেও ২০২৪ সালে সাজার হার কম ছিল। সে বছর সাজার হার ছিল ৪৮ দশমিক ১৭ শতাংশ। এর আগে ২০২৩, ২০২২, ২০২১, ২০২০ সালে সাজা হওয়ার হার ছিল যথাক্রমে ৬৭ দশমিক ১৩ শতাংশ, ৬৪ দশমিক ১৭ শতাংশ, ৬০ শতাংশ ও ৭২ শতাংশ।
দুদক-সংশ্লিষ্টরা দুদকের অভিযোগ অনুসন্ধান, মামলা ও অভিযোগপত্রের সংখ্যা বৃদ্ধির বড় কারণ হিসেবে দীর্ঘ সময় ক্ষমতা আঁকড়ে থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের কথা উল্লেখ করেছেন। তাঁদের মতে, গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের লোকজন বা তাঁদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে না পারায় মামলা ও অভিযোগপত্রের সংখ্যা আগে কম ছিল। দলটি ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর এসব বাধা কেটে গেছে বলে মনে করেন তাঁরা। দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেনের কাছে এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বার্ষিক প্রতিবেদন আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশের আগে এ সম্পর্কে কথা বলতে রাজি হননি।
দুদকের অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়ার হার বেড়ে যাওয়ার প্রশংসা করেছেন কমিশনের সাবেক মহাপরিচালক মঈদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘গত এক যুগের চর্চায় এ মানসিকতা তৈরি হয়েছিল। ৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর কমিশনের মানসিকতার বড় পরিবর্তন হয়েছে। স্বাধীন কমিশনের জন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ। এর ধারাবাহিকতা দুদককে ধরে রাখতে হবে।’
২০২৪ সালে ক্রোক ও অবরুদ্ধ সম্পদ
২০২৪ সালে দুদক ৬৯টি নথিতে ১৭০ কোটি ৫৫ লাখ ৩২ হাজার ৩৩ টাকার সম্পদ ক্রোক করেছে। যার মধ্যে রয়েছে ২৮১ একর জমি, ৮৪টি বাড়ি, ৮০টি ফ্ল্যাট, ১৬টি প্লট, একটি রিসোর্ট, একটি কৃষি খামার, একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও একটি বাণিজ্যিক স্পেস। এ ছাড়া, ৩৮টি নথিতে ১৯০ কোটি ৯০ লাখ ১১ হাজার ১৪০ টাকা অবরোধ করা হয়েছে।
বিচারাধীন মামলা
দুদকের মহানগর বিশেষ জজ আদালতে ২০২৪ সালে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৩ হাজার ৪১০টি। এর মধ্যে বিচার চলমান রয়েছে ২ হাজার ৯৮৮টির। স্থগিত মামলার সংখ্যা ৪০০টি। ২৯৫টি মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে। অভিযুক্তের সাজা হয়েছে ১৩৮টি মামলায়। ১১৬টি মামলার আসামি খালাস পেয়েছেন। অন্যান্যভাবে নিষ্পত্তি হওয়া মামলার সংখ্যা ৪১টি।
স্থগিত মামলার পরিসংখ্যান
২০২৪ সালে বিচারিক আদালতে বা নিম্ন আদালতে স্থগিত মামলার সংখ্যা ৪০০টি। এ ছাড়া হাইকোর্ট বিভাগে ৪১৫টি ও আপিল বিভাগে ১৫০টি মামলা স্থগিত রয়েছে।
দুদকের বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশের পর তা রাষ্ট্রপতির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে জমা দেওয়ার রেওয়াজ রয়েছে। প্রথামতো রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দেওয়ার পরই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে থাকে সংস্থাটি।
খুলনা বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ ও উপ-উপাচার্য (প্রো-ভিসি) অধ্যাপক এস কে শরিফুল আলমকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শুক্রবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেগুড়, আচার, পোলট্রি ফিড, সস, সয়াবিন তেল, দুধসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্যে স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর ও মাত্রাতিরিক্ত বেনজয়িক অ্যাসিড, ক্রোমিয়াম, হাইড্রোজ, লিস্টোরিয়াসহ নানা উপাদানের উপস্থিতি শনাক্ত করেছে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ (বিএফএসএ)।
৭ ঘণ্টা আগেরোমান ক্যাথলিক ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইতালির রোমে পৌঁছেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেবেসরকারি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে (এনএসইউ) একটি মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
১৩ ঘণ্টা আগে