নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ‘স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারত যেভাবে আমাদের পাশে ছিল, বাংলাদেশ-ভারতের সে সম্পর্ক রক্তের বাঁধনে লেখা থাকবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীনতাযুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রেল যোগাযোগব্যবস্থা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভারতের সহযোগিতায় হার্ডিঞ্জ ব্রিজ, তিস্তা ব্রিজ ও ভৈরব ব্রিজের মাধ্যমে রেল যোগাযোগব্যবস্থা চালু করেছিলেন।’
আজ রোববার রেলভবনের সভাকক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ে এবং ভারতের কেইসি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের মধ্যে ঢাকা-টঙ্গী সেকশনে তৃতীয় ও চতুর্থ ডুয়েল গেজ ট্র্যাক নির্মাণ এবং টঙ্গী-জয়দেবপুর সেকশনে ডুয়েল গেজ ট্র্যাক দ্বিগুণ করার জন্য চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘আজকের এই চুক্তির মাধ্যমে ডব্লিউডি-২ ডিজাইন, সরবরাহ, ইনস্টলেশন এবং সাতটি স্টেশনে কম্পিউটারভিত্তিক ইন্টারলক সিগন্যালিং সিস্টেমের পরীক্ষা-কমিশন করা হবে, যার মধ্যে নির্বাচিত লেভেল ক্রসিংগুলোর ইন্টারলকিং এবং অপটিক্যাল ফাইবারভিত্তিক টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেমের কাজ এবং আন্তসংযোগভিত্তিক টেলিযোগাযোগ সিস্টেমের জন্য সিগন্যালিং সিস্টেম স্থাপন করা হবে।’
নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘পঁচাত্তর সালের পরে স্বাধীনতাবিরোধীরা কোনো উন্নয়ন করেনি, এমনকি প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক ছিল, সম্পর্কের উন্নয়নের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি। দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পর শেখ হাসিনা সরকার গঠনের পর সম্পর্কের উন্নয়ন হয়েছে। রেলওয়ে ব্যবস্থায় আমাদের ইন্টার সেকশন পয়েন্ট যেগুলো ছিল তার আটটির মধ্যে পাঁচটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া ভারতের সঙ্গে আমাদের রেল যোগাযোগব্যবস্থা ডবল লাইনে রূপান্তর করা হয়েছে।’
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ডবল লাইন করা হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আখাউড়া থেকে আগরতলা, খুলনা থেকে মঙ্গলা, ঢাকা থেকে পদ্মা ব্রিজ হয়ে ভাঙ্গা এবং ঢাকা থেকে কক্সবাজার রেল যোগাযোগব্যবস্থা প্রধানমন্ত্রী অচিরেই উদ্বোধন করবেন।’
বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষে প্রকল্প পরিচালক নাজনীন আরা কেয়া এবং কেইসি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড পক্ষে সুব্রাজিৎ জনা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
রেলপথমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ‘স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারত যেভাবে আমাদের পাশে ছিল, বাংলাদেশ-ভারতের সে সম্পর্ক রক্তের বাঁধনে লেখা থাকবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীনতাযুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রেল যোগাযোগব্যবস্থা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভারতের সহযোগিতায় হার্ডিঞ্জ ব্রিজ, তিস্তা ব্রিজ ও ভৈরব ব্রিজের মাধ্যমে রেল যোগাযোগব্যবস্থা চালু করেছিলেন।’
আজ রোববার রেলভবনের সভাকক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ে এবং ভারতের কেইসি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের মধ্যে ঢাকা-টঙ্গী সেকশনে তৃতীয় ও চতুর্থ ডুয়েল গেজ ট্র্যাক নির্মাণ এবং টঙ্গী-জয়দেবপুর সেকশনে ডুয়েল গেজ ট্র্যাক দ্বিগুণ করার জন্য চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘আজকের এই চুক্তির মাধ্যমে ডব্লিউডি-২ ডিজাইন, সরবরাহ, ইনস্টলেশন এবং সাতটি স্টেশনে কম্পিউটারভিত্তিক ইন্টারলক সিগন্যালিং সিস্টেমের পরীক্ষা-কমিশন করা হবে, যার মধ্যে নির্বাচিত লেভেল ক্রসিংগুলোর ইন্টারলকিং এবং অপটিক্যাল ফাইবারভিত্তিক টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেমের কাজ এবং আন্তসংযোগভিত্তিক টেলিযোগাযোগ সিস্টেমের জন্য সিগন্যালিং সিস্টেম স্থাপন করা হবে।’
নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘পঁচাত্তর সালের পরে স্বাধীনতাবিরোধীরা কোনো উন্নয়ন করেনি, এমনকি প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক ছিল, সম্পর্কের উন্নয়নের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি। দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পর শেখ হাসিনা সরকার গঠনের পর সম্পর্কের উন্নয়ন হয়েছে। রেলওয়ে ব্যবস্থায় আমাদের ইন্টার সেকশন পয়েন্ট যেগুলো ছিল তার আটটির মধ্যে পাঁচটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া ভারতের সঙ্গে আমাদের রেল যোগাযোগব্যবস্থা ডবল লাইনে রূপান্তর করা হয়েছে।’
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ডবল লাইন করা হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আখাউড়া থেকে আগরতলা, খুলনা থেকে মঙ্গলা, ঢাকা থেকে পদ্মা ব্রিজ হয়ে ভাঙ্গা এবং ঢাকা থেকে কক্সবাজার রেল যোগাযোগব্যবস্থা প্রধানমন্ত্রী অচিরেই উদ্বোধন করবেন।’
বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষে প্রকল্প পরিচালক নাজনীন আরা কেয়া এবং কেইসি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড পক্ষে সুব্রাজিৎ জনা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যুক্তরাজ্য সফরকালে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়ে চিঠি দিয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি সাবেক ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। দুর্নীতির অভিযোগে সৃষ্ট ‘ভুল বোঝাবুঝি’ মেটাতে টিউলিপ এ সাক্ষাৎ চান বলে দ্য গার্ডিয়ানের
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি কোভিড-১৯ সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সকলকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। বিশেষত বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
১৮ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
১৯ ঘণ্টা আগে