শহীদুল ইসলাম, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে প্রশাসন বাদে অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপসচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে কোটা তুলে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে পদোন্নতির দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের এক সিদ্ধান্তে উপসচিব পুলে প্রশাসন ক্যাডার থেকে শতভাগ পদোন্নতির দাবি তুলেছে এ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগঠন অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। এতে প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের মোর্চা আইপ্যাডের দ্বন্দ্ব তীব্র রূপ নিয়েছে।
গত মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী জানান, উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসন ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ কোটা রাখার সুপারিশ করবেন তাঁরা।
বর্তমান বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের ৭৫ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডারের ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
সরকারি চাকরির শীর্ষ পদগুলো এখন প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের হাতে। শিক্ষা ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা অধ্যাপক সর্বোচ্চ ৪ নম্বর গ্রেডে এবং স্বাস্থ্য ক্যাডারের কর্মকর্তারা অধ্যাপক পদে সর্বোচ্চ ৩ নম্বর গ্রেডে যেতে পারেন। তবে এই দুই ক্যাডার থেকে গ্রেড-১ পদে দুজনকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। প্রশাসন বাদে অন্য ক্যাডারগুলোর অবস্থাও একই রকমের।
প্রশাসন বাদে অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদের অতিরিক্ত পদোন্নতি দেওয়া হয় না। অন্যদিকে সুপারনিউমারারি (সংখ্যাতিরিক্ত) পদ সৃষ্টি করে হলেও প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে। সরকারের বড় বড় প্রকল্পের বেশির ভাগের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের বসানো হচ্ছে। অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তাদের জন্য এই সুযোগ নেই।
এমন অবস্থায় অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন বলে দিয়েছে, উপসচিব পুলের কোটা ৫০: ৫০ করতে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্ত তারা মানবে না। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে আদালতে যাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘উপসচিব পুলে প্রশাসন ক্যাডারের ৭৫ শতাংশ কোটা নিয়ে আদালতের রায় আছে। এই রায়ের বিরুদ্ধে তো কথা বলা যাবে না। সংস্কার কমিশন রায়ের বিরুদ্ধে গেলে আমরাও আদালতে যাব। আদালত অবমাননার অভিযোগ তোলা হবে।’
প্রশাসনের কোটা কমানোর সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া হবে না জানিয়ে মাহবুবুর রহমান বলেন, সংস্কার কমিশন যে সুপারিশই করুক না কেন, সরকার কীভাবে তা বাস্তবায়ন করে, সেটিই দেখার বিষয়। উপসচিব পুলের কোটা নিয়ে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আগে সংস্কার কমিশন এ তথ্য প্রকাশ করে অন্যায় করেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব আরও জানান, তাঁদের সঙ্গে আলোচনার সময় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন উপসচিব পুলের কোটা নিয়ে কোনো কথা বলেননি।
প্রশাসন ক্যাডারের কার্যপরিধির সঙ্গে সরকারের নীতি প্রণয়নের নিবিড় সম্পর্ক থাকা, বিসিএস পরীক্ষার নম্বর ও পছন্দের ভিত্তিতে প্রশাসন ক্যাডারে নিয়োগ হওয়া এবং এ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োজিত থাকার কারণে ‘রাষ্ট্রের কল্যাণে’ প্রশাসন ক্যাডারের শতভাগ কর্মকর্তাকে উপসচিব, যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পদে পদায়ন করা উচিত বলে গত বুধবার এক বিবৃতিতে দাবি করে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।
অন্যদিকে প্রশাসন ক্যাডার বাদে অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের মোর্চা আইপ্যাডের ‘বৈষম্য নিরসন পরিষদ’ বলছে, উপসচিব পুলে কোটাপদ্ধতি তুলে দিয়ে শতভাগ পদোন্নতি মেধার ভিত্তিতে দিতে হবে। এই দাবি মানা না হলে তারা কর্মসূচি ঘোষণা করবে।
আইপ্যাডের বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক মুহম্মদ মফিজুর রহমান বলেন, ‘কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে এই সরকার এসেছে। তারপরও সেই কোটা! কোটা নিয়ে আবার আন্দোলন হবে, এটা কি কেউ চান? তাঁরা (প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা) যদি মেধাবী হন, তাহলে পরীক্ষা দিতে ভয় কিসের?’
১৯৭৫ সালের সার্ভিস অ্যাক্টে মেধার ভিত্তিতে উপসচিব পদে পদোন্নতির বিধান ছিল। উপসচিব পুলে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের জন্য প্রথমে ২৫ শতাংশ এবং পরবর্তী সময়ে ৭৫ শতাংশ কোটা রেখে বিধিমালা জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে মফিজুর রহমান বলেন, ‘২০১৮ সালের নির্বাচনের পর সার্ভিস অ্যাক্ট বাতিল করা হয়েছে। ওই নির্বাচনে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা তৎকালীন সরকারকে সুবিধা দিয়ে আইনটি বাতিল করিয়ে নিয়েছেন। আমরা চাই উপসচিব পুলে কোটা উঠিয়ে দিয়ে সরকার সিভিল প্রশাসন তৈরি করুক।’
মফিজুর রহমান জানান, উপসচিব পুলে কোটা রাখার বিষয়ে আইপ্যাডের বৈষম্য নিরসন পরিষদের পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে কাল শনিবার ২৫ ক্যাডারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে সভা ডাকা হয়েছে। সেখানে প্রয়োজনে কর্মসূচিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে প্রশাসন বাদে অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপসচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে কোটা তুলে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে পদোন্নতির দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের এক সিদ্ধান্তে উপসচিব পুলে প্রশাসন ক্যাডার থেকে শতভাগ পদোন্নতির দাবি তুলেছে এ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগঠন অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। এতে প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের মোর্চা আইপ্যাডের দ্বন্দ্ব তীব্র রূপ নিয়েছে।
গত মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী জানান, উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসন ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ কোটা রাখার সুপারিশ করবেন তাঁরা।
বর্তমান বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের ৭৫ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডারের ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
সরকারি চাকরির শীর্ষ পদগুলো এখন প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের হাতে। শিক্ষা ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা অধ্যাপক সর্বোচ্চ ৪ নম্বর গ্রেডে এবং স্বাস্থ্য ক্যাডারের কর্মকর্তারা অধ্যাপক পদে সর্বোচ্চ ৩ নম্বর গ্রেডে যেতে পারেন। তবে এই দুই ক্যাডার থেকে গ্রেড-১ পদে দুজনকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। প্রশাসন বাদে অন্য ক্যাডারগুলোর অবস্থাও একই রকমের।
প্রশাসন বাদে অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদের অতিরিক্ত পদোন্নতি দেওয়া হয় না। অন্যদিকে সুপারনিউমারারি (সংখ্যাতিরিক্ত) পদ সৃষ্টি করে হলেও প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে। সরকারের বড় বড় প্রকল্পের বেশির ভাগের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের বসানো হচ্ছে। অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তাদের জন্য এই সুযোগ নেই।
এমন অবস্থায় অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন বলে দিয়েছে, উপসচিব পুলের কোটা ৫০: ৫০ করতে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্ত তারা মানবে না। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে আদালতে যাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘উপসচিব পুলে প্রশাসন ক্যাডারের ৭৫ শতাংশ কোটা নিয়ে আদালতের রায় আছে। এই রায়ের বিরুদ্ধে তো কথা বলা যাবে না। সংস্কার কমিশন রায়ের বিরুদ্ধে গেলে আমরাও আদালতে যাব। আদালত অবমাননার অভিযোগ তোলা হবে।’
প্রশাসনের কোটা কমানোর সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া হবে না জানিয়ে মাহবুবুর রহমান বলেন, সংস্কার কমিশন যে সুপারিশই করুক না কেন, সরকার কীভাবে তা বাস্তবায়ন করে, সেটিই দেখার বিষয়। উপসচিব পুলের কোটা নিয়ে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আগে সংস্কার কমিশন এ তথ্য প্রকাশ করে অন্যায় করেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব আরও জানান, তাঁদের সঙ্গে আলোচনার সময় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন উপসচিব পুলের কোটা নিয়ে কোনো কথা বলেননি।
প্রশাসন ক্যাডারের কার্যপরিধির সঙ্গে সরকারের নীতি প্রণয়নের নিবিড় সম্পর্ক থাকা, বিসিএস পরীক্ষার নম্বর ও পছন্দের ভিত্তিতে প্রশাসন ক্যাডারে নিয়োগ হওয়া এবং এ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োজিত থাকার কারণে ‘রাষ্ট্রের কল্যাণে’ প্রশাসন ক্যাডারের শতভাগ কর্মকর্তাকে উপসচিব, যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পদে পদায়ন করা উচিত বলে গত বুধবার এক বিবৃতিতে দাবি করে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।
অন্যদিকে প্রশাসন ক্যাডার বাদে অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের মোর্চা আইপ্যাডের ‘বৈষম্য নিরসন পরিষদ’ বলছে, উপসচিব পুলে কোটাপদ্ধতি তুলে দিয়ে শতভাগ পদোন্নতি মেধার ভিত্তিতে দিতে হবে। এই দাবি মানা না হলে তারা কর্মসূচি ঘোষণা করবে।
আইপ্যাডের বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক মুহম্মদ মফিজুর রহমান বলেন, ‘কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে এই সরকার এসেছে। তারপরও সেই কোটা! কোটা নিয়ে আবার আন্দোলন হবে, এটা কি কেউ চান? তাঁরা (প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা) যদি মেধাবী হন, তাহলে পরীক্ষা দিতে ভয় কিসের?’
১৯৭৫ সালের সার্ভিস অ্যাক্টে মেধার ভিত্তিতে উপসচিব পদে পদোন্নতির বিধান ছিল। উপসচিব পুলে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের জন্য প্রথমে ২৫ শতাংশ এবং পরবর্তী সময়ে ৭৫ শতাংশ কোটা রেখে বিধিমালা জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে মফিজুর রহমান বলেন, ‘২০১৮ সালের নির্বাচনের পর সার্ভিস অ্যাক্ট বাতিল করা হয়েছে। ওই নির্বাচনে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা তৎকালীন সরকারকে সুবিধা দিয়ে আইনটি বাতিল করিয়ে নিয়েছেন। আমরা চাই উপসচিব পুলে কোটা উঠিয়ে দিয়ে সরকার সিভিল প্রশাসন তৈরি করুক।’
মফিজুর রহমান জানান, উপসচিব পুলে কোটা রাখার বিষয়ে আইপ্যাডের বৈষম্য নিরসন পরিষদের পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে কাল শনিবার ২৫ ক্যাডারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে সভা ডাকা হয়েছে। সেখানে প্রয়োজনে কর্মসূচিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

মন্ত্রণালয়ের সিভিল অ্যাভিয়েশন–১ শাখা থেকে গত ২৭ অক্টোবর (সোমবার) জারি করা এক সরকারি পত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
১ ঘণ্টা আগে
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

কক্সবাজার বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক শিডিউলড ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ (ইমার্জেন্সি/ডাইভারশন) বা নন-শিডিউলড আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার ক্ষেত্রেও বিমানবন্দরটি ব্যবহার না করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের সিভিল অ্যাভিয়েশন–১ শাখা থেকে গতকাল (২৭ অক্টোবর) জারি করা এক সরকারি পত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
নির্দেশনায় আরও উল্লেখ করা হয়, ‘কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক শিডিউল ফ্লাইটের পাশাপাশি নন-শিডিউল আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ও জরুরি অবতরণের ক্ষেত্রেও ব্যবহার না করার অনুরোধ করা হলো।’
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় বিষয়টি যথাযথভাবে বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছে।
এর আগে গত সপ্তাহে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপনটি সরকার স্থগিত করে। এর ফলে বিমানবন্দরটিতে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তুতি ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক কার্যক্রম আপাতত বন্ধ থাকছে।

কক্সবাজার বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক শিডিউলড ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ (ইমার্জেন্সি/ডাইভারশন) বা নন-শিডিউলড আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার ক্ষেত্রেও বিমানবন্দরটি ব্যবহার না করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের সিভিল অ্যাভিয়েশন–১ শাখা থেকে গতকাল (২৭ অক্টোবর) জারি করা এক সরকারি পত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
নির্দেশনায় আরও উল্লেখ করা হয়, ‘কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক শিডিউল ফ্লাইটের পাশাপাশি নন-শিডিউল আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ও জরুরি অবতরণের ক্ষেত্রেও ব্যবহার না করার অনুরোধ করা হলো।’
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় বিষয়টি যথাযথভাবে বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছে।
এর আগে গত সপ্তাহে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপনটি সরকার স্থগিত করে। এর ফলে বিমানবন্দরটিতে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তুতি ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক কার্যক্রম আপাতত বন্ধ থাকছে।

অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে প্রশাসন বাদে অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপসচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে কোটা তুলে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে পদোন্নতির দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের এক সিদ্ধান্তে উপসচিব পুলে প্রশাসন ক্যাডার থেকে শতভাগ পদোন্নতির দাবি তুলেছে এ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগ
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামোর গভীর ও মৌলিক সংস্কার নিশ্চিত করতে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন’ পদ্ধতির চূড়ান্ত সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
প্রস্তাবিত আদেশের প্রারম্ভিক ঘোষণায় স্পষ্ট করা হয়েছে, এই পদক্ষেপের মূল ভিত্তি হলো ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-শ্রমিক-জনতার সফল গণ-অভ্যুত্থান। এই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের চূড়ান্ত প্রকাশ ঘটে।
৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে বিস্তৃত আলোচনার পর সংবিধান সংস্কারসহ অন্যান্য সংস্কারের সুপারিশসংবলিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ, ২০২৫’ প্রণয়ন করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। প্রধান রাজনৈতিক দল ও জোটগুলো সম্মিলিতভাবে ওই সনদে স্বাক্ষর করে এবং তা দ্রুত বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেছে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য জনগণের সর্বোচ্চ অনুমোদন প্রয়োজন। এই অনুমোদনপ্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে: সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী জনগণের অনুমোদন নেওয়ার উদ্দেশ্যে গণভোট অনুষ্ঠান অপরিহার্য। সংবিধান সংস্কারের জন্য সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন ও উক্ত পরিষদ কর্তৃক সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন করা অত্যাবশ্যক।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে।
প্রস্তাবিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’-এ যা বলা হয়েছে:

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামোর গভীর ও মৌলিক সংস্কার নিশ্চিত করতে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন’ পদ্ধতির চূড়ান্ত সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
প্রস্তাবিত আদেশের প্রারম্ভিক ঘোষণায় স্পষ্ট করা হয়েছে, এই পদক্ষেপের মূল ভিত্তি হলো ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-শ্রমিক-জনতার সফল গণ-অভ্যুত্থান। এই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের চূড়ান্ত প্রকাশ ঘটে।
৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে বিস্তৃত আলোচনার পর সংবিধান সংস্কারসহ অন্যান্য সংস্কারের সুপারিশসংবলিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ, ২০২৫’ প্রণয়ন করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। প্রধান রাজনৈতিক দল ও জোটগুলো সম্মিলিতভাবে ওই সনদে স্বাক্ষর করে এবং তা দ্রুত বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেছে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য জনগণের সর্বোচ্চ অনুমোদন প্রয়োজন। এই অনুমোদনপ্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে: সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী জনগণের অনুমোদন নেওয়ার উদ্দেশ্যে গণভোট অনুষ্ঠান অপরিহার্য। সংবিধান সংস্কারের জন্য সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন ও উক্ত পরিষদ কর্তৃক সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন করা অত্যাবশ্যক।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে।
প্রস্তাবিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’-এ যা বলা হয়েছে:

অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে প্রশাসন বাদে অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপসচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে কোটা তুলে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে পদোন্নতির দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের এক সিদ্ধান্তে উপসচিব পুলে প্রশাসন ক্যাডার থেকে শতভাগ পদোন্নতির দাবি তুলেছে এ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগ
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
মন্ত্রণালয়ের সিভিল অ্যাভিয়েশন–১ শাখা থেকে গত ২৭ অক্টোবর (সোমবার) জারি করা এক সরকারি পত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেওয়ার পরে বেলা ২টার দিকে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
সেখানে আলী রীয়াজ বলেন, ‘সুপারিশের তিনটি ভাগ আছে। অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশের বাস্তবায়ন দ্রুততার সঙ্গে করা সম্ভব। সংবিধান-সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে দুটো বিকল্প প্রস্তাব আমরা দিয়েছি। প্রস্তাবগুলো হচ্ছে—সরকার যেন অবিলম্বে একটি আদেশ জারি করে। এ আদেশের বিষয় হবে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ। আদেশের অধীনে একটি গণভোট হবে।’
আলী রীয়াজ আরও বলেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে। তারা ২৭০ দিন এমন দায়িত্ব পালন করবে।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেওয়ার পরে বেলা ২টার দিকে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
সেখানে আলী রীয়াজ বলেন, ‘সুপারিশের তিনটি ভাগ আছে। অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশের বাস্তবায়ন দ্রুততার সঙ্গে করা সম্ভব। সংবিধান-সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে দুটো বিকল্প প্রস্তাব আমরা দিয়েছি। প্রস্তাবগুলো হচ্ছে—সরকার যেন অবিলম্বে একটি আদেশ জারি করে। এ আদেশের বিষয় হবে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ। আদেশের অধীনে একটি গণভোট হবে।’
আলী রীয়াজ আরও বলেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে। তারা ২৭০ দিন এমন দায়িত্ব পালন করবে।

অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে প্রশাসন বাদে অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপসচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে কোটা তুলে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে পদোন্নতির দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের এক সিদ্ধান্তে উপসচিব পুলে প্রশাসন ক্যাডার থেকে শতভাগ পদোন্নতির দাবি তুলেছে এ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগ
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
মন্ত্রণালয়ের সিভিল অ্যাভিয়েশন–১ শাখা থেকে গত ২৭ অক্টোবর (সোমবার) জারি করা এক সরকারি পত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
১ ঘণ্টা আগে
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তরে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচনে আনসারদের অবদান সবচেয়ে বেশি। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ১৩ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবেন। এই ১৩ জনের মধ্যে তিনজন থাকবেন অস্ত্রসহ আর বাকি ১০ জন অস্ত্রবিহীন। অস্ত্রবিহীন ১০ জনের মধ্যে ছয়জন পুরুষ আর চারজন থাকবেন নারী। তা ছাড়া এবারই প্রথম প্রিসাইডিং কর্মকর্তার সঙ্গে অস্ত্রসহ একজন আনসার সদস্য থাকবেন।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে মোট ৯ দিন আনসার সদস্যরা নিয়োজিত থাকবে। আগামী নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে আনসার সদস্যরা।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনী দেশের নিরাপত্তা, শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা এবং জাতীয় উন্নয়নের প্রতিটি পর্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। নিজেদের জীবন ও স্বার্থের পরোয়া না করে তারা নিষ্ঠা, দায়িত্ববোধ ও দেশপ্রেমের সঙ্গে জাতির সেবায় নিয়োজিত থাকে। তাই বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের কর্মজীবনের মানোন্নয়ন ও কল্যাণ নিশ্চিত করা আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব এবং রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকারের অংশ। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের নিজস্ব অর্থায়নে মোট ৩১টি যানবাহন কেনা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ৯টি ট্রুপস ক্যারিয়ার, ১৪টি কাভার্ড ভ্যান, ৪২ আসনবিশিষ্ট চারটি বড় বাস, ২৪ আসনবিশিষ্ট দুটি মিনিবাস এবং দুটি অ্যাম্বুলেন্স।’
দেশের সর্ববৃহৎ এই বাহিনীর সদস্যদের ছুটি, বিনোদন ভ্রমণ এবং অন্য বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায়ই নানা ধরনের যাতায়াতের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তাঁদের এই ভোগান্তি লাঘব ও সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই আজকের এই ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস চালু করা হয়েছে।
উপদেষ্টা এ সময় ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসটি সর্বোচ্চ পেশাদারি ও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালিত হবে এবং বাহিনীর বৈধ পরিচয়পত্রধারী সব সদস্যের জন্য নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ পরিবহন সুবিধা নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বাইরে থাকা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতিদিনই অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। এটা চলমান প্রক্রিয়া। গত পরশুদিনও আটটি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এ রকম উদ্ধার হতেই থাকবে এবং নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, অস্ত্র উদ্ধার আরও বাড়তে থাকবে এবং একসময় দেখবেন যে বাইরে আর কোনো অস্ত্র বা হাতিয়ার নেই।’
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদসহ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তরে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচনে আনসারদের অবদান সবচেয়ে বেশি। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ১৩ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবেন। এই ১৩ জনের মধ্যে তিনজন থাকবেন অস্ত্রসহ আর বাকি ১০ জন অস্ত্রবিহীন। অস্ত্রবিহীন ১০ জনের মধ্যে ছয়জন পুরুষ আর চারজন থাকবেন নারী। তা ছাড়া এবারই প্রথম প্রিসাইডিং কর্মকর্তার সঙ্গে অস্ত্রসহ একজন আনসার সদস্য থাকবেন।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে মোট ৯ দিন আনসার সদস্যরা নিয়োজিত থাকবে। আগামী নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে আনসার সদস্যরা।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনী দেশের নিরাপত্তা, শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা এবং জাতীয় উন্নয়নের প্রতিটি পর্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। নিজেদের জীবন ও স্বার্থের পরোয়া না করে তারা নিষ্ঠা, দায়িত্ববোধ ও দেশপ্রেমের সঙ্গে জাতির সেবায় নিয়োজিত থাকে। তাই বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের কর্মজীবনের মানোন্নয়ন ও কল্যাণ নিশ্চিত করা আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব এবং রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকারের অংশ। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের নিজস্ব অর্থায়নে মোট ৩১টি যানবাহন কেনা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ৯টি ট্রুপস ক্যারিয়ার, ১৪টি কাভার্ড ভ্যান, ৪২ আসনবিশিষ্ট চারটি বড় বাস, ২৪ আসনবিশিষ্ট দুটি মিনিবাস এবং দুটি অ্যাম্বুলেন্স।’
দেশের সর্ববৃহৎ এই বাহিনীর সদস্যদের ছুটি, বিনোদন ভ্রমণ এবং অন্য বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায়ই নানা ধরনের যাতায়াতের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তাঁদের এই ভোগান্তি লাঘব ও সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই আজকের এই ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস চালু করা হয়েছে।
উপদেষ্টা এ সময় ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসটি সর্বোচ্চ পেশাদারি ও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালিত হবে এবং বাহিনীর বৈধ পরিচয়পত্রধারী সব সদস্যের জন্য নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ পরিবহন সুবিধা নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বাইরে থাকা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতিদিনই অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। এটা চলমান প্রক্রিয়া। গত পরশুদিনও আটটি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এ রকম উদ্ধার হতেই থাকবে এবং নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, অস্ত্র উদ্ধার আরও বাড়তে থাকবে এবং একসময় দেখবেন যে বাইরে আর কোনো অস্ত্র বা হাতিয়ার নেই।’
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদসহ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে প্রশাসন বাদে অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপসচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে কোটা তুলে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে পদোন্নতির দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের এক সিদ্ধান্তে উপসচিব পুলে প্রশাসন ক্যাডার থেকে শতভাগ পদোন্নতির দাবি তুলেছে এ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগ
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
মন্ত্রণালয়ের সিভিল অ্যাভিয়েশন–১ শাখা থেকে গত ২৭ অক্টোবর (সোমবার) জারি করা এক সরকারি পত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
১ ঘণ্টা আগে
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
৩ ঘণ্টা আগে